শেয়ারবাজার :::: ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদাম্বরম বলেছেন, ভারতের বাংলাদেশ থেকে আমদানি আরো বাড়ানো উচিৎ।
মঙ্গলবার ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা সীমান্তে একটি সমন্বিত চেকপোস্টের ভিত্তিফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। ত্রিপুরার প্রাদেশিক সরকারের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার এসময় উপস্থিত ছিলেন।
চিদাম্বরম বলেন, "আমি চাই ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাক। বাংলাদেশ থেকে আমাদের আমদানি আরো বাড়াতে হবে। বড় দেশ, বড় অর্থনীতি হিসেবে আমাদের দুদেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধির দায়বদ্ধতা রয়েছে।"
বর্তমানে ত্রিপুরার মাধ্যমে বাংলাদেশের সাথে ভারতের বাণিজ্য প্রায় ৩০০ কোটি টাকা, যার বেশিরভাগই ভারতের পক্ষে।
চিদাম্বরম বলেন, "আমি যখন বাণিজ্যমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রী ছিলাম, তখনো ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য সবসময় ভারতের পক্ষে থাকা উচিৎ- এ যুক্তিকে অস্বীকার করেছি। ছোট দেশ, ছোট অর্থনীতি হিসেবে বাংলাদেশের বাজার ভারতে থাকা উচিৎ।"
এছাড়া কয়েকজন জঙ্গী নেতাকে ভারতের কাছে হস্তান্তর করে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে শান্তি ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করায় বাংলাদেশকে কৃতিত্ব দিয়েছেন চিদাম্বরম।
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সীমান্ত আগরতলায় সমন্বিত চেকপোস্টটি স্থাপনে ৭৩ কোটি ৫০ লাখ রুপি খরচ হবে। ইতোমধ্যে ৪২ কোটি ১৭ লাখ রুপি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ২০১২ সালের জুলাই নাগাদ প্রকল্পটি শেষ হতে পারে।
প্রতিবেশী বাংলাদেশ, নেপাল, পাকিস্তান ও মিয়ানমারের সঙ্গে সীমান্ত বরাবর এ ধরনের বেশ কয়েকটি চেকপোস্ট স্থাপনের উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা রয়েছে ভারতের। এজন্য দেশটির একাদশ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় ৬৩৫ কোটি রুপি বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
মঙ্গলবার ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা সীমান্তে একটি সমন্বিত চেকপোস্টের ভিত্তিফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। ত্রিপুরার প্রাদেশিক সরকারের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার এসময় উপস্থিত ছিলেন।
চিদাম্বরম বলেন, "আমি চাই ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাক। বাংলাদেশ থেকে আমাদের আমদানি আরো বাড়াতে হবে। বড় দেশ, বড় অর্থনীতি হিসেবে আমাদের দুদেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধির দায়বদ্ধতা রয়েছে।"
বর্তমানে ত্রিপুরার মাধ্যমে বাংলাদেশের সাথে ভারতের বাণিজ্য প্রায় ৩০০ কোটি টাকা, যার বেশিরভাগই ভারতের পক্ষে।
চিদাম্বরম বলেন, "আমি যখন বাণিজ্যমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রী ছিলাম, তখনো ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য সবসময় ভারতের পক্ষে থাকা উচিৎ- এ যুক্তিকে অস্বীকার করেছি। ছোট দেশ, ছোট অর্থনীতি হিসেবে বাংলাদেশের বাজার ভারতে থাকা উচিৎ।"
এছাড়া কয়েকজন জঙ্গী নেতাকে ভারতের কাছে হস্তান্তর করে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে শান্তি ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করায় বাংলাদেশকে কৃতিত্ব দিয়েছেন চিদাম্বরম।
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সীমান্ত আগরতলায় সমন্বিত চেকপোস্টটি স্থাপনে ৭৩ কোটি ৫০ লাখ রুপি খরচ হবে। ইতোমধ্যে ৪২ কোটি ১৭ লাখ রুপি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ২০১২ সালের জুলাই নাগাদ প্রকল্পটি শেষ হতে পারে।
প্রতিবেশী বাংলাদেশ, নেপাল, পাকিস্তান ও মিয়ানমারের সঙ্গে সীমান্ত বরাবর এ ধরনের বেশ কয়েকটি চেকপোস্ট স্থাপনের উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা রয়েছে ভারতের। এজন্য দেশটির একাদশ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় ৬৩৫ কোটি রুপি বরাদ্দ রাখা হয়েছে।