(১৪৫৬) ব্যাংকের গুলোকে একত্র করার উদ্যোগ

Saturday, June 04, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার :::: ব্যাংকিং পেমেন্ট সিস্টেম আইন তৈরি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর . আতিউর রহমান

শিগগিরই আইনের খসড়া অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি

পাশাপাশি সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের বুথগুলোকে একত্র করার উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সকল ব্যাংকের গ্রাহকরা যেন একটি বুথের মাধ্যমে টাকা তুলতে পারেন

আগামী বছরের মধ্যেই সিস্টেম চালু করা হচ্ছে বলে জানান . আতিউর

শনিবার সকালে হোটেল রূপসী বাংলায়বাংলাদেশের -পেমেন্ট: সম্ভাবনা চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা জানান

যৌথভাবে সেমিনারটির আয়োজন করে বাংলাদেশ ব্যাংক ডিসিসিআই

. আতিউর বলেন, ‘দেশের ব্যবসা বাণিজ্য সহজ করা অর্থনীতিকে সচল করার জন্য -পেমেন্ট সিস্টেম খুবই গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ পেমেন্ট থেকে -পেমেন্টে লেনদেন করলে গ্রাহক এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর দশমিক ১০ শতাংশ খরচ কমে আসবে ফলে গ্রাহকের জীবন অনেক সহজ হয়ে আসবে।’

তিনি বলেন, -পেমেন্ট সিস্টেমের সঙ্গে মোবাইল ব্যাংকিং সিস্টেম চালু করা হলে গ্রামীণ অর্থনীতি আরও সহজ সচল হবে

গ্রামের শিক্ষক কৃষকরা সিস্টেমের মাধ্যমে ঘরে বসে বেতন ভাতা তুলতে পারবেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ ক্ষেত্রে আমরা ১১টি বাণিজ্যিক ব্যাংককে মোবাইল ব্যাংকিং চালুর অনুমোদন দিয়েছি।’

এছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংক পদ্ধতির জন্য নীতিমালা নির্ধারণ করারও উদ্যোগ নিয়েছে বলে জানান তিনি

. আতিউর রহমান বলেন, -পেমেন্ট সিস্টেম বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন রাষ্ট্রীয় অনেক কাজ তাদের মাধ্যমে করা হয় বাংলাদেশ এখন প্রবৃদ্ধিতে দ্রুততম দেশ বর্তমান বিশ্বের প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে ২১তম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ গণ্য হচ্ছে

আগামী অর্থ বছরে দেশের প্রবৃদ্ধির হার শতাংশ হবে বলেও আশা করেন তিনি

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে প্রায় কোটি কৃষককে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এর ফলে কৃষকরা অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে তাদের ভর্তুকি সকরকারের তরফ থেকে পেয়ে থাকছেন।’

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের সকল ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানকে ব্যাংকিং সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক কাজ করে যাচ্ছে

সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ডিসিসিআই সভাপতি আসিফ ইব্রাহীম

এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক দাশগুপ্ত ওসিন কুমার এবং আইএফসি প্রোগ্রাম ম্যানেজার মাশরুর রেজা বক্তব্য রাখেন

সেমিনার দু’টি সেশনে বিভক্ত ছিল এতে প্রথম প্রবন্ধটি উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক খন্দকার আলী আকরাম আল জাহিদ

অন্যটি উপস্থাপন করেন ডিসিসিআই’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট টি আই এম নুরুল কবীর

(১৪৫৫) রেকর্ড ডেটের কারণে

Saturday, June 04, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার :::: রেকর্ড ডেটের কারণে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই প্রতিষ্ঠানের লেনদেন স্থগিত থাকবে আগামী জুন রোববার প্রতিষ্ঠান দুটি হলো মেঘনা সিমেন্ট তিতাস গ্যাস

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে বৃহস্পতিবার তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে

আগামী জুন তিতাস গ্যাস কোম্পানির বিশেষ সাধারণ সভার (এজিএম) মেঘনা সিমেন্টের বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) রেকর্ড ডেট

এদিকে এজিএমের রেকর্ড ডেটের পর আজিজ পাইপসের স্বাভাবিক লেনদেন শুরু হবে আগামী রোববার

(১৪৫৪) বীমা কোম্পানির অলস পড়ে থাকা অর্থ

Saturday, June 04, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার :::: ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আর্থিক প্রতিবেদন স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা জন্য ফাইনান্সিয়াল অ্যাক্ট প্রবির্তনের বিষয় একমত হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)

লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফাইনান্সিয়াল অ্যাক্ট প্রবর্তনের বিষয় সরকারের কাছে সুপারিশ করা হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র নির্বাহী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম

পাশাপাশি পুঁজিবাজারে বিপর্যয় তদন্তে এসইসি প্রয়োজন হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের লোকবল নিয়ে তদন্ত কাজ চালাবে

সেই সঙ্গে শেয়ার বিনিয়োগে ঋণ যোগানকারী প্রতিষ্ঠান মার্চেন্ট ব্যাংক শেয়ার কেনাবেচায় মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান ব্রোকারেজ হাউজগুলো পরিদর্শনের ক্ষেত্রে দুই সংস্থা সমন্বিতভাবে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে

এছাড়া কারিগরি পারষ্পরিক তথ্য আদান প্রদানের বিষয়েও ঐক্যমত পোষন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক এসইসি

বৃহস্পতিবার বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংক, সিকিউরিজি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ ইন্স্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রেগুলেটরি অথরিটি (আইডিআরএ) যৌথ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ ব্যাংক কার্যালয়ে

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর . আতিউর রহমান, এসইসি’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক . এম খায়রুল হোসেন, ইন্সুরেন্স ডেভেলপমেন্ট’র চেয়ারম্যান এম শেফাক আহমেদসহ রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন

সূত্র জানায়, বৈঠকে বীমা কোম্পানির অলস পড়ে থাকা অর্থ তালিকাভুক্ত সরকারি বন্ডে বিনিয়োগের আলোচনা হয়েছে বীমা নিয়ন্ত্রক সংস্থা তাঁদের বিধিবিধান অনুসারে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে এতে সেকেন্ডারি বন্ড বাজারে গতিশীলতা আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বাণিজ্যিক ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন আরো স্বচ্ছতা হওয়া প্রয়োজন তার জন্য ফাইনান্সিয়াল অ্যাক্ট প্রবর্তনের বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বিষয়ে সরকারে কাছে সুপারিশ করা হবে

এছাড়া বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো পুঁজিবাজারে কি পরিমাণ বিনিয়োগ করতে পারবে বিষয়ে তিনি বলেন, ব্যাংকগুলো তাদের সীমার মধ্যে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারবে বিষয়ে কোনো বাধ্য বাধকতা নেই

তিনি আরো বলেন, ইতিমধ্যে ব্যাংকগুলোর সিঙ্গেল এক্সপোজার লিমিট সমন্বয়ের তারিখ বাড়ানো হয়েছে ৩০ জুন সমন্বয়ের কথা থাকলেও তা বাড়িয়ে ৩১ ডিসেম্বর করা হয়েছে

এসইসি সদস্য অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন নিজামী বলেন, শিগগিরই একটি শক্তিশালী টাস্কফোর্স গঠন করাবে সরকার যেটি পুঁজিবাজার বিষয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি সঠিকভাবে পালন করা হচ্ছে কি-না তা মনিটরিং করবে

টাস্কফোর্সে সরকারের শীর্ষ নীতি নিধারক প্রফেশনালদের সমন্বয়ে গঠন করা হবে বলেও তিনি জানান

কত দিনের মধ্যে এটি গঠন হতে পারে বিষয়ে তিনি বলেন, বিষয়টি সরকারের অগ্রাধিকারের ওপর নির্ভর করে

নিজামী আরো বলেন, অনেক প্রতিষ্ঠানের আথিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে অসঙ্গতি লক্ষ্য করা যায় যা সম্পদ পুনমূল্যায়নে সময় অনেক সমস্যা হয় এজন্য ফাইনান্সিয়াল এ্যাক্ট কার্যকর করা প্রয়োজন

প্রতি চার মাস অন্তর অন্তর বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে এসইসি’র বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও গত দেড় বছরে কোনো বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়নি বলে জানান তিনি

একই সঙ্গে তিনি আরো জানান, এখন থেকে এসইসি’র সঙ্গে প্রতি চার মাস পর পর বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক হবে যদি প্রয়োজন হয় তাহলে এর মধ্যেও যে কোনো সময় বৈঠক হতে পারে


(১৪৫৩) ভয়ংকর অবস্থা

Saturday, June 04, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার :::: হরতালকে সামনে রেখে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে আটটি বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে আজ শনিবার রাত নয়টা পর্যন্ত নগরের মিরপুর, বাংলামোটর, ফকিরাপুল, আজিমপুর, কাঁটাবন, মহাখালী, কাপ্তানবাজার কমলাপুর এলাকায় মোট আটটি বাসে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়
ফায়ার সার্ভিস পুলিশ সূত্র জানায়, বেলা আড়াইটার দিকে রাজউকের সামনে একটি বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিভিয়ে ফেলে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে মিরপুর ১০ নম্বর গোলচক্করের কাছে একটি যাত্রিবাহী বাসে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় প্রায় একই সময় আজিমপুর, বাংলামোটর ফকিরাপুলে তিনটি বাসে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় ছাড়া রাত আটটার দিকে মহাখালী, কাঁটাবন, কাপ্তানবাজার কমলাপুর এলাকায় চারটি বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে কারা অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে, তা জানা যায়নি এসব ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি

(১৪৫২) সমন্বয় বৈঠক করবে বাংলাদেশ ব্যাংক।

Saturday, June 04, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার :::: পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এসইসিসহ অন্যান্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে প্রতি তিন মাস পরপর (প্রান্তিক) সমন্বয় বৈঠক করবে বাংলাদেশ ব্যাংক

বৃহস্পতিবার এক সমন্বয় বৈঠক শেষে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম কথা জানান

তিনি বলেন, "প্রতি প্রান্তিকে নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোকে নিয়ে বৈঠকে বসা হবে বাজারের অস্থিতিশীলতা এড়াতে তথ্য আদান-প্রদানে প্রয়োজনে এর আগেও এসব বৈঠকের আয়োজন করা হবে"

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনসহ (এসইসি), দুই স্টক এক্সচেঞ্জ, ইন্সুরেন্স ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রেগুলেটরি অথরিটিজ (আইডিআরএ), রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজের (আরজেএসসি) প্রতিনিধিরা ওই বৈঠকে অংশ নেবে বলেও জানান জাহাঙ্গীর

বৃহস্পতিবারের বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কোম্পানিগুলোর স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে আজকের বৈঠকে প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক প্রতিবেদন বিধিমালা অনুমোদন দেওয়া হয়েছে

"আমরা বন্ড মার্কেট ব্যবস্থা প্রণয়ন করতে চাচ্ছি এবং এক্ষেত্রে আইডিআরএ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে"

বন্ডের জন্য নতুন বাজার করা গেলে জীবন বীমা প্রতিষ্ঠানগুলো সেকেন্ডারি মার্কেট থেকে বন্ড কিনতে পারবে বলেও জানান জাহাঙ্গীর

বহুস্তর বিপণন (এমএলএম) প্রতিষ্ঠান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিতর্কের কারণে আরজেএসসি নতুন করে কোনো এমএলএম প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধন দিচ্ছে না

গত দেড় বছর ধরে সমন্বয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়নি জানিয়ে এসইসির সদস্য হেলালুদ্দিন নেজামী বলেন, " ধরনের বৈঠক কেন্দ্রীয় ব্যাংককে বাজারবান্ধব মুদ্রানীতি গ্রহণে সাহায্য করবে"

এসইসি' কার্যক্রম তদারকির জন্য সরকার শিগগির টাস্কফোর্স গঠন করবে বলেও জানান তিনি

(১৪৫১) BB governor expects 7pc growth

Saturday, June 04, 2011 Unknown
Bangladesh Bank Governor Atiur Rahman has expressed optimism about the country's economic outlook and said the GDP growth will cross 7 percent in both current and next fiscal years, thanks to better performances by industrial and services sectors.
The central bank chief said Bangladesh's total external trade is on course to exceed $50 billion in fiscal 2011, a volume nearly half the annual gross domestic product in size.
In an interview with The Daily Star recently, Rahman talked on the overall economic situation on the eve of announcing the national budget for the next fiscal year.
He said the rise in growth (around 40 percent) in external trade and a corresponding boost from the services sector should easily translate into a near double-digit real output in manufacturing and services.
Making an estimate of around 7 percent overall real GDP growth in fiscal 2011 is entirely plausible, the governor said.
He also said most conjectures of various quarters about Bangladesh's likely real GDP growth in fiscal 2011 are putting forward figures somewhat below the 6.7 percent targeted in the budget presumably from caution not to err on the side of over optimism.
Rahman said few dispute the good output performance in agriculture, but most of the forecasts proffer low growth estimates for manufacturing and services, referring to past trends and infrastructure constraints.
The governor said these overlook the progress in remedial efforts and the reality of strong growth in external trade (in both exports and imports).
He said, in the last fiscal year the Bangladesh Bureau of Statistics (BBS) in its provisional estimate put the GDP growth at 5.8 percent but the agency has now found it to be 6.04 percent in a final calculation.
In the current fiscal year, the provisional estimate of the BBS is 6.66 percent. But the central bank's forecast is that the GDP growth will cross 7 percent.
The government has already revised the next fiscal year's GDP growth target from an earlier 7 percent to 7.2 percent.

(১৪৫০) আইএলএফএসএল

Saturday, June 04, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার :::: অস্বাভাবিভাবে শেয়ারের দর বাড়ার কারণে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পাঠানো নোটিশের জবাবে কোম্পানি আইএলএফএসএল, জানিয়েছে তাদের কাছে কোনো মূল্যসংবেদনশীল তথ্য নেই


ডিএসইর ওয়েবসাইটে বৃহস্পতিবার তথ্য প্রকাশ করা হয়

(১৪৪৯) ইউনাইটেড এয়্যারওয়েজ

Saturday, June 04, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার :::: অস্বাভাবিভাবে শেয়ারের দর বাড়ার কারণে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পাঠানো নোটিশের জবাবে কোম্পানি ইউনাইটেড এয়্যারওয়েজ, জানিয়েছে তাদের কাছে কোনো মূল্যসংবেদনশীল তথ্য নেই


ডিএসইর ওয়েবসাইটে বৃহস্পতিবার তথ্য প্রকাশ করা হয়

(১৪৪৮) লক্ষ্যমাত্রা ছুঁয়েছে

Saturday, June 04, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার :::: শেষ পর্যন্ত সব আশঙ্কা পূর্বাভাস নাকচ করে দিয়ে চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের মোট দেশজ উৎপাদনের প্রবৃদ্ধির হার কার্যত লক্ষ্যমাত্রা ছুঁয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) সাময়িকভাবে প্রবৃদ্ধির যে প্রাক্কলন করেছে তাতে দেখা যায়, চলতি অর্থবছর জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে দশমিক ৬৬ শতাংশ আর সরকার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করেছিল দশমিক ৭০ শতাংশ
শিল্প খাতের উচ্চ প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি বোরোর বাম্পার ফলন হিসাবে এনে বছরের জিডিপি প্রবৃদ্ধি প্রাক্কলন করা হয়েছে বিবিএস চলতি বছর শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধি দশমিক ৫২ শতাংশ প্রাক্কলন করেছে আর কৃষি খাতে প্রবৃদ্ধি প্রাক্কলন করা হয়েছে দশমিক ৮২ শতাংশ তবে বোরোর উৎপাদনের হিসাব এখনো পায়নি বিবিএস ইতিমধ্যে কৃষি মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয় স্পার্সোর কাছ থেকে বোরোর ফলনের তথ্যও জানতে চেয়েছে বিবিএস অবশ্য বছর প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হওয়ায় বোরোর বাম্পার ফলন ধরেই কৃষি প্রবৃদ্ধিসহ জিডিপির প্রবৃদ্ধি প্রাক্কলন করা হয়েছে বলে বিবিএস সূত্রে জানা গেছে
অর্থমন্ত্রী তথা সরকার অবশ্য এবার বেশ আশাবাদী ছিল যে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার তাদের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করবে গত বছরের জুন মাসে ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেট পেশ করার সময়ই অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছিলেন, ‘আগামী অর্থবছরে আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার হবে দশমিক শতাংশ আমরা আশা করছি, রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগকে সহায়তা প্রদান, পিপিপিসহ বেসরকারি খাতে ঋণের জোগান বৃদ্ধির মাধ্যমে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগকে বেগবান করা এবং মুদ্রার বিনিময় হারের স্থিতিশীলতা বজায় রেখে বৈদেশিক খাতকে প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানে রাখার মাধ্যম কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি অর্জন সম্ভব পাশাপাশি মূল্যস্ফীতিকে সহনশীল পর্যায়ে রাখার লক্ষ্যেও আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
বিবিএসের প্রাক্কলন প্রকাশের আগে অবশ্য অর্থনীতির বিভিন্ন খাতের গতি-প্রকৃতি পর্যালোচনা বিভিন্ন সূচক বিশ্লেষণ করে অন্যরা প্রায় কেউই এতখানি আশাবাদী হয়নি একাধিক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান দেশীয় গবেষণা সংস্থা চলতি অর্থবছরের প্রবৃদ্ধির যে প্রাক্কলন প্রকাশ করেছিল, তার সবগুলোতেই প্রবৃদ্ধির হার সাড়ে শতাংশের নিচে থাকবে বলে উল্লেখ করা হয়েছিল এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) এবার প্রবৃদ্ধির হার প্রাক্কলন করেছিল দশমিক ৩০ শতাংশ বিশ্বব্যাংকের প্রাক্কলন ছিল দশমিক ২০ শতাংশ আর ইউএন-এসকাপের প্রক্ষেপণ ছিল দশমিক ৪০ শতাংশ অন্যদিকে স্থানীয় গবেষণা সংস্থা উন্নয়ন অন্বেষণ প্রবৃদ্ধির হার প্রাক্কলন করেছিল দশমিক ৯০ শতাংশ
২০০৯-১০ অর্থবছরে যেখানে প্রবৃদ্ধির হার হয়েছিল দশমিক ৯০ শতাংশ, সেখানে এবার এক লাফে তা বেড়ে দশমিক ৭০ শতাংশে দাঁড়ানোর বিষয়টি তাই একটু প্রশ্ন তৈরি করে বৈকি এটা ঠিক যে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এখন বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হার দশমিক ৭০ শতাংশ বা তার কিছু বেশি হলে অবাক হওয়ার কিছু নেই কারণ, সামগ্রিকভাবে অর্থনীতির সেই সক্ষমতা তৈরি হয়েছে তবে সমস্যা হলো, সক্ষমতার যথাযথ বাস্তবায়ন করা জায়গাটিতে বড় ধরনের ঘাটতি রয়ে গেছে, যার প্রতিফলন পড়ছে প্রবৃদ্ধির হারে
দশমিক ৬৬ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নিঃসন্দেহে একটি রেকর্ড সাম্প্রতিককালের মধ্যে ২০০৫-০৬ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হার সর্বোচ্চ দশমিক ৬৩ শতাংশে উন্নীত হয় এর পর থেকেই প্রবৃদ্ধির হার কমতে থাকে ২০০৮-০৯ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হার শতাংশের নিচে নেমে যায় সে বছর প্রবৃদ্ধি হয়েছিল দশমিক ৭৪ শতাংশ হারে তার আগে ২০০৪-০৫ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হার শতাংশের সামান্য নিচে ছিল সে বছর হার ছিল দশমিক ৯৬ শতাংশ
প্রশ্ন থাকছে : তবে জিডিপি প্রবৃদ্ধির এই প্রাক্কলন গ্রহণযোগ্য নয় বলে মনে করছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘জিডিপি প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে সরকার অতিরিক্ত প্রাক্কলন করেছে আমার মতে, জিডিপির প্রবৃদ্ধি গত অর্থবছরের মতো শতাংশের মতোই রয়েছে।’
মির্জ্জা আজিজ ব্যাখ্যা করে বলেন, জিডিপি প্রবৃদ্ধির হিসাবের জন্য দুই ধরনের পদ্ধতি রয়েছে এর একটা হলো, খাতভিত্তিক তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে তবে পরিসংখ্যান ব্যুরোসহ অন্যান্য সংস্থার কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত নিয়েসমস্যা’ রয়েছে আরেকটি হলো, চাহিদাভিত্তিক ব্যয় হিসাবে
মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম আরও বলেন, চলতি অর্থবছরে উচ্চহারে রপ্তানি হয়েছে কিন্তু তার চেয়ে বেশি আমদানিও হয়েছে এতে বাণিজ্য-ঘাটতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে আবার গত বছরের তুলনায় প্রবাসী-আয়ের প্রবৃদ্ধিও কমেছে
ছাড়া সরকারি উন্নয়ন ব্যয় অর্থাৎ বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নও সন্তোষজনক নয় এডিপি বাস্তবায়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি আর রাজস্ব ব্যয়ের বেশির ভাগই খরচ হয় সুদ পরিশোধ সামাজিক নিরাপত্তা খাতে, যা জিডিপির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয় না

Blog Archive