(১৮৬০) আগামী বৃহস্পতিবার এসইসির উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে

Tuesday, September 13, 2011 Unknown

শেয়ারবাজারের বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিতে মার্চেন্ট ব্যাংক ও মিউচুয়াল ফান্ডের সম্পদ ব্যবস্থাপকদের সঙ্গে বৈঠকে বসছে এসইসি। আজ  অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিগুলোর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবে কমিশন। এ ছাড়া বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে করণীয় নির্ধারণের লক্ষ্যে আগামী বৃহস্পতিবার এসইসির উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
তারল্য সংকট তীব্র হয়ে ওঠায় এক মাসেরও বেশি সময় শেয়ারবাজারে ধারাবাহিক মন্দা পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এসইসির পক্ষ থেকে বেশকিছু পদক্ষেপ নেয়ার পরও পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ায় বিনিয়োগকারীরা উদ্বেগের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। টানা সাড়ে ছয় মাস নিম্নমুখী থাকার পর জুলাইয়ে শেয়ারবাজারে অনেকটা ইতিবাচক পরিস্থিতি বিরাজ করে। কিন্তু আগস্টের শুরু থেকে আবারও দরপতনের ধারা চলছে। বাজারে তারল্য সঙ্কটের সৃষ্টি হয়েছে। বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি বাজার সংশ্লিষ্ট সব মহলই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে।
এ অবস্থায় শেয়ারবাজারের বর্তমান পরিস্থিতিতে করণীয় নির্ধারণের জন্য মার্চেন্ট ব্যাংকারদের সঙ্গে বৈঠক বসছে এসইসি। আজ বেলা ১১টায় এসইসিতে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) নেতারা ছাড়াও প্রতিটি মার্চেন্ট ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহী উপস্থিত থাকবেন বলে এসইসির মুখপাত্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান জানিয়েছেন।
এদিকে এসইসির বৈঠকের আলোচ্য বিষয় ও বাজার পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল এক জরুরি বৈঠকে বসে বিএসবিএ। তারা বাজারে চলমান তারল্য সংকট মোকাবেলাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেছেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।

(১৮৫৯) No development without proper distribution

Tuesday, September 13, 2011 Unknown
Prime Minister’s Adviser on Foreign Affairs Prof Gowher Rizvi claimed that numerous problems between Bangladesh and India have been resolved in last two years. He said negotiations on Teesta water sharing deal has not failed. He urged critics and media not only to see the glass as half empty but also to see as half full.

PM’s Adviser was speaking at a function on the occasion of lunch hosted by Bangladesh Chamber of Commerce and Industry (BGCCI) in honour of him at a hotel in Dhaka yesterday.

BGCCI president Saiful Islam and its executive director Daniel Seidl also spoke at the function attended by German Ambassador in Bangladesh Holger Michael.

Prof Rizvi argued that establishing regional road connectivity will benefit Bangladesh most by boosting its trade. He said the only thing that is pulling us back is power constraint.

“But India has allowed Bangladesh for the first time in history to set up tri-nation power grid line between Bhutan, India and Bangladesh,” Adviser said.

Awami League left power in 2001 with around 5000 MW of power generation, but when returned to power in 2008 saw power generation shrank to 4000 MW, although demand increased further, said Prof Rizvi.

He expressed his optimism that present government will be able to overcome the existing power crisis.

On achievements of Indian Prime Minister Manmohan Singh’s visit, Adviser said Bangladesh has got approval of duty-free access for 46 apparel items into Indian market during the Indian PM’s visit, claiming that Bangladesh has made spectacular progress in relations with its close neighbour for the first time in last 40 years.

Talking about Bangladesh’s economy, Prof Rizvi put stress on inclusive growth, saying that no sustainable development is possible without proper distribution. “But we have so far failed to realise the full potential of Bangladesh,” he said.

Terming Bangladesh as innovative society, he said the country is growing at around 7 per cent and pulling itself out of poverty with a remarkable contribution by its vibrant garment sector.

PM Adviser, however, criticised mass media, critics and intellectuals as saying that they only talk about failures but not about successes of the country.

“Intellectuals are constantly talking down about Bangladesh. Media reports suggest us that disasters are to happen in Bangladesh.” He said it is wrong to focus on only the negative sides of the story.

BGCCI president Saiful Islam said German investors want to come in Bangladesh with more investments but they need power, gas and infrastructure.

He also called for further discussions on a sustainable regional road connectivity and rationale transit fee.

Later, BGCCI handed over a German jersey signed by entire German football team to an ICCDR, B representative to auction as a fund raising initiative for ICCDR, B and its HIV clinical services.

(১৮৫৮) ধারাবাহিক বৈঠক

Tuesday, September 13, 2011 Unknown

  যেকোনো শেয়ারে নেটিং (সমন্বয়) সুবিধা দেয়া। বর্তমানে শুধু ‘এ’ শ্রেণীর শেয়ারে নেটিং সুবিধা চালু আছে। এ বিষয়ে এসইসির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে এসইসি জানায় বিষয়গুলো তারা বিবেচনা করবে।
এদিকে বাজার পরিস্থিতি উন্নয়নের লক্ষ্যে এসইসি, ডিএসই, মার্চেন্ট ব্যাংক ও সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠানগুলোকে তত্পর হতে দেখা গেছে। তারা বিভিন্ন বৈঠক করে পরিস্থিতি মোকাবেলা করার চেষ্টা করছে। এ জন্য ধারাবাহিক বৈঠক করবে এসইসি।

(১৮৫৭) Demutualisation of two stock exchangesGovt insists

Tuesday, September 13, 2011 Unknown
Demutualisation of two stock exchangesGovt insists bourses to submit concept paper within
The government has been insisting two stock exchanges to submit demutualisation concept paper to the banking division within December this year aiming to remove the conflicting interests in the bourses.

The move to demutualise the bourses was taken aiming at separating ownership, management and trading rights of the members of the two bourses.

The decision on demutualisation was taken at a meeting last week with finance minister AMA Muhith in the chair. DSE and CSE authorities presented road maps on demutualisation.

As per the meeting regulations, concept paper should include demutualisation of elements of law. After receiving concept papers on demutualisation of two stock exchanges, the government will take necessary actions to introduce new system.

Banking division secretary Shafiqur Rahman Patwary told daily sun on Sunday that they are serious about demutualisation of the exchanges to enhance their competitiveness to global standards by introducing market oriented products and services.

“We hope that the stock market would stand on strong footings with demutualisation of the bourses,” he said, adding that a person cannot be a stockbroker as well as the owner of breakage houses simultaneously.

“The finance minister really means demutualisation within December this year through approved bill in parliament this year to ensure smooth operation of the stock market,” he noted.Former adviser to the care taker government Dr AB Mirza Azizul Islam at the meeting said constituting a national stock market could serve the share investors and stock brokers. Former chairman of the SEC Faruk Ahmed Siddique said that government would not go for demuluatisation to two stock exchanges so hurry.

“Stakeholders of exchanges should prepare concept papers and elements of law should be in it,” he added. The premier bourse in its presentation said it can complete the demutualisation process by 2012, while the bourse at the port city said it can finish the job in 40 weeks. Bangladesh's stock exchanges are now non-profit cooperative organisations, owned by the exchange members who are usually stockbrokers. The Dhaka Stock Exchange was incorporated in 1954 and the trading on the bourse started in 1956, while the Chittagong Stock Exchange was established in 1995.

The bourses' responsibilities include listing of companies, providing screen-based automated trading of listed securities and trade settlement.

Demutualisation of two stock exchanges came into discussion after the recent slump in share prices.

(১৮৫৬) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহায়তা

Tuesday, September 13, 2011 Unknown

শেয়ারবাজারে অব্যাহত দরপতনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার দুই স্টক এক্সচেঞ্জ ও সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। বৈঠকে তারল্য সংকট কাটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহায়তা চাইবে তারা। এ সময় এসইসি, ডিএসই, সিএসই ও সিডিবিএলের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে বেশ কয়েকটি প্রস্তাব তুলে ধরা হয় এসইসির কাছে। এগুলো হচ্ছে— মার্চেন্ট ব্যাংক ও সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের ঋণ সমন্বয়ের সময়সীমা বাড়ানো। বিষয়টি নিয়ে এসইসি কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করবে।
এ ছাড়া লেনদেনের সময়সীমা কমানোর প্রস্তাব করা হয়। ‘এ’ শ্রেণীর শেয়ারের জন্য ম্যাচিউরিটির সময় চার দিনের পরিবর্তে দুই দিনে নামিয়ে আনার কথা উল্লেখ করা হয়। বর্তমানে শেয়ার কেনার তিন দিন পর তা ক্রেতার বিও অ্যাকাউন্টে আসে। চতুর্থ কার্যদিবসে তা বিক্রি করা যায়। অন্যদিকে ‘জেড’ শ্রেণীর শেয়ার কিনলে তা ম্যাচিউর্ড হতে ১০ দিন লেগে যায়। এটি অনেক পুরাতন পদ্ধতি। এ সময়সীমা আরও কমিয়ে আনতে হবে। প্রয়োজনে এক দিনেই ক্রেতার হিসাবে বুঝিয়ে দিতে হবে। এতে লেনদেনে মন্দাভাব কাটবে ও গতিশীলতা বাড়বে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা ।

(১৮৫৫) Dhaka bourse now Asia's worst

Tuesday, September 13, 2011 Unknown

Dhaka bourse now Asia's worst

Dhaka Stock Exchange became the worst performer in Asia this year, ridiculing the premier bourse's ranking last year when it was the third among the global best, according to Bloomberg News.
The Dhaka bourse lost 25 percent in the last nine months this year, while its general index advanced 82.81 percent last year.
The steep fall in the indices was mainly due to various topsy-turvy initiatives by the stockmarket regulator and the central bank, said analysts.
Prof Mahmood Osman Imam, a teacher of finance at Dhaka University, said: “The initiatives of the regulator and the central bank created a credit crunch that dented the investors' confidence and pulled down the market.”
Bangladesh's stockmarket at first bubbled and then burst following sharp but irrational gains last year, said Imam, also a member of the index development committee of the Dhaka Stock Exchange.
Imam said the government missed a great chance last year to collect funds for developing the country's infrastructure.
New issues and market friendly initiatives are important for developing the markets, said Imam.
The government should go for motivational packages for high profile non-listed firms to encourage them to be listed on the bourses, he added.
However, he said the authorities of many non-listed firms do not want to lose control on management and are not interested to follow the listing rules.
The current price earnings (PE) ratio, which is 16.34 on September 6, is lucrative for long term investment, said an official of the Securities and Exchange Commission.
“We are working hard to develop the country's stockmarket as all kinds of rules and regulations will be reformed soon,” he said.
However, he said various domestic factors such as soaring inflation and high interest rates for borrowing money dampened investors' confidence.
The Bangladesh Bank has increased the policy rates for the fifth time in the last 13 months as non-food inflation soared in the last few months.
The central bank recently raised the repurchase rate, at which it lends to commercial banks, to 7.25 percent from 6.75 percent. The reverse repurchase rate was hiked to 5.25 percent from 4.75 percent.
Market capitalisation declined by Tk 60,126 crore in the last nine months and now stands at Tk 290,674 crore. In 2010 market capitalisation gained 84 percent and reached Tk 350,800 crore.
The Indian stock market, hit by global woes and a high inflation-interest rate regime, has been the second-worst performer in Asia this year, according to Bloomberg.
The Bombay Stock Exchange Sensitive Index, or Sensex, declined about 18 percent so far this year.
Most Asian markets lost between 10 percent and 15 percent this year, as a worsening eurozone debt crisis and fears of a double-dip recession in the US have eroded investors' confidence.
Meanwhile, the Dhaka bourse's benchmark general index, DGEN, closed to 5,920 points, after plunging 97 points or 1.61 percent yesterday.

(১৮৫৪) ‘আগে এলে আগে পাবেন’ ভিত্তিতে বিনিয়োগকারীরা নাম রেজিস্ট্রেশন

Tuesday, September 13, 2011 Unknown

শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের সচেতনতা বাড়াতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ট্রেনিং একাডেমী আয়োজিত আট মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মসূচি ৪ অক্টোবর শুরু হবে। এ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির শিরোনাম হচ্ছে ‘ফাউন্ডেশন কোর্স অন সিকিউরিটিজ মার্কেট অপারেশন’। আগ্রহী বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রত্যেক সপ্তাহের রবি, মঙ্গল ও বুধবার বিকেল ৫টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত প্রশিক্ষণ ক্লাস করার সুযোগ থাকবে। ডিএসইর ওয়েবসাইটে গিয়ে ‘ডিএসই ট্রেনিং একাডেমী’ অংশে বিস্তারিত জানা যাবে। ‘আগে এলে আগে পাবেন’ ভিত্তিতে বিনিয়োগকারীরা নাম রেজিস্ট্রেশন করার সুযোগ পাবেন। বিস্তারিত জানতে বিনিয়োগকারীরা
৯৫৬৪৬০১ বর্ধিত ১৫৭ অথবা ০১৭৩০৩৫৭১৪৮ নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন।

(১৮৫৩) Onion importers face losses as India slaps ban on exports

Tuesday, September 13, 2011 Unknown

::::  

Onion importers face losses as India slaps ban on exports

Onion importers are worried as Indian exporters are not releasing the item against the previously placed orders, said importers in the Sonamasjid land port area in Chapainawabganj.
Earlier, India on Thursday banned onion exports to curb rising prices in its domestic market.
Also, the Indian National Agricultural Cooperative Marketing Federation (NAFED) on the same day hiked the rate for opening letter of credit for a tonne of onion to $475 from $300 before, said Babul Hasnat Durul, a trader who imports onion through Sonamasjid land port.
He said onion export would be difficult at the new rate of $475 even if India lifts the ban.
"I will incur a huge loss if the Indian exporters don't release onion in time, as I have opened LCs for 100 tonnes of onion," he added.
Toufikur Rahman Babu, another importer in the Sonamasjid land port area, said he opened LCs much before and would face a huge loss due to the Indian decision.
Importers and clearing and forwarding agents said onion import through the Sonamasjid land port came to a halt on Saturday after the Indian government banned export.
They said, a total of 80 onion-laden trucks entered the Sonamasjid land port on Sunday and 50 trucks entered till Monday noon.
After two to three days no trucks of onions would enter the port area, they added.
They said the Indian traders are not supplying onions against the previous orders, and if onions are not exported against the already opened LCs, they will incur huge losses.
Shariful Islam Swadhin, president of Sonamasjid land port C&F agents' association, said, "We are requesting the Indian exporters to release onions against the previous orders. If they don't do so, the importers of Bangladesh will incur huge losses."
"We are now talking with the Indian businessmen about the matter."
He also said the onion prices are likely to rise sharply in the local market ahead of Eid-ul-Ajha.

(১৮৫২) আইসিবি এএমসিএল ইসলামিক

Tuesday, September 13, 2011 Unknown

1.গতকাল ডিএসইতে মূল্যহ্রাসের শীর্ষ অবস্থানে ছিল আইসিবি এএমসিএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড, যার মোট লেনদেন হয়েছে ১২৯ বার এবং মোট আয়তন ৮৭৫০টি।
২. সর্বশেষ তথ্য অনুসারে গতকাল আইসিবি এএমসিএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ডের সর্বোচ্চ দাম ছিল ৩৪৩ টাকা ৫০ পয়সা, সর্বনিম্ন ৩৩০ এবং সর্বশেষ দাম ৩৩২ টাকা ২৫ পয়সা, যা গত দিনের তুলনায় ১৮ টাকা ২৫ পয়সা কমে লেনদেন হয়েছে।
৩. ক্যান্ডেলস্টিকে মন্দা ভাব লক্ষণীয় এবং আয়তন কমেছে। মূল্য ও পরিবর্তনশীল রেখা স্বল্প সময়ের পরিবর্তনশীল রেখার ওপরে, স্বল্প পরিবর্তনশীল রেখা মধ্য এবং দীর্ঘ সময়ের পরিবর্তনশীল রেখার নিচে অবস্থান করছে।
৪. সমকেন্দ্রিক বিপরীতকেন্দ্রিক পরিবর্তনশীল রেখা (MACD) সংকেত রেখার ওপরে অবস্থান করছে, যা শূন্য দশমিক ১৫ এবং সংকেত রেখা শূন্য দশমিক ৬৩-এ অবস্থিত।
৫. আপেক্ষিক তেজসূচকের (RSI) লাল রেখা ৭০-এর সীমানার নিচে ৪৩ দশমিক ৮৬-এ অবস্থান করছে।

(১৮৫১) Bangladesh Bank has hiked the beneficiary level lending rate to 12 percent from existing 10 percent

Tuesday, September 13, 2011 Unknown
Bangladesh Bank has hiked the beneficiary level lending rate to 12 percent from existing 10 percent for financing in solar energy, bio-gas plant and effluent treatment plant (ETP) to encourage micro finance institutions (MFI).

The BB’s new move for its re-financing scheme to ensure green energy was in response to the demands of MFIs that the money regulator raise the rate to cut their interest loss.

In its latest circular on Sunday, Agriculture Credit Department directed all scheduled banks and MFIs to immediately make the new decision effective to ensure solar home systems in power hungry areas.

In case of partnership with banks, MFIs can charge a maximum of 12 percent interest rate, following reducing balance method, according to the circular. Financing to solar home systems under BB’s refinancing scheme will be treated as agro credit and those would be allowed to show as agro or rural credits in the statements sent by banks, it also said. Under the special scheme of Bangladesh Bank, banks get funds from BB at bank rate -- 5 percent -- to finance in green and environment friendly technologies. But most banks, especially the private ones, have no branches in the rural areas and they develop partnership with MFIs for the financing to target beneficiaries, BB officials said.

Banks usually charge 8 to 9 percent interest rates from the MFIs and they were claiming that they could not make profit after receiving the fund at that rate and providing it at 10 percent, BB officials added. The BB officials also hoped that the hike of lending rate will draw more attention from MFIs in financing to green energies.

(১৮৫০) বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী

Tuesday, September 13, 2011 Unknown

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী ‘সিঙ্গেল পার্টি এক্সপোজার লিমিট’-এর আওতায় কোনো ব্যাংক তার পরিশোধিত মূলধনের ১৫ শতাংশের বেশি একক কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দিতে পারে না। কিন্তু মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো মূল ব্যাংকের সঙ্গে থাকার সময় যে বিনিয়োগ করেছিল, মূল ব্যাংক থেকে সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান হওয়ার পর তা ঋণ হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে। নিয়মানুযায়ী আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে এ ঋণ সমন্বয় করে পরিশোধিত মূলধনের ১৫ শতাংশের মধ্যে নামিয়ে আনতে হবে। ফলে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো বাধ্য হয়ে তাদের বিনিয়োগ তুলে নিচ্ছে। আর এ কারণে শেয়ারবাজারেও প্রভাব পড়ছে। তারা ২০১৪ সাল পর্যন্ত এ ঋণ সমন্বয়ের সময়সীমা বাড়ানোর দাবি জানাবে আজ।
গতকাল বৈঠক শেষে বিএমবিএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এমএ হাফিজ বলেন, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো সাবসিডিয়ারি কোম্পানি করায় তাদের ফান্ড কমে গেছে। তাদের ঋণ সক্ষমতাও অনেক কমে গেছে। এ অবস্থায় মূল প্রতিষ্ঠান থেকেও ঋণ নিতে পারছে না তারা। ফলে বাজারের বর্তমান মন্দা পরিস্থিতিতে বিনিয়োগ করবার সামর্থ্য নেই অনেক মার্চেন্ট ব্যাংকের।
কোন প্রক্রিয়ায় তহবিল বাড়ানো হবে এ প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা করা হবে। তবে এ ক্ষেত্রে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো পরিশোধিত মূলধন বাড়িয়ে আরও বেশি শেয়ার ইস্যু করতে পারে।
এদিকে বাজারের বর্তমান মন্দা পরিস্থিতির জন্য মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে দায়ী করছেন বিনিয়োগকারীরা। বাজারের বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের পুনঃ বিনিয়োগ জরুরি বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। এ বিষয়ে এমএ হাফিজ বলেন, বাজারে স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনতে সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। শেয়ারবাজারের বর্তমান পরিস্থিতির জন্য বিনিয়োগকারীদের আস্থার সংকটকে দায়ী করছেন তিনি। তার মতে, শেয়ারবাজারে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে একমাত্র সরকারই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

(১৮৪৯) Oil tumbles in Asia on eurozone debt fears

Tuesday, September 13, 2011 Unknown

Oil tumbles in Asia on eurozone debt fears

Crude prices sank in Asia on Monday as eurozone debt fears were compounded by disunity within the European Central Bank even as Greece announced a new round of budget cuts, analysts said.
New York's main contract, light sweet crude for delivery in October, dived $1.23 to $86.01 per barrel.
Brent North Sea crude for October delivery fell $1.02 to $111.75.
All eyes were on Europe's debt crisis yet again as Greece announ-ced a fresh round of budget cuts in a renewed bid to stave off a debt default that traders fear would bring the region's banks to their knees.
"What's causing the fall is fear about the eurozone debt issue, fear about Greece going into default, hence pulling European banks into a collapse like the Lehman situation," said Victor Shum, senior principal of Purvin and Gertz energy consultants in Singapore.
"That's the fear driving the markets, it's all eurozone debt related," he told AFP.
US banking titan Lehman Brothers was forced to declare itself bankrupt in 2008 after its risky bets on the US housing market turned bad, precipitating the global financial crisis that year which ravaged economies worldwide.

(১৮৪৮) রতিনিধিদের সঙ্গে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়

Tuesday, September 13, 2011 Unknown

মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর ঋণ সমন্বয়ের সময় বাড়ানোর দাবি করেছেন মার্চেন্ট ব্যাংকাররা। পাশাপাশি মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর তারল্য সক্ষমতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। শেয়ারবাজারে সক্রিয় মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ)। আজ (মঙ্গলবার) শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনায় বসবে বিএমবিএ।

(১৮৪৭) Bangladesh Petroleum Corporation seeks $150 million in syndicated loans

Tuesday, September 13, 2011 Unknown

BPC seeks $150m from foreign banks

Bangladesh Petroleum Corporation seeks $150 million in syndicated loans from foreign banks to purchase petroleum products, said a top official yesterday.
BPC approached Citigroup Inc, HSBC Holdings Plc and Standard Chartered Plc to arrange the loan, BPC Chairman Muqtadir Ali told The Daily Star.
The banks will organise a roadshow in Singapore on September 26-27 to raise the syndicated loan.
A BPC official said if the available loan size is $200 million, the company will accept it. BPC is facing a fund crisis due to increasing imports.
The loan is a short-term oil and port financing and has an average life of six months. The loan pays a margin of 275 basis points over the London interbank offered rate, the official said.
BPC imports 26-32 lakh tonnes of petroleum products. But due to installation of quick rental power plants, demand for petroleum went up. Last year, BPC imported about 54 lakh tonnes of petroleum products.
BPC will import 68-70 lakh tonnes of petroleum products this year.
Last year, BPC paid oil import bills of more than $200 million a month, Ali said. In the current fiscal year, the monthly import bill on petroleum products will cross $300 million.
As the petroleum products were sold at a subsidised rate in the last fiscal year, Tk 8,198 crore had to be counted in subsidies. The finance ministry paid BPC Tk 5,000 crore.
Subsidy may nearly double to Tk 16,000 crore this fiscal year, Ali said.

(১৮৪৬) ফিনিক্স ফিন্যান্স

Tuesday, September 13, 2011 Unknown

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল ফিনিক্স ফিন্যান্স প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড দর বৃদ্ধির তালিকার শীর্ষ অবস্থানে ছিল। প্রকৃতপক্ষে ডিএসইতে গতকাল মন্দাভাব থাকা সত্ত্বেও সবচেয়ে বেশি বেড়েছে দুর্বল মৌল ভিত্তির কোম্পানি মডার্ন ডাইংয়ের শেয়ার দর। কিন্তু ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত হওয়ায় এই কোম্পানিটি শীর্ষ তালিকায় স্থান পায়নি, যার জন্য শীর্ষ অবস্থানে চলে আসে ফিনিক্স ফিন্যান্স প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড।
ডিএসইতে গতকাল এ মিউচুয়াল ফান্ডটির দর বেড়েছে ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ বা ৩০ পয়সা। দিনভর এর দর ৮ টাকা ৭০ পয়সা থেকে ৯ টাকা ২০ পয়সায় ওঠানামা করে। সর্বশেষ ৯ টাকায় এই ফান্ডের লেনদেন হয়। লেনদেন শেষে এই ফান্ডের প্রতি ইউনিটের দর দাঁড়ায় ৯ টাকা, যা এর আগের দিন ছিল ৮ টাকা ৭০ পয়সা। এদিন মোট ৪ লাখ ৩৮ হাজার ইউনিট ১৮৪ বারে লেনদেন হয়, যার বাজার দর ৩৯ লাখ ১০ হাজার টাকা। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, আগস্ট মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে এই ফান্ডের দর কমছে। গত এক মাসের লেনদেনে মাত্র তিন কার্যদিবসে এই ফান্ডের দর বেড়েছে। বাকি সবগুলো কার্যদিবসেই এই ফান্ডের দর কমেছে। টানা পতনের পর গতকাল এই ফান্ডের দর বেড়েছে। অপরদিকে টানা দুই কার্যদিবস এর লেনদেন বাড়ার পর গতকাল এই ফান্ডের লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কমেছে।
‘এ’ ক্যাটাগরির এই ফান্ডটি ২০১০ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। বর্তমানে এই ফান্ডের পরিশোধিত মূলধন ৬০ কোটি টাকা। কোম্পানির মোট ৬ কোটি ইউনিট বাজারে রয়েছে। প্রতিটির অভিহিত দর ১০ টাকা ও মার্কেট লট ৫০০ ইউনিটে। এই ফান্ডের মোট ইউনিটের মধ্যে ৩৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ উদ্যোক্তা ও পরিচালক, ১৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও ৫০ শতাংশ রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে। গতকাল লেনদেন শেষে এই ফান্ডের বাজার মূলধনের পরিমাণ হয় ৫২ কোটি ২০ লাখ টাকা।

(১৮৪৫) Merchant bankers offer recipe to prop up markets

Tuesday, September 13, 2011 Unknown

Merchant bankers offer recipe to prop up markets

Merchant banks meet SEC with a set of recommendations today

Some stock investors stage a sit-in in front of Dhaka Stock Exchange in the busy commercial hub of Motijheel yesterday to protest a market fall. Street protests halted traffic for three hours.Photo: STAR
Merchant bankers have sped up efforts to increase the liquidity flow to the bruised stockmarket and rebuild investor confidence.
Bangladesh Merchant Bankers' Association (BMBA) will urge the Securities and Exchange Commission (SEC) at a meeting today to allow merchant banks to raise their own funds to invest in the market.
“We are facing a credit crisis. We don't have our own funds as we are subsidiary companies,” said Mohammad A Hafiz, president of BMBA.
Many merchant banks failed to provide credit to stock investors due to the so-called single-party exposure limit set by the central bank.
According to Bangladesh Bank, financial institutions are not allowed to lend more than 15 percent of their 'investable' amount to a single borrower.
The tight single party exposure pushed merchant banks into a liquidity crisis as their parent companies failed to supply adequate funds to their subsidiaries (merchant banks) for lending to borrowers, said Hafiz.
The concerns spelt by the association underline deeper volatility in the market. The benchmark index of Dhaka Stock Exchange suffered a 1.61 percent fall yesterday.
“Investor confidence and liquidity inflow are important to bring normalcy back to the markets,” Hafiz said.
He urged all stakeholders to work together to boost investor confidence.
BMBA will sit with the SEC today on how to stabilise the market as early as possible.
The association will urge the SEC to extend the adjustment period of single-party exposure to 2014.
Most merchant banks will then get enough time to adjust their single-party exposure if the regulator approves it, Hafiz added.
“We will also urge the regulator to allow us to raise our own funds to invest in the market.”
Merchant banks failed to raise capital due to some legal restrictions as the ownership of the subsidiary companies was not separated from their parent companies, Hafiz said.
“Securities rules should be changed. Then we can go to sponsors and companies to raise funds,” he said.
Meanwhile, the SEC approved the dividends of Grameen One Mutual Fund and Grameen One: Scheme Two.
Trading of two mutual funds starts today, said Saifur Rahman, executive director of SEC.
The trading of the two funds was suspended on August 25 by DSE as they declared dividends without approval from SEC.

(১৮৪৪) তিতাস গ্যাস

Tuesday, September 13, 2011 Unknown

রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষ অবস্থানে ছিল। কোম্পানিটির হিসাব বছর জুলাই থেকে জুন পর্যন্ত। তাই ২০১০-১১ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশের সময় ঘনিয়ে আসায় শিগগিরই লভ্যাংশের ঘোষণা আসতে পারে এমন খবরে এই শেয়ারের দর ও লেনদেন বেড়েছে।
গতকাল ডিএসইতে এই কোম্পানির মোট ১ লাখ ৭৩ হাজার ৮৫০টি শেয়ার ১ হাজার ১৩৭ বার লেনদেন হয়। যার বাজারদর ১৪ কোটি ২১ লাখ ২৩ হাজার ৫০০ টাকা। অপরদিকে এদিন এই শেয়ারের দর কমেছে ১ দশমিক ৩৩ শতাংশ বা ১১ টাকা। দিনভর এর দর ৮১০ থেকে ৮৩১ টাকা ৫০ পয়সায় ওঠানামা করে। এদিন সর্বশেষ ৮১৬ টাকা ৭৫ পয়সায় এই শেয়ার লেনদেন হয়। দিন শেষে এই শেয়ারের দর হয় ৮১৬ টাকা ৭৫ পয়সা, যা এর আগের দিন ছিল ৮২৭ টাকা ৫০ পয়সা।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, টানা তিন কার্যদিবস কমার পর গতকাল এই শেয়ারের লেনদেন আবার বেড়েছে। গত এক মাসের মধ্যে ২৫ আগস্ট এই শেয়ার সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে। অপরদিকে টানা দুই কার্যদিবস ধরে এই শেয়ারের দর কমছে। জুলাই মাসে এই শেয়ারের দর অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গেলে কোম্পানি কর্তৃপক্ষকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠায় ডিএসই। কোম্পানিটি সর্বশেষ ২০১০ সালে ২৫ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার প্রদান করে। ওই সময় কোম্পানির কর-পরবর্তী নিট মুনাফার পরিমাণ ছিল ৭৩৩ কোটি ৩০ লাখ ৬০ হাজার টাকা, শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৭৭ টাকা ৮৪ পয়সা ও শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ২২২ টাকা ৮৮ পয়সা। বর্তমান বাজার দর ও ২০১০ সালের আর্থিক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এই শেয়ারের পিই রেশিও ১০ দশমিক ৪৯। সর্বশেষ এপ্রিল মাসে কোম্পানিটি তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদন অনুসারে, এর তৃতীয় প্রান্তিকে কর-পরবর্তী মুনাফা হয় ৫১৩ কোটি ৯৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা ও ইপিএস ৫৪ টাকা ৫৫ পয়সা। বর্তমান বাজার দর ও তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এই শেয়ারের পিই রেশিও ১১ দশমিক ২৩। জ্বালানি ও বিদ্যুত্ খাতের ‘এ’ ক্যাটাগরির রাষ্ট্রায়ত্ত এই কোম্পানিটি ২০০৮ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। এর অনুমোদিত মূলধন ২ হাজার কোটি টাকা ও পরিশোধিত মূলধন ৯৪২ কোটি ১০ লাখ টাকা। কোম্পানির মোট ৯ কোটি ৪২ লাখ ১১ হাজার ৬০৩টি শেয়ার রয়েছে।
প্রতিটির অভিহিত দর ১০০ টাকা ও মার্কেট লট ৫০টি শেয়ারে। কোম্পানির মোট শেয়ারের মধ্যে ৭৫ শতাংশ সরকার ও ২৫ শতাংশ রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে। গতকাল লেনদেন শেষে এই শেয়ারের বাজার মূলধনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৭ হাজার ৭৯৬ কোটি ১ লাখ ১ হাজার টাকা।

(১৮৪৩) বাজার বয়কট হতে পারে

Tuesday, September 13, 2011 Unknown

পুঁজিবাজারে অব্যাহত দরপতনের কারণে মঙ্গলবার লেনদেন বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা। ডিএসইর সামনে অবস্থান ধর্মঘটের কর্মসূচিও দিয়েছে তারা। আজ সোমবার বিক্ষোভের পর ডিএসইর সামনে এক সমাবেশে এ কর্মসূচি ঘোষণা করে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ। দরপতনের পর বিক্ষোভ হয়েছে চট্টগ্রামেও। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বুধবার সূচক প্রায় ১০০ পয়েন্ট কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভে মতিঝিলে ডিএসইর সামনে সড়কে গাড়ি চলাচল প্রায় তিন ঘণ্টা বন্ধ থাকে। আজ সকাল থেকে ডিএসইতে সূচক কমতে থাকে। দুপুর ১টার দিকে সূচক প্রায় একশ পয়েন্ট কমে ৫ হাজারের কোঠায় নেমে যাওয়ার পর বিক্ষোভ শুরু হয় মতিঝিলে। গত ২৮ জুনের পর এই প্রথম সূচক ৬ হাজার পয়েন্টের নিচে নামলো।

\'পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ\' ব্যানারে হাজার খানেক বিক্ষোভকারী রাস্তায় অবস্থান নিলে গাড়ি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এরপর টানা তিন ঘণ্টা রাস্তায় মিছিল-সমাবেশ করে তারা। বিনিয়োগকারীরা অর্থমন্ত্রী ও গভর্নরের পদত্যাগ চেয়ে স্লোগান দেয়। অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবিতে ঝাড়– মিছিলও করে তারা।

দিনের লেনদেন শেষ হওয়ার পর বেলা ৩টার দিকে ডিএসইর সামনে সমাবেশ করে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা। সমাবেশে \'পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ\'র সহসভাপতি কাজী মোহাম্মদ নজরুল মঙ্গলবার লেনদেনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দেন। একইসঙ্গে লেনদেন না করতে ব্রোকারেস হাউসগুলোর প্রতিও আহ্বান জানান তিনি।

নজরুল বলেন, "কাল সকালে আমরা ডিএসই ভবনের সামনে অবস্থান নেবো। প্রয়োজনে ডিএসইর কাউকে ঢুকতে দেওয়া হবে না।"

\'পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ\'র সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক বাজার স্থিতিশীল করতে প্রধানমন্ত্রী হস্তক্ষেপ চেয়ে বক্তব্য রাখেন। পুঁজিবাজার সামাল দিতে অর্থমন্ত্রী ও গভর্নর ব্যর্থ দাবি করে তাদের অপসারণের জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানান তিনি। বিকাল ৪টার দিকে তাদের সমাবেশ শেষ হলে সড়কে গাড়ি চলাচল পুনরায় শুরু হয়।

Blog Archive