মঙ্গল বারের মিটিং-এর ফলাফল
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির অস্বাভাবিক লেনদেনরোধে স্টক এক্সচেঞ্জগুলোকে তাদের ক্ষমতা প্রয়োগ করার নির্দেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। মঙ্গলবার এসইসিতে স্টেক হোল্ডারদের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বৈঠক শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। বৈঠকে মার্জিন ঋণ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হলেও কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়নি।
এসইসি'র চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকারের সভাপতিত্বে আয়োজিত বৈঠকে এসইসি'র সদস্য ইয়াসিন আলী, মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান, ডিএসই'র প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী, সিএসইর প্রেসিডেন্ট ফকরউদ্দিন আলী আহমদ, দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সিইওসহ এসইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
শাকিল রিজভী বলেন, তালিকাভুক্ত কোম্পানিতে মার্জিন ঋণ বিতরণ নিয়ে এখন থেকে এসইসি ঘন ঘন হস্তক্ষেপ করবে না। এজন্য মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে মার্জিন ঋণ বিতরণের জন্য একটি খসড়া তৈরি করার। মূলত তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজ বিবেচনায় এবং গ্রাহক ও ব্যাংকের সম্পর্কের ভিত্তিতে মার্জিন লোন বিতরণ করা হবে। এ খসড়া জমা দেয়ার পর এসইসি যাচাই-বাছাই করে মার্জিন লোন বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদি নীতিমালা তৈরি করবে। এক্ষেত্রে এসইসি থেকে মার্জিনের সর্বোচ্চ সীমা বেধে দেয়া হতে পারে। এরপর মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজগুলো তাদের সামর্থ্য মতো ঋণ বিতরণ করবে।
তালিকাভুক্ত বিভিন্ন কোম্পানির অস্বাভাবিক লেনদেনের বিরুদ্ধে স্টক এক্সচেঞ্জগুলো ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে বলে শাকিল রিজভী বলেন। এক্ষেত্রে স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ কোম্পানির অস্বাভাবিক লেনদেনের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত এসইসিকে জানিয়ে দেবে। উল্লেখ্য, তালিকাভুক্ত কোম্পানির অস্বাভাবিক লেনদেনের বিরুদ্ধে স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থা নেয়ার ক্ষমতা থাকলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সে ক্ষমতা প্রয়োগ করা হয়না।
Against the backdrop of recent share market crash, Finance Minister AMA Muhith will sit with the authorities of the 26 state owned enterprises (SoEs) on February10 to discuss the progress in offloading additional shares of the enterprises.
"The minister has decided to meet with the top officials of ministries and divisions as they failed to comply with the finance ministry directives on share offloading of the enterprises by the deadline," said a senior official of the banking division.
The official also said the country’s two stock exchanges will get a boost when SOEs shares will come into the market.
In September last year, Prime Minister Sheikh Hasina had approved the proposal of offloading of shares of concerned SOEs.
The banking division of the finance ministry on Monday issued a letter to the concerned ministries and divisions regarding the meeting at finance ministry.
In September last year, Finance Minister AMA Muhith said the share of eight SOEs would be released in the capital market within 20 days.
The SOEs are -Titas Gas, Atlas Bangladesh, Desco, Padma Oil, Meghna Oil, Jamuna Oil, Power Grid and Bangladesh Shipping Corporation (BSC).
Banking Division sources, however, said not a single SoE’s responded to the instruction during last three months.
Energy Division last week sent a request to the Banking Division for extending the deadline for off-loading the shares till March 30, which expired on Monday.
Earlier, the division at a meeting with finance minister agreed to off-load shares of four companies by January 31 of this year.
The government last year decided to offload 49 per cent stake in 26 SOEs and retain 51 per cent.
Shares of other SoEs, including Teletalk Bangladesh Limited, five star hotel including Sonargaon and Sheraton failed to off-load its government stake by December last year.
The government’s stake in multinational companies like Unilever Bangladesh Limited and Singer Bangladesh Limited is in the offloading list, according to a Finance Ministry document.
Finance Minister AMA Muhith last week said the ministry will sit with the companies within a week in a bid to accelerate the process of offloading its shares.
"We have instructed them to offload shares, but they are yet to comply with the directives," he said.
এসইসি'র চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকারের সভাপতিত্বে আয়োজিত বৈঠকে এসইসি'র সদস্য ইয়াসিন আলী, মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান, ডিএসই'র প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী, সিএসইর প্রেসিডেন্ট ফকরউদ্দিন আলী আহমদ, দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সিইওসহ এসইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
শাকিল রিজভী বলেন, তালিকাভুক্ত কোম্পানিতে মার্জিন ঋণ বিতরণ নিয়ে এখন থেকে এসইসি ঘন ঘন হস্তক্ষেপ করবে না। এজন্য মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে মার্জিন ঋণ বিতরণের জন্য একটি খসড়া তৈরি করার। মূলত তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজ বিবেচনায় এবং গ্রাহক ও ব্যাংকের সম্পর্কের ভিত্তিতে মার্জিন লোন বিতরণ করা হবে। এ খসড়া জমা দেয়ার পর এসইসি যাচাই-বাছাই করে মার্জিন লোন বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদি নীতিমালা তৈরি করবে। এক্ষেত্রে এসইসি থেকে মার্জিনের সর্বোচ্চ সীমা বেধে দেয়া হতে পারে। এরপর মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজগুলো তাদের সামর্থ্য মতো ঋণ বিতরণ করবে।
তালিকাভুক্ত বিভিন্ন কোম্পানির অস্বাভাবিক লেনদেনের বিরুদ্ধে স্টক এক্সচেঞ্জগুলো ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে বলে শাকিল রিজভী বলেন। এক্ষেত্রে স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ কোম্পানির অস্বাভাবিক লেনদেনের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত এসইসিকে জানিয়ে দেবে। উল্লেখ্য, তালিকাভুক্ত কোম্পানির অস্বাভাবিক লেনদেনের বিরুদ্ধে স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থা নেয়ার ক্ষমতা থাকলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সে ক্ষমতা প্রয়োগ করা হয়না।
Against the backdrop of recent share market crash, Finance Minister AMA Muhith will sit with the authorities of the 26 state owned enterprises (SoEs) on February10 to discuss the progress in offloading additional shares of the enterprises.
"The minister has decided to meet with the top officials of ministries and divisions as they failed to comply with the finance ministry directives on share offloading of the enterprises by the deadline," said a senior official of the banking division.
The official also said the country’s two stock exchanges will get a boost when SOEs shares will come into the market.
In September last year, Prime Minister Sheikh Hasina had approved the proposal of offloading of shares of concerned SOEs.
The banking division of the finance ministry on Monday issued a letter to the concerned ministries and divisions regarding the meeting at finance ministry.
In September last year, Finance Minister AMA Muhith said the share of eight SOEs would be released in the capital market within 20 days.
The SOEs are -Titas Gas, Atlas Bangladesh, Desco, Padma Oil, Meghna Oil, Jamuna Oil, Power Grid and Bangladesh Shipping Corporation (BSC).
Banking Division sources, however, said not a single SoE’s responded to the instruction during last three months.
Energy Division last week sent a request to the Banking Division for extending the deadline for off-loading the shares till March 30, which expired on Monday.
Earlier, the division at a meeting with finance minister agreed to off-load shares of four companies by January 31 of this year.
The government last year decided to offload 49 per cent stake in 26 SOEs and retain 51 per cent.
Shares of other SoEs, including Teletalk Bangladesh Limited, five star hotel including Sonargaon and Sheraton failed to off-load its government stake by December last year.
The government’s stake in multinational companies like Unilever Bangladesh Limited and Singer Bangladesh Limited is in the offloading list, according to a Finance Ministry document.
Finance Minister AMA Muhith last week said the ministry will sit with the companies within a week in a bid to accelerate the process of offloading its shares.
"We have instructed them to offload shares, but they are yet to comply with the directives," he said.
লড়াই অব্যাহত
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে আজ মঙ্গলবারও গতকালের মতো সূচক পতনের লড়াই অব্যাহত রয়েছে। আজ লেনদেনের শুরুতে সাধারণ সূচক কিছুটা কমতে থাকে। তবে প্রথম ঘণ্টা শেষে সূচক কিছুটা বাড়ে। এরপর সূচক আবার কমতে শুরু করে। দিনের লেনদেন শেষে সাধারণ সূচক ১৯৫ পয়েন্ট কমে যায়। একই সঙ্গে কমেছে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। আজ ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচক ১৯৫ দশমিক ৯৭ পয়েন্ট কমে সাত হাজার ২৮৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। মোট লেনদেন হওয়া ২৫৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ২০টির, কমেছে ২৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে দুটি প্রতিষ্ঠানের। মোট লেনদেন হয়েছে ৯৩৮ কোটি টাকার।
আজ লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড, গ্রামীণফোন, তিতাস গ্যাস, বিএসআরএম স্টিল, বেক্সিমকো, এনবিএল, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিসেস লিমিটেড, ইউনিক্যাপ ও প্রাইম ব্যাংক। গতকাল ডিএসইতে সারা দিনই সূচকের ওঠানামা ছিল চোখে পড়ার মতো। সূচকের ঊর্ধ্বগতির মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে সাধারণ মূল্যসূচক ৮৮ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট কমে সাত হাজার ৪৮৪ দশমিক ২২ পয়েন্টে দাঁড়ায়। মোট লেনদেন হওয়া ২৫৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বাড়ে ৭৮টির, কমে ১৭৮টির এবং অপরিবর্তিত ছিল দুটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। এ ছাড়া মোট লেনদেনের পরিমাণ এক হাজার ৭৭ কোটি টাকা।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো—গ্রামীণফোন, ইউসিবিএল, ডেসকো, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিসেস লিমিটেড, বে লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, এনবিএল, বেক্সিমকো, তিতাস গ্যাস, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ ও সিএমসি কামাল।
another news
Non-bank financial institutions (NBFIs) have logged huge profits from the booming stockmarket in step with banks, meandering away from their core business.
NBFIs recorded 25 percent growth in operating profits in 2010, statistics show. On average, 60 percent of the profits were generated through the capital market operations alone. Some institutions earned as high as 80-90 percent of their profits from the stock business.
"This is alarming that non-banks are earning a majority of their profits from the capital market, which is not their core business," said Mafizuddin Sarker, president of Bangladesh Leasing and Finance Companies Association (BLFCA). But he said it was "very natural and happened automatically".
Sarker, also the managing director of LankaBangla Finance, said NBFIs had no alternative avenue for investment other than stockmarket as the energy crisis slowed demand for industrial loans.
Twenty-nine non-bank financial institutions are operating in the market and 21 of them are listed on the stockmarket.
All these 29 NBFIs made combined operating profits worth Tk 862 crore in 2010, 25 percent more than the profit in 2009. Their operating profits were only Tk 489 crore in 2008.
But all the companies did not make equal profits from the stockmarket, according to industry insiders.
IDLC, LankaBangla and Prime Finance, which are the market leaders in terms of business size, made most of their profits from the capital market operations. Companies such as United Leasing and Uttara Finance pocketed the least from stockmarket business.
High concentration of NBFIs in the capital markets has been shrinking their exposure to the core business, such as lease financing.
"Lease financing has come down to 40 percent of total business in 2010 from 55 percent a year ago," said the BLFCA president. But he blamed the decline of lease financing on withdrawal of depreciation allowance in 2007.
Sensing increasing restrictions on NBFI's exposure to the stockmarket, the companies are now thinking of alternative windows for income.
"Small and medium enterprises and housing sector could be the potential areas to sustain our business growth," said Sarker.LankaBangla has set a target to lend Tk 100 crore to small and medium enterprises and another Tk 125 crore to the housing sector in 2011, he said
আজ লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড, গ্রামীণফোন, তিতাস গ্যাস, বিএসআরএম স্টিল, বেক্সিমকো, এনবিএল, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিসেস লিমিটেড, ইউনিক্যাপ ও প্রাইম ব্যাংক। গতকাল ডিএসইতে সারা দিনই সূচকের ওঠানামা ছিল চোখে পড়ার মতো। সূচকের ঊর্ধ্বগতির মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে সাধারণ মূল্যসূচক ৮৮ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট কমে সাত হাজার ৪৮৪ দশমিক ২২ পয়েন্টে দাঁড়ায়। মোট লেনদেন হওয়া ২৫৮টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বাড়ে ৭৮টির, কমে ১৭৮টির এবং অপরিবর্তিত ছিল দুটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। এ ছাড়া মোট লেনদেনের পরিমাণ এক হাজার ৭৭ কোটি টাকা।
গতকাল ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো—গ্রামীণফোন, ইউসিবিএল, ডেসকো, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিসেস লিমিটেড, বে লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, এনবিএল, বেক্সিমকো, তিতাস গ্যাস, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ ও সিএমসি কামাল।
another news
Non-bank financial institutions (NBFIs) have logged huge profits from the booming stockmarket in step with banks, meandering away from their core business.
NBFIs recorded 25 percent growth in operating profits in 2010, statistics show. On average, 60 percent of the profits were generated through the capital market operations alone. Some institutions earned as high as 80-90 percent of their profits from the stock business.
"This is alarming that non-banks are earning a majority of their profits from the capital market, which is not their core business," said Mafizuddin Sarker, president of Bangladesh Leasing and Finance Companies Association (BLFCA). But he said it was "very natural and happened automatically".
Sarker, also the managing director of LankaBangla Finance, said NBFIs had no alternative avenue for investment other than stockmarket as the energy crisis slowed demand for industrial loans.
Twenty-nine non-bank financial institutions are operating in the market and 21 of them are listed on the stockmarket.
All these 29 NBFIs made combined operating profits worth Tk 862 crore in 2010, 25 percent more than the profit in 2009. Their operating profits were only Tk 489 crore in 2008.
But all the companies did not make equal profits from the stockmarket, according to industry insiders.
IDLC, LankaBangla and Prime Finance, which are the market leaders in terms of business size, made most of their profits from the capital market operations. Companies such as United Leasing and Uttara Finance pocketed the least from stockmarket business.
High concentration of NBFIs in the capital markets has been shrinking their exposure to the core business, such as lease financing.
"Lease financing has come down to 40 percent of total business in 2010 from 55 percent a year ago," said the BLFCA president. But he blamed the decline of lease financing on withdrawal of depreciation allowance in 2007.
Sensing increasing restrictions on NBFI's exposure to the stockmarket, the companies are now thinking of alternative windows for income.
"Small and medium enterprises and housing sector could be the potential areas to sustain our business growth," said Sarker.LankaBangla has set a target to lend Tk 100 crore to small and medium enterprises and another Tk 125 crore to the housing sector in 2011, he said
ক্যশ ৫% এবং স্টক ১০% দিবে
পরিচালনা পর্ষদ গত ৩০ সেপ্টেম্বর শেষ হওয়া অর্থবছরে শেয়ার মালিকদের জন্য পাঁচ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ও ১০ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে এইচআর টেক্সটাইলের।
প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৮ মার্চ সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে ৫৪৫ পুরাতন বিমানবন্দর সড়কের ট্রাস্ট মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। এজিএমের রেকর্ড ডে ২৪ ফেব্রুয়ারি। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, ৩০ সেপ্টেম্বর শেষ হওয়া হিসাব অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ১৫ দশমিক ৫৫ টাকা, শেয়ারপ্রতি মোট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ১৩৫ দশমিক দুই টাকা এবং শেয়ারপ্রতি নিট ওপেনিং ক্যাশ ফ্লো ২৪ দশমিক ৯৯ টাকা। সূত্র: ডিএসই।
The Board of Directors has recommended cash dividend @ 5% and stock dividend @ 10%(HRTEX) for the year ended on September 30, 2010. Date of AGM: 28.03.2011, Time: 10:30 AM, Venue: Trust Milonayaton, 545, Old Airport Road, Dhaka Cantonment, Dhaka-1206. Record Date: 24.02.2011. The company has also reported Earning Per Share (EPS) of Tk. 15.55, Net Asset Value (NAV) per share of Tk. 135.2 and Net Operating Cash Flow per share of Tk. 24.99 for the year ended on September 30, 2010.
প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৮ মার্চ সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে ৫৪৫ পুরাতন বিমানবন্দর সড়কের ট্রাস্ট মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। এজিএমের রেকর্ড ডে ২৪ ফেব্রুয়ারি। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, ৩০ সেপ্টেম্বর শেষ হওয়া হিসাব অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ১৫ দশমিক ৫৫ টাকা, শেয়ারপ্রতি মোট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ১৩৫ দশমিক দুই টাকা এবং শেয়ারপ্রতি নিট ওপেনিং ক্যাশ ফ্লো ২৪ দশমিক ৯৯ টাকা। সূত্র: ডিএসই।
The Board of Directors has recommended cash dividend @ 5% and stock dividend @ 10%(HRTEX) for the year ended on September 30, 2010. Date of AGM: 28.03.2011, Time: 10:30 AM, Venue: Trust Milonayaton, 545, Old Airport Road, Dhaka Cantonment, Dhaka-1206. Record Date: 24.02.2011. The company has also reported Earning Per Share (EPS) of Tk. 15.55, Net Asset Value (NAV) per share of Tk. 135.2 and Net Operating Cash Flow per share of Tk. 24.99 for the year ended on September 30, 2010.
বৈঠক আজ ::: সিদ্ধান্ত আসবে(মঙ্গলবার)
পুঁজিবাজার-সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে নিয়ে আজ বাজার পর্যালোচনা বৈঠকে বসছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। এসইসি কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে। বৈঠকে শেয়ার ক্রয়ে মার্জিন ঋণের বর্তমান সীমা পদ্ধতি প্রত্যাহার করা হতে পারে বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এসইসির এক কর্মকর্তা জানান।
আগের মার্জিনের সীমা বাদ দিয়ে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর ওপর লোন দেওয়ার স্বাধীনতা ছেড়ে দেওয়া হতে পারে বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। আজকের সভায় দুই স্টক এঙ্চেঞ্জের প্রতিনিধি, মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি, লিস্টেট কম্পানিজ অব অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। জানা গেছে, এসইসি মার্জিন লোনের ব্যাপারে আর ঘন ঘন সিদ্ধান্ত পরিবর্তন বা পরিমার্জন করবে না_এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্যই আজ সভা আহ্বান করা হয়েছে। মার্জিন লোন নিয়ে এসইসির বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠায় কমিশন এ সিদ্ধান্ত নিতে পারে বলে কমিশন সূত্র জানিয়েছে। উল্লেখ্য, এর আগে এসইসি এক বছরে মার্জিন লোনের পরিমাণ ১২ বার পরিবর্তন করে। এর পর বাজারের সর্বকালের রেকর্ড ধসের পর বাজার-সংশ্লিষ্ট সব প্রতিনিধিদের দাবির মুখে এসইসি এ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে। ২০১০ সালের জুলাই মাসে এসইসি মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারদের সব মার্জিন লোনযোগ্য কম্পানির মার্জিন লোন ১.১ হিসেবে কার্যকর করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। এর আগে গত বছরের ১ ফেব্রুয়ারি এসইসি মার্জিন লোন পরিমাণ ১.১ থেকে বাড়িয়ে ১.৫ করে এবং পিইও রেশিও ৭৫ থেকে কমিয়ে ৫০-এ নামিয়ে আনে। এর দুদিন পর ৩ ফেব্রুয়ারি ঋণের হার ১.১.৫ থেকে কমিয়ে ১.১ করে। সর্বশেষ এসইসি মাজিন লোনের পরিমাণ ১.১.৫ থেকে বাড়িয়ে ১.২ করে।
The National Board of Revenue has achieved a big success in revenue receipts, 27 percent or around Tk 3,000 crore more than the target, in the first six months of current fiscal year.
If the trend continues, NBR will be able to realise more revenues than the target at the end of the current fiscal year, said NBR Chairman Nasiruddin Ahmed.
During July-December, the revenue administrator collected Tk 33,550 crore in revenues, up from Tk 26,394 crore in the same period of the previous fiscal year.
The body set a target to gather Tk 72,590 crore in revenues in fiscal 2010-11, which was fixed at Tk 30,720 crore for the first six months.
Ahmed disclosed the information at a press meet at its conference room in Dhaka yesterday.
The revenues collected from income taxes saw a growth of 34 percent, the highest this time. Realisation of value-added-tax (VAT) increased by 34 percent at local level while the collection went up 27 percent at import level.
"The higher the income tax collection the more it contributes to build a society," the chairman said.
"It was the result of NBR's sincere efforts." He said NBR officials are no more confined to office-based duty and frequently go on field trips that lessened fears among taxpayers. "It boosted revenue collections," he said.
He also said the tax collection process had been made simpler. The electronic tax collection has been introduced in many cases. These actually helped the organisation collect the revenues at all levels, he added.
The NBR has taken many people-based programmes this time, which helped increase the number of income tax returns submissions, said NBR member Basir Uddin Ahmed.
The number of submissions as of December 2010 was 9.83 lakh, up from 7.72 lakh in the same-year-ago period, he said.
NBR's income tax policy member Aminur Rahman said the target for revenue earnings from the sector will not fall short despite a recent fall in the share market.
NBR made the tax projection from the share market anticipating a daily transaction of Tk 1,500 crore. The average daily transaction will maintain the projected rate, regardless of a decrease in transactions in recent times, Rahman added.
Another NBR member, Farid Uddin, said: "In future we will attach highest emphasis to income tax." Mentioning the NBR team's recent visit to South Africa, he said only 4 percent of the tax comes from import level and 24 percent from VAT. "Income tax provides the rest."
NBR member (customs) Hussain Ahmed said the tenure of pre-shipment inspection system has been extended to December 2012. The appointment of a new company is now under process, he said.
আগের মার্জিনের সীমা বাদ দিয়ে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর ওপর লোন দেওয়ার স্বাধীনতা ছেড়ে দেওয়া হতে পারে বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। আজকের সভায় দুই স্টক এঙ্চেঞ্জের প্রতিনিধি, মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি, লিস্টেট কম্পানিজ অব অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। জানা গেছে, এসইসি মার্জিন লোনের ব্যাপারে আর ঘন ঘন সিদ্ধান্ত পরিবর্তন বা পরিমার্জন করবে না_এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্যই আজ সভা আহ্বান করা হয়েছে। মার্জিন লোন নিয়ে এসইসির বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠায় কমিশন এ সিদ্ধান্ত নিতে পারে বলে কমিশন সূত্র জানিয়েছে। উল্লেখ্য, এর আগে এসইসি এক বছরে মার্জিন লোনের পরিমাণ ১২ বার পরিবর্তন করে। এর পর বাজারের সর্বকালের রেকর্ড ধসের পর বাজার-সংশ্লিষ্ট সব প্রতিনিধিদের দাবির মুখে এসইসি এ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে। ২০১০ সালের জুলাই মাসে এসইসি মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারদের সব মার্জিন লোনযোগ্য কম্পানির মার্জিন লোন ১.১ হিসেবে কার্যকর করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। এর আগে গত বছরের ১ ফেব্রুয়ারি এসইসি মার্জিন লোন পরিমাণ ১.১ থেকে বাড়িয়ে ১.৫ করে এবং পিইও রেশিও ৭৫ থেকে কমিয়ে ৫০-এ নামিয়ে আনে। এর দুদিন পর ৩ ফেব্রুয়ারি ঋণের হার ১.১.৫ থেকে কমিয়ে ১.১ করে। সর্বশেষ এসইসি মাজিন লোনের পরিমাণ ১.১.৫ থেকে বাড়িয়ে ১.২ করে।
The National Board of Revenue has achieved a big success in revenue receipts, 27 percent or around Tk 3,000 crore more than the target, in the first six months of current fiscal year.
If the trend continues, NBR will be able to realise more revenues than the target at the end of the current fiscal year, said NBR Chairman Nasiruddin Ahmed.
During July-December, the revenue administrator collected Tk 33,550 crore in revenues, up from Tk 26,394 crore in the same period of the previous fiscal year.
The body set a target to gather Tk 72,590 crore in revenues in fiscal 2010-11, which was fixed at Tk 30,720 crore for the first six months.
Ahmed disclosed the information at a press meet at its conference room in Dhaka yesterday.
The revenues collected from income taxes saw a growth of 34 percent, the highest this time. Realisation of value-added-tax (VAT) increased by 34 percent at local level while the collection went up 27 percent at import level.
"The higher the income tax collection the more it contributes to build a society," the chairman said.
"It was the result of NBR's sincere efforts." He said NBR officials are no more confined to office-based duty and frequently go on field trips that lessened fears among taxpayers. "It boosted revenue collections," he said.
He also said the tax collection process had been made simpler. The electronic tax collection has been introduced in many cases. These actually helped the organisation collect the revenues at all levels, he added.
The NBR has taken many people-based programmes this time, which helped increase the number of income tax returns submissions, said NBR member Basir Uddin Ahmed.
The number of submissions as of December 2010 was 9.83 lakh, up from 7.72 lakh in the same-year-ago period, he said.
NBR's income tax policy member Aminur Rahman said the target for revenue earnings from the sector will not fall short despite a recent fall in the share market.
NBR made the tax projection from the share market anticipating a daily transaction of Tk 1,500 crore. The average daily transaction will maintain the projected rate, regardless of a decrease in transactions in recent times, Rahman added.
Another NBR member, Farid Uddin, said: "In future we will attach highest emphasis to income tax." Mentioning the NBR team's recent visit to South Africa, he said only 4 percent of the tax comes from import level and 24 percent from VAT. "Income tax provides the rest."
NBR member (customs) Hussain Ahmed said the tenure of pre-shipment inspection system has been extended to December 2012. The appointment of a new company is now under process, he said.
ঊর্ধ্বমুখী রাখাই শ্রেয়
অর্থবছরের প্রথমার্ধজুড়েই অভ্যন্তরীণ ঋণের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ব্যাপক হারে। ব্যাংকগুলো যে পরিমাণ আমানত সংগ্রহ করেছে, তার চেয়ে বেশি ঋণ দিয়েছে। কিন্তু উৎপাদনে তার তেমন প্রভাব পড়েনি। কারণ ঋণের পর্যাপ্ত তদারকি না থাকায় এবং গ্যাস-বিদ্যুতের সংকটের কারণে শিল্পঋণের একটা বড় অংশ চলে গেছে পুঁজিবাজারে। ঋণের অপব্যবহার মূল্যস্ফীতিকেও উসকে দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ মুদ্রানীতি পর্যালোচনায় এ তথ্য পাওয়া গেছে। রবিবার প্রকাশিত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাদশ মুদ্রানীতিতে বলা হয়েছে, গত বছরের জুন থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ মাসে অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ১৭.৬ শতাংশ। বেড়েছে বেসরকারি খাতে ঋণের পরিমাণও। জুন থেকে নভেম্বরের মধ্যে তা বেড়েছে ২৪.২ শতাংশ।
বেসরকারি খাতের এ ঋণের পরিমাণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিগত মুদ্রানীতির প্রক্ষেপণ এবং মোট দেশজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের তুলনায় অনেক বেশিই ছিল।
গত ২০০৯-১০ অর্থবছরের নভেম্বরের তুলনায় চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের নভেম্বরে শিল্পঋণের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩৮.৩ শতাংশ, এসএমই ঋণ বেড়েছে ৪২.৯ শতাংশ এবং কৃষিঋণ বেড়েছে ১৮.৮ শতাংশ। এই বিপুল পরিমাণে ঋণ ব্যাপক উৎপাদন বৃদ্ধির সম্ভাবনা জাগালেও এসব ঋণের কিছু কিছু, বিশেষভাবে শিল্প খাতের ঋণ গেছে পুঁজিবাজারে। এর অন্যতম কারণ ছিল গ্যাস এবং বিদ্যুৎ গ্যাসের সংযোগ না পাওয়া এবং ব্যাংকগুলোর পর্যাপ্ত মনিটরিংয়ের অভাব। এ ছাড়া এই ঋণ বিতরণের পরিমাণ ছিল ব্যাংকগুলোর আমানত সংগ্রহের তুলনায় অনেক বেশি। আমানত সংগ্রহের হার যেখানে ছিল ২১.৬ শতাংশ, সেখানে ঋণ বিতরণের হার ছিল ২৮.৪ শতাংশ। বিশ্লেষকদের মতে, বেসরকারি খাতের এই বিপুল ঋণের প্রবাহ এবং ঋণের অপব্যবহার মূল্যস্ফীতিতে ইন্ধন জুগিয়েছে। এবারের মুদ্রানীতির চ্যালেঞ্জ হবে_মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, উৎপাদনশীল খাতে ঋণের ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে টাকার মান ধরে রাখা। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, 'মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, উৎপাদনশীল খাতে ঋণের জোগান নিশ্চিত করা এবং বিদেশে দক্ষ জনশক্তি রপ্তানির মাধ্যমে রেমিট্যান্সের উচ্চপ্রবাহ ধরে রাখাই হচ্ছে এ মুদ্রানীতির বড় চ্যালেঞ্জ। ঘোষিত মুদ্রানীতি সময়োপযোগী হয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, 'যদিও মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশের আশপাশে থাকবে বলা হয়েছে, তবে আমার হিসেবে তা ৭ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে। এই মূল্যস্ফীতিকে সহনীয় পর্যায়ে রাখা হবে মুদ্রানীতির বড় চ্যালেঞ্জ।
সহনীয় রাখার উপায় সম্পর্কে তিনি বলেন, 'যদি উৎপাদনশীল খাতে ঋণের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়, তাহলে কর্মসংস্থান বাড়বে। বাড়বে প্রবৃদ্ধি অর্জনের মাত্রাও। এতে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বাড়লেও তা সহনীয় পর্যায়ে থাকবে। যদিও কর্মসংস্থান সৃষ্টি বাংলাদেশ ব্যাংকের একার কাজ নয়। তার পরও বাংলাদেশ ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের ঋণ উৎপাদনশীল খাতে যেমন, গার্মেন্টস, সার্ভিস সেক্টর, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি খাতে বিতরণে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টার জন্য পরামর্শ দিতে পারে। অপরদিকে জমি ক্রয়, আবাসন, ভোগ্যপণ্য ক্রয় ইত্যাদি খাতে ঋণের জোগান কমাতে নিরুৎসাহিত করতে পারে।' তিনি বলেন, 'মুদ্রাবাজারে সাম্প্রতিক সময়ের অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার পেছনে কাজ করেছে ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা, অদক্ষতা। তাদের দায়-সম্পদ ব্যবস্থাপনায় ঘাটতি ছিল। ভবিষ্যতে বাজারে তারল্য প্রবাহ যথাযথ তদারকি করতে হবে। পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ ঠিক রাখতে ডলার বিক্রয়ের পরিবর্তে ওভারড্রাফট দিতে পারে। এতে ব্যাংকের তারল্য যেমন ঠিক থাকবে, তেমনি বৈদেশিক মুদ্রার বাজারও স্থিতিশীল থাকবে। রেমিটেন্স প্রবাহের উচ্চ ধারা অব্যাহত রাখার প্রতি জোর দেন ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, 'বর্তমানে প্রবাসে কর্মরত আমাদের জনশক্তির ৭৩ শতাংশই অদক্ষ। সরকারের উচিত বিদেশে দক্ষ লোকবল পাঠানোর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া। কারণ ভবিষ্যতে আমাদের রপ্তানির চেয়ে আমদানি ব্যয় বাড়বে। সে ক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ঊর্ধ্বমুখী রাখাই শ্রেয়।'
Non-bank financial institutions (NBFIs) have logged huge profits from the booming stockmarket in step with banks, meandering away from their core business.
NBFIs recorded 25 percent growth in operating profits in 2010, statistics show. On average, 60 percent of the profits were generated through the capital market operations alone. Some institutions earned as high as 80-90 percent of their profits from the stock business.
"This is alarming that non-banks are earning a majority of their profits from the capital market, which is not their core business," said Mafizuddin Sarker, president of Bangladesh Leasing and Finance Companies Association (BLFCA). But he said it was "very natural and happened automatically".
Sarker, also the managing director of LankaBangla Finance, said NBFIs had no alternative avenue for investment other than stockmarket as the energy crisis slowed demand for industrial loans.
Twenty-nine non-bank financial institutions are operating in the market and 21 of them are listed on the stockmarket.
All these 29 NBFIs made combined operating profits worth Tk 862 crore in 2010, 25 percent more than the profit in 2009. Their operating profits were only Tk 489 crore in 2008.
But all the companies did not make equal profits from the stockmarket, according to industry insiders.
IDLC, LankaBangla and Prime Finance, which are the market leaders in terms of business size, made most of their profits from the capital market operations. Companies such as United Leasing and Uttara Finance pocketed the least from stockmarket business.
High concentration of NBFIs in the capital markets has been shrinking their exposure to the core business, such as lease financing.
"Lease financing has come down to 40 percent of total business in 2010 from 55 percent a year ago," said the BLFCA president. But he blamed the decline of lease financing on withdrawal of depreciation allowance in 2007.
Sensing increasing restrictions on NBFI's exposure to the stockmarket, the companies are now thinking of alternative windows for income.
"Small and medium enterprises and housing sector could be the potential areas to sustain our business growth," said Sarker.
LankaBangla has set a target to lend Tk 100 crore to small and medium enterprises and another Tk 125 crore to the housing sector in 2011, he said.
বেসরকারি খাতের এ ঋণের পরিমাণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিগত মুদ্রানীতির প্রক্ষেপণ এবং মোট দেশজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের তুলনায় অনেক বেশিই ছিল।
গত ২০০৯-১০ অর্থবছরের নভেম্বরের তুলনায় চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের নভেম্বরে শিল্পঋণের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩৮.৩ শতাংশ, এসএমই ঋণ বেড়েছে ৪২.৯ শতাংশ এবং কৃষিঋণ বেড়েছে ১৮.৮ শতাংশ। এই বিপুল পরিমাণে ঋণ ব্যাপক উৎপাদন বৃদ্ধির সম্ভাবনা জাগালেও এসব ঋণের কিছু কিছু, বিশেষভাবে শিল্প খাতের ঋণ গেছে পুঁজিবাজারে। এর অন্যতম কারণ ছিল গ্যাস এবং বিদ্যুৎ গ্যাসের সংযোগ না পাওয়া এবং ব্যাংকগুলোর পর্যাপ্ত মনিটরিংয়ের অভাব। এ ছাড়া এই ঋণ বিতরণের পরিমাণ ছিল ব্যাংকগুলোর আমানত সংগ্রহের তুলনায় অনেক বেশি। আমানত সংগ্রহের হার যেখানে ছিল ২১.৬ শতাংশ, সেখানে ঋণ বিতরণের হার ছিল ২৮.৪ শতাংশ। বিশ্লেষকদের মতে, বেসরকারি খাতের এই বিপুল ঋণের প্রবাহ এবং ঋণের অপব্যবহার মূল্যস্ফীতিতে ইন্ধন জুগিয়েছে। এবারের মুদ্রানীতির চ্যালেঞ্জ হবে_মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, উৎপাদনশীল খাতে ঋণের ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে টাকার মান ধরে রাখা। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, 'মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, উৎপাদনশীল খাতে ঋণের জোগান নিশ্চিত করা এবং বিদেশে দক্ষ জনশক্তি রপ্তানির মাধ্যমে রেমিট্যান্সের উচ্চপ্রবাহ ধরে রাখাই হচ্ছে এ মুদ্রানীতির বড় চ্যালেঞ্জ। ঘোষিত মুদ্রানীতি সময়োপযোগী হয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, 'যদিও মুদ্রানীতিতে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশের আশপাশে থাকবে বলা হয়েছে, তবে আমার হিসেবে তা ৭ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে। এই মূল্যস্ফীতিকে সহনীয় পর্যায়ে রাখা হবে মুদ্রানীতির বড় চ্যালেঞ্জ।
সহনীয় রাখার উপায় সম্পর্কে তিনি বলেন, 'যদি উৎপাদনশীল খাতে ঋণের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়, তাহলে কর্মসংস্থান বাড়বে। বাড়বে প্রবৃদ্ধি অর্জনের মাত্রাও। এতে মূল্যস্ফীতি কিছুটা বাড়লেও তা সহনীয় পর্যায়ে থাকবে। যদিও কর্মসংস্থান সৃষ্টি বাংলাদেশ ব্যাংকের একার কাজ নয়। তার পরও বাংলাদেশ ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের ঋণ উৎপাদনশীল খাতে যেমন, গার্মেন্টস, সার্ভিস সেক্টর, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি খাতে বিতরণে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টার জন্য পরামর্শ দিতে পারে। অপরদিকে জমি ক্রয়, আবাসন, ভোগ্যপণ্য ক্রয় ইত্যাদি খাতে ঋণের জোগান কমাতে নিরুৎসাহিত করতে পারে।' তিনি বলেন, 'মুদ্রাবাজারে সাম্প্রতিক সময়ের অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার পেছনে কাজ করেছে ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা, অদক্ষতা। তাদের দায়-সম্পদ ব্যবস্থাপনায় ঘাটতি ছিল। ভবিষ্যতে বাজারে তারল্য প্রবাহ যথাযথ তদারকি করতে হবে। পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ ঠিক রাখতে ডলার বিক্রয়ের পরিবর্তে ওভারড্রাফট দিতে পারে। এতে ব্যাংকের তারল্য যেমন ঠিক থাকবে, তেমনি বৈদেশিক মুদ্রার বাজারও স্থিতিশীল থাকবে। রেমিটেন্স প্রবাহের উচ্চ ধারা অব্যাহত রাখার প্রতি জোর দেন ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, 'বর্তমানে প্রবাসে কর্মরত আমাদের জনশক্তির ৭৩ শতাংশই অদক্ষ। সরকারের উচিত বিদেশে দক্ষ লোকবল পাঠানোর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া। কারণ ভবিষ্যতে আমাদের রপ্তানির চেয়ে আমদানি ব্যয় বাড়বে। সে ক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ঊর্ধ্বমুখী রাখাই শ্রেয়।'
Non-bank financial institutions (NBFIs) have logged huge profits from the booming stockmarket in step with banks, meandering away from their core business.
NBFIs recorded 25 percent growth in operating profits in 2010, statistics show. On average, 60 percent of the profits were generated through the capital market operations alone. Some institutions earned as high as 80-90 percent of their profits from the stock business.
"This is alarming that non-banks are earning a majority of their profits from the capital market, which is not their core business," said Mafizuddin Sarker, president of Bangladesh Leasing and Finance Companies Association (BLFCA). But he said it was "very natural and happened automatically".
Sarker, also the managing director of LankaBangla Finance, said NBFIs had no alternative avenue for investment other than stockmarket as the energy crisis slowed demand for industrial loans.
Twenty-nine non-bank financial institutions are operating in the market and 21 of them are listed on the stockmarket.
All these 29 NBFIs made combined operating profits worth Tk 862 crore in 2010, 25 percent more than the profit in 2009. Their operating profits were only Tk 489 crore in 2008.
But all the companies did not make equal profits from the stockmarket, according to industry insiders.
IDLC, LankaBangla and Prime Finance, which are the market leaders in terms of business size, made most of their profits from the capital market operations. Companies such as United Leasing and Uttara Finance pocketed the least from stockmarket business.
High concentration of NBFIs in the capital markets has been shrinking their exposure to the core business, such as lease financing.
"Lease financing has come down to 40 percent of total business in 2010 from 55 percent a year ago," said the BLFCA president. But he blamed the decline of lease financing on withdrawal of depreciation allowance in 2007.
Sensing increasing restrictions on NBFI's exposure to the stockmarket, the companies are now thinking of alternative windows for income.
"Small and medium enterprises and housing sector could be the potential areas to sustain our business growth," said Sarker.
LankaBangla has set a target to lend Tk 100 crore to small and medium enterprises and another Tk 125 crore to the housing sector in 2011, he said.
Subscribe to:
Posts (Atom)