(৩৮২) ডি এস ই Vs সি এস ই

Thursday, April 14, 2011 Unknown
দেশের পুঁজিবাজারে গতকাল বুধবার মিশ্র প্রবণতা লক্ষ করা গেছে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচক আবার কমেছে তবে আরেক পুঁজিবাজার চট্টগ্রামে সূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী তবে এদিন ডিএসইতে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই সূচক কমেছে তবে ডিএসইতে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কিছুটা বেড়েছে বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক কারসাজি তদন্তে গঠিত কমিটির প্রতিবেদনে বড় বড় বিনিয়োগকারীদের নাম আসায় তাঁদের অনেকেই বাজার থেকে দূরে থাকায় বাজারে এর প্রভাব পড়ছে কারণেই বাজারে কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা গেছে ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ লেনদেন শুরু হওয়ার প্রথম পাঁচ মিনিটের মাথায় ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৭৭ পয়েন্ট বেড়ে যায় এর পর থেকে সূচক কিছুটা কমে যায় বেলা সাড়ে ১১টার পর আবার সূচক বেড়ে যায় তবে দুপুর পৌনে ১২টার পর থেকে সূচক নিম্নমুখী হতে থাকে, যা সারাদিনই অব্যাহত থাকে দিন শেষে সূচক ৩৬ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় ছয় হাজার ৩৮৬ পয়েন্টে ডিএসইতে গতকাল লেনদেন হওয়া ২৫৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৮টির, কমেছে ১৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে একটি প্রতিষ্ঠানের ডিএসইতে এদিন মোট ৮৫৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গতকাল মঙ্গলবারের চেয়ে ৬৩ কোটি টাকা বেশি
অন্যদিকে গতকাল চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ৬০ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৭ হাজার ৮৮৪ দশমিক ৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২০৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৯টির, কমেছে ১২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে চারটি প্রতিষ্ঠানের সিএসইতে এদিন মোট ৮৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে
এদিকে এদিন ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো: বেক্সিমকো, অ্যাকটিভ ফাইন, তিতাস গ্যাস, বেক্সটেক্স, আফতাব অটো, ডেসকো, আরএকে সিরামিকস, গ্রামীণফোন, ফু-ওয়াং ফুড ফু-ওয়াং সিরামিকস: Finance Minister Abul Maal Abdul Muhith on Thursday evening said the probe report on share-market scam identified some individuals and financial institutions as the main players behind the recent stock- market crash.

The finance minister, however, said the names of the persons could not be disclosed before further investigation.

The banglanews correspondent through an investigation found out 18 persons and two merchant banks named in the investigation report submitted to the ministry of finance on Thursday.

A confidential source, based on the probe report, told banglanews that apart from these twenty, some more manipulators might have been involved in the share scam.

Among the names mentioned in the probe report are incumbent chairman of the Securities and Exchange Commission Khandoker Ziaul Huq, two executive directors- Anwarul Karim Bhuiyan and Tarequzzaman- and former executive director Mansurul Alam, Salman F Rahman of Beximco Group, BNP politician Mosaddek Ali Falu, Lutfor Rahman Badol and his wife Soma Alam Rahman, KPCL of the brother of commerce minister Faruq Khan, BCB chairman and chairman of the parliamentary standing committee on the ministry of finance AHM Mostafa Kamal MP, ICB deputy managing director Kafir Uddin Ahmed Chowdhury and his wife Farzana Akhter and brother- in- law Masur Billah, former president of DSE Rakibur Rahman and his nephew Arifur Rahman, stock-market investors Golam Mostafa, Abu Sadat Mohammad Sayem and Yakub Ali Khandaker and two merchant banks- Race and LR Global.

It is specially mentioned in the report that the SEC chairman and the executive directors were ``directly involved in the manipulation of the capital market`` that led to the crash.

The probe body has recommended their removal from the SEC through recasting the ineffective watchdog agency.

The committee believes more investigation into Mansur Alam’s involvement might make a way to get more names of big shots who were involved in the stock-market scandal.

``There are specific evidences of involvement of Mosaddek Ali Falu, Lutfor Rahman Badol and his wife Soma Islam in the scam,`` the report says.

ICB deputy managing director Kafir Uddin has fixed- deposited most of the money minted from the stock market.
 
 

(৩৮১) Banks' exposure to the stockmarket

Thursday, April 14, 2011 Unknown
Banks' exposure to the stockmarket came down to almost half of their legal limit but the amount of their total holding in the capital market is still above the best practices.
About the legal limit of holding shares, a stockmarket probe committee has said, if such exposure is not contained, both the capital and money markets will plunge into deeper crisis and the economy may be destabilised.
According to the Banking Companies Act, a bank can hold up to 10 percent of its liabilities (deposit) in the capital market. As per Bangladesh Bank (BB) statistics on February 28, the total holding by the banks was 3.72 percent or Tk 15,548 crore of their liabilities.
The four state-owned banks held 3.21 percent of their liabilities or Tk 3,777 crore in the share market, and 4.84 percent of the 24 private commercial banks' liabilities or Tk 9,668 crore was invested in the capital market.
Holdings of the six Islamic banks plunged to 1.97 percent of their liabilities to stand at Tk 1,342 crore.
According to BB statistics, the banks' overall holding in the capital market came below the limit, although holdings by four private banks were slightly above the ceiling. However, officials of the banks said some of the four banks have brought down their holdings by March.
The probe committee report said the banks should invest a certain percentage of their capital in the share market instead of their deposits.
Keeping the money market and capital market separate is a global practice, as an individual will invest his own capital in the capital market; the subscribers do not give a bank the right to invest their deposit in the share market, said the report of the probe committee.
Investing the subscribers' money in the capital market without their permission is unethical, the report said, adding that in India and Pakistan, the banks' investment in the capital market is determined according to the ratio with the capital instead of the deposit.
It also said: “As the big amount of banks' money entered the capital market, the market saw a liquidity surge and share prices went up abnormally, which created a crisis in the money market.”
The committee recommended the central bank take punitive actions against the banks which invested in the capital market violating laws and helped swell the share prices.
A high official of BB said, since last year they have been monitoring the banks' exposure to the stockmarket to minimise their involvement in the share market.
Early this week, the central bank governor, in a meeting with the chief executives of all commercial banks, warned that punitive measures will be taken if any bank was found excessively involved in the share market.
The BB officials said they have taken initiatives to amend the legal limitations of the banks regarding investments in the capital market.

Thursday, April 14, 2011 Unknown
BB

(৩৮০) আটটি কম্পানি ইতিমধ্যে

Thursday, April 14, 2011 Unknown
গ্রামীণফোন, ওরিয়ন ফার্মা, ইউনিক হোটেল, জিএমজি এয়ারলাইন্স, এসটিএস হোল্ডিংস (এ্যাপোলো হাসপাতাল), লঙ্কা-বাংলা সিকিউরিটিজ, মালেক স্পিনিং, ব্র্যাক ব্যাংক ট্রাস্ট ব্যাংক এসব প্লেসমেন্টের সুবিধাভোগী অল্প কিছু ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান আটটি কম্পানি ইতিমধ্যে প্লেসমেন্টের মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে এক হাজার ৩৬৭ কোটি টাকা নিয়ে গেছে, কিন্তু এখনো তালিকাভুক্ত হয়নি এতে অনেক ব্যক্তি বা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর টাকা আটকে যাওয়ায় শেয়ারবাজারে তারল্য সংকট আরো প্রকট হতে পারে তদন্ত কমিটির বিবেচনায়, প্রাক-আইপিও ম্যানিপুলেশন (কারসাজি) এবং ফলে আকাশচুম্বী মূল্যবৃদ্ধি না ঘটানো হলে এবার পুঁজিবাজারে ধস নামত না প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্টক মার্কেটের বাইরে এসইসির প্রত্যক্ষ সহায়তা, সহযোগিতা সম্ভবত শীর্ষ নির্বাহীদের সংশ্লিষ্টতায় প্রাক-আইপিও পর্যায়ে যে ম্যানিপুলেশন ঘটেছে তা অপ্রত্যাশিত, অনৈতিক এবং সুনির্দিষ্ট সিন্ডিকেশনের ফল প্রকৃতপক্ষে এসইসির ছত্রচ্ছায়ায় একটি বেআইনি কার্ব মার্কেট সৃষ্টি করা হয়েছিল, যেখানে ডিম্যাট তো দূরের কথা কাগুজে শেয়ারও নয়, টোকেনের মাধ্যমে শেয়ার প্লেসমেন্ট 'প্লেসমেন্ট ক্রয়-বিক্রয়' সংঘটিত হয়েছে এসইসি শীর্ষ কর্মকর্তা, ডিএসই/সিএসই মেম্বাররা, সিভিল-মিলিটারি কর্মকর্তা প্রভৃতি বিশিষ্টজনদের প্লেসমেন্ট শেয়ার বণ্টন করে শুধু সিন্ডিকেটই শক্তিশালী করা হয়নি, সেই সঙ্গে সমাজের উচ্চস্তরকে দুর্নীতির জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত করানো হয়েছে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ের রাজনৈতিক কমিটমেন্ট ছাড়া এই দুষ্টচক্র ভেদ করে পুঁজিবাজারে সুস্থতা আনা সম্ভব হবে বলে মনে হয় না

 
Share price of CMC-Kamal Textile Mills was sixteen times its face value in 2010 although the company suffered loss in the previous year, the probe committee on stockmarket debacle has found.
The company suffered a loss of Tk 40 lakh in first quarter of 2009 when its earning per share was Tk 2.61 the negative.
CMC-Kamal, however, declared 10 percent dividend for the shareholders at the end of 2009, according to a case study of the probe committee.
In the first quarter of 2010, the share value skyrocketed to Tk 1,600 -- sixteen times the face value.
Thanks to the overheated share prices, company's directors made huge money.
Of them, Company Chairman AHM Mustafa Kamal, an Awami League lawmaker, sold shares of Tk 3.05 crore and Ms Kashmiri Kamal of Tk 2.32 crore, Nafisa Kamal of Tk 13.66 crore, Kashfi Kamal of Tk 99.5 lakh, and Golam Sarwar of Tk 59.8 lakh -- all company directors and family members of Kamal.
Even though the probe committee has evidence that Mustafa Kamal did sell shares in the overheated market, Kamal said: "I didn't sell shares when the price went up."
"There is no allegation against me and my company in the probe report," said Kamal, also chief of the parliamentary standing committee on finance ministry.
Kamal said SABINCO, a joint venture of Bangladesh and Saudi Arab governments, has 20 percent share in the company while he has 40 percent share.
But, the website of Lotus-Kamal Group yesterday showed: "50 percent share of the company is owned by the general public and different financial institutions and 50 percent by Mr Kamal and his family members."
Of the 20 percent share owned by SABINCO -- Saudi-Bangladesh Industrial and Agricultural Investment Company Limited -- the Bangladesh government owns 15 percent share.
The probe committee held the following responsible for the overheated price of CMC Kamal's share:
Declaration of 10 percent stock dividend;
Declaration of Tk 70 lakh net profit in the first quarter of 2010;
Change of face value of the company's share to Tk 10 from Tk 100;
Upgrading the company's status to category A from Z following the declaration of 10 percent dividend;
The company offered right shares at the ratio of 2:1 of Tk 17.5 each including a premium of Tk 7.5 to increase its paid-up capital;
The company proposed to increase paid-up capital to Tk 200 crore from Tk 50 crore;
On September 20, 2010, it revalued its land and factory building. After the revaluation, its land value stood at Tk 33 crore, up from Tk 1.55 crore, and the building value stood at Tk 20 crore, up from Tk 6.13 crore; and
In the same year, the company declared Tk 3.1 crore net profit after tax

(৩৭৯) কিছুটা আইনি আবরণ, বাকিটা ফাঁকি

Thursday, April 14, 2011 Unknown
কিছুটা আইনি আবরণ, বাকিটা ফাঁকি এভাবে প্রাক-আইপিও প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে কারসাজি করা হয়েছে শেয়ারবাজারে এর পুরো প্রক্রিয়াটিকে সন্দেহ করার বাস্তবভিত্তিক প্রমাণ পেয়েছে সরকার গঠিত তদন্ত কমিটি কমিটি প্রতিবেদনে বলেছে, আইন পুঁজিবাজারের ব্যবহারিক দিক থেকে প্রাক-আইপিও প্লেসমেন্ট একটি স্বাভাবিক ব্যাপার কিন্তু আসল আইপিওর আগেই 'মিনি আইপিও' করে খুচরা পর্যায়ে হাজার হাজার বিনিয়োগকারীকে শেয়ার প্লেসমেন্ট দিয়ে পদ্ধতিটির মৌলিকত্ব নষ্ট করা হয়েছে
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত দুই বছরে নিয়মবহির্ভূতভাবে অনেক প্রাক-আইপিও প্লেসমেন্ট শেয়ারের লেনদেন হয়েছে পুঁজিবাজারের বাইরে এক শ্রেণীর তথাকথিত বিনিয়োগকারীর অবাধ বাণিজ্যে বেশ কিছু অপরিপক্ব বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হলেও এসইসি কোনো ইতিবাচক ভূমিকা রাখেনি প্রাক-আইপিও প্লেসমেন্ট হিসেবে কয়েকটি কম্পানির শেয়ার কিনে পুঁজি হাতছাড়া করে বসে আছেন অনেকে কারণ রকম কয়েকটি কম্পানি এখনো বাজারেই আসেনি এদের শেয়ারের অতিমূল্যায়নের বিষয়ে এসইসি নিজে কোনো তদন্ত করেনি; ইস্যুয়ার, ভ্যালুয়েশন কম্পানি, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট এবং ইস্যু ম্যানেজারের ব্যাপারে কোনো কৈফিয়ত তলব করেনি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক . ওসমান ইমাম বলেন, 'আমাদের এখানে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের পূর্ণাঙ্গ বিধিবিধান নেই কেবল কী পরিমাণ প্লেসমেন্ট করা হবে তার অনুমোদন নিতে হয় এসইসি থেকে এরপর কিভাবে কাকে কী পরিমাণ শেয়ার দেওয়া হবে এবং কী দরে দেওয়া হবে সেটি দেখার কেউ নেই অন্যান্য দেশে বিষয়ে সুস্পষ্ট বিধান আছে অনেক প্লেসমেন্ট আইনি আবরণেই করা হয়েছে অনেক ক্ষেত্রেই আইনের ব্যত্যয় ঘটেছে সাধারণত শেয়ারবাজারে মন্দার সময় প্রাইভেট প্লেসমেন্ট করা হয় কিন্তু এখানে করা হয়েছে বাজার যখন তুঙ্গে, যখন প্রতিটি আইপিও- কয়েকগুণ ওভার-সাব্সক্রাইব্ড হয়েছে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় দেখা গেছে একই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ঘুরে ফিরে পাচ্ছেন বিভিন্ন কম্পানির শেয়ার প্লেসমেন্ট আসলে পুরো প্রক্রিয়ায় প্রতারণার যথেষ্ট সুযোগ ছিল এবং সেসবের সদ্ব্যবহারও করা হয়েছে'তদন্ত কমিটির হিসাবে, প্রাইভেট প্লেসমেন্ট হয়েছে মোট তিন হাজার ৭৭৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকার এর মধ্যে তালিকাভুক্ত হয়নি এমন কম্পানির রয়েছে এক হাজার ৮১৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকা ১০০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার প্লেসমেন্ট করেছে এমন কম্পানির মধ্যে রয়েছে

Share price of CMC-Kamal Textile Mills was sixteen times its face value in 2010 although the company suffered loss in the previous year, the probe committee on stockmarket debacle has found.
The company suffered a loss of Tk 40 lakh in first quarter of 2009 when its earning per share was Tk 2.61 the negative.
CMC-Kamal, however, declared 10 percent dividend for the shareholders at the end of 2009, according to a case study of the probe committee.
In the first quarter of 2010, the share value skyrocketed to Tk 1,600 -- sixteen times the face value.
Thanks to the overheated share prices, company's directors made huge money.
Of them, Company Chairman AHM Mustafa Kamal, an Awami League lawmaker, sold shares of Tk 3.05 crore and Ms Kashmiri Kamal of Tk 2.32 crore, Nafisa Kamal of Tk 13.66 crore, Kashfi Kamal of Tk 99.5 lakh, and Golam Sarwar of Tk 59.8 lakh -- all company directors and family members of Kamal.
Even though the probe committee has evidence that Mustafa Kamal did sell shares in the overheated market, Kamal said: "I didn't sell shares when the price went up."
"There is no allegation against me and my company in the probe report," said Kamal, also chief of the parliamentary standing committee on finance ministry.
Kamal said SABINCO, a joint venture of Bangladesh and Saudi Arab governments, has 20 percent share in the company while he has 40 percent share.
But, the website of Lotus-Kamal Group yesterday showed: "50 percent share of the company is owned by the general public and different financial institutions and 50 percent by Mr Kamal and his family members."
Of the 20 percent share owned by SABINCO -- Saudi-Bangladesh Industrial and Agricultural Investment Company Limited -- the Bangladesh government owns 15 percent share.
The probe committee held the following responsible for the overheated price of CMC Kamal's share:
Declaration of 10 percent stock dividend;
Declaration of Tk 70 lakh net profit in the first quarter of 2010;
Change of face value of the company's share to Tk 10 from Tk 100;
Upgrading the company's status to category A from Z following the declaration of 10 percent dividend;
The company offered right shares at the ratio of 2:1 of Tk 17.5 each including a premium of Tk 7.5 to increase its paid-up capital;
The company proposed to increase paid-up capital to Tk 200 crore from Tk 50 crore;
On September 20, 2010, it revalued its land and factory building. After the revaluation, its land value stood at Tk 33 crore, up from Tk 1.55 crore, and the building value stood at Tk 20 crore, up from Tk 6.13 crore; and
In the same year, the company declared Tk 3.1 crore net profit after tax

Blog Archive