শেয়ারবাজার :::: এসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম খায়রুল হোসেন বলেন, ‘ক্যাপিটাল মার্কেটকে বিকল্প বিনিয়োগের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। এক্ষেত্রে কোম্পানি আইন, এসইসি আইন পরিবর্তন করতে হবে।’
(১৩৪৩) বে্চে থাকুন,এই প্রত্যাশাই করি
শেয়ারবাজার :::: স্কয়ার হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে থাকা পপগুরু আজম খানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বসছে মেডিকেল বোর্ড।
শনিবার বিকাল ৩টায় ছয় সদস্যের ওই মেডিকেল বোর্ড বৈঠক করবে বলে স্কয়ার হাসপাতালে আজম খানের চিকিৎসা ব্যবস্থার তদারককারী ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ কামরুজ্জামান চৌধুরী জানিয়েছেন।
এদিকে পপগুরুর অসুস্থতার খবরে হাসপাতালে ভিড় জমিয়েছে তার ভক্তকূল। রয়েছে আত্মীয়-স্বজনরাও।
আজম খানের মেয়ে ইমা খান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন, সকালে কিছু সময়ের জন্য সংজ্ঞা ফিরেছিলো তার বাবার।
"সাড়ে ১০টার দিকে কিছু ক্ষণের জন্য জ্ঞান ফিরে পেয়েছিলেন তিনি। কয়েকটি শব্দও উচ্চারণ করেছিলেন তিনি। আমার ছোট বোন তখন পাশে ছিলো। তবে বাবা কী বলেছেন, তা সে বুঝতে পারেনি", বলেন ইমা।
ব্যান্ড দল উচ্চারণ গড়ার মধ্য দিয়ে সঙ্গীতাঙ্গনে আত্মপ্রকাশকারী আজম খান ২০১০ সাল থেকে মুখগহ্বরের ক্যান্সারে ভুগছেন। এজন্য দুবার তাকে সিঙ্গাপুরে নিয়েও চিকিৎসা করানো হয়।
তবে গত নভেম্বরে সিঙ্গাপুরে শেষ বারের চিকিৎসা সম্পূর্ণ না করেই আজম খান ফিরে আসেন বলে ডা. কামরুজ্জামান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান। তিনি বলেন, এখন তা মুখ থেকে ফুসফুস, যকৃৎ ও হাড়েও ছড়িয়ে পড়েছে।
জীবন নিয়ে উদাসীন আজম খান নিজের চিকিৎসা নিয়েও বরাবর উদাসীন ছিলেন বলে ডা. কামরুজ্জামান জানান। "আমি তাকে অনেকবার বলেছি- আপনি হাসপাতালে আসেন। কিন্তু তিনি 'আসবো-আসবো' বলে আর আসেননি", বলেন তিনি।
মুক্তিযোদ্ধা আজম খান গত ২২ মে থেকে স্কয়ার হাসপাতালে লড়ছেন মৃত্যুর সঙ্গে।
১৯৫০ সালের ২৮ ফেব্র"য়ারি ঢাকার আজিমপুরে জন্ম নেওয়া মাহবুবুল হক খান সঙ্গীতাঙ্গনে পরিচিত হয়ে ওঠেন আজম খান নামে।
২১ বছর বয়সে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া এ সঙ্গীত শিল্পী স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে 'উচ্চারণ' ব্যান্ড দল গঠন করেন। বাংলাদেশ টেলিভিশনে তার প্রথম কনসার্ট প্রচারিত হয় ১৯৭২ সালে। ১৯৭৪-৭৫ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনে 'রেললাইনের ওই বস্তিতে' গেয়ে স্থান করে নেন বাংলার মানুষর হৃদয়ে।
বাংলাদেশে পপ সঙ্গীতের জনপ্রিয়তা আজম খানের হাত ধরেই। দেশে এ জগতে কিংবদন্তী মনে করা হয় তাকে। আজম খানের কণ্ঠে 'ওরে সালেকা, ওরো মালেকা', 'আলাল ও দুলাল', 'অনামিকা', 'অভিমানী, 'আসি আসি বলে' গানগুলো এখনো ফেরে মানুষের মুখে মুখে।
শনিবার বিকাল ৩টায় ছয় সদস্যের ওই মেডিকেল বোর্ড বৈঠক করবে বলে স্কয়ার হাসপাতালে আজম খানের চিকিৎসা ব্যবস্থার তদারককারী ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ কামরুজ্জামান চৌধুরী জানিয়েছেন।
এদিকে পপগুরুর অসুস্থতার খবরে হাসপাতালে ভিড় জমিয়েছে তার ভক্তকূল। রয়েছে আত্মীয়-স্বজনরাও।
আজম খানের মেয়ে ইমা খান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন, সকালে কিছু সময়ের জন্য সংজ্ঞা ফিরেছিলো তার বাবার।
"সাড়ে ১০টার দিকে কিছু ক্ষণের জন্য জ্ঞান ফিরে পেয়েছিলেন তিনি। কয়েকটি শব্দও উচ্চারণ করেছিলেন তিনি। আমার ছোট বোন তখন পাশে ছিলো। তবে বাবা কী বলেছেন, তা সে বুঝতে পারেনি", বলেন ইমা।
ব্যান্ড দল উচ্চারণ গড়ার মধ্য দিয়ে সঙ্গীতাঙ্গনে আত্মপ্রকাশকারী আজম খান ২০১০ সাল থেকে মুখগহ্বরের ক্যান্সারে ভুগছেন। এজন্য দুবার তাকে সিঙ্গাপুরে নিয়েও চিকিৎসা করানো হয়।
তবে গত নভেম্বরে সিঙ্গাপুরে শেষ বারের চিকিৎসা সম্পূর্ণ না করেই আজম খান ফিরে আসেন বলে ডা. কামরুজ্জামান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান। তিনি বলেন, এখন তা মুখ থেকে ফুসফুস, যকৃৎ ও হাড়েও ছড়িয়ে পড়েছে।
জীবন নিয়ে উদাসীন আজম খান নিজের চিকিৎসা নিয়েও বরাবর উদাসীন ছিলেন বলে ডা. কামরুজ্জামান জানান। "আমি তাকে অনেকবার বলেছি- আপনি হাসপাতালে আসেন। কিন্তু তিনি 'আসবো-আসবো' বলে আর আসেননি", বলেন তিনি।
মুক্তিযোদ্ধা আজম খান গত ২২ মে থেকে স্কয়ার হাসপাতালে লড়ছেন মৃত্যুর সঙ্গে।
১৯৫০ সালের ২৮ ফেব্র"য়ারি ঢাকার আজিমপুরে জন্ম নেওয়া মাহবুবুল হক খান সঙ্গীতাঙ্গনে পরিচিত হয়ে ওঠেন আজম খান নামে।
২১ বছর বয়সে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া এ সঙ্গীত শিল্পী স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে 'উচ্চারণ' ব্যান্ড দল গঠন করেন। বাংলাদেশ টেলিভিশনে তার প্রথম কনসার্ট প্রচারিত হয় ১৯৭২ সালে। ১৯৭৪-৭৫ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনে 'রেললাইনের ওই বস্তিতে' গেয়ে স্থান করে নেন বাংলার মানুষর হৃদয়ে।
বাংলাদেশে পপ সঙ্গীতের জনপ্রিয়তা আজম খানের হাত ধরেই। দেশে এ জগতে কিংবদন্তী মনে করা হয় তাকে। আজম খানের কণ্ঠে 'ওরে সালেকা, ওরো মালেকা', 'আলাল ও দুলাল', 'অনামিকা', 'অভিমানী, 'আসি আসি বলে' গানগুলো এখনো ফেরে মানুষের মুখে মুখে।
(১৩৪২) আরও বেশি গুরুত্ব
শেয়ারবাজার :::: এসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম খায়রুল হোসেন বলেন, ‘নৈতিকতার দিক থেকে এসইসিকে গড়ে তুলতে হবে। এক্ষেত্রে ভলাটিলিটি ও মনিটরিং সার্ভিসকে আরও বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। মার্কেটের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে।’
পাশাপাশি ডিমান্ড ও সাপ্লাইয়ের ক্ষেত্রে সমম্বয় রাখার কথা উল্লে করে তিনি বলেন, ‘তা না হলে একটি গ্যাপ সৃষ্টি হয়, সেই গ্যাপেই বাজার বিভিন্ন আচরণ করে।’
পাশাপাশি ডিমান্ড ও সাপ্লাইয়ের ক্ষেত্রে সমম্বয় রাখার কথা উল্লে করে তিনি বলেন, ‘তা না হলে একটি গ্যাপ সৃষ্টি হয়, সেই গ্যাপেই বাজার বিভিন্ন আচরণ করে।’
(১৩৪১) নানামুখী কারণে এই খাত
শেয়ারবাজার :::: পোশাক শিল্পে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি চলতি অর্থ বছরে ৪৩ শতাংশ বাড়লেও নানামুখী কারণে এই খাত সংকটের মুখে পড়তে যাচ্ছে।
ক্রেতাদের ক্রয়আদেশ কমে যাওয়া, উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি, কাঁচামালের মূল্য বৃদ্ধি এবং ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদের হারসহ আরও বেশ কিছু কারণে তৈরি পোশাক শিল্প একটি আশঙ্কাজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
তৈরি পোশাক শিল্পের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে তৈরি পোশাক শিল্পের রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর পক্ষে আয়োজিত সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এ আশঙ্কার কথা জানানো হয়।
সভায় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সভাপতি মো. শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট নাসির উদ্দিন চৌধুরী, দ্বিতীয় ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. সিদ্দিকুর রহমান ও ভাইস প্রেসিডেন্ট ফারুক হাসান।
তৈরি পোশাক শিল্প খাতে উদ্ভুত পরিস্থিতি মোকাবেলায় এখনই সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে বলে মতবিনিময় সভায় উল্লেখ করা হয়। এ জন্য সরকারের নীতিগত সহায়তাও কামনা করা হয়।
ক্রেতাদের ক্রয়আদেশ কমে যাওয়া, উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি, কাঁচামালের মূল্য বৃদ্ধি এবং ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদের হারসহ আরও বেশ কিছু কারণে তৈরি পোশাক শিল্প একটি আশঙ্কাজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
তৈরি পোশাক শিল্পের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে তৈরি পোশাক শিল্পের রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর পক্ষে আয়োজিত সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এ আশঙ্কার কথা জানানো হয়।
সভায় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সভাপতি মো. শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট নাসির উদ্দিন চৌধুরী, দ্বিতীয় ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. সিদ্দিকুর রহমান ও ভাইস প্রেসিডেন্ট ফারুক হাসান।
তৈরি পোশাক শিল্প খাতে উদ্ভুত পরিস্থিতি মোকাবেলায় এখনই সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে বলে মতবিনিময় সভায় উল্লেখ করা হয়। এ জন্য সরকারের নীতিগত সহায়তাও কামনা করা হয়।
(১৩৪০) নিজের টাকায় বিনিয়োগ
শেয়ারবাজার :::: ড. মশিউর রহমান বলেন, ‘সঞ্চয় রয়েছে কিন্তু বিনিয়োগ নেই। তার ফলে সাধারণ মানুষ বিনিয়োগের আশায় পুঁজিবাজারে ঝুঁকে পড়ছেন বেশি। দেশের বিনিয়োগ এখন ঋণ নির্ভর হয়ে পড়েছে। এক্ষেত্রে করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো সবচেয়ে বেশি ঋণ নির্ভর।’
তিনি বলেন, ‘ঋণের টাকা দিয়ে বিনিয়োগ করা হলে সেখানে খাম-খেয়ালী থাকে। আর নিজের টাকায় করলে তার গুরুত্ব থাকে।’
তিনি বলেন, ‘ঋণের টাকা দিয়ে বিনিয়োগ করা হলে সেখানে খাম-খেয়ালী থাকে। আর নিজের টাকায় করলে তার গুরুত্ব থাকে।’
(১৩৩৯) চালু হবে বন্ধগুলো
শেয়ারবাজার :::: শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া বলেছেন, ‘আদমজী জুট মিলসহ বাংলাদেশে যেসব বন্ধ মিল রয়েছে বর্তমান মহাজোট সরকার খুব শিগগির সেগুলো চালুর উদ্যোগ নিয়েছে। এরইমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনার পর বিভিন্ন প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করা হয়েছে।’
শনিবার দুপুরে মাদারীপুর মুক্তিযোদ্ধা মিলনায়তনে আলেম ওলামা মাখায়েখ, মাদ্রাসা শিক্ষক ও ইমামদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘চার দলীয় জামায়ত জোট সরকার ইসলামের নামে সমাজে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। একাত্তরে জামায়ত পন্থীরা এদেশের নর-নারীদের উপর নির্মম-নির্যাতন চালিয়েছে। এখানো তারা ধর্মের দোহাই দিয়ে শান্তি প্রিয় মানুষকে অশান্ত করার চেষ্টা করছে।’
মাদারীপুর জেলা প্রশাসন ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আয়োজনে আলেম, ওলামা মাখায়েখ, মাদ্রাসা শিক্ষক ও ইমামদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়া, পুলিশ সুপার মো. নজরুল হোসেন ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান পাভেলুর রহমান শফিক খান।
প্রধান বক্তার বক্তব্যে নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান বলেন, ‘বতর্মান জোট সরকার ইসলামবিরোধী কোনো আইন পাশ করেনি। বিএনপি জোট সরকার ইসলামের নামে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে রাজনৈতিকভাবে লাভবান হতে চেয়েছে। মানুষ হত্যা করা কোনো ধর্মে নেই অথচ ইসলামের দোহাই দিয়ে জামায়ত নেতারা জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করে মানুষ হত্যা করেছে।’
ধর্মপ্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়া বলেন, ‘খালেদা ও এরশাদের সময় ইসলামী আইন বাস্তবায়নে কোনো কাজ হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে ইসলামিক ফাউন্ডশন প্রতিষ্ঠা করেছেন।’
জেলা প্রশাসক শশী কুমার সিংহের সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা ইমাম-মুয়াজ্জিন সমিতির সভাপতি নূর মোহাম্মদ নেছারী, মাদ্রাসা শিক্ষক প্রতিনিধি তাহিরুল আলম প্রমুখ।
শনিবার দুপুরে মাদারীপুর মুক্তিযোদ্ধা মিলনায়তনে আলেম ওলামা মাখায়েখ, মাদ্রাসা শিক্ষক ও ইমামদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘চার দলীয় জামায়ত জোট সরকার ইসলামের নামে সমাজে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। একাত্তরে জামায়ত পন্থীরা এদেশের নর-নারীদের উপর নির্মম-নির্যাতন চালিয়েছে। এখানো তারা ধর্মের দোহাই দিয়ে শান্তি প্রিয় মানুষকে অশান্ত করার চেষ্টা করছে।’
মাদারীপুর জেলা প্রশাসন ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আয়োজনে আলেম, ওলামা মাখায়েখ, মাদ্রাসা শিক্ষক ও ইমামদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়া, পুলিশ সুপার মো. নজরুল হোসেন ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান পাভেলুর রহমান শফিক খান।
প্রধান বক্তার বক্তব্যে নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান বলেন, ‘বতর্মান জোট সরকার ইসলামবিরোধী কোনো আইন পাশ করেনি। বিএনপি জোট সরকার ইসলামের নামে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে রাজনৈতিকভাবে লাভবান হতে চেয়েছে। মানুষ হত্যা করা কোনো ধর্মে নেই অথচ ইসলামের দোহাই দিয়ে জামায়ত নেতারা জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করে মানুষ হত্যা করেছে।’
ধর্মপ্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়া বলেন, ‘খালেদা ও এরশাদের সময় ইসলামী আইন বাস্তবায়নে কোনো কাজ হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে ইসলামিক ফাউন্ডশন প্রতিষ্ঠা করেছেন।’
জেলা প্রশাসক শশী কুমার সিংহের সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা ইমাম-মুয়াজ্জিন সমিতির সভাপতি নূর মোহাম্মদ নেছারী, মাদ্রাসা শিক্ষক প্রতিনিধি তাহিরুল আলম প্রমুখ।
(১৩৩৯) চালু হবে বন্ধগুলো
শেয়ারবাজার :::: শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া বলেছেন, ‘আদমজী জুট মিলসহ বাংলাদেশে যেসব বন্ধ মিল রয়েছে বর্তমান মহাজোট সরকার খুব শিগগির সেগুলো চালুর উদ্যোগ নিয়েছে। এরইমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনার পর বিভিন্ন প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করা হয়েছে।’
শনিবার দুপুরে মাদারীপুর মুক্তিযোদ্ধা মিলনায়তনে আলেম ওলামা মাখায়েখ, মাদ্রাসা শিক্ষক ও ইমামদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘চার দলীয় জামায়ত জোট সরকার ইসলামের নামে সমাজে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। একাত্তরে জামায়ত পন্থীরা এদেশের নর-নারীদের উপর নির্মম-নির্যাতন চালিয়েছে। এখানো তারা ধর্মের দোহাই দিয়ে শান্তি প্রিয় মানুষকে অশান্ত করার চেষ্টা করছে।’
মাদারীপুর জেলা প্রশাসন ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আয়োজনে আলেম, ওলামা মাখায়েখ, মাদ্রাসা শিক্ষক ও ইমামদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়া, পুলিশ সুপার মো. নজরুল হোসেন ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান পাভেলুর রহমান শফিক খান।
প্রধান বক্তার বক্তব্যে নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান বলেন, ‘বতর্মান জোট সরকার ইসলামবিরোধী কোনো আইন পাশ করেনি। বিএনপি জোট সরকার ইসলামের নামে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে রাজনৈতিকভাবে লাভবান হতে চেয়েছে। মানুষ হত্যা করা কোনো ধর্মে নেই অথচ ইসলামের দোহাই দিয়ে জামায়ত নেতারা জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করে মানুষ হত্যা করেছে।’
ধর্মপ্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়া বলেন, ‘খালেদা ও এরশাদের সময় ইসলামী আইন বাস্তবায়নে কোনো কাজ হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে ইসলামিক ফাউন্ডশন প্রতিষ্ঠা করেছেন।’
জেলা প্রশাসক শশী কুমার সিংহের সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা ইমাম-মুয়াজ্জিন সমিতির সভাপতি নূর মোহাম্মদ নেছারী, মাদ্রাসা শিক্ষক প্রতিনিধি তাহিরুল আলম প্রমুখ।
শনিবার দুপুরে মাদারীপুর মুক্তিযোদ্ধা মিলনায়তনে আলেম ওলামা মাখায়েখ, মাদ্রাসা শিক্ষক ও ইমামদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘চার দলীয় জামায়ত জোট সরকার ইসলামের নামে সমাজে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। একাত্তরে জামায়ত পন্থীরা এদেশের নর-নারীদের উপর নির্মম-নির্যাতন চালিয়েছে। এখানো তারা ধর্মের দোহাই দিয়ে শান্তি প্রিয় মানুষকে অশান্ত করার চেষ্টা করছে।’
মাদারীপুর জেলা প্রশাসন ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আয়োজনে আলেম, ওলামা মাখায়েখ, মাদ্রাসা শিক্ষক ও ইমামদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়া, পুলিশ সুপার মো. নজরুল হোসেন ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান পাভেলুর রহমান শফিক খান।
প্রধান বক্তার বক্তব্যে নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান বলেন, ‘বতর্মান জোট সরকার ইসলামবিরোধী কোনো আইন পাশ করেনি। বিএনপি জোট সরকার ইসলামের নামে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে রাজনৈতিকভাবে লাভবান হতে চেয়েছে। মানুষ হত্যা করা কোনো ধর্মে নেই অথচ ইসলামের দোহাই দিয়ে জামায়ত নেতারা জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করে মানুষ হত্যা করেছে।’
ধর্মপ্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়া বলেন, ‘খালেদা ও এরশাদের সময় ইসলামী আইন বাস্তবায়নে কোনো কাজ হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে ইসলামিক ফাউন্ডশন প্রতিষ্ঠা করেছেন।’
জেলা প্রশাসক শশী কুমার সিংহের সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা ইমাম-মুয়াজ্জিন সমিতির সভাপতি নূর মোহাম্মদ নেছারী, মাদ্রাসা শিক্ষক প্রতিনিধি তাহিরুল আলম প্রমুখ।
(১৩৩৮) কেন্দ্রীয় ব্যাংককে টাকা
শেয়ারবাজার :::: ড. মশিউর রহমান বলেন, ‘শেয়ারবাজার বাঁচিয়ে রাখার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংককে টাকা দিতে হবে এ কথা সঠিক হবে না। এর ফলে ভবিষ্যতে কী হবে সে হিসাব করতে গেলে দেখা যাবে, এর প্রভাব পড়বে মূল্যস্ফীতির ওপর।’
তিনি বিনিয়োগের নতুন পথ খুঁজে বের করার পরামর্শ দেন।
তিনি বিনিয়োগের নতুন পথ খুঁজে বের করার পরামর্শ দেন।
(১৩৩৭) e-GP--ই জিপি
Electronic procurement is going to be launched in the country in line with the government vision for building a Digital Bangladesh by 2021.
Prime Minister Sheikh Hasina is expected to inaugurate the electronic government procurement (e-GP) portal at the Bangabandhu International Conference center on June 2 to start the e-tendering.
The Central Procurement Technical Unit (CPTU) of the IME Division of the Ministry of Planning has completed all preparations for the e-GP web portal inauguration under its Public Procurement Reform Project-II supported by the World Bank.
After inauguration of the portal, CPTU will offer interested bidders register with the e-GP system and following that an orientation will be offered for them, CPTU source said.
The CPTU will introduce electronic procurement in two phases. The e-Tendering will primarily be introduced in the first phase in four procuring entities of the four target agencies; then in the CPTU and 16 procuring entities (PEs) under four agencies.
The agencies include Bangladesh Water Development Board (BWDB), Local Government Engineering Department (LGED), Roads and Highways Department (RHD) and Rural Electrification Board (REB).
The system will gradually be rolled out to 308 PEs of those four agencies up to district level and ultimately it will be expanded to all the PEs of the government.
In the second phase, e-Contract Management System (e-CMS) will be introduced covering complete Contract Management processes such as work plan submission, defining milestone, tracking and monitoring progress, generating reports, performing quality checks, generation of running bills, vendor rating and generation of completion certificate.
According to the Planning Ministry sources, the system has been developed in such a way that the electronic procurement can be introduced in all procuring entities, but first it has to be piloted.
Meanwhile, the government has already okayed the e-GP guidelines and the CPTU has completed training for the concerned procuring entity officials. It has also signed MOU with seven banks for payment required for the e-GP system.
The CPTU has launched the PROMIS (Procurement Management Information System) which will also be integrated with e-GP.
It is expected that the e-GP will remove hassles in physical submission of tenders, because the bidders need not move with the tenders once e-tendering is in place. Moreover, it will save time and costs by widening competition in the procurement process, CPTU source said.
In Bangladesh, about 75 per cent of the development budget is spent on procurement. The Public Procurement Act 2006 and the Public Procurement Rules 2008 are now in force to ensure transparency and accountability in the process of government purchase with the public funds, the source added.
The CPTU has been carrying reform activities to build procurement capacity, improve procurement management, introduce e-GP and raise awareness to make a well functioning public procurement system in Bangladesh.
The lead consultant GSS Infotech, sub-consultant ABC Procure and the government nominated sub-consultant Dohatec New Media are together implementing the e-GP system.
E-GP is in practice in some states of India, South Korea, Indonesia and China. The experiences show that it has benefited the public procurement immensely, the source said.
The present government is pledge-bound to build a digital society by introducing ICT in all sectors
Prime Minister Sheikh Hasina is expected to inaugurate the electronic government procurement (e-GP) portal at the Bangabandhu International Conference center on June 2 to start the e-tendering.
The Central Procurement Technical Unit (CPTU) of the IME Division of the Ministry of Planning has completed all preparations for the e-GP web portal inauguration under its Public Procurement Reform Project-II supported by the World Bank.
After inauguration of the portal, CPTU will offer interested bidders register with the e-GP system and following that an orientation will be offered for them, CPTU source said.
The CPTU will introduce electronic procurement in two phases. The e-Tendering will primarily be introduced in the first phase in four procuring entities of the four target agencies; then in the CPTU and 16 procuring entities (PEs) under four agencies.
The agencies include Bangladesh Water Development Board (BWDB), Local Government Engineering Department (LGED), Roads and Highways Department (RHD) and Rural Electrification Board (REB).
The system will gradually be rolled out to 308 PEs of those four agencies up to district level and ultimately it will be expanded to all the PEs of the government.
In the second phase, e-Contract Management System (e-CMS) will be introduced covering complete Contract Management processes such as work plan submission, defining milestone, tracking and monitoring progress, generating reports, performing quality checks, generation of running bills, vendor rating and generation of completion certificate.
According to the Planning Ministry sources, the system has been developed in such a way that the electronic procurement can be introduced in all procuring entities, but first it has to be piloted.
Meanwhile, the government has already okayed the e-GP guidelines and the CPTU has completed training for the concerned procuring entity officials. It has also signed MOU with seven banks for payment required for the e-GP system.
The CPTU has launched the PROMIS (Procurement Management Information System) which will also be integrated with e-GP.
It is expected that the e-GP will remove hassles in physical submission of tenders, because the bidders need not move with the tenders once e-tendering is in place. Moreover, it will save time and costs by widening competition in the procurement process, CPTU source said.
In Bangladesh, about 75 per cent of the development budget is spent on procurement. The Public Procurement Act 2006 and the Public Procurement Rules 2008 are now in force to ensure transparency and accountability in the process of government purchase with the public funds, the source added.
The CPTU has been carrying reform activities to build procurement capacity, improve procurement management, introduce e-GP and raise awareness to make a well functioning public procurement system in Bangladesh.
The lead consultant GSS Infotech, sub-consultant ABC Procure and the government nominated sub-consultant Dohatec New Media are together implementing the e-GP system.
E-GP is in practice in some states of India, South Korea, Indonesia and China. The experiences show that it has benefited the public procurement immensely, the source said.
The present government is pledge-bound to build a digital society by introducing ICT in all sectors
(১৩৩৬) অনেকাংশে কমে যাবে বলে মনে করছেন
শেয়ারবাজার :::: স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা আনা গেলে পুঁজিবাজারের অস্বাভাবিক আচরণ (উত্থান-পতন) অনেকাংশে কমে যাবে বলে মনে করছেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান।
তিনি বলেন, ‘যতদিন স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা না থাকবে, ততদিন ঝুঁকি ও অস্বাভাবিক আচরণ দূর করা সম্ভব হবে না।’
শনিবার সকাল ১১টায় হোটেল রূপসী বাংলার উইন্টার গার্ডেনে ডিসিসিআই (ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ) আয়োজিত শেয়ারমার্কেট সংস্কার শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
দিনব্যাপী এই সেমিনারে প্রথম সেশনে বক্তব্য রাখেন এসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী ও চিটাগাং স্টক এক্সচেঞ্জের প্রেসিডেন্ট ফখরুদ্দিন আলী আহমেদ।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন ডিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট আসিফ ইব্রাহিম।
সেমিনারে সেশন চেয়ারপারসন হিসেবে আছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. সালাহউদ্দীন আহমেদ খান।
তিনি বলেন, ‘যতদিন স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা না থাকবে, ততদিন ঝুঁকি ও অস্বাভাবিক আচরণ দূর করা সম্ভব হবে না।’
শনিবার সকাল ১১টায় হোটেল রূপসী বাংলার উইন্টার গার্ডেনে ডিসিসিআই (ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ) আয়োজিত শেয়ারমার্কেট সংস্কার শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
দিনব্যাপী এই সেমিনারে প্রথম সেশনে বক্তব্য রাখেন এসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী ও চিটাগাং স্টক এক্সচেঞ্জের প্রেসিডেন্ট ফখরুদ্দিন আলী আহমেদ।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন ডিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট আসিফ ইব্রাহিম।
সেমিনারে সেশন চেয়ারপারসন হিসেবে আছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. সালাহউদ্দীন আহমেদ খান।
(১৩৩৫) Why is Bangladesh Bank so timid?
On May 3, the Reserve Bank of India raised interest rates by half a percentage point. This represents its ninth hike in just over a year. At the time of raising the interest rate, inflation was cited as the primary concern for the economy. Similarly, a closer look at the monetary policy stance of China would reveal that the central bank has intervened four times over the past year to cool down the economy. This naturally poses a question as to why Bangladesh Bank (BB) and our policy makers in general are so hesitant when it comes to adopting a tighter monetary policy stance, which is so important for maintaining macroeconomic stability.
As economic growth picks up, economies generally tend to become overheated. The overheating is usually measured in terms of inflation (consumer price index and wage pressures), asset price developments, and external sector imbalances. In China and India, policy makers are concerned about the overheating of the economy as inflation rates are considered to be higher than their respective policy targets. Authorities in both countries are also concerned about property prices (more so in China since property prices in India came down at the time of global economic meltdown). Accordingly, both countries have adopted tighter monetary policy by increasing intervention interest rates and continuing with further tightening of policies to ensure macroeconomic stability.
Inflation in Bangladesh is now running at a pace higher than that of India and at double the inflation rate of China.
Land and real estate asset prices in Bangladesh are unquestionably inflated, exceeding most of its comparator countries. One katha of land selling at $1 million in Gulshan Avenue cannot be justified in terms of discounted present value of the future stream of income. Stock prices, with price-earning ratio reaching about 35 at its peak in January 2011, have already gone through a bubble and burst cycle and not yet settled.
Unlike China and India, Bangladesh is also experiencing a somewhat difficult balance of payments situation. A sharp rise in import (more than 40 percent) and other payments associated with services and income accounts will swing the external current balance from a surplus of $3.7 billion in fiscal 2010 to a deficit of more than $1 billion in fiscal 2011. This sharp deterioration, arising primarily from import payments, is surely a sign of excess demand in the economy.
Just because China and India have better performance in terms of higher real GDP growth rates than Bangladesh does not mean the Bangladesh economy is not yet overheated. Infrastructure bottlenecks are certainly much worse in Bangladesh and are binding constraints for its economy than in the other two countries.
Thus, creating domestic demand through loose monetary policy would create much more inflationary pressures and external imbalances in Bangladesh than in China and India. We must take note of the situation that expansion of credit to the private sector in Bangladesh at about 29 percent far exceeds that of India and China. Same is the case with expansion of broad money in Bangladesh. Furthermore, Bangladesh is much more vulnerable to balance of payments shocks since we do not have the level of FDI inflows and level of external reserves (relative to our needs) are far below that of China and India.
Compared with the Reserve Bank of India and bank of China, BB raised its two key rates by a mere quarter of a percentage point in (April/March). This represents only the third time that BB has increased the interest rates since 2009; and before that, it increased the reserve requirements twice during the same period. In broadly the same time period, RBI increased the intervention rates and reserve requirements by 12 times and the BOC by 15 times. While economic growth is desirable and welcome, one must also be cautious to ensure its sustainability. Currently, the demand pressures in the economy must be contained, if there is a desire to restore stability in the money market. In order to ensure macroeconomic stability, the central bank must take up a much more proactive fight against inflation. Inflation is the worst enemy of the poor and the most distortionary form of taxation.
Representatives of the business community and some populist policy makers often do not like the tightening of monetary policy and the consequent high interest rates. But they need to understand that an excessive amount of credit expansion is not good for the economy. For sustainable industrial expansion, what really matters is adequate credit and real interest rates (not nominal) at reasonable levels. If the Indian economy can expand at about 9 percent with 17 percent credit expansion for the private sector, why would Bangladesh need 29 percent credit expansion to achieve 6.7 percent real GDP growth?
International experience shows that in countries with high inflation, often, the business community ends up paying very high real interest rates, which ultimately chokes investment and growth. To those who propose appreciation of the exchange rate to contain inflation, I will simply say, please do not play with fire if you do not have experience with fire fighting.
An appreciation of the exchange rate in an artificial manner would simply lead to loss of reserves and export competitiveness, and push the country into a balance of payments crisis. While continuing government's all out efforts to improve supply, it is only through tighter demand management policy that Bangladesh will be able to contain inflation. We must realise that the value of the Bangladesh taka is eroded by inflation in the domestic economy and value of the taka can only be protected by containing inflation and not through an artificial appreciation of the taka exchange rate.
In order to fight inflation, BB should be more aggressive with its monetary policy. The policy of abandoning the cap on lending rate has certainly pushed up the interest rate, but it is having its desirable effects in containing import growth and gradually helping to restore balance of payments stability.
Higher interest rates will also enhance the attractiveness of the taka as an asset and help stabilise the exchange rate. BB's recent interest rate liberalisation and stricter imposition of prudential rules, although late, are working slowly, with some signs of that are already visible in both the money and exchange markets.
This is not the time for BB to relax its fight against inflation. The inflation data for April, with headline inflation reaching 10.67 percent, indeed call for stronger action on the monetary front. To the critiques of BB's recent tighter monetary policy stance, I will urge that let BB work on its most important mandate of price and macroeconomic stability. This is not the time to inject liquidity into specific markets (stock market) or sectors (small and medium enterprise, public enterprises or agriculture) through administrative interventions.
For example, the Bangladesh economy and the government certainly cannot afford an injection of Tk 5,000 crore (Tk 50 billion) in the name of Bangladesh Fund to engineer a recovery of the stock market. The stock market needs reforms, enhanced transparency/accountability and the regulators need credibility. No amount of liquidity injection can achieve that.
The fight against inflation and for macroeconomic stability must not be lost. Policymakers in Bangladesh need to take lessons from experience and the policy strategies of India and China in their fight against CPI and property price inflation. It would be interesting to see whether BB continues along its timid route and gets distracted by its critiques, or adopts a more forceful approach like its Chinese and Indian counterparts.
As economic growth picks up, economies generally tend to become overheated. The overheating is usually measured in terms of inflation (consumer price index and wage pressures), asset price developments, and external sector imbalances. In China and India, policy makers are concerned about the overheating of the economy as inflation rates are considered to be higher than their respective policy targets. Authorities in both countries are also concerned about property prices (more so in China since property prices in India came down at the time of global economic meltdown). Accordingly, both countries have adopted tighter monetary policy by increasing intervention interest rates and continuing with further tightening of policies to ensure macroeconomic stability.
Inflation in Bangladesh is now running at a pace higher than that of India and at double the inflation rate of China.
Land and real estate asset prices in Bangladesh are unquestionably inflated, exceeding most of its comparator countries. One katha of land selling at $1 million in Gulshan Avenue cannot be justified in terms of discounted present value of the future stream of income. Stock prices, with price-earning ratio reaching about 35 at its peak in January 2011, have already gone through a bubble and burst cycle and not yet settled.
Unlike China and India, Bangladesh is also experiencing a somewhat difficult balance of payments situation. A sharp rise in import (more than 40 percent) and other payments associated with services and income accounts will swing the external current balance from a surplus of $3.7 billion in fiscal 2010 to a deficit of more than $1 billion in fiscal 2011. This sharp deterioration, arising primarily from import payments, is surely a sign of excess demand in the economy.
Just because China and India have better performance in terms of higher real GDP growth rates than Bangladesh does not mean the Bangladesh economy is not yet overheated. Infrastructure bottlenecks are certainly much worse in Bangladesh and are binding constraints for its economy than in the other two countries.
Thus, creating domestic demand through loose monetary policy would create much more inflationary pressures and external imbalances in Bangladesh than in China and India. We must take note of the situation that expansion of credit to the private sector in Bangladesh at about 29 percent far exceeds that of India and China. Same is the case with expansion of broad money in Bangladesh. Furthermore, Bangladesh is much more vulnerable to balance of payments shocks since we do not have the level of FDI inflows and level of external reserves (relative to our needs) are far below that of China and India.
Compared with the Reserve Bank of India and bank of China, BB raised its two key rates by a mere quarter of a percentage point in (April/March). This represents only the third time that BB has increased the interest rates since 2009; and before that, it increased the reserve requirements twice during the same period. In broadly the same time period, RBI increased the intervention rates and reserve requirements by 12 times and the BOC by 15 times. While economic growth is desirable and welcome, one must also be cautious to ensure its sustainability. Currently, the demand pressures in the economy must be contained, if there is a desire to restore stability in the money market. In order to ensure macroeconomic stability, the central bank must take up a much more proactive fight against inflation. Inflation is the worst enemy of the poor and the most distortionary form of taxation.
Representatives of the business community and some populist policy makers often do not like the tightening of monetary policy and the consequent high interest rates. But they need to understand that an excessive amount of credit expansion is not good for the economy. For sustainable industrial expansion, what really matters is adequate credit and real interest rates (not nominal) at reasonable levels. If the Indian economy can expand at about 9 percent with 17 percent credit expansion for the private sector, why would Bangladesh need 29 percent credit expansion to achieve 6.7 percent real GDP growth?
International experience shows that in countries with high inflation, often, the business community ends up paying very high real interest rates, which ultimately chokes investment and growth. To those who propose appreciation of the exchange rate to contain inflation, I will simply say, please do not play with fire if you do not have experience with fire fighting.
An appreciation of the exchange rate in an artificial manner would simply lead to loss of reserves and export competitiveness, and push the country into a balance of payments crisis. While continuing government's all out efforts to improve supply, it is only through tighter demand management policy that Bangladesh will be able to contain inflation. We must realise that the value of the Bangladesh taka is eroded by inflation in the domestic economy and value of the taka can only be protected by containing inflation and not through an artificial appreciation of the taka exchange rate.
In order to fight inflation, BB should be more aggressive with its monetary policy. The policy of abandoning the cap on lending rate has certainly pushed up the interest rate, but it is having its desirable effects in containing import growth and gradually helping to restore balance of payments stability.
Higher interest rates will also enhance the attractiveness of the taka as an asset and help stabilise the exchange rate. BB's recent interest rate liberalisation and stricter imposition of prudential rules, although late, are working slowly, with some signs of that are already visible in both the money and exchange markets.
This is not the time for BB to relax its fight against inflation. The inflation data for April, with headline inflation reaching 10.67 percent, indeed call for stronger action on the monetary front. To the critiques of BB's recent tighter monetary policy stance, I will urge that let BB work on its most important mandate of price and macroeconomic stability. This is not the time to inject liquidity into specific markets (stock market) or sectors (small and medium enterprise, public enterprises or agriculture) through administrative interventions.
For example, the Bangladesh economy and the government certainly cannot afford an injection of Tk 5,000 crore (Tk 50 billion) in the name of Bangladesh Fund to engineer a recovery of the stock market. The stock market needs reforms, enhanced transparency/accountability and the regulators need credibility. No amount of liquidity injection can achieve that.
The fight against inflation and for macroeconomic stability must not be lost. Policymakers in Bangladesh need to take lessons from experience and the policy strategies of India and China in their fight against CPI and property price inflation. It would be interesting to see whether BB continues along its timid route and gets distracted by its critiques, or adopts a more forceful approach like its Chinese and Indian counterparts.
(১৩৩৪) ইন্স্যুরেন্স-৩,ব্যাংক-১,অন্যান্য-৩
শেয়ারবাজার :::: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাতটি প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আসছে সপ্তাহের বিভিন্ন তারিখে অনুষ্ঠিত হবে।
কোম্পানিগুলো হলো- উত্তরা ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স, বিএসআরএম স্টিলস, বিচ হ্যাচারি, পিপলস ইন্স্যুরেন্স ও ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আগামী ৩০ মে উত্তরা ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক ও পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে।
ওইদিন সকাল ১০টায় গুলশানের স্পেক্ট্রা কনভেনশন সেন্টারের কিংস হলে উত্তরা ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টসের, সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর হোটেল রেডিসনে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের ও সকাল ১১টায় রাজধানীর বেইলি রোডের অফিসার্স ক্লাবে পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের এজিএম শুরু হবে।
বিএসআরএম স্টিলস ও বিচ হ্যাচারির এজিএম আগামী ৩১ মে অনুষ্ঠিত হবে। ওইদিন সকাল ১১টায় চট্টগ্রামের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে বিএসআরএম স্টিলসের ও কক্সবাজারের প্রজেক্ট প্রাঙ্গণে বিচ হ্যাচারির এজিএম শুরু হবে।
আগামী ১ জুন সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকা লেডিস ক্লাবে পিপলস ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২ জুন। ওইদিন সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর পুরাতন এয়ারপোর্ট রোডের ট্রাস্ট মিলনায়তনে এ কোম্পানির এজিএম শুরু হবে।
কোম্পানিগুলো হলো- উত্তরা ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স, বিএসআরএম স্টিলস, বিচ হ্যাচারি, পিপলস ইন্স্যুরেন্স ও ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আগামী ৩০ মে উত্তরা ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক ও পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে।
ওইদিন সকাল ১০টায় গুলশানের স্পেক্ট্রা কনভেনশন সেন্টারের কিংস হলে উত্তরা ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টসের, সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর হোটেল রেডিসনে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের ও সকাল ১১টায় রাজধানীর বেইলি রোডের অফিসার্স ক্লাবে পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের এজিএম শুরু হবে।
বিএসআরএম স্টিলস ও বিচ হ্যাচারির এজিএম আগামী ৩১ মে অনুষ্ঠিত হবে। ওইদিন সকাল ১১টায় চট্টগ্রামের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে বিএসআরএম স্টিলসের ও কক্সবাজারের প্রজেক্ট প্রাঙ্গণে বিচ হ্যাচারির এজিএম শুরু হবে।
আগামী ১ জুন সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকা লেডিস ক্লাবে পিপলস ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২ জুন। ওইদিন সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর পুরাতন এয়ারপোর্ট রোডের ট্রাস্ট মিলনায়তনে এ কোম্পানির এজিএম শুরু হবে।
(১৩৩৩) Hasina was 'badly advised'
Former Grameen Bank managing director Muhammad Yunus says prime minister Sheikh Hasina was wrong to criticise him, reports BBC.
In an interview with the BBC's Lesley Curwen, Yunus, who was forced to stand down last month, said Hasina had only done so because she had been 'badly advised'.
He said that if she had known the true story, she would not have criticised him and his bank.
After Yunus was charged with allegation of siphoning money from Grameen Bank, prime minister Hasina on Dec 5 last year told a press conference that he was sucking blood of the poor.
Earlier, during the army-backed caretaker government tenure, Hasina, criticising Yunus, said "there is no difference between a person who enjoys taking interest on money and one who takes bribe".
The prime minister also observed the microcredit programme of Grameen Bank failed to play its role to eradicate poverty.
Yunus, in his interview, denied the allegation.
He said, "The main model of microcredit is not being followed in many cases. Rather, many commercial organisations are running business in the name of microcredit. This is why microcredit has been called into question."
Yunus recommended an entirely separate banking system for the marginal community.
He also suggested the commercial organisations that would try to make money from the system not be permitted to be called microcredit organisations.
The microcredit guru said,"A rural woman is somehow connected to microcredit. And so it is possible to find a connection between suicide of any such woman and her link to microcredit."
But a suicide, he said, is an outcome of thousands of reasons.
He also said that Grameen Bank has provision of extending time in case of failure to meet the deadline to refund.
"If someone breaks rules and regulations of the bank and is punished it doesn't mean that the bank is wrong."
Yunus said Grameen Bank is not like any other bank. "It is built on the base of trust."
Asked to express his feeling after being sacked, he said," It does not feel good when one is asked to abandon a child which was born and brought up with someone."
This is for the first time he talked to news media since he was forced out of Grameen Bank following a spell of legal battle.
Bangladesh Bank on Mar 2 sacked Yunus, who in 2006 became the first ever Bangladeshi to win a Nobel prize, from the post of managing director of Grameen Bank for his 'unauthorised' reappointment in 1999.
It said Yunus, 71, stayed at the helm of the bank beyond the limits permitted under the laws of the land that govern banking that require a chief executive to retire at 60.
He had been carrying on as the managing director since its foundation three decades back.
Yunus lost the legal battle as he appealed against the central bank decision which sparked criticism from home and abroad.
Main opposition BNP has also been criticising the decision
In an interview with the BBC's Lesley Curwen, Yunus, who was forced to stand down last month, said Hasina had only done so because she had been 'badly advised'.
He said that if she had known the true story, she would not have criticised him and his bank.
After Yunus was charged with allegation of siphoning money from Grameen Bank, prime minister Hasina on Dec 5 last year told a press conference that he was sucking blood of the poor.
Earlier, during the army-backed caretaker government tenure, Hasina, criticising Yunus, said "there is no difference between a person who enjoys taking interest on money and one who takes bribe".
The prime minister also observed the microcredit programme of Grameen Bank failed to play its role to eradicate poverty.
Yunus, in his interview, denied the allegation.
He said, "The main model of microcredit is not being followed in many cases. Rather, many commercial organisations are running business in the name of microcredit. This is why microcredit has been called into question."
Yunus recommended an entirely separate banking system for the marginal community.
He also suggested the commercial organisations that would try to make money from the system not be permitted to be called microcredit organisations.
The microcredit guru said,"A rural woman is somehow connected to microcredit. And so it is possible to find a connection between suicide of any such woman and her link to microcredit."
But a suicide, he said, is an outcome of thousands of reasons.
He also said that Grameen Bank has provision of extending time in case of failure to meet the deadline to refund.
"If someone breaks rules and regulations of the bank and is punished it doesn't mean that the bank is wrong."
Yunus said Grameen Bank is not like any other bank. "It is built on the base of trust."
Asked to express his feeling after being sacked, he said," It does not feel good when one is asked to abandon a child which was born and brought up with someone."
This is for the first time he talked to news media since he was forced out of Grameen Bank following a spell of legal battle.
Bangladesh Bank on Mar 2 sacked Yunus, who in 2006 became the first ever Bangladeshi to win a Nobel prize, from the post of managing director of Grameen Bank for his 'unauthorised' reappointment in 1999.
It said Yunus, 71, stayed at the helm of the bank beyond the limits permitted under the laws of the land that govern banking that require a chief executive to retire at 60.
He had been carrying on as the managing director since its foundation three decades back.
Yunus lost the legal battle as he appealed against the central bank decision which sparked criticism from home and abroad.
Main opposition BNP has also been criticising the decision
(১৩৩২) ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স/UNITEDINS--United Insurance
শেয়ারবাজার :::: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স,UNITEDINS (United Insurance ), বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আসছে সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২ জুন। ওইদিন সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর পুরাতন এয়ারপোর্ট রোডের ট্রাস্ট মিলনায়তনে এ কোম্পানির এজিএম শুরু হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির এজিএম অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২ জুন। ওইদিন সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর পুরাতন এয়ারপোর্ট রোডের ট্রাস্ট মিলনায়তনে এ কোম্পানির এজিএম শুরু হবে।
Subscribe to:
Posts (Atom)
Blog Archive
-
▼
2011
(2088)
-
▼
May
(870)
-
▼
May 28
(25)
- (১৩৪৪) ক্যাপিটাল মার্কেটঃ বিনিয়োগের হাতিয়ার
- (১৩৪৩) বে্চে থাকুন,এই প্রত্যাশাই করি
- (১৩৪২) আরও বেশি গুরুত্ব
- (১৩৪১) নানামুখী কারণে এই খাত
- (১৩৪০) নিজের টাকায় বিনিয়োগ
- (১৩৩৯) চালু হবে বন্ধগুলো
- (১৩৩৯) চালু হবে বন্ধগুলো
- (১৩৩৮) কেন্দ্রীয় ব্যাংককে টাকা
- (১৩৩৭) e-GP--ই জিপি
- (১৩৩৬) অনেকাংশে কমে যাবে বলে মনে করছেন
- (১৩৩৫) Why is Bangladesh Bank so timid?
- (১৩৩৪) ইন্স্যুরেন্স-৩,ব্যাংক-১,অন্যান্য-৩
- (১৩৩৩) Hasina was 'badly advised'
- (১৩৩২) ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স/UNITEDINS--United Ins...
- (১৩৩১) DSE:: make the investors in capital market ...
- (১৩৩০) ভিন্ন কথাঃ VAT
- প্লিজ Reverse chronological সিলেক্ট করে নিন, ক্লিক...
- (১৩২৯) ঢাকা ব্যাংক--Dhaka Bank BD
- (১৩২৮) ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড
- (১৩২৭) ব্র্যাক ব্যাংক এবং বিকাশ-bkash লিমিটেড
- (১৩২৬) আরও এক বছরের জন্য কালো টাকাকে সাদা করার সুয...
- (১৩২৫) ৩০ বছরে প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ মেয়ে ভ্রূণহত্যা
- (১৩২৪) ফেসবুক-গুগল উয়ার্নিং
- (১৩২৩) ভিন্ন প্রসঙ্গ
- (১৩২২) পিপলস ইন্স্যুরেন্স
-
▼
May 28
(25)
-
▼
May
(870)