ভারতের সাথে বিলিয়ন ডলার ঋণচুক্তির আওতায় আরো ৪টি নতুন বিদ্যুৎ প্রকল্প
ভারতের সাথে বিলিয়ন ডলার ঋণচুক্তির আওতায় আরো ৪টি নতুন বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এসব প্রকল্পের আওতায় বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি, ১৬০ কিলোমিটার সঞ্চালন লাইন নির্মাণ এবং ১০টি নতুন সাবস্টেশন স্থাপন করা হবে। এর জন্য মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২ হাজার ১শ ৬৩ কোটি টাকা। এসব প্রকল্পে ভারতীয় ঋণ ব্যবহৃত হবে ১ হাজার ৩শ ৩৫ কোটি টাকা।
নতুন সঞ্চালন লাইন নির্মাণ এবং ৮টি নতুন সাবস্টেশন স্থাপনের প্রকল্প দুটি বাস্তবায়ন করবে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি)। ১৩২/৩৩ কেভি ক্ষমতা নতুন সাবস্টেশনগুলো স্থাপন করা হবে- চট্টগ্রাম, ভালুকা, বরিশাল, চৌদ্দগ্রাম, সিলেট, শেরপুর ও রামগঞ্জে। এজন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৬০৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। এরমধ্যে ভারতীয় ঋণ সহায়তা হিসেবে ৩শ ৮২ কোটি ৬১ লাখ টাকার প্রস্তাব করা হয়েছে। বাকি ২শ ২২ কোটি টাকা সরকারি তহবিল থেকে জোগান দেয়া হবে।
রাউজান-শিকলবাহা-আনোয়ারা এবং হাটহাজারী-খুলশী বিতরণ অঞ্চলের শিকলবাহা ও খুলশীতে ২৩০/১৩২ কেভির ২টি সাবস্টেশন স্থাপন করা হবে। একই সঙ্গে ৬০ কিলোমিটার সঞ্চালন লাইনও নির্মাণ করা হবে। এজন্য মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৫শ ৯৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এরমধ্যে ভারতীয় ঋণের আওতায় ৩শ ৬৬ কোটি টাকা এবং সরকারি ব্যয় ধরা হয়েছে ২শ ২৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
পিজিসিবির ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আলম শীর্ষ নিউজ ডটকমকে জানান, ক্রমবর্ধমান বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাতে দেশের অনেক স্থানে নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা হচ্ছে। এসব কেন্দ্রে উৎপাদিত বিদ্যুৎ বিতরণের জন্য সাবস্টেশন স্থাপন ও সঞ্চালন লাইনের প্রয়োজন। যতোগুলো কেন্দ্র থাকবে তার চেয়ে অনেক বেশি সঞ্চালন লাইন থাকতে হয়। এ জন্যই এ ২টি প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
এরই অংশ হিসেবে বৃহত্তর চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ ও বরিশালে ৮টি সাবস্টেশন স্থাপন করা হবে। সেই সঙ্গে ১৬২ কিলোমিটার নতুন সঞ্চালন লাইন নির্মাণ করা হবে।
তিনি জানান, এসব প্রকল্প অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে।
অপরদিকে, বাঘাবাড়ি ও শাহজীবাজার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা ১২০ মেগাওয়াট বাড়াতে অপর ২টি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। এ ২টি কেন্দ্রের ৩টি ইউনিটে কম্বাইন্ড সাইকেল ব্যবস্থা সংযোজন করে ক্ষমতা বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এর মধ্যে বাঘাবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যমান ১০০ মেগাওয়াটের একটি ইউনিটের ক্ষমতা বাড়িয়ে ১৫০ মেগাওয়াট ও ৭১ মেগাওয়াট ক্ষমতার অপর ইউনিটের ক্ষমতা বাড়িয়ে ১০৬ মেগাওয়াট-এ উন্নীত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৬২ কোটি ৬ লাখ টাকা। এর মধ্যে ভারতীয় ঋণের ৩শ ৯৬ কোটি ৩৭ লাখ টাকা আর সরকারি তহবিল থেকে পাওয়া যাবে ২শ ৬৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।
অন্যদিকে, শাহজীবাজারের ৩৫ মেগাওয়াটের ২টি ইউনিটের উৎপাদন ক্ষমতা আরো ৩৫ মেগাওয়াট বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এজন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৩শ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। এর মধ্যে ভারতীয় ঋণের প্রস্তাব করা হয়েছে ১শ ৮০ কোটি টাকা। বাকি ১শ ২০ কোটি ৭৬ লাখ টাকা সরকারি তহবিল থেকে যোগান দেয়া হবে।
source
নতুন সঞ্চালন লাইন নির্মাণ এবং ৮টি নতুন সাবস্টেশন স্থাপনের প্রকল্প দুটি বাস্তবায়ন করবে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি)। ১৩২/৩৩ কেভি ক্ষমতা নতুন সাবস্টেশনগুলো স্থাপন করা হবে- চট্টগ্রাম, ভালুকা, বরিশাল, চৌদ্দগ্রাম, সিলেট, শেরপুর ও রামগঞ্জে। এজন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৬০৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। এরমধ্যে ভারতীয় ঋণ সহায়তা হিসেবে ৩শ ৮২ কোটি ৬১ লাখ টাকার প্রস্তাব করা হয়েছে। বাকি ২শ ২২ কোটি টাকা সরকারি তহবিল থেকে জোগান দেয়া হবে।
রাউজান-শিকলবাহা-আনোয়ারা এবং হাটহাজারী-খুলশী বিতরণ অঞ্চলের শিকলবাহা ও খুলশীতে ২৩০/১৩২ কেভির ২টি সাবস্টেশন স্থাপন করা হবে। একই সঙ্গে ৬০ কিলোমিটার সঞ্চালন লাইনও নির্মাণ করা হবে। এজন্য মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৫শ ৯৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এরমধ্যে ভারতীয় ঋণের আওতায় ৩শ ৬৬ কোটি টাকা এবং সরকারি ব্যয় ধরা হয়েছে ২শ ২৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
পিজিসিবির ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আলম শীর্ষ নিউজ ডটকমকে জানান, ক্রমবর্ধমান বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাতে দেশের অনেক স্থানে নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করা হচ্ছে। এসব কেন্দ্রে উৎপাদিত বিদ্যুৎ বিতরণের জন্য সাবস্টেশন স্থাপন ও সঞ্চালন লাইনের প্রয়োজন। যতোগুলো কেন্দ্র থাকবে তার চেয়ে অনেক বেশি সঞ্চালন লাইন থাকতে হয়। এ জন্যই এ ২টি প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
এরই অংশ হিসেবে বৃহত্তর চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ ও বরিশালে ৮টি সাবস্টেশন স্থাপন করা হবে। সেই সঙ্গে ১৬২ কিলোমিটার নতুন সঞ্চালন লাইন নির্মাণ করা হবে।
তিনি জানান, এসব প্রকল্প অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে।
অপরদিকে, বাঘাবাড়ি ও শাহজীবাজার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা ১২০ মেগাওয়াট বাড়াতে অপর ২টি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। এ ২টি কেন্দ্রের ৩টি ইউনিটে কম্বাইন্ড সাইকেল ব্যবস্থা সংযোজন করে ক্ষমতা বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এর মধ্যে বাঘাবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যমান ১০০ মেগাওয়াটের একটি ইউনিটের ক্ষমতা বাড়িয়ে ১৫০ মেগাওয়াট ও ৭১ মেগাওয়াট ক্ষমতার অপর ইউনিটের ক্ষমতা বাড়িয়ে ১০৬ মেগাওয়াট-এ উন্নীত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৬২ কোটি ৬ লাখ টাকা। এর মধ্যে ভারতীয় ঋণের ৩শ ৯৬ কোটি ৩৭ লাখ টাকা আর সরকারি তহবিল থেকে পাওয়া যাবে ২শ ৬৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।
অন্যদিকে, শাহজীবাজারের ৩৫ মেগাওয়াটের ২টি ইউনিটের উৎপাদন ক্ষমতা আরো ৩৫ মেগাওয়াট বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এজন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৩শ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। এর মধ্যে ভারতীয় ঋণের প্রস্তাব করা হয়েছে ১শ ৮০ কোটি টাকা। বাকি ১শ ২০ কোটি ৭৬ লাখ টাকা সরকারি তহবিল থেকে যোগান দেয়া হবে।
source
মনসুরকে সরিয়ে দেয়া হল
< Get up and go > POSITIVE
অবশেষে বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) সার্ভেল্যান্স ও প্রশাসন বিভাগ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে কমিশনের সিনিয়র সদস্য মনসুর আলমকে। বুধবার এসইসি এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা জারি করে। ১৯ ডিসেম্বর এটি কার্যকর হবে।
এ দু’টি বিভাগের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কমিশনের অপর সদস্য মো. ইয়াসিনকে।
এসইসির একাধিক ঊর্ধতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। দীর্ঘদিন ধরে এসইসির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করে আসা মনসুর অলমের সাম্প্রতিক কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে বির্তক সৃষ্টি হয়, যা আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। আর এসব কারণেই তাকে ওই দুই দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। গত ৬ ও ৭ ডিসেম্বর এসইসির সিনিয়র সদস্য মনসুর আলম চেয়ারম্যানের অনুমোদন ছাড়াই চেক ও নেটিং সংক্রান্ত বিষয়ে দুইটি বিতর্কিত নির্দেশনা জারি করেন। নির্দেশনা ২টি জারির কারণে ৮ ডিসেম্বর পুঁজিবাজারে এ যাবৎকালে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের ইতিহাসে সবচেয়ে বিপর্যয়কর দরনের দরপতন ঘটে। অবস্থা এমনই দাঁড়ায় যে, এর প্রতিবাদে প্রতিবাদে হাজার হাজার বিনিয়োগকারী ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনের রাস্তায় নেমে সে ব্যাপক বিক্ষোভ ভাংচুর শুরু করেন। পরিস্থিতি এক পর্যায়ে র্যাব-পুলিশের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। অবস্থা বেগতিক দেখে ওই দিনই ওইদিনই নির্দেশনা দু’টি বাতিল করা হয়।
এত কিছু ঘটে যাওয়ার পর এসইসির চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খন্দকার জানতে পারেন তার অনুমোদন না নিয়েই মনসুর আলম বিপর্যয়কর নির্দেশনা ২টি জারি করেছেন। এই কারণে মনসুর আলমকে ওইদিনই ( ৮ ডিসেম্বরে) শোকজ করা হয়। অন্যদিকে গত ১২ ডিসেম্বর রোববার সৈয়দ শফিকুল আলম নামে এক বিনিয়োগকারী হাইকোর্টে একটি রিট দায়ের করেন। যেখানে উল্লেখ করা হয়, এসইসি সদস্য মনসুর আলম ক্ষমতার অপব্যবহার করে গত ৬ ও ৭ ডিসেম্বর চেক নগদায়ন ও নেটিং সুবিধা সংক্রান্ত দু’টি নির্দেশনা জারি করেন। সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অধ্যাদেশ ১৯৬৯ এর ২০(এ) ধারা অনুযায়ী শুধু কমিশনকে নির্দেশনা জারির ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। ৫ সদস্যের কমিশনের সংখ্যগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে গৃহীত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে নির্দেশনা জারি করা যায়। এককভাবে মনসুর আলমস কোনো নির্দেশনা জারি করতে পারেন না। এর পরিপ্রেক্ষিতে ওইদিনই বিচারপতি এএইচএম শামসউদ্দীন চৌধুরী মানিক এবং বিচারপতি জাকির হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ বিষয়ে এ রুল জারি করেন। একইসঙ্গে আদালত কমিশনের আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত ছাড়া চেক নগদায়ন ও নেটিং সংক্রান্ত দু’টি নির্দেশনা জারির কারণে এসইসি সদস্য মনসুর আলমে কেন তার পদে বহাল থাকার অযোগ্য ঘোষণা করার নির্দেশ দেওয়া হবে না- এ মর্মে অর্থমন্ত্রণালয়ের প্রতি রুল জারি করেন হাইকোর্ট।
source
অবশেষে বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) সার্ভেল্যান্স ও প্রশাসন বিভাগ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে কমিশনের সিনিয়র সদস্য মনসুর আলমকে। বুধবার এসইসি এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা জারি করে। ১৯ ডিসেম্বর এটি কার্যকর হবে।
এ দু’টি বিভাগের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কমিশনের অপর সদস্য মো. ইয়াসিনকে।
এসইসির একাধিক ঊর্ধতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। দীর্ঘদিন ধরে এসইসির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করে আসা মনসুর অলমের সাম্প্রতিক কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে বির্তক সৃষ্টি হয়, যা আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। আর এসব কারণেই তাকে ওই দুই দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। গত ৬ ও ৭ ডিসেম্বর এসইসির সিনিয়র সদস্য মনসুর আলম চেয়ারম্যানের অনুমোদন ছাড়াই চেক ও নেটিং সংক্রান্ত বিষয়ে দুইটি বিতর্কিত নির্দেশনা জারি করেন। নির্দেশনা ২টি জারির কারণে ৮ ডিসেম্বর পুঁজিবাজারে এ যাবৎকালে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের ইতিহাসে সবচেয়ে বিপর্যয়কর দরনের দরপতন ঘটে। অবস্থা এমনই দাঁড়ায় যে, এর প্রতিবাদে প্রতিবাদে হাজার হাজার বিনিয়োগকারী ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনের রাস্তায় নেমে সে ব্যাপক বিক্ষোভ ভাংচুর শুরু করেন। পরিস্থিতি এক পর্যায়ে র্যাব-পুলিশের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। অবস্থা বেগতিক দেখে ওই দিনই ওইদিনই নির্দেশনা দু’টি বাতিল করা হয়।
এত কিছু ঘটে যাওয়ার পর এসইসির চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খন্দকার জানতে পারেন তার অনুমোদন না নিয়েই মনসুর আলম বিপর্যয়কর নির্দেশনা ২টি জারি করেছেন। এই কারণে মনসুর আলমকে ওইদিনই ( ৮ ডিসেম্বরে) শোকজ করা হয়। অন্যদিকে গত ১২ ডিসেম্বর রোববার সৈয়দ শফিকুল আলম নামে এক বিনিয়োগকারী হাইকোর্টে একটি রিট দায়ের করেন। যেখানে উল্লেখ করা হয়, এসইসি সদস্য মনসুর আলম ক্ষমতার অপব্যবহার করে গত ৬ ও ৭ ডিসেম্বর চেক নগদায়ন ও নেটিং সুবিধা সংক্রান্ত দু’টি নির্দেশনা জারি করেন। সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অধ্যাদেশ ১৯৬৯ এর ২০(এ) ধারা অনুযায়ী শুধু কমিশনকে নির্দেশনা জারির ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। ৫ সদস্যের কমিশনের সংখ্যগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে গৃহীত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে নির্দেশনা জারি করা যায়। এককভাবে মনসুর আলমস কোনো নির্দেশনা জারি করতে পারেন না। এর পরিপ্রেক্ষিতে ওইদিনই বিচারপতি এএইচএম শামসউদ্দীন চৌধুরী মানিক এবং বিচারপতি জাকির হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ বিষয়ে এ রুল জারি করেন। একইসঙ্গে আদালত কমিশনের আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত ছাড়া চেক নগদায়ন ও নেটিং সংক্রান্ত দু’টি নির্দেশনা জারির কারণে এসইসি সদস্য মনসুর আলমে কেন তার পদে বহাল থাকার অযোগ্য ঘোষণা করার নির্দেশ দেওয়া হবে না- এ মর্মে অর্থমন্ত্রণালয়ের প্রতি রুল জারি করেন হাইকোর্ট।
source
UCBL A+
নিচে বাংলা করা আছে <Get up and go>
The Credit Rating Information and Services Limited (CRISL) has rated the Bank as "A+" in the long term and "ST-2" in the short term based on financial statements of the Bank up to September, 2010 and other relevant quantitative as well as qualitative information up to date of rating declaration.
( প্রতিবছর ব্যাংক গুলুকে পারফরমেন্স রেজাল্ট দেয়া হয়।HSC/SSC- এর রেজাল্টের মত।UCBL এবার পেয়েছে A+,ভাল পারফরমেন্সের জন্য।)
The Credit Rating Information and Services Limited (CRISL) has rated the Bank as "A+" in the long term and "ST-2" in the short term based on financial statements of the Bank up to September, 2010 and other relevant quantitative as well as qualitative information up to date of rating declaration.
( প্রতিবছর ব্যাংক গুলুকে পারফরমেন্স রেজাল্ট দেয়া হয়।HSC/SSC- এর রেজাল্টের মত।UCBL এবার পেয়েছে A+,ভাল পারফরমেন্সের জন্য।)
APEXADELFT
The company has informed that the Board of Directors of the company has resolved to expand the company's existing manufacturing capacity for catering to the growing export market for footwear in the following manner: (1) Estimated project cost: Tk. 844.50 million, (2) Increase in capacity: From an annual current installed capacity of 4.20 million pairs to projected installed capacity of 5.55 million pairs annually after completion of the expansion. This will be an increase in production capacity of 32% and (3) Projected commencement of additional production: January 2012.
HAKKANIPUL-৫% ক্যশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা
HAKKANIPUL
নিচে বাংলা করা আছে
The company will be placed in "B" category from existing "A" category with effect from 19.12.2010 as the Company declared cash dividend @ 5% for the year ended on June 30, 2010.
৫% ক্যশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে HAKKANIPUL,এবং তাই কম্পানিটি এখন "এ" ক্যটাগরির অন্তর্ভুক্ত।
নিচে বাংলা করা আছে
The company will be placed in "B" category from existing "A" category with effect from 19.12.2010 as the Company declared cash dividend @ 5% for the year ended on June 30, 2010.
৫% ক্যশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে HAKKANIPUL,এবং তাই কম্পানিটি এখন "এ" ক্যটাগরির অন্তর্ভুক্ত।
১০ ভাগ শেয়ার নতুন
নিচে বাংলা করা আছে A
The company has informed that the Board of Directors of the company has decided to subscribe 10% in the shareholding of 'BD Finance Securities Limited' which is going to run capital market business operations.
CITYGENIN
অর্থাৎ,'BD Finance Securities Limited' -এর ১০ ভাগ শেয়ার সাবস্ক্রাইব করবে CITYGENINS।
The company has informed that the Board of Directors of the company has decided to subscribe 10% in the shareholding of 'BD Finance Securities Limited' which is going to run capital market business operations.
CITYGENIN
অর্থাৎ,'BD Finance Securities Limited' -এর ১০ ভাগ শেয়ার সাবস্ক্রাইব করবে CITYGENINS।
HAKKANIPUL to buy a new paper making machinery to increase production,
নিচে বাংলা করা আছে
The company has informed that the Board of Directors of the company has taken the following resolutions: (i) To evaluate company's Machinery, Building and Land conducted by G. K. Adjusters, valuer firm, to be completed by February 2011 and (ii) To purchase and install a new paper making machinery to increase production capacity of the company by 150 ton per day. The machine will be put into operation by June 2012.
মুল কথা হল,প্রোডাকশন ১৫০টন বাড়াতে নতুন একটি paper making machinery কিনবে HAKKANIPUL
The company has informed that the Board of Directors of the company has taken the following resolutions: (i) To evaluate company's Machinery, Building and Land conducted by G. K. Adjusters, valuer firm, to be completed by February 2011 and (ii) To purchase and install a new paper making machinery to increase production capacity of the company by 150 ton per day. The machine will be put into operation by June 2012.
মুল কথা হল,প্রোডাকশন ১৫০টন বাড়াতে নতুন একটি paper making machinery কিনবে HAKKANIPUL
30,68,750 instead of 28,57,380 (RUPALI BANK)
নিচে বাংলা করা আছে
The issue manager of the Bank has further informed that 30,68,750 shares of Rupali Bank Limited held by the Govt. will be offloaded through Investment Corporation of Bangladesh (ICB) in the secondary market instead of earlier declared 28,57,380 shares.
মানে হচ্ছে ,
পুর্বঘোষিত ২৮,৫৭,৩৮০ টির পরিবর্তে এখন ৩০,৬৮৭৫০ টি শেয়ার, ICB-র মাধ্যমে বাজারে বাড়তি যুক্ত করবে রুপালি ব্যাংক।
The issue manager of the Bank has further informed that 30,68,750 shares of Rupali Bank Limited held by the Govt. will be offloaded through Investment Corporation of Bangladesh (ICB) in the secondary market instead of earlier declared 28,57,380 shares.
মানে হচ্ছে ,
পুর্বঘোষিত ২৮,৫৭,৩৮০ টির পরিবর্তে এখন ৩০,৬৮৭৫০ টি শেয়ার, ICB-র মাধ্যমে বাজারে বাড়তি যুক্ত করবে রুপালি ব্যাংক।
National Bank Ltd. (NBL)
নিচের খবরটি বাংলায় পড়তে এখানে ক্লিক
National Bank Ltd. (NBL) has issued fixed rate (11.0 per cent) subordinated bond worth of BDT 2.5 billion with a maturity period of seven years to increase its capital base in line with Basel-II requirement.
Standard Chartered Bank (StanChart) was the mandated lead arranger for this issue management that was placed privately for subscription after getting approval from Bangladesh Bank and the Securities Exchange Commission.
Director and Chairperson of the Executive committee of NBL Ms Parveen Haque Sikder was present as the chief guest at the closing ceremony of bond subscription at a city hotel Tuesday. StanChart CEO Jim McCabe and Managing Director of NBL Neaz Ahmed were also present.
"The bond has been fully subscribed by the investors, which is a sign of their confidence in National Bank", Mrs. Sikder said in the closing ceremony.
The bond has been subscribed by investors from different segments including state-owned banks, private commercial banks, non-banking financial institutions and corporate houses.
"Along with increasing the capital base of the bank, we have plan to invest the rest of the fund in industrial financing", Mr. Neaz Ahmed said, charting his plan of using the fund.
Highlighting its role in managing the bond issuance, CEO of StanChart Jim McCabe said, "This is the first ever subordinate bond issuance by NBL in Bangladesh and we're proud to be part of it".
StanChart has been providing value-added services to financial institutions globally for years. The ceremony was attended by managing directors and senior officials of investor institutions.
National Bank Ltd. (NBL) has issued fixed rate (11.0 per cent) subordinated bond worth of BDT 2.5 billion with a maturity period of seven years to increase its capital base in line with Basel-II requirement.
Standard Chartered Bank (StanChart) was the mandated lead arranger for this issue management that was placed privately for subscription after getting approval from Bangladesh Bank and the Securities Exchange Commission.
Director and Chairperson of the Executive committee of NBL Ms Parveen Haque Sikder was present as the chief guest at the closing ceremony of bond subscription at a city hotel Tuesday. StanChart CEO Jim McCabe and Managing Director of NBL Neaz Ahmed were also present.
"The bond has been fully subscribed by the investors, which is a sign of their confidence in National Bank", Mrs. Sikder said in the closing ceremony.
The bond has been subscribed by investors from different segments including state-owned banks, private commercial banks, non-banking financial institutions and corporate houses.
"Along with increasing the capital base of the bank, we have plan to invest the rest of the fund in industrial financing", Mr. Neaz Ahmed said, charting his plan of using the fund.
Highlighting its role in managing the bond issuance, CEO of StanChart Jim McCabe said, "This is the first ever subordinate bond issuance by NBL in Bangladesh and we're proud to be part of it".
StanChart has been providing value-added services to financial institutions globally for years. The ceremony was attended by managing directors and senior officials of investor institutions.
Subscribe to:
Posts (Atom)
Blog Archive
- ► 2011 (2088)
-
▼
2010
(263)
-
▼
December
(243)
-
▼
Dec 15
(19)
- POWER সেক্টরের খবরটি জেনে রাখতে পারেন
- ভারতের সাথে বিলিয়ন ডলার ঋণচুক্তির আওতায় আরো ৪টি নত...
- অবশেষে SEC হতে মনসুরকে সরিয়ে দেয়া হল
- মনসুরকে সরিয়ে দেয়া হল
- UCBL holder-রা পড়ুন
- UCBL A+
- APEXADELFT
- ৫% ক্যশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- HAKKANIPUL-৫% ক্যশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- ১০ ভাগ শেয়ার নতুন
- HAKKANIPUL-এর একটি খবর
- রুপালি BANK ২৮,৫৭,৩৮০ টির পরিবর্তে ৩০,৬৮৭৫০
- HAKKANIPUL to buy a new paper making machinery to ...
- 30,68,750 instead of 28,57,380 (RUPALI BANK)
- কিছু বলতে চাইলে এখানে ক্লিক করে লিখুন
- NBL-এর একটি খবর
- আপনি কি এই সাইটের খবরগুলো বাংলায় চান? উত্তর হ্যা হ...
- প্রথম পাতা var ref= escape(document.referrer); ...
- National Bank Ltd. (NBL)
-
▼
Dec 15
(19)
-
▼
December
(243)