ঋণ ও আমানতের সুদ হার নিয়ে ব্যাংকগুলোর ব্যবসায়ী পরিচালকদের মধ্যে পরস্পর বিরোধিতা রয়েছে। ব্যাংকের পরিচালকের চেয়ারে বসে ব্যবসায়ীরা ঋণ ও আমানতের সুদের হার বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন। আবার বাইরে এসে শিল্প-বাণিজ্যের স্বার্থে ঋণের সুদের হার কমানোর দাবি জানান।
তাঁদের কেউ কেউ বলছেন, নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত ঋণের সর্বোচ্চ সুদের হার বেঁধে দেওয়া। আবার কেউ বলছেন, তারল্য সংকট কাটাতে নির্ধারিত হারে ঋণ দেওয়া সম্ভব নয়। ব্যাংক ঋণের সর্বোচ্চ সুদের হার ১৩ শতাংশ বেঁধে দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে বাংলাদেশ ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএবি) নেতারা এই সীমা তুলে নেওয়ার দাবি জানালে গত ৯ মার্চ কেন্দ্রীয় ব্যাংক সর্বোচ্চ সুদের হার প্রত্যাহার করে।
সুদের হারের সীমা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে তখন বিএবি নেতারা প্রধানমন্ত্রীকে বলেছিলেন, ব্যাংকগুলোয় তারল্য সংকট রয়েছে। সেটা কাটাতে সঞ্চয়কারীদের বেশি হারে সুদ না দিলে আমানত সংগ্রহ করা যাচ্ছে না। আর বেশি সুদে আমানত সংগ্রহ করে নির্ধারিত ১৩ শতাংশে ঋণ দেওয়া সম্ভব নয়। এদিকে আমানতের সুদের হারের কোনো নির্ধারিত সীমা নেই। একেক ব্যাংক একেক হারে সুদ দিয়ে থাকে।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ওই সাক্ষাতের দিন নেতৃত্ব দিয়েছিলেন বিএবি প্রধান (চেয়ারম্যান) এঙ্মি ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার। তাঁর সঙ্গে অন্যান্য প্রতিনিধির মধ্যে ছিলেন এঙ্মি ব্যাংকের পরিচালক এ কে এম নুরুল ফজল বুলবুল। তিনি ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়েরও পরিচালক। গতকাল সোমবার এফবিসিসিআইয়ের নেতৃত্বে ব্যবসায়ীরা যখন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে দেখা করে ব্যাংক ঋণের সর্বোচ্চ সুদের হার নির্ধারণের দাবি জানান তখনো তাঁদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নুরুল ফজল বুলবুল। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে যে কয়েকটি ব্যাংক ঋণের সুদের হার বাড়িয়েছে তার মধ্যে এঙ্মি ব্যাংক অন্যতম।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ঋণের সর্বোচ্চ সীমা প্রত্যাহারের দাবি, ব্যাংকে বসে ঋণের সুদের হার বাড়ানো ও বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে সুদের সর্বোচ্চ সীমা কমানোর দাবি_পরস্পরবিরোধী এই অবস্থানের বিষয়ে জানতে চাইলে নুরুল ফজল বুলবুল সাংবাদিকদের বলেন, 'যে ধরনের দাবি করা হোক না কেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত স্বাধীনভাবে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া।'
Bangladesh Bank in a statement yesterday said it withdrew the 13 percent lending cap for the scheduled commercial banks in line with its flexible principle of interests adopted in 90s, but it would continue its moral suasion to keep it at 15 percent or below.
The statement also said the media reports on liquidity crisis is not based on facts, and the inter-bank call money rate is under control. It is not true that banks are suffering from acute crisis of foreign currencies, the statement added.
Since January 1990 the banking sector had been enjoying the flexible interest policy of the central bank, the objective of which was to let the market itself fix the interest rate for both the lending and the deposit based on demand and supply of funds.
But, the worldwide economic meltdown forced the BB to impose the lending ceiling for agriculture, large and medium industries, housing and trade financing.
Recently, the money regulator lifted the lending cap of 13 percent leaving agriculture and term loans for industry, while the rate on export loan remained at 7 percent and that in case of imports of essential commodity--rice, wheat, edible oil, pulses, onion, dates and sugar—remained at 12 percent.
The clarification came from the regulator at a time when the decision sparked widespread criticism from the businessmen.
তাঁদের কেউ কেউ বলছেন, নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত ঋণের সর্বোচ্চ সুদের হার বেঁধে দেওয়া। আবার কেউ বলছেন, তারল্য সংকট কাটাতে নির্ধারিত হারে ঋণ দেওয়া সম্ভব নয়। ব্যাংক ঋণের সর্বোচ্চ সুদের হার ১৩ শতাংশ বেঁধে দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে বাংলাদেশ ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএবি) নেতারা এই সীমা তুলে নেওয়ার দাবি জানালে গত ৯ মার্চ কেন্দ্রীয় ব্যাংক সর্বোচ্চ সুদের হার প্রত্যাহার করে।
সুদের হারের সীমা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে তখন বিএবি নেতারা প্রধানমন্ত্রীকে বলেছিলেন, ব্যাংকগুলোয় তারল্য সংকট রয়েছে। সেটা কাটাতে সঞ্চয়কারীদের বেশি হারে সুদ না দিলে আমানত সংগ্রহ করা যাচ্ছে না। আর বেশি সুদে আমানত সংগ্রহ করে নির্ধারিত ১৩ শতাংশে ঋণ দেওয়া সম্ভব নয়। এদিকে আমানতের সুদের হারের কোনো নির্ধারিত সীমা নেই। একেক ব্যাংক একেক হারে সুদ দিয়ে থাকে।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ওই সাক্ষাতের দিন নেতৃত্ব দিয়েছিলেন বিএবি প্রধান (চেয়ারম্যান) এঙ্মি ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার। তাঁর সঙ্গে অন্যান্য প্রতিনিধির মধ্যে ছিলেন এঙ্মি ব্যাংকের পরিচালক এ কে এম নুরুল ফজল বুলবুল। তিনি ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়েরও পরিচালক। গতকাল সোমবার এফবিসিসিআইয়ের নেতৃত্বে ব্যবসায়ীরা যখন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে দেখা করে ব্যাংক ঋণের সর্বোচ্চ সুদের হার নির্ধারণের দাবি জানান তখনো তাঁদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নুরুল ফজল বুলবুল। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে যে কয়েকটি ব্যাংক ঋণের সুদের হার বাড়িয়েছে তার মধ্যে এঙ্মি ব্যাংক অন্যতম।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ঋণের সর্বোচ্চ সীমা প্রত্যাহারের দাবি, ব্যাংকে বসে ঋণের সুদের হার বাড়ানো ও বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে সুদের সর্বোচ্চ সীমা কমানোর দাবি_পরস্পরবিরোধী এই অবস্থানের বিষয়ে জানতে চাইলে নুরুল ফজল বুলবুল সাংবাদিকদের বলেন, 'যে ধরনের দাবি করা হোক না কেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত স্বাধীনভাবে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া।'
Bangladesh Bank in a statement yesterday said it withdrew the 13 percent lending cap for the scheduled commercial banks in line with its flexible principle of interests adopted in 90s, but it would continue its moral suasion to keep it at 15 percent or below.
The statement also said the media reports on liquidity crisis is not based on facts, and the inter-bank call money rate is under control. It is not true that banks are suffering from acute crisis of foreign currencies, the statement added.
Since January 1990 the banking sector had been enjoying the flexible interest policy of the central bank, the objective of which was to let the market itself fix the interest rate for both the lending and the deposit based on demand and supply of funds.
But, the worldwide economic meltdown forced the BB to impose the lending ceiling for agriculture, large and medium industries, housing and trade financing.
Recently, the money regulator lifted the lending cap of 13 percent leaving agriculture and term loans for industry, while the rate on export loan remained at 7 percent and that in case of imports of essential commodity--rice, wheat, edible oil, pulses, onion, dates and sugar—remained at 12 percent.
The clarification came from the regulator at a time when the decision sparked widespread criticism from the businessmen.