বাংলাদেশ ফান্ডের ট্রাস্ট চুক্তি অনুমোদনের আবেদন জমার বিষয়টি নিশ্চিত করে এসইসি সদস্য মো. ইয়াসিন আলী বাংলানিউজকে বলেন, যত দ্রুত সম্ভব কমিশনের পক্ষ থেকে এই ফান্ডটির অনুমোদন দেওয়া হবে। এ জন্য প্রয়োজনে কমিশনের বিশেষ বৈঠকের ব্যবস্থা করা হবে।
ফান্ডটি পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান জানান, এসইসির কাছ থেকে ট্রাস্ট চুক্তি অনুমোদন পাওয়ার পর ফান্ডে অংশগ্রহণের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বেসিক ব্যাংক, কর্মসংস্থান ব্যাংক এবং বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন এই ফান্ডে বিনিয়োগ করবে।
এছাড়া বেসরকারী ব্যাংক, বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকেও এর সঙ্গে যুক্ত করা হবে। দ্রুততম সময়ের মধ্যেই ফান্ডে প্রাথমিক আকার ৫ হাজার কোটি টাকা পূরণ করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
ফান্ডটি পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান জানান, এসইসির কাছ থেকে ট্রাস্ট চুক্তি অনুমোদন পাওয়ার পর ফান্ডে অংশগ্রহণের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বেসিক ব্যাংক, কর্মসংস্থান ব্যাংক এবং বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন এই ফান্ডে বিনিয়োগ করবে।
এছাড়া বেসরকারী ব্যাংক, বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকেও এর সঙ্গে যুক্ত করা হবে। দ্রুততম সময়ের মধ্যেই ফান্ডে প্রাথমিক আকার ৫ হাজার কোটি টাকা পূরণ করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।