শেয়ারবাজার :::: রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) পদে পরবর্তী দুবছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেলেন এম ফরিদ উদ্দিন। তিনি ব্যাংকটিতে এমডি হিসেবে রয়েছেন। আগামী জুলাই মাসের ৮ তারিখে তার অবসরে যাওয়ার দিন নির্ধারিত ছিল।
অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে রোববার তার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের আদেশ জারি করে বলা হয়, আগামী ৮ জুলাই অথবা যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তী দু’বছরের জন্য তাকে এমডি পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগ থেকে ১৯৭২ সালে স্নাতক ও ১৯৭৩ সালে স্নাকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন ফরিদ উদ্দিন।
১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকে প্রবেশনারি অফিসার (গ্রেড-৫) হিসেবে কর্মজীবন শুরু করে ব্যাংকটির ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার হন তিনি। ১৯৯৮ সালে তিনি জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে যোগদান করেন।
২০০০ সালে তাকে জনতা ব্যাংকের জেনারেল ম্যানেজার নিয়োগ দেওয়া হয়। ২০০৯ সালের জুলাই পর্যন্ত সেখানে চাকরির পর তাকে বাংলাদেশ শিল্পঋণ সংস্থায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগ দেয় সরকার। ২০১০ সালের ১৮ মার্চ তিনি রূপালী ব্যাংকের এমডি হিসেবে যোগদান করেন।
১৯৭২ সালে রূপালী ব্যাংক রাষ্ট্রপতির আদেশ বলে প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৮৬ সালের ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সরকারের আদেশে ব্যাংকটি রূপালী ব্যাংক লিমিটেডে পরিণত হয়।
২০০৬ সালে ব্যাংকটিকে বেসরকারিকরণের উদ্যোগ নেওয়া হলেও নানা নাটকীয়তায় শেষ পর্যন্ত সরকার ব্যাংকটি বিক্রির সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন।
রূপালী ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন ৭০০ কোটি টাকা এবং পরিশোধিত মূলধন ১২৫ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধনের মধ্যে ১১৬ কোটি ৩৪ লাখ টাকা সরকারের এবং ৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যক্তি পর্যায়ের।
অর্থাৎ ব্যাংকটিতে বর্তমানে ৯৩ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ শেয়ার সরকারের এবং ৬ দশমিক ৯৩ শতাংশ শেয়ার ব্যক্তি পর্যায়ের।
সারাদেশে রূপালী ব্যাংকের ৪৯২টি শাখার মধ্যে সর্বশেষ ২২টি শাখা অলাভজনক হিসেবে চিহ্নিত। গত বছর অলাভজনক শাখার সংখ্যা ছিল ৫৮টি।
২০১০ সালে ব্যাংকটির ১,৩৭০ কোটি টাকা মূলধন ঘাটতি এবং ১ হাজার ২০৮ কোটি টাকা পুঞ্জীভূত লোকসান থাকলেও চলতি বছর তা শূণ্যের কোঠায় নেমে এসেছে।
২০১০ সালে রূপালী ব্যাংকের মুনাফা হয়েছে ২৪৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। ২০০৯ সালে মুনাফা হয় ২০৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।
২০০৯ সালে ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ ছিল ৭ হাজার ৩৮০ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। ২০১০ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৯ হাজার ১১২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।
২০১০-১১ অর্থবছরের মার্চ পর্যন্ত রূপালী ব্যাংকের মুনাফা ৫৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা। একই সময়ে শ্রেণীবিন্যাসকৃত ঋণের হার ৭ দশমিক ২২ শতাংশে নেমে এসেছে।
আগের অর্থ বছরের একই সময়ে এ হার ছিল ১১ দশমিক ৯৬ শতাংশ।
Bangladesh looks set to earn around $500 million over the next two years by exporting ships, which builders see as a big leap for the country's emerging ship making industry and they hope to get more orders soon from international buyers.
"We have orders to build and supply 40 ships of different sizes worth $500 million from buyers in Denmark, Germany, Mozambique, Pakistan, Finland and the Netherlands," said Mohammad Saiful Islam, chairman of Western Marine Shipyard, one of Bangladesh's two leading shipbuilding companies.
The other is Ananda Shipyard and Slipways, which is making some of the 40 ships to be delivered in two years.
"It was a tremendous leap forward for the country and if the trend continues, shipbuilding will be one of the largest export sectors of Bangladesh by the year of 2015," Saiful told Reuters on Sunday.
"Shipbuilders in our country are receiving more import orders as they are quite capable now to build world-class quality ships."
Saiful called on the government to support the sector through a refinancing scheme to boost ship exports in order to spur the country's image, earn more money and create employment.
"Political stability is also a vital factor for the growth of this sector," Saiful said.
He said Bangladesh would be a leading shipbuilding country by the year 2015, capable of manufacturing global standard vessels for foreign buyers, especially small and medium sized vessels.
The total size of the global ship export market is $400 billion and Bangladesh can grab a slice of the market if local shipbuilders are adequately backed by policies such as refinancing from the central bank, Saiful said