শেয়ারবাজার :::: পুঁজিবাজারে দরপতনের ঘটনায় এমনই একটি বিদেশি প্রতিষ্ঠান জেম গ্লোবাল আলোচনায় আসে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহীম খালেদের নেতৃত্বাধীন তদন্ত কমিটির রিপোর্টে দেখা যায়, প্রতিষ্ঠানটি পশ্চিম ক্যারিবীয় সাগরের কেম্যান দ্বীপে নিবন্ধিত। কম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন মাত্র এক সেন্ট। ২০০৬ সালে এক চীনা ব্যবসায়ী এ কম্পানির বিরুদ্ধে মামলাও করেন। অথচ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটি নিটা অ্যাকাউন্ট খুলে বিনিয়োগের মাধ্যমে মাত্র দেড় মাসের ব্যবধানে ১৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা মুনাফা করে।
এ বিষয়ে শেয়ার কেলেঙ্কারিসংক্রান্ত তদন্ত রিপোর্টে বলা হয়, 'জেম গ্লোবাল ইতিমধ্যে ১৫ কোটি টাকা বিদেশে স্থানান্তর করেছে (সিটি ব্যাংক এনএ-এর মাধ্যমে)। এ টাকা নিটা অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে স্থানান্তর হয়েছে। জেম গ্লোবাল শেয়ার ঋণ গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে প্রভাবশালীদের মাধ্যমে। এসইসি (সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশন) ডিএসইকে (ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জ) শর্টসেলের মাধ্যমে টাকা দেওয়া যায় কি না, সে নির্দেশনাও দিয়েছে। সংবাদমাধ্যমের তথ্য মতে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সশরীরে উপস্থিত হয়ে জেম গ্লোবালের পক্ষে চাপ সৃষ্টি করেছেন সালমান এফ রহমান এবং '৯৬ সালের দরপতনের সময়ে এসইসি সদস্য মাহবুব আলম।'
এ বিষয়ে শেয়ার কেলেঙ্কারিসংক্রান্ত তদন্ত রিপোর্টে বলা হয়, 'জেম গ্লোবাল ইতিমধ্যে ১৫ কোটি টাকা বিদেশে স্থানান্তর করেছে (সিটি ব্যাংক এনএ-এর মাধ্যমে)। এ টাকা নিটা অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে স্থানান্তর হয়েছে। জেম গ্লোবাল শেয়ার ঋণ গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে প্রভাবশালীদের মাধ্যমে। এসইসি (সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশন) ডিএসইকে (ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জ) শর্টসেলের মাধ্যমে টাকা দেওয়া যায় কি না, সে নির্দেশনাও দিয়েছে। সংবাদমাধ্যমের তথ্য মতে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সশরীরে উপস্থিত হয়ে জেম গ্লোবালের পক্ষে চাপ সৃষ্টি করেছেন সালমান এফ রহমান এবং '৯৬ সালের দরপতনের সময়ে এসইসি সদস্য মাহবুব আলম।'