(৩৭০) টেলিকম সেক্টর

Tuesday, April 12, 2011 Unknown
মোবাইল ফোন অপারেটরদের লাইসেন্স নবায়নের সময়সীমা বাড়বে বলে জানিয়েছেন ডাক টেলিযোগাযোগমন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ তিনি বলেছেন, নবায়নের নীতিমালা চূড়ান্ত হলে লাইসেন্স নবায়নের সময়সীমা এক থেকে দুই মাস বাড়ানোর পরিকল্পনা আছে
আজ মঙ্গলবার ডাক টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত মোবাইল কোম্পানির প্রতিনিধিদের সঙ্গেলাইসেন্স নবায়ন নীতিমালা’ নিয়ে বৈঠকের পর মন্ত্রী প্রথম আলোকে কথা বলেন
টেলিযোগাযোগসচিব সুনীল কান্তি বোসের সভাপতিত্বে বৈঠকে লাইসেন্স নবায়ন নীতিমালা চূড়ান্ত করা নিয়ে আলোচনা হয়
প্রস্তাবিত খসড়া নবায়ন নীতিমালা প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘বিটিআরসির তৈরি করা নীতিমালা আবারও যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে নিয়ে অপারেটরদের সঙ্গেও আলোচনা চলছে।’
খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী লাইসেন্স নবায়ন তরঙ্গ বরাদ্দের জন্য চার অপারেটরকে প্রথম ধাপে ১৪ হাজার কোটি টাকা দিতে হবে তবে অর্থমন্ত্রীর নির্দেশনায় লাইসেন্স নবায়ন তরঙ্গ বরাদ্দের ফিয়ের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে বলেও মন্ত্রী জানান
বৈঠকে উপস্থিত গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা টোরে জনসন প্রথম আলোকে বলেন, স্বয়ংসম্পূর্ণ ব্যবসাবান্ধব লাইসেন্স নবায়ন নীতিমালা তৈরি করতে তিনি সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন
বাংলালিংকের প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা জাকিউল ইসলাম বলেন, মে মাসের মধ্যেই নবায়নের যাবতীয় কাজ শেষ হবে বলে সরকার আশা করছে
রবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাইকেল ক্যুনার বলেন, টেলিযোগাযোগ খাতে প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রাখতে হলে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রচলিত নিয়মকানুনের ভিত্তিতেই লাইসেন্স নবায়ন ফি হওয়া উচিত
বৈঠকে সিটিসেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মেহবুব চৌধুরী, টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুজিবুর রহমান, এয়ারটেলের প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা আশরাফুল এইচ চৌধুরীসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন

(৩৬৯) ৩ টি নোটিস

Tuesday, April 12, 2011 Unknown

রেকিট বেনকিজারের পরিচালনা পর্ষদের সভা

রেকিট বেনকিজার লিমিটেড জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ১৭ এপ্রিল বিকেল সাড়ে চারটায় অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লিস্টিং রেগুলেশন অনুযায়ী এ সভায় আর্থিক প্রতিবেদনসহ অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা হবে।

রূপালী ব্যাংকের ১০৮২১০টি শেয়ার বিক্রি

রূপালী ব্যাংকের ইস্যু ম্যানেজার জানিয়েছে, ব্যাংকটির ৩০ লাখ ৬৮ হাজার ৭৫০টি শেয়ারের মধ্য থেকে গতকাল পর্যন্ত এক লাখ আট হাজার ২১০টি শেয়ার বিক্রি হয়েছে।

স্কয়ার টেক্সটাইলের পরিচালনা পর্ষদের সভা

স্কয়ার টেক্সটাইল জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ১৯ এপ্রিল বিকেল চারটায় অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লিস্টিং রেগুলেশন অনুযায়ী এ সভায় আর্থিক প্রতিবেদনসহ অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা হবে।

(৩৬৮) আগামী সাত দিন

Tuesday, April 12, 2011 Unknown
 
আগামী সাত দিনের মধ্যে শেয়ারবাজারের কারসাজি তদন্তে গঠিত কমিটির পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করতে সরকারকে আইনি নোটিশ (লিগ্যাল নোটিশ) দেওয়া হয়েছে
মঙ্গলবার মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইট অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের পক্ষে অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ জনস্বার্থে নোটিশটি পাঠান

শেয়ারবাজারে কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের অবিলম্বে মামলা দায়ের গ্রেপ্তার, তাদের পাসপোর্ট ব্যাংক হিসাব জব্দ করতে অনুরোধ করা হয়েছে ওই নোটিশে
নোটিশে বেআইনিভাবে শেয়ারবাজার থেকে লুটে নেওয়া অর্থ ফেরত আদায় করে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের ফেরত দেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে
মন্ত্রীপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যলয়ের/সচিবালয়ের সচিব, অর্থসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত বিভাগের সচিব, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, স্টক এক্সচেঞ্জ, পুলিশ কমিশনার মতিঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে
সম্পর্কে অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শেয়ারবাজারের কারসাজির মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা বিভিন্নভাবে প্রভাবশালী হওয়ায় এবং অর্জিত অথের জোরে দুর্নীতির মাধ্যমে স্বাভাবিক আইনি প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করবে বলে আশংকা রয়েছে লাখ লাখ ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের আইনগত অধিকার প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে জনস্বার্থে নোটিশ প্রেরণ করা হয়েছে

 
Dhaka Stock Exchange (DSE) finally cancelled the much-talked-about enlistment of Mobil Jamuna Lubricant (MJL) firm as the stock-regulator-given timeline for its listing is running out by April 13.

As per IPO (Initial Public Offering) rule, the company would have to return the IPO money to share investors in next 15 days, said DSE sources.

According to DSE, MJL intended to offer 30 percent bonus against 100 shares. "But the offer was not approved as it would not help stock holders earn profit," said one source.

So, the company is not being allowed to go for enlistment for the sake of investors, and there is no scope for extending the time further in this connection.

As a company has to enlist with the SEC within 75 days of the IPO application as per rule, Mobil Jumuna was also supposed to enter into the stock market by March 22.

On March 27, the Securities and Exchange Commission (SEC) extended timeline by two weeks for the listing of the joint-venture company with the stock market as it found difficulties in getting the company enlisted in line with the Dhaka Stock Exchange (DSE) regulations.

In a meeting on March 24, the DSE disagreed to enlist MJL as the assurance of buyback by the company does not match with the DSE guidelines.

Earlier, the SEC had approved the listing of MJL as it pledged to compensate the investors in case of fall in the company’s share prices below the offered price within next six months from listing.

MJL floated 40 million ordinary shares against a face value of Tk 10 each, at an offer price of Tk 152.40, including a premium of Tk 142. MJL was the second company to discover its price using the controversial book-building method that the SEC has later suspended.



(৩৬৭) উকিল নোটিস

Tuesday, April 12, 2011 Unknown
পুঁজিবাজারে কারসাজির তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ এবং দোষীদের গ্রেপ্তারসহ আইনগত ব্যবস্থা নিতে সরকারকে উকিল নোটিস পাঠিয়েছে একটি মানবাধিকার সংগঠন ব্যবস্থা নেওয়া না হলে হাইকোর্টে রিট আবেদন করবে বলে জানিয়েছে সংগঠনটি
মঙ্গলবার মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের পক্ষে অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ সংশ্লিষ্ট সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে এই নোটিস পাঠান

নোটিশে পুঁজিবাজারে কারসাজির ঘটনায় হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের, গ্রেপ্তার, পাসপোর্ট ব্যাংক হিসাব জব্দ করতে বলা হয়েছে

ডাকযোগে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, অর্থ সচিব, ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, সিকিউরিটিস অ্যান্ড অ্যাক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান নির্বাহী, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মতিঝিল থানার ওসির কাছে নোটিসটি পাঠানো হয়

সাত দিনের মধ্যে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে জানিয়ে মনজিল মোরসেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "সাত দিনের মধ্যে শেয়ার কেলেঙ্কারীর ঘটনায় দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হলে হাইকোর্টে রিট আবেদন দায়ের করা হবে
"

"
রিট আবেদনে হাইকোর্টের কাছে শেয়ার কেলেঙ্কারীতে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের, গ্রেপ্তার, পাসপোর্ট ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করার নির্দেশনা চাওয়া হবে", যোগ করেন তিনি

পুঁজিবাজারে অস্থিরতার কারণ অনুসন্ধানে গঠিত তদন্ত কমিটি গত বৃহস্পতিবার সরকারের কাছে প্রতিবেদন দেয়

দরের ব্যাপক উত্থান এবং পতনের মধ্যে গত বছরের শেষ ভাগে অস্থির হয়ে ওঠে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারীরা বিক্ষোভ ভাংচুরও করে এরপরই সরকার কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটি গঠন করে

 
 A panel that investigated the recent stockmarket crash has cited overpricing of BD-Thai Aluminium shares as a case study of market manipulation.
The committee said the company spread price-sensitive information in the market to inflate prices of its shares in collusion with its issue manager.
The first move for the alleged manipulation began in June 2008, when the aluminium panel maker posted a statement on revaluation of its assets.
Prices of BD-Thai jumped to Tk 305 each share on July 31, 2008, boosted by the filing and the subsequent posting on the revaluation of assets.
In May 2008, average prices of BD-Thai were Tk 114 per share, according to the probe team led by Khondkar Ibrahim Khaled.
Later in October, a foreign investment fund, GEM Global Yield Fund appeared on the scene. Price-sensitive information emerged from BD-Thai's links with GEM Global, a Cayman Islands-incorporated fund with a paid-up capital of $0.01.
The share prices of BD-Thai hit Tk 575 on February 11, 2009 after the aluminium producer got approval of issuing 987,000 shares to Gem Global for Tk 375 each through a warrant.
On April 19 of 2009, the aluminium producer informed the Dhaka Stock Exchange (DSE) that it had transferred 91,000 shares to GEM Global through private placement. The transaction value was Tk 3.41 crore.
GEM Global started selling shares on April 21 at Tk 909.51 each. The investment fund sold 272,000 shares until May 27 of the same year.
Citing a DSE investigation report, the probe committee said BD-Thai did not inform the bourse about the 181,000 additional shares issued to GEM Global.
By selling these shares to the market, GEM earned Tk 14.5 crore, according to the probe report.
"Making 142.54 percent profits in one and a half months is unusual," the report said.
The team said GEM Global has already transferred Tk 15 crore abroad through Citibank NA.
Between May and December 2010, a month before the stockmarket collapsed in January, the prices of shares of BD-Thai maintained the upbeat trend and hit Tk 1,467 each, according to DSE data.
According to the probe report, BD-Thai share prices moved around Tk 53-57 through the year 2007 against the face value of Tk 100 each.
The aluminium producer had been in the red for four years to 2007 when it incurred losses of Tk 22 a share.
In 2008, the company claimed Tk 32 earnings per share after the revaluation of its assets, according to the probe report. The company showed 18 times higher asset value through revaluation, the committee said.

(৩৬৬) মবিল যমুনা এক্সক্লূসিভ

Tuesday, April 12, 2011 Unknown
মবিল যমুনার তালিকাভুক্তি চুড়ান্তভাবে বাতিল করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) তালিকাভুক্তির জন্য সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) দেয়া বর্ধিত সময়ও শেষ হচ্ছে ১৩ এপ্রিল ফলে আইপিও বিধি অনুযায়ী আগামী ১৫ দিনের মধ্যেই কোম্পানিকে বিনিয়োগকারীদের রিফান্ড দিতে হবে ডিএসই‘র সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে
জানা যায়, আবেদন গ্রহনের তারিখ থেকে ৭৫ দিনের মধ্যে কোম্পানিকে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত হতে হয় বাইব্যাকের শর্তে জটিলতার কারণে গত ২৪ মার্চ ডিএসই কোম্পানিটির তালিকাভুক্তির আবেদন নাকচ করে দেয়

পরে এসইসি কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তির জটিলতা নিরসনের জন্য আরও দুই সপ্তাহ সময় বেঁধে দেয় আগামীকাল ১৩ এপ্রিল এসইসির বেঁধে দেয়া সময়সীমা শেষ হচ্ছে কিন্তু সময়ের মধ্যেও কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তির অনুমোদন দেয়নি স্টক এক্সচেঞ্জ সোমবার ডিএসইর এক বৈঠকে কোম্পানির তালিকাভুক্তি চূড়ান্ত ভাবে নাকচ করে দেয়া হয়

ব্যাপারে ডিএসই’র এক উর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, কোম্পানিটি ৩০ শতাংশ বোনাস দেওয়ার শর্ত দিয়েছে কিন্তু শর্তে মূলত বিনিয়োগকারীদের কোনো লাভ হবে না ১০০টি শেয়ারে ৩০টি শেয়ার বোনাস দিলেও মূলত কোম্পানির ফান্ডমেন্টালি কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না

ফলে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কোম্পানিকে তালিকাভুক্তি দেয়া হচ্ছে না নতুন করে সময় বাড়ানোর সুযোগ নেই তালিকাভুক্ত হতে না পারলে কোম্পানি রিফান্ড দিতে বাধ্য কারণ কোনো কারণে কোম্পানি তালিকাভুক্ত হতে না পারলে আইপিও’র টাকা রিফান্ড দেওয়ার মুসলেকা দিয়েই কোম্পানির প্রসপেক্টাস ছাপানো হয় সেক্ষেত্রে আইপিও আইন অনুযায়ী আগামী ১৫ দিনের মধ্যেই কোম্পানিকে রিফান্ড দিতে হবে

ব্যাপারে ডিএসই’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আহসানুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, ডিএসই কোম্পানিটির তালিকাভুক্তি বাতিল করেছে আইপিও আইন অনুযায়ী আগামী ১৫ দিনের মধ্যে কোম্পানিকে রিফান্ড দিতে হবে

উল্লেখ্য, সরকার থেকে মবিল যমুনা এম আই সিমেন্ট এই দুটি কোম্পানিকে মাস পর্যন্ত শেয়ার বাইব্যাকের শর্ত দেওয়া হয়েছে শর্ত বাইব্যাক আইনে গ্রহণযোগ্য নয় এছাড়া কোম্পানির পর্যাপ্ত রিজার্ভ না থাকলে শেয়ার বাইব্যাক করতে পারবে না

তবে স্পন্সররা চাইলে নিজেদের টাকা দিয়ে বাইব্যাক করতে পারবে শর্ত নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হওয়ার কারণে তালিকাভুক্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়ে মবিল যমুনার পক্ষ থেকে তালিকাভুক্তির জন্য দু মাস সময় চাওয়া হয় গত ১৩ মার্চ এসইসি আবেদন নাকচ করে দেয়
পরে মবিল যমুনা কোম্পানিটি বাইব্যাকের পরিবর্তে ক্ষতিপূরণ দেয়ার শর্ত দিয়ে ডিএসইতে আবেদন করে শর্তেও ডিএসই বাতিল করে দেয় দ্বিতীয় দফায় ৩০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেয়ার আবেদন করে কোম্পানিটি কিন্তু শর্তও বাতিল করে চূড়ান্ত ভাবে কোম্পানির তালিকাভুক্তি বাতিল করল ডিএসই

এদিকে তালিকাভুক্তিতে বিলম্ব হওয়ায় কোম্পানিদুটিতে লাখ বিনিয়োগকারীর ৯৪৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা আটকে আছে মবিল যমুনার কোটি শেয়ারের বিপরীতে লাখ বিনিয়োগকারী লটারী পেয়েছেন

কোম্পানির মার্কেট লট ১০০টি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৬০৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা সংগ্রহ করেছে এমআই সিমেন্টে কোটি শেয়ারের বিপরীতে লাখ বিনিয়োগকারী লটারী পেয়েছেন কোম্পানির মার্কেট লট ১০০টি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৩৩৪ কোটি টাকা থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে


A panel that investigated the recent stockmarket crash has cited overpricing of BD-Thai Aluminium shares as a case study of market manipulation.
The committee said the company spread price-sensitive information in the market to inflate prices of its shares in collusion with its issue manager.
The first move for the alleged manipulation began in June 2008, when the aluminium panel maker posted a statement on revaluation of its assets.
Prices of BD-Thai jumped to Tk 305 each share on July 31, 2008, boosted by the filing and the subsequent posting on the revaluation of assets.
In May 2008, average prices of BD-Thai were Tk 114 per share, according to the probe team led by Khondkar Ibrahim Khaled.
Later in October, a foreign investment fund, GEM Global Yield Fund appeared on the scene. Price-sensitive information emerged from BD-Thai's links with GEM Global, a Cayman Islands-incorporated fund with a paid-up capital of $0.01.
The share prices of BD-Thai hit Tk 575 on February 11, 2009 after the aluminium producer got approval of issuing 987,000 shares to Gem Global for Tk 375 each through a warrant.
On April 19 of 2009, the aluminium producer informed the Dhaka Stock Exchange (DSE) that it had transferred 91,000 shares to GEM Global through private placement. The transaction value was Tk 3.41 crore.
GEM Global started selling shares on April 21 at Tk 909.51 each. The investment fund sold 272,000 shares until May 27 of the same year.
Citing a DSE investigation report, the probe committee said BD-Thai did not inform the bourse about the 181,000 additional shares issued to GEM Global.
By selling these shares to the market, GEM earned Tk 14.5 crore, according to the probe report.
"Making 142.54 percent profits in one and a half months is unusual," the report said.
The team said GEM Global has already transferred Tk 15 crore abroad through Citibank NA.
Between May and December 2010, a month before the stockmarket collapsed in January, the prices of shares of BD-Thai maintained the upbeat trend and hit Tk 1,467 each, according to DSE data.
According to the probe report, BD-Thai share prices moved around Tk 53-57 through the year 2007 against the face value of Tk 100 each.
The aluminium producer had been in the red for four years to 2007 when it incurred losses of Tk 22 a share.
In 2008, the company claimed Tk 32 earnings per share after the revaluation of its assets, according to the probe report. The company showed 18 times higher asset value through revaluation, the committee said.

(৩৬৫) সাফকো স্পিনিংয়ের

Tuesday, April 12, 2011 Unknown
সাফকো স্পিনিংয়ের পরিচালনা পর্ষদ ২০১০ সালের জন্য ১৬ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে আজ মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে
প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) ২৬ মে বেলা ১১টায় হবিগঞ্জের নওয়াপাড়ায় কারখানা প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে এজিএমের রেকর্ড ডেট মে প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, ওই সময় শেয়ারপ্রতি আয় .৯৮ টাকা, শেয়ারপ্রতি মোট সম্পদমূল্য ৫০.১৫ টাকা এবং নেট ওপেনিং ক্যাশ ফ্লো .০৪ টাকা
 


The Anti-corruption Commission (ACC) plans to take legal measures against the officials of the Securities and Exchange Commission (SEC) found guilty in the investigation into the share-market scam.

ACC Chairman Ghulam Rahman and Commissioner Mohammad Shahabuddin disclosed the decision while talking to banglanews Monday, in the wake of a flurry of contentions over the stock-market manipulation unveiled by the government-formed probe body.

The ACC boss said, "The commission would take legal steps considering sufferings of almost 30 lakh investors."

He observed that the economy of the country as well as the investors is being affected by the share-market scam.

He also said, "We will take action against them if anyone of the incumbent or ex-officials of the SEC misused power or exerted their illegal influence over the market."

The ex-bureaucrat said the commission would look into the matter on its own as per its jurisdiction. But the commission is yet to get the probe report.

ACC Commissioner M Shahabuddin told banglanews, "Money laundering is one of the listed crimes in the law of ACC."

The probe committee directly blamed SEC Chairman Ziaul Haque Khandaker and two executive directors--Anwarul Kabir Bhuyan and Tarequzzaman--for the share-market manipulation and subsequent market crash.

On the other hand, the probe committee found allegation of laundering Tk 15 crore against BD-Thai Aluminum and JM Global.

(৩৬৪) চিটাগাং ভেজিটেবল অয়েল

Tuesday, April 12, 2011 Unknown
২০০৮ ২০০৯ সালে লোকসান দিয়েছে চিটাগাং ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রি ২০০৯ সালে কোনো কার্যক্রমই ছিল না প্রতিষ্ঠানটির তার পরও শেয়ারের দাম বেড়েছে ৬৫ গুণ! গত ডিসেম্বর শেয়ারবাজারে বিরাট দরপতন ঘটলেও ওই দিন প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের দাম বেড়েছিল ২০০৯ সালের ৩১ ডিসেম্বরে শেষ হওয়া অর্ধবার্ষিক প্রতিবেদনে চিটাগাং ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রির লোকসান ছিল দুই কোটি ৩৬ লাখ টাকা আর শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৩ দশমিক ৬৩ টাকা এর আগের বছর অর্থাৎ ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠানটির লোকসানের পরিমাণ ছিল ২৩ লাখ টাকা সে বছর শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল দশমিক ৩৪ টাকা লাভ-ক্ষতির হিসাবে দেখা যায়, ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠানটির কোনো বিক্রয় (টার্নওভার) ছিল না প্রতিষ্ঠানটির স্টক ড্যামেজ ছিল দুই কোটি ২৭ লাখ টাকা, যা ২০০৮ সালে ছিল এক কোটি ৪৭ লাখ টাকা
স্বভাবতই প্রতিষ্ঠানটির অবস্থান ছিল জেড ক্যাটাগরিতে ২০১০ সালের ২২ এপ্রিল সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশন (এসইসি) চিটাগাং ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রি বরাবর একটি চিঠি দেয় মে চিটাগাং ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রি চিঠির জবাবে জানায়, বিশ্ববাজারের উচ্চমূল্যের কারণে প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদন বাজারজাতকরণ বন্ধ ছিল তাই চলমান লোকসান হচ্ছে এদিকে ২০১০ সালের ৩১ আগস্ট থেকে এসইসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার অজড় শেয়ারে রূপান্তর হয়েছিল
২০১০ সালের ৩০ জুন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদ সমাপ্ত বছরের জন্য ২০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ডের সুপারিশ করে প্রতিষ্ঠানটি আরো রিপোর্ট করে যে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২১ দশমিক ৬৯ টাকা এনএভি (শেয়ারপ্রতি) ১৩৭ দশমিক ১৪ টাকা এবং নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো ছিল শেয়ারপ্রতি ২৩ দশমিক ২৩ দশমিক ৬৪ টাকা 


The Anti-corruption Commission (ACC) plans to take legal measures against the officials of the Securities and Exchange Commission (SEC) found guilty in the investigation into the share-market scam.

ACC Chairman Ghulam Rahman and Commissioner Mohammad Shahabuddin disclosed the decision while talking to banglanews Monday, in the wake of a flurry of contentions over the stock-market manipulation unveiled by the government-formed probe body.

The ACC boss said, "The commission would take legal steps considering sufferings of almost 30 lakh investors."

He observed that the economy of the country as well as the investors is being affected by the share-market scam.

He also said, "We will take action against them if anyone of the incumbent or ex-officials of the SEC misused power or exerted their illegal influence over the market."

The ex-bureaucrat said the commission would look into the matter on its own as per its jurisdiction. But the commission is yet to get the probe report.

ACC Commissioner M Shahabuddin told banglanews, "Money laundering is one of the listed crimes in the law of ACC."

The probe committee directly blamed SEC Chairman Ziaul Haque Khandaker and two executive directors--Anwarul Kabir Bhuyan and Tarequzzaman--for the share-market manipulation and subsequent market crash.

On the other hand, the probe committee found allegation of laundering Tk 15 crore against BD-Thai Aluminum and JM Global.

(৩৬৩) (কেপিসিএল) এবং (ওসিএল)

Tuesday, April 12, 2011 Unknown
বুকবিল্ডিংয়ের মতো একটি আধুনিক পদ্ধতিকেও কলুষিত করেছে কারসাজিচক্র এই পদ্ধতিতে অস্বাভাবিকভাবে দাম বাড়িয়ে খুলনা পাওয়ার কম্পানি লিমিটেড (কেপিসিএল) এবং ওশেন কনটেইনার লিমিটেড (ওসিএল) বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে বিপুল টাকা হাতিয়ে নিয়েছে দুটি কম্পানিই বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খানের ভাই আজিজ খানের মালিকানাধীন সামিট গ্রুপের! বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে দুটো কম্পানির প্রাথমিক শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেশি ধার্য করা হয়
কালের কণ্ঠের তথ্যানুসন্ধানে দেখা গেছে, এই প্রক্রিয়ায় কম্পানি দুটি বিনিয়োগকারীদের পকেট থেকে প্রায় এক হাজার ৬০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে কম্পানির পরিচালকরা নিজেরাই নিজেদের শেয়ার কিনে দাম বাড়িয়ে শেষে বিনিয়োগকারীদের বিপদে ফেলে মার্কেট থেকে টাকা নিয়ে শটকে পড়ে
বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে দাম নির্ধারণ করা হলেও কম্পানি দুটি সরাসরি তালিকাভুক্ত (ডাইরেক্ট লিস্টিং) হয়ে লেনদেন শুরু করে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে কেপিসিএল এবং ওসিএলের শেয়ারের অতিরিক্ত দাম ধার্য করা হয়, যা শেয়ারপ্রতি আয় (আর্নিং পার শেয়ার বা ইপিএস) এবং মূল্য অনুপাতে আয়েরও (প্রাইস আর্নিং বা পিই রেশিও) কয়েক গুণ বেশি সরাসরি তালিকাভুক্ত হওয়ায় প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) বাদেই প্রথম থেকেই সেকেন্ডারি মার্কেটে লেনদেন শুরু হয় এর শেয়ারের প্রথম দিনই এর দাম হয়ে ওঠে আকাশ ছোঁয়া প্রথম তিন দিন কম্পানির পরিচালকরা তাঁদের হাতে থাকা শেয়ার বিক্রি করে দেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা চড়া দামেই কিনতে থাকেন শেয়ার কিন্তু পরিচালকদের বিক্রির পরই দাম পড়তে শুরু করে
তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে কেস স্টাডি হিসেবে কেপিসিএলে অতিরিক্ত নির্দেশক মূল্য নির্ধারণের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে পুঁজিবাজারে খুলনা পাওয়ার কম্পানি লিমিটেডের (কেপিসিএল) ২০০৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল দুই টাকা ৭৯ পয়সা, নেট অ্যাসেট ভ্যালু (এনএভি) ছিল ১৮ টাকা ৫৩ পয়সা কিন্তু সরাসরি তালিকাভুক্তির সময় এর নির্দেশকমূল্য ধরা হয় ১৬২ টাকা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সর্বোচ্চ সীমায় উঠে (২০ শতাংশ) শেয়ারপ্রতি বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ করেন ১৯৪ টাকা ২৫ পয়সা, যা এর ইপিএসের চেয়ে ৬৯ গুণ এবং এনএভির চেয়ে ১০ গুণ বেশি এত বেশি নির্দেশকমূল্য সর্বোচ্চ সীমায় উঠে বিক্রয়মূল্য নির্ধারণের কোনো কারণ সাতটি প্রস্তাবকারী প্রতিষ্ঠান প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে জানতে চায়নি এসইসি তদন্ত কমিটি মনে করে, ধরনের দর হাঁকানো কারসাজি বা সহযোগিতামূলক মূল্য নির্ধারণকে নির্দেশ করে কমিটির কাছে অভিযোগ রয়েছে, মাত্রাতিরিক্তি নির্দেশকমূল্য নির্ধারণে সহায়তা করার পেছনে আর্থিক প্রণোদনা কাজ করেছে
কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, কেপিসিএলের শেয়ারের গড় বিক্রিমূল্য ২১১ টাকা ২৩ পয়সা হলেও সরাসরি তালিকাভুক্তির মাত্র এক মাসের পর তা ১৭০ টাকায় নেমে আসে, যা আর বাড়েনি কেপিসিএলের শেয়ারের নির্দেশকমূল্য নির্ধারণে দায় গোপন হিসাবের নীতি লঙ্ঘনেরও প্রমাণ পেয়েছে কমিটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূল্যনির্ধারণের সময় তিন বা পাঁচ বছরের আয়কে আয়ের ভারিত গড়কে হিসাবে না ধরে শুধু এক বছরের (২০০৯) আয়কে ধরা হয়েছে ২০০৯ সালে কম্পানির অন্যান্য সূত্রের আয় অনেক বেশি ছিল, যা প্রতিবছর হবে না ওই বছর আয় বেশি হওয়ার কারণে নিট আয়ও বেশি হয়েছে ফলে আর্নিং বেজড্ ভ্যালু পার শেয়ার বেশি হয়েছে নেট অ্যাসেট ভ্যালু হিসাব করার সময় প্রায় এক কোটি টাকার দায় রিডিমেবল প্রিফারেন্স শেয়ায়ের বিপরীতে ১১ কোটি টাকার দায় হিসাব করা হয়নি উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, এগুলো হিসাবে নিলে শেয়ারপ্রতি নেট অ্যাসেট ভ্যালু ১৮.৫৩ টাকার জায়গায় ১৩.২০ টাকা হত কমিটির প্রতিবেদনে কেপিসিএল' শেয়ারের বেশকিছু 'সন্দেহজনক' লেনদেনের তথ্য তুলে ধরা হয় এর একটি হল ২২ জুলাই, ২০১০ পর্যন্ত সালমান খান নামে একজন বিনিয়োগকারী প্রায় সাড়ে ৩৩ লাখ শেয়ার কেনেন এর মধ্যে ১৫ লাখ শেয়ার কিনেছেন ২৫ ২৬ মে তিনি কম্পানির একজন উদ্যোক্তার সন্তান প্রতিবেদনে ব্লক ট্রেডের কয়েকটি উদাহরণ তুলে ধরা হয় এবং বারবার উল্লেখযোগ্য পরিমাণ শেয়ার কিনেছেন এমন কয়েকজনের নাম উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘটনা পরিস্থিতি ইঙ্গিত করে যে, বিক্রেতা এবং বাজার মধ্যস্থতাকারী এবং সম্ভবত কিছু ক্রেতা তাদের আর্থিক সুবিধার জন্য ষড়যন্ত্রমূলক অথবা উদ্দেশ্যমূলক আচরণের মাধ্যমে বাজারে শেয়ারের মূল্য প্রকৃত মূল্যের চেয়ে বেশি রেখেছিল

The Anti-corruption Commission (ACC) plans to take legal measures against the officials of the Securities and Exchange Commission (SEC) found guilty in the investigation into the share-market scam.

ACC Chairman Ghulam Rahman and Commissioner Mohammad Shahabuddin disclosed the decision while talking to banglanews Monday, in the wake of a flurry of contentions over the stock-market manipulation unveiled by the government-formed probe body.

The ACC boss said, "The commission would take legal steps considering sufferings of almost 30 lakh investors."

He observed that the economy of the country as well as the investors is being affected by the share-market scam.

He also said, "We will take action against them if anyone of the incumbent or ex-officials of the SEC misused power or exerted their illegal influence over the market."

The ex-bureaucrat said the commission would look into the matter on its own as per its jurisdiction. But the commission is yet to get the probe report.

ACC Commissioner M Shahabuddin told banglanews, "Money laundering is one of the listed crimes in the law of ACC."

The probe committee directly blamed SEC Chairman Ziaul Haque Khandaker and two executive directors--Anwarul Kabir Bhuyan and Tarequzzaman--for the share-market manipulation and subsequent market crash.

On the other hand, the probe committee found allegation of laundering Tk 15 crore against BD-Thai Aluminum and JM Global.

Blog Archive