নতুন বছরের শুরুর প্রথম দিনে রোববার ঢাকা স্টক একচেঞ্জ (ডিএসই)-এ বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়লেও কমেছে ব্যাংক ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার ও ইউনিটের দাম।
এদিন সকাল থেকেই চাঙা হয়ে ওঠে দেশের এ প্রধান পুঁজিবাজার। সূচকের ঊর্ধ্বমুখী দিয়ে লেনদেন শুরু হয় এবং দুপুর একটা পর্যন্ত তা অব্যাহত ছিল। এদিন ডিএসইতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বীমা, টেক্সটাইল, সিমেন্ট, প্রকৌশল ও বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ে। অন্যদিকে লেনদেন হওয়া ৩০টি ব্যাংকের মধ্যে ২৮টিরই দাম কমে।
একই অবস্থা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রেও। এদিন লেনদেন হওয়া ৩১টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে ২৭টিরই দাম কমেছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৪৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৭ টির এবং কমেছে ১০৫ টির এবং ২টির কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত থাকে। যা আগের দিনের চেয়ে ১৭০ কোটি ১২ লাখ টাকা কম। সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪ দশমিক ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ৮ হাজার ৩০৪ দশমিক ৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। দিনশেষে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ১ হাজার ৬১২ কোটি ৯৮ লাখ ৩৩ হাজার ১৬ টাকা। এটি আগের কার্যদিবস থেকে ১৭০ কোটি ১২ লাখ টাকা কম।
এ ব্যাপারে পুঁজিবাজার বিশ্লেষক ও রশিদ সিকিউরিটিজ’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ রশিদ লালী বলেন, ‘মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মার্জিন লোন রেশিও বাড়ানোর খবরে প্রথম দিন এ খাতে কিছুটা মূল্য বৃদ্ধি ঘটলেও আজ বেশির ভাগ ইউনিটের দাম কমেছে।’ তিনি বলেন, এর প্রধান কারণ হলো মার্জিন লোন বাড়ানো হলে বেশির ভাগ ব্রোকারেজ হাউজ বর্ধিত হারে লোন দিতে পারছে না। আর এ কারণে মার্জিন লোনের সুবিধা বিনিয়োগকারীরা পাচ্ছে না।
অন্যদিকে গত বছর বেশির ভাগ ব্যাংক বড় ধরনের মুনাফা করলেও তার প্রভার এখনও ব্যাংকিং খাতের শেয়ারে পড়েনি। এটা আরও কয়েক দিন সময় লাগতে পারে। ফলে এ কারণে ব্যাংকিং খাতের শেয়ার কিছুটা দরপতন হয়েছে বলে জানান তিনি।
লেনদেনের ভিত্তিতে (টাকায়) প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সটেক্স, সাউথইস্ট ব্যাংক লি., ন্যাশনাল ব্যাংক লি., এবি ব্যাংক লি., প্রাইম ব্যাংক লি., ওয়ান ব্যাংক লি., বে-লিজিং, বেক্সিমকো লি., পিপলস্ লিজিং ফাইন্যান্স সার্ভিসেস লি. ও এক্সিম ব্যাংক লি.। অন্যদিকে দর বৃদ্ধিতে আজকের প্রধান ১০টি কো¤পানি হলো- এইচআর টেক্সটাইল, গ্রামীণ স্কিম-১, প্রাইম ইন্স্যুরেন্স, সাভার রিফ্রেক্টরিজ, জনতা ইন্স্যুরেন্স, এক্সিম ব্যাংক লি., প্রিমিয়ার লিজিং, গ্রামীণ স্কীম-২, সিএমসি কামাল ও এশিয়া প্যাসেফিক ইন্স্যুরেন্স।
এদিন সকাল থেকেই চাঙা হয়ে ওঠে দেশের এ প্রধান পুঁজিবাজার। সূচকের ঊর্ধ্বমুখী দিয়ে লেনদেন শুরু হয় এবং দুপুর একটা পর্যন্ত তা অব্যাহত ছিল। এদিন ডিএসইতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বীমা, টেক্সটাইল, সিমেন্ট, প্রকৌশল ও বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ে। অন্যদিকে লেনদেন হওয়া ৩০টি ব্যাংকের মধ্যে ২৮টিরই দাম কমে।
একই অবস্থা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রেও। এদিন লেনদেন হওয়া ৩১টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে ২৭টিরই দাম কমেছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৪৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৭ টির এবং কমেছে ১০৫ টির এবং ২টির কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত থাকে। যা আগের দিনের চেয়ে ১৭০ কোটি ১২ লাখ টাকা কম। সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪ দশমিক ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ৮ হাজার ৩০৪ দশমিক ৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। দিনশেষে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ১ হাজার ৬১২ কোটি ৯৮ লাখ ৩৩ হাজার ১৬ টাকা। এটি আগের কার্যদিবস থেকে ১৭০ কোটি ১২ লাখ টাকা কম।
এ ব্যাপারে পুঁজিবাজার বিশ্লেষক ও রশিদ সিকিউরিটিজ’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ রশিদ লালী বলেন, ‘মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মার্জিন লোন রেশিও বাড়ানোর খবরে প্রথম দিন এ খাতে কিছুটা মূল্য বৃদ্ধি ঘটলেও আজ বেশির ভাগ ইউনিটের দাম কমেছে।’ তিনি বলেন, এর প্রধান কারণ হলো মার্জিন লোন বাড়ানো হলে বেশির ভাগ ব্রোকারেজ হাউজ বর্ধিত হারে লোন দিতে পারছে না। আর এ কারণে মার্জিন লোনের সুবিধা বিনিয়োগকারীরা পাচ্ছে না।
অন্যদিকে গত বছর বেশির ভাগ ব্যাংক বড় ধরনের মুনাফা করলেও তার প্রভার এখনও ব্যাংকিং খাতের শেয়ারে পড়েনি। এটা আরও কয়েক দিন সময় লাগতে পারে। ফলে এ কারণে ব্যাংকিং খাতের শেয়ার কিছুটা দরপতন হয়েছে বলে জানান তিনি।
লেনদেনের ভিত্তিতে (টাকায়) প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সটেক্স, সাউথইস্ট ব্যাংক লি., ন্যাশনাল ব্যাংক লি., এবি ব্যাংক লি., প্রাইম ব্যাংক লি., ওয়ান ব্যাংক লি., বে-লিজিং, বেক্সিমকো লি., পিপলস্ লিজিং ফাইন্যান্স সার্ভিসেস লি. ও এক্সিম ব্যাংক লি.। অন্যদিকে দর বৃদ্ধিতে আজকের প্রধান ১০টি কো¤পানি হলো- এইচআর টেক্সটাইল, গ্রামীণ স্কিম-১, প্রাইম ইন্স্যুরেন্স, সাভার রিফ্রেক্টরিজ, জনতা ইন্স্যুরেন্স, এক্সিম ব্যাংক লি., প্রিমিয়ার লিজিং, গ্রামীণ স্কীম-২, সিএমসি কামাল ও এশিয়া প্যাসেফিক ইন্স্যুরেন্স।