শেয়ারবাজার :::: বাজেটে পুঁজিবাজার-বান্ধব সিদ্ধান্ত আসতে পারে_এমন খবরে এ মূল্যবৃদ্ধি পাচ্ছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা এবং এটাকে স্বাভাবিক বলেও মনে করছেন তাঁরা। ফলে বাজার স্থিতিশীল হয়ে ওঠবে বলে মনে করেন বাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক ওসমান ইমাম। তিনি বলেন, কয়েকটি ঘটনায় বাজার ইতিবাচক আচরণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে এসইসিতে দুই সদস্যের নিয়োগ, গেইনট্যাঙ্ ও টিআইএন নাম্বার বাধ্যতামূলক না করার ইচ্ছা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের শেয়ারবাজার-বান্ধব মনোভাব প্রকাশ। এসব ইতিবাচক খবর বাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা আনতে সহায়তা করছে। হয়তো প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরাও ধীরে ধীরে বিনিয়োগ করতে শুরু করেছে। লেনদেনের পরিমাণ বৃদ্ধি বাজার স্থিতিশীলতার পূর্বাভাস দেয়। তবে এই পরিমাণ আরো বাড়লে স্বাভাবিক বলা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে ডিএসইর লেনদেন এক হাজার কোটি টাকার ওপর হলে স্বাভাবিক বলা যেতে পারে।
(১৪২০) আইটি সেক্টর--IT sector
শেয়ারবাজার :::: দেশে থেকেই বিদেশি কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কাছে কম্পিউটার সফটওয়্যার, ডেটা এন্ট্রি বা ডেটা প্রেসেসিং সেবা বিক্রি করা আর সাধারণ পণ্য রপ্তানি করা এক কথা নয়। তথ্যপ্রযুক্তি সেবার অর্থ দেশে আনার ক্ষেত্রে তাই ব্যাংকগুলোর বেশি কাগজপত্র চাওয়ার দরকার নেই। এ ক্ষেত্রে যেকোনো পরিমাণের বৈদেশিক মুদ্রা ব্যাংকগুলো দেশে এনে প্রাপককে দিতে পারবে। বৈদেশিক মুদ্রানীতি আইন ২০০৯-এ তা বলা আছে। গতকাল মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আগে থেকেই এ বিষয়টি বৈদেশিক মুদ্রানীতিতে থাকা সত্ত্বেও এ নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি দূর করে এ বিষয়টি সর্বসাধারণের কাছে স্পষ্ট করার জন্যই এ সার্কুলার জারি করা হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে অন্য দেশে অনলাইনে আইটি সেবা রপ্তানি বাড়ছে। এ ক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির প্রাপ্ত পারিশ্রমিকের অর্থ যেকোনো ডিলার ব্যাংকের মাধ্যমে পেতে পারেন। তবে ওই ব্যাংক কয়েকটি বিষয় পরীক্ষা করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে তার পাওনা অর্থ পরিশোধ করবে। এ জন্য ছয়টি শর্তের কথা বলা হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায়। শর্তগুলো হলো_কোন ধরনের সেবার কারণে অর্থ এসেছে, তা নিশ্চিত হতে হবে, যার নামে অর্থ এসেছে তিনি ওই সেবা দেওয়ার যোগ্য কিনা সে বিষয়ে যাচাই করতে হবে, কারো বেলায় এসব শর্ত প্রমাণ হলে তাকে সংশ্লিষ্ট ডিলার ব্যাংক নগদ অর্থ দেবে, ওই অর্থের ওপর ট্যাঙ্ প্রযোজ্য হলে তা কেটে রাখতে হবে, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ব্যত্যয় যেন না ঘটে সে বিষয়ে লক্ষ রাখতে হবে, লেনদেনের সব তথ্য সংরক্ষণ করে তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সরবরাহ করতে হবে।
সার্কুলারে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে অন্য দেশে অনলাইনে আইটি সেবা রপ্তানি বাড়ছে। এ ক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির প্রাপ্ত পারিশ্রমিকের অর্থ যেকোনো ডিলার ব্যাংকের মাধ্যমে পেতে পারেন। তবে ওই ব্যাংক কয়েকটি বিষয় পরীক্ষা করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে তার পাওনা অর্থ পরিশোধ করবে। এ জন্য ছয়টি শর্তের কথা বলা হয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায়। শর্তগুলো হলো_কোন ধরনের সেবার কারণে অর্থ এসেছে, তা নিশ্চিত হতে হবে, যার নামে অর্থ এসেছে তিনি ওই সেবা দেওয়ার যোগ্য কিনা সে বিষয়ে যাচাই করতে হবে, কারো বেলায় এসব শর্ত প্রমাণ হলে তাকে সংশ্লিষ্ট ডিলার ব্যাংক নগদ অর্থ দেবে, ওই অর্থের ওপর ট্যাঙ্ প্রযোজ্য হলে তা কেটে রাখতে হবে, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ব্যত্যয় যেন না ঘটে সে বিষয়ে লক্ষ রাখতে হবে, লেনদেনের সব তথ্য সংরক্ষণ করে তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সরবরাহ করতে হবে।
(১৪১৯) MJL-এমজেএল-মবিল যমুনা-সুপার এক্সক্লুসিভ
শেয়ারবাজার :::: শর্ত সাপেক্ষে মবিল যমুলা লুব্রিকেন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডকে (এমজেএল) তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।
বুধবার বিকেলে ডিএসই বোর্ড সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এমজেএল’র তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্তের কথা জানান ডিএসই’র প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী।
এ সময় এমজেএল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজম জে চৌধুরী, ডিএসই’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সতিপতী মৈত্র ও পরিচালক আহমেদ রশিদ লালী উপস্থিত ছিলেন।
ডিএসই সভাপতি শাকিল রিজভী বলেন, এমজেএল’র পক্ষ থেকে এমজেএল’র শেয়ারের তালিকাভুক্তির জন্য মূল্য ১১৫ টাকা প্রস্তাব করা হযেছে। যার ভিত্তিতে এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেডের তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএসই বোর্ড।
কত দিনের মধ্যে তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়া শেষ হতে পারে এ বিষয়ে ডিএসই’র সিইও সতিপতী মৈত্র বলেন, এসইসি এর আগে এমজেএল’র তালিকাভুক্তির বিষয়ে ডিএসইকে যে চিঠি দিয়েছে তাতে ছয় মাসের মধ্যে দাম কমে গেলে বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
বুধবার ডিএসই বোর্ড যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা এসইসিকে জানানো হবে। এর পরে এসইসি উক্ত চিঠির ১৬ নাম্বারে যে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলেছে তা উঠিয়ে নিলে এবং এমজেএল নির্ধারিত ১৫২.৪০ টাকা থেকে ১১৫ টাকা বাদ দিয়ে ৩৭.৪০ টাকা বিনিয়োগকারীদের রিফান্ড ওয়ারেন্ট দিলেই ডিএসই এমজেএল’র তালিকাভুক্তির তারিখ ঘোষণা করবে বলে জানান সতিপতী মৈত্র।
এমজেএল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজম জে চৌধুরী বলেন, প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম ১১৫ টাকা নিধারণ করার ফলে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৬.৮৪ টাকা এবং মূল্য আয় অনুপাত (পিই) ১৬.৮১ টাকা হয়েছে।
তিনি বলেন, মূল্য ১১৫ টাকা নিধারণ করার পরে বাকি ৩৭.৪০ টাকা রিফান্ড ওয়ারেন্টের মাধ্যমে শেয়ারহোল্ডারদের একাউন্টে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
ডিএসই’র পরিচালক আহমেদ রশিদ লালী বলেন, কিছু ফর্মালিটিজ রয়েছে, এগুলো শেষ হতে দুই সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। যদি আগেই এসব ফর্মালিটিজ শেষ হয়ে যায় তাহলে আগেই এমজেএল’র লেনদেন শুরু হওয়ার তারিখ ঘোষণা করা হবে।
mjl mobil jomuna dse share market
বুধবার বিকেলে ডিএসই বোর্ড সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এমজেএল’র তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্তের কথা জানান ডিএসই’র প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী।
এ সময় এমজেএল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজম জে চৌধুরী, ডিএসই’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সতিপতী মৈত্র ও পরিচালক আহমেদ রশিদ লালী উপস্থিত ছিলেন।
ডিএসই সভাপতি শাকিল রিজভী বলেন, এমজেএল’র পক্ষ থেকে এমজেএল’র শেয়ারের তালিকাভুক্তির জন্য মূল্য ১১৫ টাকা প্রস্তাব করা হযেছে। যার ভিত্তিতে এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেডের তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএসই বোর্ড।
কত দিনের মধ্যে তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়া শেষ হতে পারে এ বিষয়ে ডিএসই’র সিইও সতিপতী মৈত্র বলেন, এসইসি এর আগে এমজেএল’র তালিকাভুক্তির বিষয়ে ডিএসইকে যে চিঠি দিয়েছে তাতে ছয় মাসের মধ্যে দাম কমে গেলে বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
বুধবার ডিএসই বোর্ড যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা এসইসিকে জানানো হবে। এর পরে এসইসি উক্ত চিঠির ১৬ নাম্বারে যে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলেছে তা উঠিয়ে নিলে এবং এমজেএল নির্ধারিত ১৫২.৪০ টাকা থেকে ১১৫ টাকা বাদ দিয়ে ৩৭.৪০ টাকা বিনিয়োগকারীদের রিফান্ড ওয়ারেন্ট দিলেই ডিএসই এমজেএল’র তালিকাভুক্তির তারিখ ঘোষণা করবে বলে জানান সতিপতী মৈত্র।
এমজেএল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজম জে চৌধুরী বলেন, প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম ১১৫ টাকা নিধারণ করার ফলে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৬.৮৪ টাকা এবং মূল্য আয় অনুপাত (পিই) ১৬.৮১ টাকা হয়েছে।
তিনি বলেন, মূল্য ১১৫ টাকা নিধারণ করার পরে বাকি ৩৭.৪০ টাকা রিফান্ড ওয়ারেন্টের মাধ্যমে শেয়ারহোল্ডারদের একাউন্টে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
ডিএসই’র পরিচালক আহমেদ রশিদ লালী বলেন, কিছু ফর্মালিটিজ রয়েছে, এগুলো শেষ হতে দুই সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। যদি আগেই এসব ফর্মালিটিজ শেষ হয়ে যায় তাহলে আগেই এমজেএল’র লেনদেন শুরু হওয়ার তারিখ ঘোষণা করা হবে।
mjl mobil jomuna dse share market
(১৪১৮) আর পারলোনা
শেয়ারবাজার :::: চার দিন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার পর আজ বুধবার দেশের পুঁজিবাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। আজ দুই স্টক এক্সচেঞ্জে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম কমায় কমেছে সূচক। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনও। তবে দিনের শুরু থেকেই সূচক বেশ কয়েকবার ওঠানামা করে।
বাজার-সংশ্লিষ্টরা বিষয়টিকে স্বাভাবিক মূল্য সংশোধন হিসেবে দেখছেন। তাঁরা বলছেন, ওঠানামা বাজারের স্বাভাবিক নিয়ম। সুতরাং বাজার যে শুধু বাড়বে বা শুধু কমবে এমনটি নয়। এ ছাড়া অনেক বিনিয়োগকারী নিজেদের হাতে থাকা শেয়ার বিক্রি করে লাভ তুলে নেওয়ায় এই সংশোধন হয়েছে বলে মনে করছেন বাজার-সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে আজ বেলা একটা থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত ডিএসইর সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ। এ সময় তাঁরা অপ্রদর্শিত অর্থ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার সুযোগ দেওয়ার দাবি করেন।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৮৯.৫৮ পয়েন্ট কমে ৫৬৬৮.৬৮ পয়েন্টে দাঁড়ায়। আজ লেনদেনের ১৫ মিনিটের মাথায় সূচক ৫৩ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচক কিছুটা কমে বেলা সাড়ে ১১টায় ৭ পয়েন্ট বাড়ে। তবে দুপুর ১২টার দিকে সূচক আবার কিছুটা বাড়লেও সোয়া ১২টার পর থেকে নিম্নগামী হতে থাকে সূচক, যা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ৩০টি প্রতিষ্ঠানের, কমেছে ২২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ছয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
ডিএসইতে আজ ৪৬১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, গতকালের চেয়ে ২৬৯ কোটি টাকা কম।
ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে, এনবিএল, ইউসিবিএল, এমআই সিমেন্ট, বেক্সিমকো, ইউনাইটেড এয়ার, পিপলস লিজিং, তিতাস গ্যাস, ইস্টার্ন হাউজিং, আফতাব অটো ও বিএসআরএম স্টিল।
এদিকে আজ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ইস্টার্ন হাউজিংয়ের শেয়ারের দাম। এ ছাড়া ন্যাশনাল টি, যমুনা অয়েল, এমবিএল প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড, কোহিনুর কেমিক্যালস, ব্র্যাক সাব-অর্ডিনেটেড কনভারটিবল বন্ড, ইউসিবিএল, তৃতীয় আইসিবি মিউচুয়াল ফান্ড, ঢাকা ইনস্যুরেন্স ও সাউথইস্ট ব্যাংক প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড দাম বৃদ্ধিতে শীর্ষ ১০-এর তালিকায় রয়েছে।
আজ সবচেয়ে বেশি কমেছে অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারের দাম। এ ছাড়া সমতা লেদার, দুলা মিয়া কটন, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, সালভো কেমিক্যাল, আরএকে সিরামিকস, ওসিএল ও কাশেম ড্রাইসেল দাম কমে যাওয়া শীর্ষ ১০-এর তালিকায় রয়েছে।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ২৩৮.৯২ পয়েন্ট কমে ১৫৭৮৯.২৩ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৯৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ১৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। এ ছাড়া কমেছে ১৬৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ছয়টি প্রতিষ্ঠানের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আজ ৭৪ কোটি টাকা লেনদেন হয়, যা গতকালের চেয়ে ৩২ কোটি টাকা কম।
বাজার-সংশ্লিষ্টরা বিষয়টিকে স্বাভাবিক মূল্য সংশোধন হিসেবে দেখছেন। তাঁরা বলছেন, ওঠানামা বাজারের স্বাভাবিক নিয়ম। সুতরাং বাজার যে শুধু বাড়বে বা শুধু কমবে এমনটি নয়। এ ছাড়া অনেক বিনিয়োগকারী নিজেদের হাতে থাকা শেয়ার বিক্রি করে লাভ তুলে নেওয়ায় এই সংশোধন হয়েছে বলে মনে করছেন বাজার-সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে আজ বেলা একটা থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত ডিএসইর সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ। এ সময় তাঁরা অপ্রদর্শিত অর্থ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার সুযোগ দেওয়ার দাবি করেন।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৮৯.৫৮ পয়েন্ট কমে ৫৬৬৮.৬৮ পয়েন্টে দাঁড়ায়। আজ লেনদেনের ১৫ মিনিটের মাথায় সূচক ৫৩ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচক কিছুটা কমে বেলা সাড়ে ১১টায় ৭ পয়েন্ট বাড়ে। তবে দুপুর ১২টার দিকে সূচক আবার কিছুটা বাড়লেও সোয়া ১২টার পর থেকে নিম্নগামী হতে থাকে সূচক, যা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ৩০টি প্রতিষ্ঠানের, কমেছে ২২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ছয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
ডিএসইতে আজ ৪৬১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, গতকালের চেয়ে ২৬৯ কোটি টাকা কম।
ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে, এনবিএল, ইউসিবিএল, এমআই সিমেন্ট, বেক্সিমকো, ইউনাইটেড এয়ার, পিপলস লিজিং, তিতাস গ্যাস, ইস্টার্ন হাউজিং, আফতাব অটো ও বিএসআরএম স্টিল।
এদিকে আজ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ইস্টার্ন হাউজিংয়ের শেয়ারের দাম। এ ছাড়া ন্যাশনাল টি, যমুনা অয়েল, এমবিএল প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড, কোহিনুর কেমিক্যালস, ব্র্যাক সাব-অর্ডিনেটেড কনভারটিবল বন্ড, ইউসিবিএল, তৃতীয় আইসিবি মিউচুয়াল ফান্ড, ঢাকা ইনস্যুরেন্স ও সাউথইস্ট ব্যাংক প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড দাম বৃদ্ধিতে শীর্ষ ১০-এর তালিকায় রয়েছে।
আজ সবচেয়ে বেশি কমেছে অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারের দাম। এ ছাড়া সমতা লেদার, দুলা মিয়া কটন, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, সালভো কেমিক্যাল, আরএকে সিরামিকস, ওসিএল ও কাশেম ড্রাইসেল দাম কমে যাওয়া শীর্ষ ১০-এর তালিকায় রয়েছে।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ২৩৮.৯২ পয়েন্ট কমে ১৫৭৮৯.২৩ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৯৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ১৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। এ ছাড়া কমেছে ১৬৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ছয়টি প্রতিষ্ঠানের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আজ ৭৪ কোটি টাকা লেনদেন হয়, যা গতকালের চেয়ে ৩২ কোটি টাকা কম।
(১৪১৮) আর পারলোনা
শেয়ারবাজার :::: চার দিন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার পর আজ বুধবার দেশের পুঁজিবাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। আজ দুই স্টক এক্সচেঞ্জে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম কমায় কমেছে সূচক। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনও। তবে দিনের শুরু থেকেই সূচক বেশ কয়েকবার ওঠানামা করে।
বাজার-সংশ্লিষ্টরা বিষয়টিকে স্বাভাবিক মূল্য সংশোধন হিসেবে দেখছেন। তাঁরা বলছেন, ওঠানামা বাজারের স্বাভাবিক নিয়ম। সুতরাং বাজার যে শুধু বাড়বে বা শুধু কমবে এমনটি নয়। এ ছাড়া অনেক বিনিয়োগকারী নিজেদের হাতে থাকা শেয়ার বিক্রি করে লাভ তুলে নেওয়ায় এই সংশোধন হয়েছে বলে মনে করছেন বাজার-সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে আজ বেলা একটা থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত ডিএসইর সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ। এ সময় তাঁরা অপ্রদর্শিত অর্থ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার সুযোগ দেওয়ার দাবি করেন।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৮৯.৫৮ পয়েন্ট কমে ৫৬৬৮.৬৮ পয়েন্টে দাঁড়ায়। আজ লেনদেনের ১৫ মিনিটের মাথায় সূচক ৫৩ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচক কিছুটা কমে বেলা সাড়ে ১১টায় ৭ পয়েন্ট বাড়ে। তবে দুপুর ১২টার দিকে সূচক আবার কিছুটা বাড়লেও সোয়া ১২টার পর থেকে নিম্নগামী হতে থাকে সূচক, যা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ৩০টি প্রতিষ্ঠানের, কমেছে ২২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ছয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
ডিএসইতে আজ ৪৬১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, গতকালের চেয়ে ২৬৯ কোটি টাকা কম।
ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে, এনবিএল, ইউসিবিএল, এমআই সিমেন্ট, বেক্সিমকো, ইউনাইটেড এয়ার, পিপলস লিজিং, তিতাস গ্যাস, ইস্টার্ন হাউজিং, আফতাব অটো ও বিএসআরএম স্টিল।
এদিকে আজ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ইস্টার্ন হাউজিংয়ের শেয়ারের দাম। এ ছাড়া ন্যাশনাল টি, যমুনা অয়েল, এমবিএল প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড, কোহিনুর কেমিক্যালস, ব্র্যাক সাব-অর্ডিনেটেড কনভারটিবল বন্ড, ইউসিবিএল, তৃতীয় আইসিবি মিউচুয়াল ফান্ড, ঢাকা ইনস্যুরেন্স ও সাউথইস্ট ব্যাংক প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড দাম বৃদ্ধিতে শীর্ষ ১০-এর তালিকায় রয়েছে।
আজ সবচেয়ে বেশি কমেছে অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারের দাম। এ ছাড়া সমতা লেদার, দুলা মিয়া কটন, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, সালভো কেমিক্যাল, আরএকে সিরামিকস, ওসিএল ও কাশেম ড্রাইসেল দাম কমে যাওয়া শীর্ষ ১০-এর তালিকায় রয়েছে।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ২৩৮.৯২ পয়েন্ট কমে ১৫৭৮৯.২৩ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৯৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ১৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। এ ছাড়া কমেছে ১৬৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ছয়টি প্রতিষ্ঠানের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আজ ৭৪ কোটি টাকা লেনদেন হয়, যা গতকালের চেয়ে ৩২ কোটি টাকা কম।
বাজার-সংশ্লিষ্টরা বিষয়টিকে স্বাভাবিক মূল্য সংশোধন হিসেবে দেখছেন। তাঁরা বলছেন, ওঠানামা বাজারের স্বাভাবিক নিয়ম। সুতরাং বাজার যে শুধু বাড়বে বা শুধু কমবে এমনটি নয়। এ ছাড়া অনেক বিনিয়োগকারী নিজেদের হাতে থাকা শেয়ার বিক্রি করে লাভ তুলে নেওয়ায় এই সংশোধন হয়েছে বলে মনে করছেন বাজার-সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে আজ বেলা একটা থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত ডিএসইর সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ। এ সময় তাঁরা অপ্রদর্শিত অর্থ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার সুযোগ দেওয়ার দাবি করেন।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৮৯.৫৮ পয়েন্ট কমে ৫৬৬৮.৬৮ পয়েন্টে দাঁড়ায়। আজ লেনদেনের ১৫ মিনিটের মাথায় সূচক ৫৩ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচক কিছুটা কমে বেলা সাড়ে ১১টায় ৭ পয়েন্ট বাড়ে। তবে দুপুর ১২টার দিকে সূচক আবার কিছুটা বাড়লেও সোয়া ১২টার পর থেকে নিম্নগামী হতে থাকে সূচক, যা লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ৩০টি প্রতিষ্ঠানের, কমেছে ২২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ছয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
ডিএসইতে আজ ৪৬১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, গতকালের চেয়ে ২৬৯ কোটি টাকা কম।
ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে, এনবিএল, ইউসিবিএল, এমআই সিমেন্ট, বেক্সিমকো, ইউনাইটেড এয়ার, পিপলস লিজিং, তিতাস গ্যাস, ইস্টার্ন হাউজিং, আফতাব অটো ও বিএসআরএম স্টিল।
এদিকে আজ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ইস্টার্ন হাউজিংয়ের শেয়ারের দাম। এ ছাড়া ন্যাশনাল টি, যমুনা অয়েল, এমবিএল প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড, কোহিনুর কেমিক্যালস, ব্র্যাক সাব-অর্ডিনেটেড কনভারটিবল বন্ড, ইউসিবিএল, তৃতীয় আইসিবি মিউচুয়াল ফান্ড, ঢাকা ইনস্যুরেন্স ও সাউথইস্ট ব্যাংক প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড দাম বৃদ্ধিতে শীর্ষ ১০-এর তালিকায় রয়েছে।
আজ সবচেয়ে বেশি কমেছে অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারের দাম। এ ছাড়া সমতা লেদার, দুলা মিয়া কটন, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, সালভো কেমিক্যাল, আরএকে সিরামিকস, ওসিএল ও কাশেম ড্রাইসেল দাম কমে যাওয়া শীর্ষ ১০-এর তালিকায় রয়েছে।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ২৩৮.৯২ পয়েন্ট কমে ১৫৭৮৯.২৩ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৯৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ১৯টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। এ ছাড়া কমেছে ১৬৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ছয়টি প্রতিষ্ঠানের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আজ ৭৪ কোটি টাকা লেনদেন হয়, যা গতকালের চেয়ে ৩২ কোটি টাকা কম।
(১৪১৭) বিনিয়োগ: বাংলাদেশি দূতাবাসগুলোকে
:::: খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আফ্রিকায় কৃষিখাতে সহযোগিতা ও বাজার সম্প্রসারণ করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন দেশের ব্যবসায়ী ও সরকারি কর্মকর্তারা।
পাশাপাশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আফ্রিকার কয়েকটি দেশসহ অন্যান্য অঞ্চলে রপ্তানির প্রবৃদ্ধি ক্ষেত্রে বাংলাদেশের দূতাবাসগুলোকে আরও সক্রিয় ভূমিকা পালন করার দাবি জানান তারা। একইসঙ্গে খাদ্যনিরাপত্তার জন্য আফ্রিকার কয়েকটি দেশে যে কৃষি উৎপাদন করা হবে, তা থেকে পাওয়া অর্থ দেশে পাঠানোর কোনো জটিলতা থাকবে কি না সে বিষয়টি নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে রপ্তানি প্রবৃদ্ধিতে দূতবাসগুলোর ভূমিকা এবং আফিকায় কৃষি ক্ষেতে সহযোগিতা ও বাজার সম্প্রসারণ বিষয়ক গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রিজ (এফবিসিসিআই) আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে সভাপতিত্ব সংগঠনের সভাপতি এ কে আজাদ। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডঃ দিপু মনি।
এসময় বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে রপ্তানি আয় এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাঠানো অর্থ উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে থাকে। তারা বলেন, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও খাদ্য নিরাপত্তার পারস্পরিক সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়। বিশেষ করে, খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টি কেবল বাংলাদেশে নয়, সমগ্র বিশ্বের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের কৃষিজমি দিন দিন কমতে শুরু করেছে। যদি বিদেশি জমি লিজের মাধ্যমে কৃষি উৎপাদন সম্ভব হয়। তাহলে এ ঝুঁকি মোকাবিলা করা সম্ভব হবে। এর জন্য দূতাবাসগুলোর কার্যক্রমকে আরও ফলপ্রসূ করার প্রয়োজন বলে বক্তারা অভিমত ব্যক্ত করেন।
দূতাবাসগুলোতে বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক বিষয়ে দক্ষ ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের কমার্সিয়াল কাউন্সিলর হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার আহ্বান জানান তারা।
গোলটেবিল আলোচনা সভায় মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, পররাষ্ট্রসচিব মোহাম্মাদ মিজারুল কায়েস। মূলপ্রবন্ধের ওপর আলোচনা করেন, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজ, সিপিডির নির্বাহী পরিচালক প্রফেসর মোস্তাফিজুর রহমান, ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক ডঃ মাহবুব হোসেন। এছাড়া প্রবন্ধের ওপর উন্মুক্ত আলোচনা করেন, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও স্কয়ার গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান তপন চৌধুরী, মেট্রোপলিটান চেম্বারস অ্যান্ড কমার্সের সভাপতি আমজাদ হোসেন চৌধুরী, বিজিএমইএর সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, এক্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদী, ডিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল মোমেন, বিকেএমইএর সাবেক সভাপতি ফজলুল হক, মেজর জেনারেল ইমরুল কায়েস ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলি হাসান।
পাশাপাশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আফ্রিকার কয়েকটি দেশসহ অন্যান্য অঞ্চলে রপ্তানির প্রবৃদ্ধি ক্ষেত্রে বাংলাদেশের দূতাবাসগুলোকে আরও সক্রিয় ভূমিকা পালন করার দাবি জানান তারা। একইসঙ্গে খাদ্যনিরাপত্তার জন্য আফ্রিকার কয়েকটি দেশে যে কৃষি উৎপাদন করা হবে, তা থেকে পাওয়া অর্থ দেশে পাঠানোর কোনো জটিলতা থাকবে কি না সে বিষয়টি নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার সকালে রপ্তানি প্রবৃদ্ধিতে দূতবাসগুলোর ভূমিকা এবং আফিকায় কৃষি ক্ষেতে সহযোগিতা ও বাজার সম্প্রসারণ বিষয়ক গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রিজ (এফবিসিসিআই) আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে সভাপতিত্ব সংগঠনের সভাপতি এ কে আজাদ। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডঃ দিপু মনি।
এসময় বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে রপ্তানি আয় এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাঠানো অর্থ উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে থাকে। তারা বলেন, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও খাদ্য নিরাপত্তার পারস্পরিক সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়। বিশেষ করে, খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টি কেবল বাংলাদেশে নয়, সমগ্র বিশ্বের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের কৃষিজমি দিন দিন কমতে শুরু করেছে। যদি বিদেশি জমি লিজের মাধ্যমে কৃষি উৎপাদন সম্ভব হয়। তাহলে এ ঝুঁকি মোকাবিলা করা সম্ভব হবে। এর জন্য দূতাবাসগুলোর কার্যক্রমকে আরও ফলপ্রসূ করার প্রয়োজন বলে বক্তারা অভিমত ব্যক্ত করেন।
দূতাবাসগুলোতে বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক বিষয়ে দক্ষ ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের কমার্সিয়াল কাউন্সিলর হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার আহ্বান জানান তারা।
গোলটেবিল আলোচনা সভায় মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, পররাষ্ট্রসচিব মোহাম্মাদ মিজারুল কায়েস। মূলপ্রবন্ধের ওপর আলোচনা করেন, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজ, সিপিডির নির্বাহী পরিচালক প্রফেসর মোস্তাফিজুর রহমান, ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক ডঃ মাহবুব হোসেন। এছাড়া প্রবন্ধের ওপর উন্মুক্ত আলোচনা করেন, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও স্কয়ার গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান তপন চৌধুরী, মেট্রোপলিটান চেম্বারস অ্যান্ড কমার্সের সভাপতি আমজাদ হোসেন চৌধুরী, বিজিএমইএর সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, এক্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদী, ডিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল মোমেন, বিকেএমইএর সাবেক সভাপতি ফজলুল হক, মেজর জেনারেল ইমরুল কায়েস ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলি হাসান।
(১৪১৬) ধর্মঘট--ধর্মঘট--ধর্মঘট
শেয়ারবাজার :::: পূর্ব ঘোষিত ১৫ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বুধবার পঞ্চম দিনের মতো অবস্থান ধর্মঘট ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ।
ঢাকা স্টক একচেঞ্জের (ডিএসই) মূল ফটকের সামনে দুপুর দেড়টা থেকে তারা এ কর্মসূচি পালন করছে। চলবে বিকেল তিনটা পর্যন্ত।
আগের দিনগুলোর মতো এদিনও বিনিয়োগকারী কালো পতাকা নিয়ে ডিএসই’র সামনে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছেন।
বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মিজানুর রশিদ চৌধুরী বলেন, ‘বাজেটের আগপর্যন্ত বিনিয়োগকারীরা এ কর্মসূচি পালন করে যাবে।’
পরিষদের দাবিগুলো হচ্ছে- বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এসএলআর ও সিআরআর’র হার কমানো, আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের হার ২০ শতাংশ নির্ধারণ করা (যা বর্তমানে ২ থেকে ২ দশমিক ৫ শতাংশের বেশি নয়), দুর্নীতিবাজদের পুনরায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করার মাধ্যমে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করা, গত অর্থ বছরে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো পুঁজিবাজার থেকে যে মুনাফা অর্জন করেছে তা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোম্পানি পরিচালকদের বোনাস ও রাইটস শেয়ার থেকে প্রাপ্ত শেয়ার বিক্রিতে এক বছর স্থগিতাদেশ ঘোষণা করা, প্লেসমেন্টর টাকা অতিদ্রুত ফেরত দিয়ে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা, অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, ডিএসসি, সিএসই থেকে একজন করে প্রতিনিধি ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ৩ জন প্রতিনিধি নিয়ে ৭ জনের সমম্বয়ে মার্কেট মনিটরিং সেল গঠন করা।
এছাড়া অযৌক্তিক হারে প্রিমিয়াম নিয়ে প্রাইমারি শেয়ার বাজারে আসা বন্ধ করা, মার্জিন লোনের হার ১ঃ২ কার্যকর করা, ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংগুলোর শেয়ার লেনদেনে কমিশন ন্যূনতম ০ দশমিক ২৫ শতাংশ ধার্য করা, শেয়ারবাজারের সঠিক সূচক নির্ণয় করা, বাজেটে কালো টাকা সাদা করার জন্য শর্ত সাপেক্ষে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার সুযোগ দেওয়া, শক্তিশালী মৌল ভিত্তিসম্পন্ন শেয়ারের ক্ষেত্রে উর্ধ্বমুখি মূল্য ১০ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ করা, ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ গঠন করা এবং মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের দাবিগুলো বাস্তবায়ন করা।
ঢাকা স্টক একচেঞ্জের (ডিএসই) মূল ফটকের সামনে দুপুর দেড়টা থেকে তারা এ কর্মসূচি পালন করছে। চলবে বিকেল তিনটা পর্যন্ত।
আগের দিনগুলোর মতো এদিনও বিনিয়োগকারী কালো পতাকা নিয়ে ডিএসই’র সামনে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছেন।
বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মিজানুর রশিদ চৌধুরী বলেন, ‘বাজেটের আগপর্যন্ত বিনিয়োগকারীরা এ কর্মসূচি পালন করে যাবে।’
পরিষদের দাবিগুলো হচ্ছে- বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এসএলআর ও সিআরআর’র হার কমানো, আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের হার ২০ শতাংশ নির্ধারণ করা (যা বর্তমানে ২ থেকে ২ দশমিক ৫ শতাংশের বেশি নয়), দুর্নীতিবাজদের পুনরায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করার মাধ্যমে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করা, গত অর্থ বছরে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো পুঁজিবাজার থেকে যে মুনাফা অর্জন করেছে তা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোম্পানি পরিচালকদের বোনাস ও রাইটস শেয়ার থেকে প্রাপ্ত শেয়ার বিক্রিতে এক বছর স্থগিতাদেশ ঘোষণা করা, প্লেসমেন্টর টাকা অতিদ্রুত ফেরত দিয়ে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা, অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, ডিএসসি, সিএসই থেকে একজন করে প্রতিনিধি ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ৩ জন প্রতিনিধি নিয়ে ৭ জনের সমম্বয়ে মার্কেট মনিটরিং সেল গঠন করা।
এছাড়া অযৌক্তিক হারে প্রিমিয়াম নিয়ে প্রাইমারি শেয়ার বাজারে আসা বন্ধ করা, মার্জিন লোনের হার ১ঃ২ কার্যকর করা, ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংগুলোর শেয়ার লেনদেনে কমিশন ন্যূনতম ০ দশমিক ২৫ শতাংশ ধার্য করা, শেয়ারবাজারের সঠিক সূচক নির্ণয় করা, বাজেটে কালো টাকা সাদা করার জন্য শর্ত সাপেক্ষে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার সুযোগ দেওয়া, শক্তিশালী মৌল ভিত্তিসম্পন্ন শেয়ারের ক্ষেত্রে উর্ধ্বমুখি মূল্য ১০ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ করা, ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ গঠন করা এবং মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের দাবিগুলো বাস্তবায়ন করা।
Subscribe to:
Posts (Atom)
Blog Archive
-
▼
2011
(2088)
-
▼
June
(269)
-
▼
Jun 01
(20)
- (১৪২১) গত টানা ৪ দিন উর্ধগতির মুল কারন
- (১৪২০) আইটি সেক্টর--IT sector
- (১৪১৯) MJL-এমজেএল-মবিল যমুনা-সুপার এক্সক্লুসিভ
- (১৪১৮) আর পারলোনা
- (১৪১৮) আর পারলোনা
- (১৪১৭) বিনিয়োগ: বাংলাদেশি দূতাবাসগুলোকে
- (১৪১৬) ধর্মঘট--ধর্মঘট--ধর্মঘট
- (১৪১৫) আগামী ৫ জুন
- (১৪১৪) ১৮০ কোটি ডলার দেবে
- (১৪১৩) ইস্টার্ন কেবলস
- (১৪১২) সেক্টর ডি টেলিকম
- (১৪১১) যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো
- (১৪১০) স্থান পরিবর্তন
- (১৪০৯) ULC
- (১৪০৮) NCCBANK
- (১৪০৭) SHAHJABANK
- (১৪০৬) LEGACYFOOT
- (১৪০৫) AZIZPIPES
- (১৪০৪) শীর্ষে রয়েছে ইউসিবিএল
- (১৪০৩) বাইব্যাক
-
▼
Jun 01
(20)
-
▼
June
(269)