Finance Minister AMA Muhith leaves Dhaka on Saturday night for the UK and the USA on a three-week official visit.
The finance minister would first go to London via Dubai on a flight at 9:30pm, said a source of the finance ministry.
The
source said Muhith would visit Sonali Bank (UK) Ltd and attend
different programmes organized by Bangladeshi expatriates during his
London visit.
The finance minister would attend the 66th UN
General Assembly Session with Prime Minister Sheikh Hasina in New York
in the United States of America after the visit to the United Kingdom.
The
sources also said Muhith would also attend the Annual Meetings of the
World Bank (WB) and International Monetary Fund (IMF).
He would also attend the meeting of SAARC finance ministers, the sources added.
The finance minister is scheduled to return home on October 8 after the crucial trip.
Pragati Industries' profit scales up by 24 per cent
The country's lone state-owned automobile assembling plant Pragati Industries Limited's (PIL) net profit scaled up by 24 per cent to Tk 315 million in 2010-11 fiscal year thanks to its business expansion, officials said.
PIL earned net profit of Tk 255 million in 2009-10 fiscal and Tk 166 million in 2008-09 fiscal, they added.
The government's revenue earning also marked rise during the last three fiscals, a senior official of Ministry of Industries (MoI) said.
The revenue stood at Tk 476 million (Tk 47.60 crore) in 2008-09 fiscal, Tk 873.3 million (Tk 87.33 crore) in 2009-10 fiscal and Tk 1412.2 million (Tk 141.22 crore) in the last fiscal year of 2010-11, he added.
"The profit earned by Pragati in last fiscal is the ever highest," Industries Minister Dilip Barua said adding this has become possible due to the government's right decision about its business expansion.
The initiatives to assemble Pajero sport jeep which is the successor of the popular V31 modeled jeep and Sedan car are the mentionable steps, the minister said explaining the PIL expansion plan.
As part of government decision to purchase cars at government level, in 2008-09 fiscal PIL supplied 655 cars, in 2009-10 fiscal 791 cars and finally 2010-11 fiscal the assembling plant has delivered 802 cars of different models to upazila chairmen, upazila executive officers and to other government, semi-government and autonomous institutions, he explained.
Among the vehicles that PIL assembled and supplied, the V31 Mitsubishi Pajero cars were 446, 520 and 554 in 2008-09, 2009-10 and 2010-11 fiscal years respectively, Mr Barua added.
PIL has assembled a total of 30 Pajero sports jeeps and 15 of them were sold to government organisations. Rangs Limited will sell the jeeps to public, he said adding Pragati would start marketing Progati-assembled Sedan cars by 2012.
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ওষুধ ও রসায়ন খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি রেনেটা ফার্মাসিউটিক্যালসের শেয়ার দর বৃহস্পতিবার বেড়েছে। গত সপ্তাহে কোম্পানিটি ভারতীয় অপর শীর্ষস্থানীয় ওষুধ কোম্পানি ন্যাটকো ফার্মাসিউটিক্যালসের সঙ্গে অ্যান্টি-ক্যান্সার পণ্য তৈরির বিষয়ে এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। ফলে এই শেয়ারের দর গত সপ্তাহে থেকে বাড়ছে। ডিএসইতে গতকাল এই শেয়ারের দর বেড়েছে শূন্য দশমিক ০৪ শতাংশ বা ৪ টাকা ৫০ পয়সা। দিনভর এর দর ১২ হাজার ৪৩৬ টাকা থেকে ১২ হাজার ৬৫০ টাকায় ওঠানামা করে। সর্বশেষ ১২ হাজার ৫১০ টাকায় এই শেয়ার লেনদেন হয়। দিন শেষে এই শেয়ারের দর দাঁড়ায় ১২ হাজার ৫৪৬ টাকা ৭৫ পয়সা। এ দিন ২৫৫টি শেয়ার ৪১ বার লেনদেন হয়। যার বাজার দর ৩২ লাখ টাকা। বাংলাদেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতার কথা মাথায় রেখে রেনেটা লিমিটেড এন্টি-ক্যান্সার পণ্য উত্পাদন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর জন্য কোম্পানিটি ন্যাটকো ফার্মা লিমিটেডের সঙ্গে একযোগে সাবসিডিয়ারি কোম্পানি গঠন করেবে। যার নাম হবে ‘রেনেটা অনকোলজি লিমিটেড’। শুধু বাংলাদেশের বাজারেই নয় এসব পণ্য বাইরের দেশেও রফতানি করা হবে। আশা করে হচ্ছে, প্রাথমিকভাবে রেনেটা এই প্রকল্পে ১০ লাখ ডলার বিনিয়োগ করবে। ২০১২ সালের শেষের দিকে রেনেটার অনকোলজির বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করা হবে বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি।
এমন কথা কেউ বলতে পারেন! এমন কথা একজন মন্ত্রী বলতে পারেন? তা-ও আবার স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী? মজিবুর রহমান ফকির নামের এই প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ‘ধর্মমতে মুসলমানদের কোনো অকালমৃত্যু নেই। তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীর তাদের জন্য নির্ধারিত সময়েই মারা গেছে। তাদের জন্য দুঃখ লাগতে পারে। তবে এটাই বাস্তব।’ একজন মন্ত্রীর মানসিকতা, যুক্তি-শৃঙ্খলা এ রকম হয় কী করে? তাহলে তো খুনি খুন করে বলবে, আল্লাহ তাঁর হায়াত তুলে নিয়েছেন বলে উনি মারা গেছেন, আপনারা বিচার করার কে? বিচার করবেন আল্লাহ তাআলা। তাহলে আর হাসপাতাল দরকার কেন, কারণ স্বাস্থ্য দেন আল্লাহ, মৃত্যুও দেন তিনি। তাহলে আর এমডিজিতে শিশুমৃত্যু, মাতৃমৃত্যুর হার কমানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ কেন? জন্ম দেবেন আল্লাহ, মারবেনও তিনি। আমরা কেবল আমাদের মাতৃমৃত্যুর হার বেশি বলে দুঃখ পেতে পারি, কিন্তু এ নিয়ে আমাদের করার কিছু নেই। অথচ আমাদের ধর্মেরই ঘোষণা, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ কোনো জাতির অবস্থার পরিবর্তন করবেন না, যতক্ষণ না নিজেরাই নিজেদের অবস্থার পরিবর্তন করে।’ এই প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব স্বাস্থ্য আর পরিবারকল্যাণের, আর তিনি ‘বাংলাদেশে জনসংখ্যানীতি যুগোপ-যোগীকরণ জাতীয় কর্মশালা’য় বলে বসেন, ‘মা-বাবা শিক্ষিত হলে সন্তান বেশি হলে সমস্যা নেই। তিনি তাঁর মা-বাবার নবম সন্তান। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও তাঁর মা-বাবার নবম সন্তান ছিলেন!’ (প্রথম আলো, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১১)। যে দেশে জনসংখ্যা এক নম্বর সমস্যা, সেই দেশের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী যদি ঘরে ঘরে রবীন্দ্রনাথের জন্ম দেওয়ার জন্য নয়টা, দশটা, চৌদ্দটা সন্তান জন্ম দেওয়ানোর জন্য নসিহত করতে থাকেন, তাহলে নিজের চোখ-কানকে বিশ্বাস করব, নাকি ভাবব, আমরা উন্মাদাশ্রমে বসবাস করছি। বাবার কোলে থাকা শিশু হঠা ৎ ছুটে আসা গুলিতে মারা যাওয়ার পর তখনকার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘আল্লাহর মাল আল্লাহ নিয়ে গেছেন।’ পরিশেষে তাঁকে মন্ত্রিত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এ আবার কোন আল্লাহর মালের পাল্লায় আমরা পড়লাম।
এমন কথা কেউ বলতে পারেন! এমন কথা একজন মন্ত্রী বলতে পারেন? তা-ও আবার স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী? মজিবুর রহমান ফকির নামের এই প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ‘ধর্মমতে মুসলমানদের কোনো অকালমৃত্যু নেই। তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীর তাদের জন্য নির্ধারিত সময়েই মারা গেছে। তাদের জন্য দুঃখ লাগতে পারে। তবে এটাই বাস্তব।’ একজন মন্ত্রীর মানসিকতা, যুক্তি-শৃঙ্খলা এ রকম হয় কী করে? তাহলে তো খুনি খুন করে বলবে, আল্লাহ তাঁর হায়াত তুলে নিয়েছেন বলে উনি মারা গেছেন, আপনারা বিচার করার কে? বিচার করবেন আল্লাহ তাআলা। তাহলে আর হাসপাতাল দরকার কেন, কারণ স্বাস্থ্য দেন আল্লাহ, মৃত্যুও দেন তিনি। তাহলে আর এমডিজিতে শিশুমৃত্যু, মাতৃমৃত্যুর হার কমানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ কেন? জন্ম দেবেন আল্লাহ, মারবেনও তিনি। আমরা কেবল আমাদের মাতৃমৃত্যুর হার বেশি বলে দুঃখ পেতে পারি, কিন্তু এ নিয়ে আমাদের করার কিছু নেই। অথচ আমাদের ধর্মেরই ঘোষণা, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ কোনো জাতির অবস্থার পরিবর্তন করবেন না, যতক্ষণ না নিজেরাই নিজেদের অবস্থার পরিবর্তন করে।’ এই প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব স্বাস্থ্য আর পরিবারকল্যাণের, আর তিনি ‘বাংলাদেশে জনসংখ্যানীতি যুগোপ-যোগীকরণ জাতীয় কর্মশালা’য় বলে বসেন, ‘মা-বাবা শিক্ষিত হলে সন্তান বেশি হলে সমস্যা নেই। তিনি তাঁর মা-বাবার নবম সন্তান। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও তাঁর মা-বাবার নবম সন্তান ছিলেন!’ (প্রথম আলো, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১১)। যে দেশে জনসংখ্যা এক নম্বর সমস্যা, সেই দেশের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী যদি ঘরে ঘরে রবীন্দ্রনাথের জন্ম দেওয়ার জন্য নয়টা, দশটা, চৌদ্দটা সন্তান জন্ম দেওয়ানোর জন্য নসিহত করতে থাকেন, তাহলে নিজের চোখ-কানকে বিশ্বাস করব, নাকি ভাবব, আমরা উন্মাদাশ্রমে বসবাস করছি। বাবার কোলে থাকা শিশু হঠা ৎ ছুটে আসা গুলিতে মারা যাওয়ার পর তখনকার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘আল্লাহর মাল আল্লাহ নিয়ে গেছেন।’ পরিশেষে তাঁকে মন্ত্রিত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এ আবার কোন আল্লাহর মালের পাল্লায় আমরা পড়লাম।
BRUSSELS, Sept 16 (AFP): Leading central banks leapt into action yesterday to inject dollars into banks threatened by the eurozone's debt mountain as EU finance ministers gathered for key talks to resolve the crisis.
The damage caused by the eurozone's debt saga was laid bare by a European Commission economic forecast showing that growth in the 17-nation single currency area will nearly grind to a halt by the end of the year.
In Frankfurt, the European Central Bank, along with its US, Japanese, Swiss and British counterparts, announced they would act in concert to inject extra dollar liquidity into banks facing a shortage of the US currency.
The announcement sparked a European stock market rally, with bank shares rebounding after falling in recent days as their usual sources of dollars dried up on concerns they might be hit by a Greek debt default.
The ECB said the central banks will "conduct three US dollar liquidity- providing operations with a maturity of approximately three months covering the end of the year"-instead of the usual seven-day operations.
Pvt banks' big push for ATMs 1,200 booths to be installed this yr
Pvt banks' big push for ATMs
Commercial banks are in a mad rush for expanding ATM services across the country to change the landscape of the traditional banking transactions.
Some 28 commercial banks out of 48 have installed as many as 2,636 automated teller machines (ATM) in urban areas, up from 1,000 a year ago, according to an FE estimate.
Bankers say more than 1,200 ATMs-or 46 per cent of the existing booths--will be installed by commercial banks by the end of December.
DBBL (Dutch-Bangla Bank Ltd), which remained on the frontline, will alone launch 500 new booths by December, followed by Brac Bank that plans to set up another 100.
Iqbal Hossian, head of ATM section of the DBBL, told the FE: "Demand for the new mode of transaction is tremendously high, especially among the new generations. For this, we're setting up booths to match with the demand."
DBBL first launched the debit card system in 2004, although state-owned Janata Bank Ltd had installed a 'ready cash'--similar to that of ATM--in 1997-98.
On average, the daily withdrawal from DBBL's existing 1700 booths totals Tk 170 million, an official said.
Mr. Hossain said now banks want to offer hassle-free services to the customers.
Qazi Mortuza Ali, Head of Card and Electronic banking of BRAC Bank, said the amount of cash drawn by 50,000 of our customers totals Tk 400 million a day.
"We expect to unveil at least 150 booths in 2012," he told this correspondent.
"We are now desperately seeking to extend our services to the rural areas. But networking is the major hurdle in launching booths in rural Bangladesh."
Abul Bashar, Deputy Managing Director (ICT Division) of the country's first Shariah-based bank, said it launched the booths only a year back, but it has now over 100 booths.
Mr Bashar said: "We've more than 7.0 million customers across the country, which creates pressure on our branches. For this, we're opting for this kind of new technology."
"You can now move anywhere with the debit cards and withdraw your money whenever needed without wasting time and standing on a long queue," he added.
He said customers withdraw more than Tk 50 million each from IBBL's booths. "We expect this figure to dramatically rise when our booths double by March next."
One official of Eastern Bank Ltd said the bank will adopt a go-slow policy and install only 10 new booths latter this year.
Currently, EBL is operating 92 ATM Booths mainly in the urban areas.
Standard Chartered, which is also making an aggressive marketing in the ATM business, said they would install 72 new booths in major cities. Currently, the UK-based bank has 88 booths, up from 50 during August 2010.
Another Shariah'-based lender EXIM Bank is now operating only eight booths.
"We want install 50 ATM by this year," said Md Mamun, an official working at its IT Division.
"Big customers are also demanding for such kind of transaction. So for this we want expanding this," he added.
A high official of First Security Islami Bank (FSIB) said by this year it will launch 50 ATM booths.
Prime Bank has 58 ATM booths and a high official of ATM division of the bank, Mr. Hasib said the bank would add 50 booths this year.
"We are hopeful more 100 ATMs will be installed next year," he said.
Social Investment Bank Limited (SIBL) is serving its customers through only five ATM booths, which are located in the city.
"Within the next two months, 15 more ATMs would be set up," said a high official of the bank.
IFIC, a public-private bank, is also planning to open large number of booths to cater to the demand of customers.
A high official of Mutual Trust Bank (MTB) said at present, it has 23 ATM booths and another 67 ATMs would be installed this year.
Mercantile Bank would also increase 40 ATM booths by this year and its existing ATM is 35, an official of the bank said.
Trust Bank is serving the customers through existing 51 ATM booths.
Head of IT division of Trust Bank, S M Akram Sayeed, said the bank has planned to install 49 more ATMs by this year.
Mr Sayeed also said for the interest of the Army personnel, ATM is very much necessary so that they can conduct hassle free transactions from any place any time.
দুর্বল মৌল ভিত্তির কোম্পানি সাভার রিফ্র্যাক্টরিজ তাদের উত্পাদনপ্রক্রিয়াকে আরও আধুনিকায়ন করবে। ফলে কোম্পানিটির পণ্য উত্পাদনক্ষমতা আরও বেড়ে যাবে বলে গত বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) জানায় কোম্পানিটি। এই খবরে এ শেয়ারের দর গতকাল উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। তবে আধুনিকায়ন করে উত্পাদন বাড়াতে ন্যূনতম এক বছর সময় লাগবে বলে কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে। দেখা গেছে, গতকাল অনেকেই এ কোম্পানিটির শেয়ার কিনতে আগ্রহী হলেও বিক্রেতা পাওয়া যায়নি। চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় এ শেয়ারের দর বেড়েছে। ডিএসইতে গতকাল এ কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়েছে ৭ দশমিক ৪৭ শতাংশ বা ৪৮ টাকা ৫০ পয়সা। দিনভর এর দর ৬৮০ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ৬৯৮ টাকায় ওঠা-নামা করে। সর্বশেষ ৬৯৮ টাকায় এ শেয়ার লেনদেন হয়। দিনশেষে এ শেয়ারের দর দাঁড়ায় ৬৯৬ টাকা, যা আগের দিন ছিল ৬৪৯ টাকা ৫০ পয়সা। দেখা গেছে, গতকাল শুরুতেই বেশি দরে এ শেয়ারের লেনদেন শুরু হয়। গতকাল লেনদেন শুরু হয় ৬৯৭ টাকা ৭৫ পয়সায়। এদিন এ কোম্পানির মোট ২৬০টি শেয়ার ২৯ বার লেনদেন হয়, যার বাজারদর ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা। কোম্পানিটি জানিয়েছে, কারখানাকে আরও বড় করতে তারা জমি লিজ নেবে। এ ছাড়া বর্তমানের পণ্য উত্পাদন প্রক্রিয়াকে আরও আধুনিকায়ন করবে কোম্পানিটি, যার বদৌলতে কোম্পানিটির পণ্যের মান ও উত্পাদনক্ষমতা অনেকাংশে বেড়ে যাবে। এ জন্য কোম্পানিটি ভারতের প্রখ্যাত সরবরাহ প্রতিষ্ঠানের কাছে থেকে যন্ত্রপাতি কিনে কারখানায় স্থাপন করবে। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে সাভার রিফ্র্যাক্টরিজের কোম্পানি সচিব সৈয়দ মো. জাকারিয়া বলেন, ‘উত্পাদনপ্রক্রিয়া আধুনিকায়নের বিষয়ে শুধু সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ জন্য আমাদের ভারতে যেতে হবে। আমাদের পণ্য উত্পাদনের জন্য চুল্লি বানাতে হবে। এ জন্য প্রায় এক বছর সময় লাগতে পারে। এরপর আমরা মেশিন স্থাপন করব, সেখানেও প্রায় তিন-চার মাস সময় লাগবে। দেখা যাবে, সব মিলিয়ে মূল কাজ বাস্তবায়ন করতে আরও এক থেকে দেড় বছর সময় লেগে যাবে।’ এদিকে কোম্পানিটির নতুন কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য কোত্থেকে এবং কী পরিমাণ অর্থায়ন হবে, সে বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
সরকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা চেকিংয়ের দায়িত্ব দিচ্ছে বিদেশী কোম্পানিকে। এর খেসারত দিতে হবে ৪১ লাখ যাত্রীকে। আন্তর্জাতিক বহির্গমনে প্রত্যেক যাত্রীকে ভ্রমণকালে গুনতে হবে অতিরিক্ত ২ হাজার ৬০০ টাকা। তবে এর ঘোর বিরোধিতা করছেন অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্ট অব বাংলাদেশসহ (আটাব) সংশ্লিষ্টরা। তাদের মতে, প্রতিবেশী দেশগুলো যদি নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে, তাহলে বাংলাদেশের অসুবিধা কোথায়? মন্ত্রিপরিষদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বিমানবন্দরের নিরাপত্তা চেকিংয়ের দায়িত্ব ২৫ বছরের জন্য কানাডিয়ান কোম্পানি ভিজুয়াল ডিফেন্স ইনকরপোরেশনকে (ভিডিআই) দেয়ার জন্য গত ২৯ আগস্ট বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আতাহারুল ইসলাম একটি প্রস্তাব অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে পাঠিয়েছেন। কমিটি অনুমোদন দিলে ভিডিএল ২৮০ কোটি বিনিয়োগ করে বছরে হাতিয়ে নেবে ৯৩৪ কোটি টাকা।
MFIs in insurance business bypassing regulatory watch IDRA for orderly growth of micro-insurance
A large number of microfinance institutions (MFIs) are engaged in insurance business involving their members, remaining outside the radar of any regulatory framework, according to a report prepared by Insurance Development and Regulatory Authority (IDRA).
The microfinance institutions are mostly covering health insurance of their members, although there is no proper body to look into whether they settle claims effectively.
The report questioned the sustainability of the insurance business carried out by the microfinance institutions.
The insurance regulatory body is of the view that MFIs should not enter into any form of 'micro-insurance business' on their own, rather they could form a partnership with registered insurers for transaction in such businesses.
The report, which stressed the need for regulatory framework to promote orderly growth of micro-insurance business, has been submitted to the finance ministry last week.
It said the Insurance Act 2010 prohibits anyone from carrying out any type of insurance business in the country unless a certificate of registration for that business is obtained from the IDRA.
The microfinance-dealing non-government organisations at the early stage centred round mobilisation of small savings from their members, offering a variety of loan products to them.
But in the recent years, a number of these NGOs moved into the area of micro-insurance and started offering insurance products to their members outside the umbrella of any regulatory framework.
The report said most of the large NGOs in the country now offer a variety of micro-insurance products, designed without opinions of experts, to their several thousand clients.
The report said micro-insurance tends to be more expensive than the traditional insurance offered to high-income or middle-class people due primarily to high transaction costs.
A World Bank study on the crop micro-insurance also held the view that "this is very expensive".
The report said the core activities of the MFIs are to provide loan and savings products to their clients.
It said insurance business is a different one which requires, among other things, highly specialised risk-management techniques for its sound management and proper governance.
"Most of the MFIs do not have that level of expertise which can ensure the sustainability of their insurance business," the report said. When contacted, Quazi Mesbahuddin Ahmed, managing director of Palli Karma-sahayak Foundation (PKSF), said NGOs must comply with the government Acts.
Mr Mesbahuddin said this insurance-business is going on mainly due to the provisions related to the micro-credit regulatory act and insurance act of 2010.
He said large MFIs are mainly involved in providing health insurance coverage.
The Planning Commission has put on hold its approval of a reportedly 'politically considered' Tk 55 billion electricity distribution project in the rural areas as the government does not have adequate funds to bankroll such a high-cost project.
Planning Commission (PC) officials said Thursday they have asked the Power Division to look for funds from donors for the country's costliest-ever distribution line project as the government is now not in a position to finance project from its own resources.
A month back, Power Division (PD) sent a Tk 54.40 billon project proposal titled "expansion of 18 million consumers in the rural areas" to the PC, seeking the approval of the Executive Committee of the National Economic Council (ECNEC).
Under the proposed project, the Rural Electrification Board (REB) is to implement the project, taking the entire funds from domestic resources.
The state-owned REB has designed its single-largest Tk 54.40 billion project for installing 45,000 kilometres of new distribution lines, 150 kilometres in each of the constituency, across the country, officials said.
"We have informed the Power Division to find out foreign lenders first and then send it to the Planning Commission for getting its approval," a senior PC official told the FE.
"If the REB can mobilise a major portion of the required Tk 54.40 billion cost from external resources for the proposed project, then we can consider it for approval", he said requesting for anonymity.
A senior Power Division official admitted the PC's directive and said, "We will now wait for our higher authorities' instruction for taking the next action on the electricity distribution line expansion project."
Another Planning Commission official said: "The project is not feasible as the REB has been implementing seven projects involving a total cost of Tk 37.33 billion for expanding 0.175 million kilometres of distribution line and adding nearly 1.5 million new consumers."
"Besides, the country is still suffering from nearly 1500-mwgawatt (mw) of power shortage a day. Is it justifiable to take up such similar fresh projects amid the present circumstances?" he wondered.
A high REB official said: "As per instruction from the government authorities and pressure from the Members of Parliament and political leaders, we have undertaken the project and sent it to the PC through Power Division for getting its approval."
"Since Bangladesh's a large part of the population are still out of grid power, we have decided to ensure access of the rural people to electricity as the country's power generation will reach up to over 7000mw by 2012," a top Power Division official said.
Through the proposed project, REB will install nearly 45,000 kilometres of distribution line in its 70 Palli Bidyut Samity (electric cooperative association) units in a bid to connect 1.8 million new consumers by fiscal 2014-15.
The REB official said once the proposed project is implemented some 800mw of extra power would be required in the national grid.
The Power Division official has, however, raised questions about the capacity of the REB in implementing such a huge project as the state-owned electricity distributor has already been executing seven other similar kinds of schemes.
He said: "REB has capacity to spend Tk 5.00 to Tk 6.00 billion in funds annually against all its projects. How will it enhance its capacity to spend more than Tk 25 billion funds a year?"
Out of the seven ongoing distribution line expansion projects of the REB, the ECNEC approved six schemes in last fiscal year (FY), 2010-11 and the rest were approved in the previous fiscal.
রফতানিকারক এবং অর্থকরী প্রতিষ্ঠানগুলোর সহায়ক ভূমিকার কারণে আজ শুক্রবার এশিয়ার শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার কসপি শেয়ারবাজারে সূচক বেড়েছে ৩ দশমিক সাত শতাংশ, জাপানের নিক্কি স্টকে দিন শেষে গড়ে সূচকের হার বেড়েছে ২ দশমিক তিন শতাংশ এবং অস্ট্রেলিয়ার এস এন্ড পি/এএসএক্স ২০০ সূচক দিন শেষে বৃদ্ধি পায় ১ দশমিক নয় শতাংশ। হংকংয়ের হ্যাং সেং সূচক বেড়েছে ১ দশমিক চার শতাংশ। আর সাংহাইয়ে সূচক বেড়েছে দশমিক এক শতাংশ। এদিকে গত বৃহস্পতিবার দ্য ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংক, দ্য ব্যাংক অব ইংল্যান্ড, ব্যাংক অব জাপান, দ্য সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক এবং ইউ এস ফেডারেল রিজার্ভ জানিয়েছে তারা বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে অতিরিক্ত অর্থ সহায়তা দেবে।
পুঁজি বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সংরক্ষণ বিষয়ে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ও শ্রীলংকা। এ চুক্তির চূড়ান্ত স্বাক্ষর হলে পুঁজি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দুই দেশই উন্নয়ন ও সংরক্ষণে কাজ করবে। বাংলাদেশের নাগরিক শ্রীলংকা এবং শ্রীলংকার নাগরিক বাংলাদেশে কাজের বৈধতা পাবে। ১২ সেপ্টেম্বর থেকে শিল্প মন্ত্রণালয়ে দুই দেশের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে পুঁজি বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সংরক্ষণ বিষয়ে আলোচনা চলে। গত বুধবার দুই দেশের প্রতিনিধি দলের সম্মতিতে একটি কার্যবিবরণীতে স্বাক্ষর করেন নিজ নিজ দেশের প্রতিনিধিরা। বাংলাদেশের পক্ষে শিল্প মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব ড. জ্ঞানেন্দ্রনাথ বিশ্বাস এবং শ্রীলংকার পক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলংকার হাইকমিশনার শরত কুমারা ইরেগোদা নিজ দলের নেতৃত্ব দেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলে শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মির্জা আফরোজা খান, সিনিয়র সহকারী সচিব ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক এম হারুন আল রশিদ, বিনিয়োগ বোর্ডের উপপরিচালক মো. আরিফুল হক এবং শ্রীলংকা প্রতিনিধি দলে সে দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইন উপদেষ্টা তুশান্তা বিজেমানা, বিনিয়োগ বোর্ডের পরিচালক মিজ চাম্পিকা মালালগোডা এবং উপপরিচালক প্রিয়াঙ্কা ইলেগোদা ছিলেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব ড. জ্ঞানেন্দ্রনাথ বিশ্বাস বণিক বার্তাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং শ্রীলংকার মধ্যে পুঁজি বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সংরক্ষণ চুক্তি ছিল না। এ কারণে দুই দেশের নাগরিকদের পুঁজি বিনিয়োগ ও কাজের অনুমতির জন্য কোনো আইনগত নীতিমালাও ছিল না। ছয় বছর ধরে একটি নীতিমালা তৈরিতে দুই দেশই আগ্রহী হয়ে কাজ করছি, যার একটি খসড়া দুই দেশের প্রতিনিধি দল মিলে সর্বসম্মতভাবে তৈরি করেছি। বলা যায় ৯০ শতাংশ কাজ হয়ে গেছে। ফলে দুই দেশের বাণিজ্য আরও বাড়বে। বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার মন্ত্রীপর্যায়ের চুক্তি স্বাক্ষরের পর এটি একটি আইনগত ভিত্তি পাবে এবং এক দেশের নাগরিক অন্য দেশে কাজের বৈধতা পাবে। কার্যবিবরণী স্বাক্ষর শেষে প্রতিনিধি দলের সদস্যরা আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশের শিল্পমন্ত্রীর শ্রীলংকা সফরের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ-শ্রীলংকা দ্বিপক্ষীয় পুঁজি বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সংরক্ষণ চুক্তি স্বাক্ষর হবে। এর মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতার ক্ষেত্র প্রসারিত হবে।
Prime Minister Sheikh Hasina will leave for New York Saturday night to attend the 66th United Nations General Assembly.
An Emirates flight carrying the premier is expected to take off from Hazrat Shahjalal International Airport at 9:30pm.
Hasina
is scheduled to land at John F Kennedy International Airport Sunday at
2:15pm (local time). She will have a stopover at Dubai International
Airport for several hours on her way to New York.
On
September 19, the PM is scheduled to address a symposium on
counterterrorism to be organised by UN Secretary-General Ban Ki-moon.
Among others, US Foreign Minister Hillary Clinton would attend it.
On
September 22, the prime minister would present a keynote speech at a UN
programme on Economic Empowerment and Rural Women and Food and
Nutritional Security.
The PM is also due to attend a reception to be hosted by US First Lady Michele Obama the same day.
The
next day she is supposed to hold meetings with Ban Ki-moon and the
presidents of South Sudan and Slovenia and the prime ministers of Turkey
and Nepal.
Hasina will speak at the UN General Assembly on
September 24, among other events. The UNGA is scheduled to begin on
September 21.
She is expected to fly home on September 28.
Citi Microentrepreneurship Awards 2010 will be announced at a programme in Dhaka tomorrow, the bank said in a statement.
The
awards will be given in four categories: Best microentrepreneur of the
year in agriculture, Best women micro entrepreneur of the year, Best
micro entrepreneur of the year and Best MFI of the year, the statement
added.
Finance Minister AMA Muhith is scheduled to present there as the chief guest to award the winners.
“The
main objective of this award is to salute those many unsung heroes from
the toiling masses of the country those who have literally graduated
from microcredit to a microentreprenuer and largely contributing to the
economic growth of Bangladesh,” the bank said in the statement.
The
award is funded by Citi Foundation, the philanthropic arm of Citigroup
and jointly managed by Citibank, NA, Bangladesh and Credit and
Development Forum.
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সব কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের অভিহিত মূল্য (ফেসভ্যালু) ১০ টাকা করার নির্দেশনা জারি করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। গত বৃহস্পতিবার এসইসির ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করা হয়। নির্দেশনা অনুযায়ী আগামী ১ ডিসেম্বর সব কোম্পানির রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে। আর ৪ ডিসেম্বর থেকে অভিহিত মূল্যে সব কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হবে। এসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক খায়রুল হোসেনের আদেশক্রমে প্রকাশিত ওই নির্দেশনায় বলা হয়, ‘সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন, বিনিয়োগকারী ও পুঁজিবাজারের স্বার্থে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯-এর (অর্ডিন্যান্স নম্বর: ১৯৬৯-এর ১৭) সেকশন ২০এ-তে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে নিম্নোক্ত আদেশ জারি করিল:— স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত যেই সকল কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের অভিহিত মূল্য ১০.০০ (দশ) টাকা নয়, সেই সকল কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডকে আগামী নভেম্বর ৩০, ২০১১-এর মধ্যে সকল আনুষ্ঠানিকতা পরিপালন করিয়া ডিসেম্বর ৪, ২০১১ তারিখ হইতে ইউনিফর্ম অভিহিত মূল্যে অর্থাত্ অভিহিত মূল্য ১০.০০ (দশ) টাকার মাধ্যমে ট্রেডিং শুরু করিতে হইবে। এই জন্য ডিসেম্বর ০১, ২০১১ তারিখ রেকর্ড ডেট ধার্য করিতে হইবে। ইহার জন্য কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য প্রকাশ করিতে হইবে না। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হইবে।’ এদিকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেয়ারের অভিহিত মূল্য পরিবর্তন করতে সক্ষম না হলে ওই কোম্পানির লেনদেন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই হিসেবে আগামী ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের অভিহিত মূল্য পরিবর্তন করতে হবে। জানা গেছে, ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সব কোম্পানিকে বোর্ড সভা ও ইজিএম করে এসইসি, আরজেএসইর অনুমোদন নিতে হবে। পাশাপাশি স্টক এক্সচেঞ্জ ও সিডিবিএলের সব ধরনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। অর্থ মন্ত্রণালয় গত ২৯ মে পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির ১৪টি সুপারিশ অধিকতর তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য এসইসির কাছে পাঠায়। এর মধ্যে অভিহিত মূল্য পরিবর্তনের ব্যবস্থা গ্রহণসহ আটটি সুপারিশ এক মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করার নির্দেশনা দেয়। অন্য ছয়টি সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য তিন মাসের সময় বেঁধে দেয়। এরই অংশ হিসেবে অভিন্ন অভিহিত মূল্য নির্ধারণ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে বলে এসইসি সূত্রে জানা গেছে।
পাকিস্তানি একটি চক্রের যোগসাজশে দেশে পরিচালিত হচ্ছে চারটি এমএলএম কোম্পানি। এমওয়ে ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, বনভয়েজ ১০০০, ম্যাকনম লিমিটেড ও প্যানাসিয়া করপোরেশন নামের এসব এমএলএম কোম্পানির পরিচালনায় আছে পাকিস্তানের নাগরিক রিয়াজ খান, আতিফ কামরান, রাজা খালেদ ও তাহের মাহমুদ। একসময়কার জনপ্রিয় এমএলএম কোম্পানি বিজনাস ডটকম পরিচালনার সঙ্গে জড়িত ছিল এ পাকিস্তানি চক্র। এমএলএম ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছে এ তথ্য। অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২০০৪ সালে ব্যাপক তোলপাড়ের পর বন্ধ হয়ে যায় বিজনাস ডটকম। পাকিস্তানি চক্রটি তখন র্যাবের হাতে গ্রেফতার হলেও পরে জামিনে ছাড়া পেয়ে পাকিস্তান চলে যায়। এরপর ২০০৮ সালে স্থানীয় প্রতিনিধি ঠিক করে ভিন্ন ভিন্ন নামে আবারও টাকা পাচারের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তানি চক্রটি। হুন্ডির মাধ্যমে পাচার করা হয় এসব টাকা। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক আবু হেনা মো. রাজী বণিক বার্তাকে বলেন, ‘আমাদের কাছে এখন পর্যন্ত এ কোম্পানিগুলো নিয়ে কোনো অভিযোগ আসেনি। টাকা পাচারের প্রমাণ পেলে সঙ্গে সঙ্গেই ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হবে এবং দুদকের কাছে তা তদন্তের জন্য পাঠানো হবে।’ বাংলাদেশ ব্যাংক এসব প্রতিষ্ঠান মনিটর করে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের জনবলস্বল্পতার কারণে মনিটর করা সম্ভব হয় না। তবে অভিযোগ এলে তা অবশ্যই তদন্ত করে দেখার নির্দেশ দেয়া হয়। এমনকি অভিযোগকারী গ্রাহক না হয়ে অন্য কোনো সচেতন ব্যক্তি হলেও আমরা তা তদন্ত করে দেখব।’ এদিকে এমএলএম নীতিমালার খসড়া তৈরি করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। জনপ্রিয় পদ্ধতি পিরামিড স্কিম বাতিল করে শিগগিরই এ নীতিমালা চূড়ান্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী কর্নেল (অব.) ফারুক খান। নিষিদ্ধ হতে যাওয়া পিরামিড স্কিম পদ্ধতি ব্যবহার করেই এখনো ব্যবসা করছে এ কোম্পানিগুলো। অনুসন্ধানে জানা গেছে, পাকিস্তানি চক্রের হয়ে স্থানীয় প্রতিনিধি হিসেবে এমওয়ে ইন্টারন্যাশনাল পরিচালনা করছেন আল মাহমুদ মিঠু ও এএসএম শহীদুল হাসান। বনভয়েজ পরিচালনা করছেন ইকবাল মাহমুদ। ম্যাকনমের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন মাঈনুদ্দিন আসিফ এবং প্যানাসিয়ার দায়িত্বে আছেন আফজাল হোসেন বুলবুল। এরা সবাই একসময় বিজনাস ডটকমের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তখন কর্মী হিসেবে শুরু করে এমএলএমে ভালো নেটওয়ার্কার ও লিডার হিসেবে নিজেদের পরিচিত করেছিলেন তারা। এ কারণে পাকিস্তানি চক্রের সঙ্গে তাদের সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। পুরনো সে সম্পর্ক কাজে লাগিয়ে তারা দুই বছর আগে পাকিস্তানি চক্রের যোগসাজশে নতুন করে আলাদা নামে এমএলএম কোম্পানি গড়ে গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা করে যাচ্ছেন। এমওয়ে ইন্টারন্যাশনালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আল মাহমুদ মিঠু একসময় বিজনাস ডটকমের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে বণিক বার্তাকে বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে কোনো পাকিস্তানি নাগরিক নেই।’ রাজা খালেদের নাম বললে তিনি অস্বীকার করে জানান, রাজা খালেদ প্যানাসিয়ার সঙ্গে কাজ করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্যানসিয়ার সাবেক এক কর্মকর্তা জানান, রিয়াজ খান ও মাহফুজুর রহমান নামের দুই পাকিস্তানির মাধ্যমে প্যানাসিয়া কাজ শুরু করে। পরে রিয়াজ খান প্যানাসিয়া ছেড়ে দেন। মাহফুজুর রহমান বর্তমানে পাকিস্তানে প্যানাসিয়ার কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে দয়িত্বে আছেন। মাঝেমধ্যে বাংলাদেশে এসে তার লভ্যাংশ পাকিস্তানে নিয়ে যান। প্যানাসিয়ার ফেসবুক গ্রুপে প্রকাশিত বিভিন্ন অনুষ্ঠানের ছবিতেও রিয়াজ খানের উপস্থিতি রয়েছে। এসব ছবিতে রিয়াজ খান ও আফজাল হোসেন বুলবুলের সঙ্গে দেশের বিভিন্ন তারকার ছবিও দেখা যায়। সূত্র জানিয়েছে, আতিফ কামরান, রিয়াজ খান ও রাজা খালেদ পাকিস্তানে আসা-যাওয়ার মধ্য দিয়েই চালিয়ে যাচ্ছেন টাকা পাচারের ব্যবসা। এদের মধ্যে তাহের মাহমুদ অধিকাংশ সময় দুবাই থাকেন। টাকা পাচারের কাজে পাকিস্তানি চক্রটিকে সহায়তা করে বাবু নামের এক স্বর্ণ ব্যবসায়ী। ইস্টার্ন প্লাজায় সাগর জুয়েলার্স নামে তার দোকান রয়েছে। স্বর্ণ ব্যবসার নামে দুবাইয়ে টাকা পাচারে এই বাবু সহায়তা করে বলে জানিয়েছে একটি সূত্র। এমএলএম কোম্পানির প্রতারণা প্রসঙ্গে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার বেনজীর আহমেদ বণিক বার্তাকে বলেন, ‘আমাদের কাছে প্রতারণার অভিযোগ এলে বা কোনো মামলা হলে আমরা তখন ব্যবস্থা নিই। এ ক্ষেত্রেও আমাদের কাছে কোনো মামলা এলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেব।’ ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কমিশনার (দক্ষিণ) মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এমএলএম কোম্পানিগুলোকে সবসময় পর্যবেক্ষণে রাখার চেষ্টা করছি। কেউ যদি আমাদের কাছে অভিযোগ করে বা কোনো প্রতারণার তথ্য দিতে পারে, তাহলে আমরা তা তদন্ত করে দেখব। তদন্তশেষে আইনানুগ ব্যবস্থাও নেয়া হবে।’ সরেজমিনে দেখা গেছে, ভিন্ন নাম হলেও জায়গা হিসেবে বেছে নেয়া হয়েছে পুরনো পান্থপথকেই। এ চক্রের পুরো ব্যবসা পান্থপথ এলাকাকেন্দ্রিক। চারটি কোম্পানির মধ্যে দুটির অফিস বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্সে, একটি পান্থপথ সিগনালের কাছে রওশন টাওয়ারে এবং অন্যটির কোনো নির্দিষ্ট অফিস নেই। এটির কার্যক্রম পরিচালিত হয় সুবাস্তু টাওয়ারের দ্বিতীয় তলায় আসিয়ানা ও মেরিডিয়ান স্পাইসি ক্যাসল নামের দুটি রেস্টুরেন্টে বসে। জানা যায়, পান্থপথের সুবাস্তু টাওয়ারে ছিল একসময়কার আলোচিত এমএলএম কোম্পানি বিজনাস ডটকমের অফিস। বিজনাস ডটকম নিয়ে নানা অভিযোগ উঠলে ২০০৪ সালের ৪ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানি চক্রের তিনজন র্যাবের হাতে গ্রেফতার হয়েছিল। পালিয়ে থাকায় তাহের মাহমুদকে তখন গ্রেফতার করতে পারেনি র্যাব। এদের মধ্যে আতিফ কামরান ও তাহের মাহমুদের নামে ধানমন্ডি থানায় একটি মামলা (মামলা নং-৮/০৪-০৯-২০০৪) হয়েছিল। বিজনাস ডটকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আলম সেলিম বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলাটি ৪২০, ৪০৬ ও বিশেষ ট্রাইব্যুনালের ২৫(ঘ) ধারায় নথিভুক্ত করে থানা। আর রিয়াজ খান ও রাজা খালেদের নামে মামলা হয় তেজগাঁও থানায়। দুই মাস ১৮ দিন কারাবাসের পর জামিনে ছাড়া পেয়ে ২০০৪ সালের ডিসেম্বরে চক্রটি দেশ ছেড়ে চলে যায়। ২০০৮ সালের শুরুর দিকে দ্বিতীয় দফায় ব্যবসা করতে বাংলাদেশে আসে পাকিস্তানি এ চক্র। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ব্যবসাগুলো অনলাইনভিত্তিক হলেও ফরম পূরণ করে ব্যবসা শুরু করার সুযোগ রাখা হয়েছে। যে কারণে অনেক অশিক্ষিত লোকও কম্পিউটারের ওপর অন্ধ বিশ্বাস থেকে না বুঝেই বিনিয়োগ করছে এসব এমএলএম কোম্পানিতে। ব্যবসায় উন্নতির ধাপে ধাপে দেখানো হচ্ছে গাড়ি-বাড়ি ও বিদেশভ্রমণের লোভ। বসুন্ধরার লেভেল ৬-এ ম্যাকনম লিমিটেডের অফিসে আলাপ হয় বাবু নামের এক এজেন্টের সঙ্গে। গ্রাহক হতে চাইলে গেস্ট হিসেবে আপ্যায়ন করার প্রস্তাব দেন প্রথমে। এরপর ছক এঁকে বুঝিয়ে দেন, কীভাবে চাকরির বিকল্প হিসেবে কাজ করতে পারে ম্যাকনম। তিনি জানান, প্রতিদিন মাত্র দুই ঘণ্টা সময় দিয়ে সাত মাস পর মাসিক আয় হবে ৪৪ হাজার ৮০০ টাকা। বছরশেষে প্রায় ১০ লাখ টাকা, ভালো পারফর্ম করলে কোটি টাকা আয় করাও সম্ভব। গ্রাহক হওয়ার জন্য ৭ হাজার ৫০০ টাকা দিয়ে কিনতে হবে একটি ম্যাগনেটিক থেরাপি যন্ত্র। দুই বছরে তার নিচে (ডাউন লাইন) বাম-ডান মিলে ৪ হাজার ২০০ জন ম্যাকনমে যোগ দিয়েছে বলেও জানান তিনি। সংশ্লিষ্টদের মতে, এমএলএম কোম্পানিগুলো নানা ধরনের আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। প্রায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের রয়েছে নিজস্ব ওয়েবসাইট। কারও কারও রয়েছে একাধিক সাইট। এ ছাড়া ফেসবুকের ফ্যানপেজ ব্যবহার করে ব্যবসার প্রসার ঘটাচ্ছে তারা। ম্যাকনম: এক যন্ত্র ব্যবহারে ৩০ রোগ মুক্তি প্রতিষ্ঠানটি ফিজিওথেরাপি ও আকুপাংচারের নামে যন্ত্র বিক্রির মাধ্যমে এ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। নিজের ও পরিবারের সুস্বাস্থ্যের পাশাপাশি অর্থ উপার্জনের মাধ্যমে স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপনের হাতছানি রয়েছে ম্যাকনমের বিজ্ঞাপনে। আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্যের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের নির্দিষ্ট স্তরে উন্নীত হলে ল্যাপটপসহ আরও বেশ কিছু প্রলোভন দেখানো হচ্ছে ম্যাকনমের গ্রাহক হতে আসা ব্যক্তিদের। দুই বছর ধরে ম্যাকনম তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে। নানা ওয়েবসাইটের তথ্য ও ম্যাকনম সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এ মুহূর্তে বাংলাদেশে তাদের সদস্যসংখ্যা ৬০ হাজারের মতো। তিন ধরনের পণ্য বিক্রি করছে প্রতিষ্ঠানটি। ম্যাগনেটিক থেরাপি নামের চিকিত্সাপদ্ধতি ব্যবহার করে প্রায় ৩০ ধরনের রোগ মুক্তি সম্ভব বলে দাবি করছে প্রতিষ্ঠানটি। এমওয়ে ইন্টারন্যাশনাল: গাড়ি-বাড়ি ও বিদেশভ্রমণের লোভ তাদের ওয়েবসাইটে দেখা যায়, এ প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পদপ্রাপ্তিতে লোভনীয় উপহারের বিজ্ঞাপন। এমওয়ের অ্যাম্বাসেডর হলে দেয়া হবে নিজস্ব ফ্ল্যাট। মেগাস্টারের জন্য ইউরোপভ্রমণের ব্যবস্থাসহ সুপারস্টারের জন্য মালয়েশিয়াভ্রমণের সুযোগ রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনে। কার্ডিফ্রেশ নামের ট্যাবলেট, বহনযোগ্য ইসিজি মেশিন, ইলেকট্রো ফিজিওথেরাপি যন্ত্র এবং নানা ধরনের ব্যথা নিরাময়ের এক বিশেষ যন্ত্র রয়েছে এমওয়ের পণ্য তালিকায়। এমওয়ের সাইটে শামীম আহমেদ ও মো. আবুল হোসেন নামের দুই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের নামও উল্লেখ করা হয়েছে। এ কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আল মাহমুদ মিঠু বলেন, আজগুবি পণ্য দিয়ে ব্যবসা করলে প্রকৃত এমএলএম ব্যবসা হয় না, সাধারণ মানুষ প্রতারিত হয়। তাদের পণ্য সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা চীন থেকে তৈরি করে আনছি। এটা দেড় লাখ টাকার পণ্যের চেয়েও ভালো কাজ করবে, গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি।’ তাদের বিশেষজ্ঞ ডাক্তার সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আবুল হোসেন কোথায় কাজ করেন, তা বলা যাবে না। তাকে একজন গবেষক হিসেবে দাবি করে তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রয়োজনে তিনি আসেন। আর ডা. শামীম এ কোম্পানিতেই চাকরি করেন।’ সূত্র জানিয়েছে, সাভারের সিআরপিতে ডিপ্লোমা করে ডা. শামীম হয়েছেন এ কোম্পানির বিশেষজ্ঞ ডাক্তার! প্যানাসিয়া: আশ্চর্য ব্রেসলেট! এমএলএম কোম্পানি প্যানাসিয়ার পণ্য তালিকায় রয়েছে প্লাগ অ্যান্ড সেভ নামের বিদ্যুত্ বিল সাশ্রয়ের একটি যন্ত্র, সোলার এনার্জি কোয়ান্টাম পেনড্যান্টস, বায়ো ম্যাগনেটিক ব্রেসলেট, এক্সিকিউটিভ বায়ো ম্যাগনেটিক ব্রেসলেট এবং সোলার এনার্জি কোয়ান্টাম ডায়মন্ড পেনড্যান্ট। প্যানাসিয়ার সাবেক এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, প্যানাসিয়ার কোনো পণ্যেরই কোনো ধরনের মান সনদ নেয়া নেই। চীন থেকে এসব পণ্য কেনার ক্ষেত্রে টাকা পাঠানো হয় হুন্ডির মাধ্যমে। আর পণ্যগুলো দেশে আসে বিভিন্ন লাগেজ পার্টির মাধ্যমে। এমনকি অনেক সস্তায় পণ্য কিনে এনে দেশে গ্রাহকদের কাছে বেশি দামে বিক্রি করা হয়। পণ্যগুলোর কোনোটাই গ্রাহকদের কোনো কাজে আসে না বলেও জানান তিনি। এমনকি কমিশনের টাকা নিয়েও গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা করা হয় বলে জানান প্যানাসিয়ার সাবেক এ কর্মকর্তা। প্যানাসিয়ার সদস্য হতে সাতটি প্যাকেজের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সাড়ে চার হাজার থেকে সাত হাজার ৯০০ টাকা পর্যন্ত রয়েছে তাদের এ প্যাকেজগুলো। এ কোম্পানির সর্বোচ্চ পদ অ্যাম্বাসেডর। প্যানাসিয়ার সাইটে দেয়া আছে, অ্যাম্বাসেডর হতে পারলে একটি ড্রিম হাউসের মালিক হবেন তিনি। এতে সময় লাগবে ৩৬৫ দিন বা এক বছর। তার নিচের ধাপ হলো ডায়মন্ড ডিরেক্টর। ২৭০ দিনে এ পদ পেতে পারেন একজন সাধারণ সদস্য। আর এর জন্য বোনাস হিসেবে তিনি পাবেন একটি ১৩০০ সিসির স্মার্ট কার। এ রকম আরও দেয়া আছে প্রেসিডেন্ট, ভাইস প্রেসিডেন্ট, জেনারেল ম্যানেজার, ম্যানেজারসহ এক্সিকিউটিভ পদ পেতে সম্ভাব্য সময় এবং বোনাসপ্রাপ্তির সুযোগের বর্ণনা। বনভয়েজ ১০০০: রেস্টুরেন্টে বসে ব্যবসা বনভয়েজের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদ অ্যাডমিরালের মাসিক আয় ১৫ হাজার ডলার (১১ লাখ ১০ হাজার টাকা) দেখানো হয়েছে। আর সর্বোচ্চ পদ ফ্লিট অ্যাডমিরাল প্রতি মাসে ২০ হাজার ডলার (১৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা) করে পাবেন বলে দেয়া আছে বনভয়েজের সাইটে। অর্থ উপার্জনের নিয়ম হিসেবে বলা হয়েছে একজন সদস্য তার নিচের চক্র পূরণ করতে দুজন নতুন সদস্যকে রেফার করবেন। এরপর তারা দুজন করে আরও চারজনকে প্রতিষ্ঠানে যোগ দেয়াতে পারলে প্রথমোক্ত সদস্যের একটি চক্র পূর্ণ হবে। এভাবে চক্র পূরণের মাধ্যমে তিনি ১ হাজার ডলার (৭৪ হাজার টাকা) কমিশন পাবেন বলে লোভনীয় অফার দিচ্ছে বনভয়েজ।
Inflation
rose 0.33 percentage points to 11.29 percent in August, compared to a
month earlier, mainly due to a rise in prices of non-food items.
Food
inflation fell 0.77 percentage points, but non-food inflation went up
2.36 percentage points, according to data released by Bangladesh Bureau
of Statistics yesterday.
A central bank high official said a rise
in non-food inflation is caused by seasonal factors. On the eve of
Eid-ul-Fitr, a huge number of financial transactions took place that
contributed to the rise in inflation.
A BBS official said
spiralling fuel prices, transport fares, clothing prices and household
costs were reasons behind the rise in non-food inflation.
However,
huge subsidies in the fuel and power sectors compelled the government
to go for increased bank borrowing, which in turn pushed non-food
inflation up, said a finance ministry official.
According to
central bank statistics, the government borrowed Tk 5,224 crore from the
banking system from July 1 to August 31. But at the same time last
year, the government did not borrow money and rather, repaid an amount
of Tk 598 crore.
Of the total amount borrowed, the government took
Tk 2,866 crore from the central bank, which was fresh money having more
inflationary effect than borrowing from the commercial banks.
The
finance ministry and Bangladesh Bank held meetings with the prime
minister on Tuesday on inflation and subsidy, expressing concerns at the
rise in inflation.
The finance ministry official said every month
they have to spend about Tk 1,200 crore to Tk 1,300 crore on account of
fuel and electricity. In the meeting, the prime minister gave
directives to minimise subsidies in a way so that it has little effect
on inflation.
David Cowen, chief of the visiting IMF mission,
yesterday told a press conference that inflation has also been on the
rise pushed by higher food prices and demand-side pressures. However, he
said the inflation rate is projected to come down modestly by the end
of the fiscal year, mainly due to more moderate expected increases in
global commodity prices.
According to BBS statistics, food
inflation was 12.70 percent in August which was 13.40 percent in July
and non-food inflation was 8.76 percent in August, up from 6.46 percent
in July.
A BB high official said the bank has tightened the
monetary policy that resulted in a slight fall in credit growth. In the
coming days, non-food inflation will fall further, the official said.
Prime Minister’s adviser Gowher Rizvi said on Saturday that the future of Bangladesh-India relation is on the right path .
Confrontations
and suspicion that previously characterised relations between the two
countries did not bring any good, Rizvi, the foreign affairs adviser to
the PM, told an international seminar on Indo-Bangla relations at Senate
Building in Dhaka University.
“Various governments had
tried to resolve bilateral issues with confrontations and suspicion.
But, they did not succeed,” the adviser said.
Only
cooperation, not confrontation could resolve the persisting issues
centering poverty, terrorism, migration, border and environment etc that
guide the bilateral relation of the two countries, he said.
Rizvi
also said Prime Minister Sheikh Hasina's visit to India in January 2010
set the foundation of the future Indo-Bangla relation and as a
consequence, Indian Prime Minister Dr Manmohan Singh visited Dhaka on
September 6 to7.
Foreign Secretary Mijarul Quayes chaired
the seminar titled “Bangladesh-India Relations in the Age of
Globalisation: Post-Prime Ministerial Summit Conference”.
India
High Commissioner (HC) to Dhaka Rajeet Mitter, former Indian HC to
Bangladesh Veena Sikri and Imtiaz Ahmed, professor of International
Relations at Dhaka University, also spoke on the occasion.
The
two-day seminar is expected to discuss bilateral issues including
diplomacy, trade, technology and investment, regional dimension,
environment, energy, water, connectivity, security and media in six
sessions. Resource persons both from Bangladesh and India will deliver
speeches.
ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং (ডিবিএইচ) ফিন্যান্স করপোরেশন লিমিডেট ২০১০-১১ অর্থবছরের জন্য ১০০ ভাগ বোনাস লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোম্পানির শেয়ারহোল্ডাররা একটির বিপরীতে একটি করে বোনাস শেয়ার পাবেন। গত বৃহস্পতিবার কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের ৬৩তম বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ২০১১ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৯৮ টাকা। শেয়ারপ্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) ৩২৮ টাকা ও উল্লেখিত বছরে শেয়ারপ্রতি অর্থ প্রবাহ ছিল ২০৪ টাকা। কোম্পানির রেকর্ড ডেট ২৯ সেপ্টেম্বর। ওই দিন যাদের হাতে শেয়ার থাকবে তারাই বোনাস লভ্যাংশ পাবেন। আগামী ২২ নভেম্বর আর্মি গলফ ক্লাবে কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। প্রসঙ্গত, কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৫০ কোটি টাকা। শতভাগ বোনাস দেয়ার ফলে পরিশোধিত মূলধন ১০০ কোটি টাকায় উন্নীত হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী আগামী বছরের জুনের মধ্যে প্রতিটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে অন্তত ১০০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধনে উন্নীত করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) এক ছাত্রীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে শারীরিক সম্পর্কের দৃশ্য মোবাইলে ধারণ করে প্রতারণা ও যৌন হয়রানির অভিযোগে ময়মনসিংহ কমিউনিটি বেজড মেডিক্যাল কলেজের এক চিকিৎসককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে র্যাব ২-এর একটি দল তাঁকে ময়মনসিংহ শহরের রোম থ্রি রেস্টুরেন্ট থেকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের লেভেল-২, সেমিস্টার ২-এর এক ছাত্রীর সঙ্গে ময়মনসিংহের বেসরকারি কমিউনিটি বেজড মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক প্রভাষক ডা. নূরুল আফসার শিমুল প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। সম্পর্কের একপর্যায়ে নূরুল আফসার ওই ছাত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে তা মোবাইলে ধারণ করেন। এ ঘটনায় নূরুল আফসারের সঙ্গে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করে পারিবারিকভাবে ঠিক করা এক ম্যাজিস্ট্রেটকে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন ওই ছাত্রী। এদিকে সাবেক প্রেমিক নূরুল আফসার ঘটনাটি জানতে পেয়ে তাঁদের শারীরিক দৃশ্যের ভিডিওচিত্র তাঁর হবু বরের কাছে ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দেন। গত বৃহস্পতিবার ওই ছাত্রী বিষয়টি তাঁর হবু বর ম্যাজিস্ট্রেটকে জানান। পরে ওই ম্যাজিস্ট্রেটের কথামতো তিনি বাদী হয়ে নারী নির্যাতন আইনে ডা. নূরুলকে আসামি করে ময়মনসিংহ কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা করেন। মামলা নম্বর ৪৬ (৯) ১১। মামলার পর ওই ছাত্রী গত বৃহস্পতিবার অভিযুক্ত চিকিৎসক শিমুলকে কৌশলে ময়মনসিংহ শহরের রোম থ্রি রেস্টুরেন্টে দেখা করার জন্য ডাকেন। সেখানে দেখা করতে এলে আগে থেকে ওত পেতে থাকা র্যাব ২-এর একটি দল রাত ১১টার দিকে ওই স্থান থেকে ডা. নূরুলকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁকে ময়মনসিংহ কোতোয়ালি থানায় সোপর্দ করা হয়। ডা. নূরুল কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিস্ট্রার নূরুল হুদার ছেলে বলে জানা গেলেও হবু বর ম্যাজিস্ট্রেটের কোনো পরিচয় জানা যায়নি। ঘটনার সত্যতা জানতে অভিযুক্ত শিমুলের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি। ময়মনসিংহ কোতোয়ালি থানার ওসি গোলাম সারোয়ার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, যৌন হয়রানির অভিযোগের ভিত্তিতে ময়মনসিংহ র্যাব ২-এর সাহায্যে অভিযুক্ত ডা. নূরুলকে গ্রেপ্তার করে আদালতে চালান করা হয়েছে।
Santos starts drilling 3 new wells in Ctg next week50-100m cubic feet gas expected from the wells San-tos Sangu Field Ltd will start drilling three new wells in Block-16 of Sangu gas field in the Bay of Bengal next week.
Some 50 million to 100 million cubic feet (MCF) of gas is expected from these wells, said John Chambers, president of Santos Sangu Field Ltd, at a projection ceremony held at Peninsula hotel in Chittagong on Wednesday.
After completion of drilling works, gas is expected to be supplied to the port city from the wells by March 2012.
Santosh Sangu has invested around Tk 10 billion for drilling these wells to explore gas that would help strengthen the economic development in Chittagong, John Chambers said. Through a power-point projection at the ceremony, John Chambers put up different aspects of gas exploration and supply about the three new wells in Sangu.
Chief of the parliamentary standing committee on commerce ministry Abul Qasem Master, Australian High Commissioner in Dhaka Justin Lee, Petrobangla Director (Finance) Rafiqul Islam, Director (PSC) Mohammad Imamuddin and Director (Planning) Saiful Alam, also spoke at the function.
During the function, Santosh Sangu Vice-President ABA Sirajuddoula informed that rigs (apparatus used for drilling oil and gas wells) have already arrived at Chittagong from Singapore. The rigs are expected to reach the gas field within next two to three days to start the drilling work by September 21.
In the first phase, drilling work would be initiated at South Sangu, some five kilometers off Sangu Field. Then drilling would start at Sangu-11 by the end of November this year and at North-east Sangu by January next year, Sirajuddoula informed.
Speakers at the ceremony have hailed the initiatives taken by Santos to explore gas in offshore fields in Chittagong and hoped that the gas supplied from Sangu will help ease the existing gas crisis in Chittagong as well as in the country.
The World Trade Organization (WTO) will arrive here on October to review Bangladesh`s trade policy from September 24 to 26.
WTO
reviews the trade policy of developing countries in every six years.
This is fourth time Bangladesh`s trade policy will come under the review
in the context of WTO policy regimes.
The earlier three reviews were held in 1992 and 2000 and 2006.
The
WTO delegation team will also review country’s investment situation,
monetary policy, revenue policy, industrial policy, labour standard,
protection of intellectual property and good governance during the
visit.
WTO asked Bangladesh government to send them related
documents by September 30. They will prepare a primary report based on
the documents.
Besides, the Ministry of Commerce has already
started work to make a report following the WTO delegations team’s visit
to the country, sources said.
The report will emphasize on
country’s public-private investment, barriers of investment policy,
import-export situation, the assurances of GATT agreement on
telecommunication, ICT, service sector, construction, transport and
tourism sectors which have still not implemented.
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শনিবার রাত সাড়ে নয়টায় নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করছেন।
প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি নিয়মিত ফ্লাইট দুবাইতে ৮ ঘণ্টা যাত্রাবিরতি করবে। পরে সেখান থেকে সরাসরি ফ্লাইটে তিনি নিউইয়র্ক পৌঁছবেন।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. রুহুল হক ও অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব এম এ করিম, পররাষ্ট্রসচিব মোহাম্মদ মিজারুল কায়েস ও প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে থাকছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপুমনি লন্ডন সফর শেষে নিউইয়র্কে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হবেন।
এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসা-বাণিজ্যের নতুন ক্ষেত্র অনুসন্ধানে একটি উচ্চ পর্যায়ের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গী হচ্ছেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, যুক্তরাষ্ট্রে ১১ দিনের সরকারি সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেশ কয়েকটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে যোগদান ছাড়াও জাতিসংঘ মহাসচিব আয়োজিত সন্ত্রাস দমন, অসংক্রামক ব্যাধি, নারীর ক্ষমতায়ন ও খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ক সম্মেলনে যোগ দেবেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২৪ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ভাষণ দেয়ার কথা রয়েছে। এ ছাড়া ২১ সেপ্টেম্বর ইউএনজিএ’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও তার উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।