শেয়ারবাজার :::: সুপারিশ মানা হবে বলে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত সুপারিশ বাস্তবায়িত হয়নি, বরং উল্টোটা হয়েছে। একরকম জোর করেই এসইসির দুই সদস্য ইয়াছিন আলী এবং এস আনিসুজ্জামানকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়েছে। যদিও এই দুজনের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ তোলেনি তদন্ত কমিটি। এই দুই সদস্যের পদত্যাগ করানোর ক্ষেত্রে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতি উৎসাহের পেছনে সরকারের একটি অংশের প্রভাব ছিল বলেও জানা গেছে।
সূত্র জানায়, এসইসির নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ নিয়েও শুরু হয়েছে নানা টালবাহানা। প্রথমে একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালককে নতুন চেয়ারম্যান করা প্রায় চূড়ান্ত হয়েছিল। সাবেক বিএনপি সরকারের সময়েও একই ব্যক্তিকে চেয়ারম্যান করার চেষ্টা হয়েছিল। এই ব্যক্তির নানা অনিয়ম নিয়ে ২০০০ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক বিস্তারিত তদন্ত করেছিল। এমনকি তাঁকে বঙ্গবন্ধুর খুনির লালনকারী বলেও তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে। ফলে এই নামটি বাদ দেওয়া হয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে এসইসির আগের চেয়ারম্যানকে রেখে দেওয়ার একটি উদ্যোগ চলছে বলে সূূত্র জানায়। তদন্ত প্রতিবেদনে অভিযুক্ত কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যবসায়ী এ চেষ্টা চালাচ্ছেন। নিজেদের রক্ষা করতে এবং হঠাৎ ধস নামায় বাজার থেকে আরও অর্থ তোলার অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে এই ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এখনো সক্রিয় বলে জানা গেছে। এরা এখন নিজেদের পছন্দমতো এসইসি গঠন করতে চায়।
সূত্র জানায়, এসইসির নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ নিয়েও শুরু হয়েছে নানা টালবাহানা। প্রথমে একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালককে নতুন চেয়ারম্যান করা প্রায় চূড়ান্ত হয়েছিল। সাবেক বিএনপি সরকারের সময়েও একই ব্যক্তিকে চেয়ারম্যান করার চেষ্টা হয়েছিল। এই ব্যক্তির নানা অনিয়ম নিয়ে ২০০০ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক বিস্তারিত তদন্ত করেছিল। এমনকি তাঁকে বঙ্গবন্ধুর খুনির লালনকারী বলেও তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে। ফলে এই নামটি বাদ দেওয়া হয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে এসইসির আগের চেয়ারম্যানকে রেখে দেওয়ার একটি উদ্যোগ চলছে বলে সূূত্র জানায়। তদন্ত প্রতিবেদনে অভিযুক্ত কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যবসায়ী এ চেষ্টা চালাচ্ছেন। নিজেদের রক্ষা করতে এবং হঠাৎ ধস নামায় বাজার থেকে আরও অর্থ তোলার অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে এই ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এখনো সক্রিয় বলে জানা গেছে। এরা এখন নিজেদের পছন্দমতো এসইসি গঠন করতে চায়।