বুকবিল্ডিং পদ্ধতি নিয়ে দ্বিতীয় দফা বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে সোমবার। সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) সকাল ১১টায় ওই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এসইসি সূত্রে এতথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, বৈঠকে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ, বিএপিএলসি এবং বিএমবিএর নেতারা বুকবিল্ডিং পদ্ধতির সংস্কার নিয়ে তাদের মতামত দিবেন। ইতিমধ্যে এ চার প্রতিষ্ঠান পৃথক একটি বৈঠক করেছে। বৈঠকে তদন্ত কমিটির রিপোর্ট প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত এ পদ্ধতির সংস্কার স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠকে এসইসিকে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হবে। বুকবিল্ডিং পদ্ধতির সংস্কার নিয়ে গত ২১ মার্চ এসইসিতে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে এসইসির পক্ষ থেকে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ, বিএপিএলসি এবং বিএমবিএর নেতাদের কাছে সংশোধনী প্রস্তাবগুলো তুলে ধরা হয়। ওই বৈঠকে বিএপিএলসির চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান শেয়ারের মূল্য নির্ধারণে জটিলতা এড়াতে বুকবিল্ডিং পদ্ধতি বাতিলের প্রস্তাব করেছিলেন। তিনি নির্ধারিত মূল্য (ফিক্সড প্রাইস) পদ্ধতির মাধ্যমে পুঁজিবাজারে নতুন কোম্পানি তালিকাভুক্তির প্রস্তাব করেন। তবে ডিএসই-সিএসই, বিএমবিএ প্রতিনিধি এবং এসইসি কর্মকর্তারা তার এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করেন। ওই বৈঠকে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ, বিএপিএলসি এবং বিএমবিএ প্রতিনিধিরা তাৎক্ষণিকভাবে এসইসির প্রস্তাবের ওপর কোনো মতামত জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন। এ কারণে পরবর্তীতে আরেকটি বৈঠক করে সব প্রতিষ্ঠানের মতামত গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ওইদিনই ২৮ মার্চ বুকবিল্ডিং পদ্ধতি নিয়ে আরেকটি বৈঠকের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিশনের প্রস্তাবের ওপর নিজ নিজ ফোরামে আলোচনার পর বৈঠকে মতামত পেশ করার কথা রয়েছে।
সূত্র জানায়, বৈঠকে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ, বিএপিএলসি এবং বিএমবিএর নেতারা বুকবিল্ডিং পদ্ধতির সংস্কার নিয়ে তাদের মতামত দিবেন। ইতিমধ্যে এ চার প্রতিষ্ঠান পৃথক একটি বৈঠক করেছে। বৈঠকে তদন্ত কমিটির রিপোর্ট প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত এ পদ্ধতির সংস্কার স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠকে এসইসিকে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হবে। বুকবিল্ডিং পদ্ধতির সংস্কার নিয়ে গত ২১ মার্চ এসইসিতে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে এসইসির পক্ষ থেকে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ, বিএপিএলসি এবং বিএমবিএর নেতাদের কাছে সংশোধনী প্রস্তাবগুলো তুলে ধরা হয়। ওই বৈঠকে বিএপিএলসির চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান শেয়ারের মূল্য নির্ধারণে জটিলতা এড়াতে বুকবিল্ডিং পদ্ধতি বাতিলের প্রস্তাব করেছিলেন। তিনি নির্ধারিত মূল্য (ফিক্সড প্রাইস) পদ্ধতির মাধ্যমে পুঁজিবাজারে নতুন কোম্পানি তালিকাভুক্তির প্রস্তাব করেন। তবে ডিএসই-সিএসই, বিএমবিএ প্রতিনিধি এবং এসইসি কর্মকর্তারা তার এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করেন। ওই বৈঠকে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ, বিএপিএলসি এবং বিএমবিএ প্রতিনিধিরা তাৎক্ষণিকভাবে এসইসির প্রস্তাবের ওপর কোনো মতামত জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন। এ কারণে পরবর্তীতে আরেকটি বৈঠক করে সব প্রতিষ্ঠানের মতামত গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ওইদিনই ২৮ মার্চ বুকবিল্ডিং পদ্ধতি নিয়ে আরেকটি বৈঠকের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিশনের প্রস্তাবের ওপর নিজ নিজ ফোরামে আলোচনার পর বৈঠকে মতামত পেশ করার কথা রয়েছে।