বেসরকারি খাতে ১৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন আরও দুটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাজ পেল বাণিজ্যমন্ত্রীর পারিবারিক প্রতিষ্ঠান সামিট পাওয়ার। দুটি কেন্দ্র থেকে উচ্চদরে বিদ্যুত্ কিনতে হবে সরকারকে। ১৫ বছর মেয়াদে এ দুই কেন্দ্র থেকে বিদ্যুত্ ক্রয় বাবদ সরকারকে পরিশোধ করতে হবে সাড়ে ১১ হাজার কোটি টাকারও বেশি। এর মধ্যে ১০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন স্থাপন করা হবে সৈয়দপুরে এবং ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণ করা হবে শান্তাহারে। উভয় বিদ্যুেকন্দ্র স্থাপন করবে কনসোর্টিয়াম অব সামিট ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড মার্কেন্টাইল করপোরেশন লিমিটেড অ্যান্ড সামিট পাওয়ার লিমিটেড। গতকাল অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে এ প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়।
সভা শেষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের জানান, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভর্তুকি কমানোর ব্যাপারে আমরা চিন্তাভাবনা করছি। এ ব্যাপারে একটি নীতিমালা বানাতে হবে। এ নীতিমালায় কারিগরি এবং দরপ্রস্তাব মূল্যায়ন করা হবে। যাতে দরপ্রস্তাব খোলার পর কারিগরিভাবে অযোগ্যতার সমস্যা দেখা না দেয়।
অর্থমন্ত্রী বলেন, আজ ১৫০ মেগাওয়াটের দুটি বিদ্যুেকন্দ্র স্থাপনের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এ দুই বিদ্যুেকন্দ্র স্থাপন করবে সামিট পাওয়ার। তারা সর্বনিম্ন দরদাতা এবং যোগ্য কোম্পানি। তাদের আরও ৪টি বিদ্যুেকন্দ্র আছে। এর ৩টি বিবিয়ানায় এবং একটি মদনগঞ্জে।
প্রসঙ্গত, আইপিপির আওতায় সৈয়দপুরে ১০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের প্রাকযোগ্যতার জন্য টেন্ডার আহ্বান করা হলে সর্বশেষ সময়সীমা ২ মে-২০১০ পর্যন্ত ৯টি কোম্পানি অংশগ্রহণ করে। প্রাকযোগ্যতায় ৮টি কোম্পানি টেন্ডার মূল্যায়ন কমিটির কাছে যোগ্য বলে বিবেচিত হয়। এদের কাছ থেকে দরপত্র আহ্বান করা হলে ৬টি কোম্পানি দরপ্রস্তাব জমা দেয়। এদের মধ্যে সামিট সর্বনিম্ন দরদাতা বিবেচিত হওয়ায় তা অনুমোদনের জন্য ক্রয় কমিটির সভায় উপস্থাপন করা হয়। এ কেন্দ্রের প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের জন্য সামিটকে পরিশোধ করতে হবে ৬ দশমিক ৯৯ টাকা।
শান্তাহারে ৫০ মেগাওয়াটের বিদ্যৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য প্রাকযোগ্যতায় অংশগ্রহণ করে ১১টি প্রতিষ্ঠান। মূল্যায়ন কমিটির কাছে ৮টি প্রতিষ্ঠান যোগ্য বলে বিবেচিত হয়। এ ৮টি প্রতিষ্ঠানের কাছে দরপত্র আহ্বান করা হলে ৪টি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে। এদের মধ্যে কনসোর্টিয়াম অব সামিট ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড মার্কেন্টাইল করপোরেশন লিমিটেড অ্যান্ড সামিট পাওয়ার লিমিটেড সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে বিবেচিত হয়। তাদের কাছ থেকে প্রতি ইউনিট বিদ্যুত্ ক্রয় করতে হবে ৭ দশমিক শূন্য ৬৭ টাকায়।
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের
সভা শেষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের জানান, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভর্তুকি কমানোর ব্যাপারে আমরা চিন্তাভাবনা করছি। এ ব্যাপারে একটি নীতিমালা বানাতে হবে। এ নীতিমালায় কারিগরি এবং দরপ্রস্তাব মূল্যায়ন করা হবে। যাতে দরপ্রস্তাব খোলার পর কারিগরিভাবে অযোগ্যতার সমস্যা দেখা না দেয়।
অর্থমন্ত্রী বলেন, আজ ১৫০ মেগাওয়াটের দুটি বিদ্যুেকন্দ্র স্থাপনের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এ দুই বিদ্যুেকন্দ্র স্থাপন করবে সামিট পাওয়ার। তারা সর্বনিম্ন দরদাতা এবং যোগ্য কোম্পানি। তাদের আরও ৪টি বিদ্যুেকন্দ্র আছে। এর ৩টি বিবিয়ানায় এবং একটি মদনগঞ্জে।
প্রসঙ্গত, আইপিপির আওতায় সৈয়দপুরে ১০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের প্রাকযোগ্যতার জন্য টেন্ডার আহ্বান করা হলে সর্বশেষ সময়সীমা ২ মে-২০১০ পর্যন্ত ৯টি কোম্পানি অংশগ্রহণ করে। প্রাকযোগ্যতায় ৮টি কোম্পানি টেন্ডার মূল্যায়ন কমিটির কাছে যোগ্য বলে বিবেচিত হয়। এদের কাছ থেকে দরপত্র আহ্বান করা হলে ৬টি কোম্পানি দরপ্রস্তাব জমা দেয়। এদের মধ্যে সামিট সর্বনিম্ন দরদাতা বিবেচিত হওয়ায় তা অনুমোদনের জন্য ক্রয় কমিটির সভায় উপস্থাপন করা হয়। এ কেন্দ্রের প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের জন্য সামিটকে পরিশোধ করতে হবে ৬ দশমিক ৯৯ টাকা।
শান্তাহারে ৫০ মেগাওয়াটের বিদ্যৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য প্রাকযোগ্যতায় অংশগ্রহণ করে ১১টি প্রতিষ্ঠান। মূল্যায়ন কমিটির কাছে ৮টি প্রতিষ্ঠান যোগ্য বলে বিবেচিত হয়। এ ৮টি প্রতিষ্ঠানের কাছে দরপত্র আহ্বান করা হলে ৪টি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে। এদের মধ্যে কনসোর্টিয়াম অব সামিট ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড মার্কেন্টাইল করপোরেশন লিমিটেড অ্যান্ড সামিট পাওয়ার লিমিটেড সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে বিবেচিত হয়। তাদের কাছ থেকে প্রতি ইউনিট বিদ্যুত্ ক্রয় করতে হবে ৭ দশমিক শূন্য ৬৭ টাকায়।
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের