শেয়ারবাজার :::: এসইসির নতুন নেতৃত্ব এসেছে পুঁজিবাজারের ইতিহাসে সবচেয়ে দুঃসময়ে। তাদের অনেক বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। বিশেষ করে সরকারের নেওয়া স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে। এ ছাড়া বাজারের স্বার্থেই প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ফিরিয়ে আনতে হবে। এতে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা স্বাভাবিকভাবেই বাজারমুখী হবে।'
সিএসইর সাবেক সভাপতি নাসিরুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী এ প্রসঙ্গে বলেন, "এখন পর্যন্ত এসইসিতে মনোনয়ন পাওয়া দুজনই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। পুঁজিবাজারের খুঁটিনাটি বুঝতে তাঁদের কিছুটা সময় লাগবে। এ জন্য এসইসির বাকি শূন্য পদগুলোয় পেশাদার লোক নিয়োগ দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে 'অকেশনাল' আর 'প্রফেশনাল' লোকের সমন্বয়ে একটা ভালো কম্বিনেশন গড়ে উঠতে পারে। তবে যাই করুক না কেন, বাজার স্বাভাবিক হতে আরো সময় লাগবে।"
তিনি বলেন, 'এসইসি নেতাদের বাইরের চাপ নেওয়ার ক্ষমতা থাকতে হবে। সাধারণ বিনিয়োগকারীরা যদি দেখে যে তাঁরা চাপ সামাল দিয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করছেন, তাহলে এমনিতেই বাজারে আস্থা ফিরে আসবে। তাঁরা এসইসিকে বাইরের প্রভাবমুক্ত রাখতে দৃঢ় পদক্ষেপ নেবেন। বিনিয়োগকারীদের কাছে নতুন চেয়ারম্যানকে প্রমাণ করতে হবে যে তিনি যোগ্য।'
সিএসইর সাবেক সভাপতি নাসিরুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী এ প্রসঙ্গে বলেন, "এখন পর্যন্ত এসইসিতে মনোনয়ন পাওয়া দুজনই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। পুঁজিবাজারের খুঁটিনাটি বুঝতে তাঁদের কিছুটা সময় লাগবে। এ জন্য এসইসির বাকি শূন্য পদগুলোয় পেশাদার লোক নিয়োগ দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে 'অকেশনাল' আর 'প্রফেশনাল' লোকের সমন্বয়ে একটা ভালো কম্বিনেশন গড়ে উঠতে পারে। তবে যাই করুক না কেন, বাজার স্বাভাবিক হতে আরো সময় লাগবে।"
তিনি বলেন, 'এসইসি নেতাদের বাইরের চাপ নেওয়ার ক্ষমতা থাকতে হবে। সাধারণ বিনিয়োগকারীরা যদি দেখে যে তাঁরা চাপ সামাল দিয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করছেন, তাহলে এমনিতেই বাজারে আস্থা ফিরে আসবে। তাঁরা এসইসিকে বাইরের প্রভাবমুক্ত রাখতে দৃঢ় পদক্ষেপ নেবেন। বিনিয়োগকারীদের কাছে নতুন চেয়ারম্যানকে প্রমাণ করতে হবে যে তিনি যোগ্য।'