(১৭০৮) বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের (বিএসসি) ■¥■ (১৭০৯) Khaleda blames govt for lawyer’s death

Friday, August 26, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের (বিএসসি) দুটি লাইটারেজ ট্যাংকারের ব্যবহারযোগ্য মেয়াদ আগামী বছর শেষ হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় বিএসসি সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে (পিপিপি) এক লাখ থেকে এক লাখ ২৫ ডিডবি্লউটি ধারণক্ষমতা সম্পন্ন দশ বছরের পুরনো একটি মাদার ট্যাংকার কেনার পরিকল্পনা করছে। প্রস্তাবিত মাদার ট্যাংকারটির দাম পড়বে প্রায় সাড়ে তিনশ' কোটি টাকা। এর মধ্যে বিপিসি দেবে ৩০ শতাংশ বাকি ৭০ শতাংশ বেসরকারি খাত থেকে নেওয়া হবে বলে বিএসসি সূত্রে জানা গেছে।
সূত্র জানায়, বিএসসির দুটি লাইটারেজ ট্যাংকার ২৫ বছর ধরে কাজ করার পর আগামী বছর এ দুটির মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে। মেয়াদ শেষের আগে উদ্যোগ নেওয়া না হলে তা বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। এ জন্য মেয়াদ শেষের আগেই একটি মাদার ট্যাংকার কেনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সূত্র জানায়, দেশের আমদানি করা জ্বালানি তেল পরিবহনের জন্য বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) বিদেশি তেলবাহী জাহাজ ব্যবহার করছে। আর এ জন্য প্রতিবছর ব্যয় হচ্ছে ১৭০ কোটি টাকা। ১০ বছরের পুরনো মাদার ট্যাংকারটি কেনা হলে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ের পাশাপাশি আমদানিকরা জ্বালানি তেল পরিবহনের ক্ষেত্রে ঝুঁকি অনেকটা কমে যাবে। এটি পরবর্তী ১৫ বছর ব্যবহার করা যাবে।
এ বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশন থেকে বলা হয়েছে, তেলবাহী একটি জাহাজ কেনা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। তবে যেহেতু বিএসসি একটি সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান সেহেতু জাহাজটি কেনার প্রয়োজনীয় অর্থের একটি অংশ বৈদেশিক ঋণ থেকে সংগ্রহ করা যাবে। প্রকল্পটি পিপিপির অধীনে বাস্তবায়ন করা যেতে পারে। পরিকল্পনা কমিশনের মতামতের পর বিএসসি পিপিপির অধীনে মাদার ট্যাংকারটি সংগ্রহের উদ্যোগ নিয়েছে বলে সূত্র জানায়। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে বিএসসির নৌবহরে মোট ১৩টি জাহাজ রয়েছে। আগামী ৩-৪ বছরের মধ্যেই এগুলো ব্যবহার অনুপোযোগী হয়ে পড়বে। অর্থাৎ আগামী ৩-৪ বছরের মধ্যেই ১৩টি জাহাজ নৌবহরে পুনর্স্ট্থাপন করতে হবে। এ অবস্থায় বিএসসি ১০ বছরের পুরনো ছয়টি জাহাজ কেনার চিন্তা করছে। আর এ জন্য মোট ব্যয় হবে প্রায় ১৩শ'কোটি টাকা।

এ ছাড়াও গভীর সমুদ্রে অবস্থানকারী মাদার ভেসেল থেকে অপরিশোধিত তেল বহনের কাজে নিয়োজিত দুটি লাইটেজ ট্যাঙ্কারেরও ২৫ বছর পূর্ণ হবে আগামী বছর। এসব বিবেচনায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ১০ বছরের পুরনো মাদার ট্যাঙ্কার কেনার উদ্যোগ নিয়েছে। 

=========================================

Khaleda blames govt for lawyer’s death

BNP to protest the death Saturday

In this August 11 photo, lawyer MU Ahmed's brother Abdus Samad and son Sabbir Ahmed are in tears at National Institute of Cardiovascular Diseases. Inset, Sabbir shows a mobile snapshot of his father on the hospital bed. Photo: STAR
BNP Chairperson Khaleda Zia on Friday said the government will have to bear all responsibilities for the ‘unnatural death’ of Supreme Court lawyer MU Ahmed in police custody.
The pro-BNP lawyer suffered a massive heart attack after police arrested him on August 11 and died on Friday in a city hospital.
“The government is responsible for the death of MU Ahmed,” Khaleda, who is now in Saudi Arabia, said in a statement after hearing the news over phone.
“Law enforcers brutally tortured him after his arrest and that is why the government cannot avoid responsibility for the incident,” said the opposition leader.
Shairul Kabir Khan, an official of chairperson’s press wing, told The Daily Star that she condemned and expressed her deep shock over the death.
“Ahmed’s death is nothing but a planned killing which was a part of government’s conspiracy to wipe out the opposition and a clear violation of human rights,” Shairul quoted Khaleda as saying.
Meanwhile, BNP acting secretary general Mirza Fakhrul Islam Alamgir said they will stage countrywide demonstrations on Saturday protesting what he said the killing of Ahmed.
As party of their nationwide protest, a protest rally will be held in front of party’s central office after the Janaza of MU Ahmed in the afternoon.
Advocate MU Ahmed died at around 1:00pm at Square Hospital, Biswajit, customer service officer of the hospital, told The Daily Star. He was admitted to the hospital on August 16.
The lawyer was rushed to the National Institute of Cardiovascular Diseases (NICVD) after he suffered the heart attack following his arrest in a police assault case.
Shahbagh police filed the case on August 2 against Ahmed and several other pro-opposition lawyers on charge of assaulting police personnel and preventing them from discharging their duties on the SC premises.
The High Court on August 10 rejected the bail pleas of MU Ahmed and 10 other pro-BNP lawyers in the case filed by Shahbagh Police Station.
The Detective Branch (DB) of police on August 17 handed over the custody of MU Ahmed to his wife Selina Ahmed in response to an application.
The detective branch of police on August 17 handed over Ahmed to his wife Selina Ahmed’s custody following an application by her.

(১৭০৬) আর্থিক ব্যবস্থায় ক্ষুদ্র অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর অংশ ৭.৩৩% ѼѼѼ (১৭০৭) ADP gathers steam But roads spent only 2pc money in July

Friday, August 26, 2011 Unknown

বাংলাদেশের সমগ্র আর্থিক ব্যবস্থায় ক্ষুদ্র অর্থায়নকারী বা

ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর অবদান প্রায় ৭ দশমিক ৩৩ শতাংশ। অথচ ভারতে এই হার ১ শতাংশেরও কম।
এ থেকেই প্রমাণিত হয় যে ক্ষুদ্র অর্থায়ন দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণের প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
আবার বাংলাদেশেই মাথাপিছু ক্ষুদ্রঋণগ্রহীতার জন্য ব্যয় হয় মাত্র ১৪ ডলার, যা বিশ্বের মধ্যে অন্যতম সর্বনিম্ন।
গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ মাইক্রোফাইন্যান্স রিভিউ ২০১১’ শীর্ষক এক পর্যালোচনা প্রতিবেদনে এসব তথ্য ও অভিমত তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে মূলত ২০০৯ সালের তথ্য-উপাত্ত ব্যবহার করা হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, এসব প্রতিষ্ঠান থেকে ক্ষুদ্রঋণগ্রহীতার সংখ্যাও বাড়ছে। বর্তমানে এদের সংখ্যা প্রায় এক কোটি ৮৫ লাখ। তবে এদের অনেকেই একাধিক উৎস থেকে ঋণ নিয়েছেন। সে হিসাবে ক্ষুদ্রঋণগ্রহীতার সংখ্যা দুই কোটি ৭০ লাখ।
দেশের ক্ষুদ্র অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করে সুসংহত আকারে তুলে ধরতে এই প্রথমবার বার্ষিক প্রতিবেদন আকারে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হলো। এটি প্রকাশ করেছে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাভুক্ত ব্র্যাক ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট।
রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টার মিলনায়তনে প্রতিবেদনটির আনুষ্ঠানিক মোড়ক উন্মোচন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান। প্রতিবেদন প্রণয়নকারী এমসিআরআইএলের মহাব্যবস্থাপক সঞ্জয় সিনহা অনুষ্ঠানে প্রতিবেদনের মূল বিষয়গুলো তুলে ধরেন।
এতে বলা হয়, ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী শীর্ষ ১০টি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থার বিশ্লেষণের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি প্রণীত হয়েছে। এই ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো: গ্রামীণ ব্যাংক, ব্র্যাক, আশা, ব্যুরো বাংলাদেশ, টিএমএসএস, এসএসএস, শক্তি ফাউন্ডেশন, উদ্দীপন, পিএমইউকে ও জেসিএফ। আবার এদের মধ্যে প্রথম তিনটি প্রতিষ্ঠান মোট ক্ষুদ্র অর্থায়নের প্রায় ৬২ শতাংশ সম্পন্ন করছে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান বলেন, ক্ষুদ্রঋণ বা অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সম্পর্কে এই প্রতিবেদনটি এই খাতের জন্য তো বটেই দেশের জন্যও একটি মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে।
আরেক প্রসঙ্গে আতিউর রহমান বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ ইউনূস অবসর নেওয়ার পরও গ্রামীণ ব্যাংক ফুরিয়ে যাবে না। কেননা, সরকার সার্চ কমিটির মাধ্যমে ব্যাংকটির জন্য নতুন প্রধান নির্বাহী নিয়োগের কাজ করছে।
তা ছাড়া গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালন কর্মকাণ্ড ও ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত সুগঠিত বলেও গভর্নর আতিউর রহমান উল্লেখ করেন।
ব্র্যাক ডেভেলেপমেন্ট ইনস্টিটিউটের পরিচালক সৈয়দ মেসবাহউদ্দিন হাশমীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক মাহবুব হোসেন, ইনস্টিটিউট অব মাইক্রোফাইন্যান্সের ভিজিটিং ফেলো রশিদ ফারুকী, বাংলাদেশ ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হাসান জামান, সিজিএপির জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা স্টিভ রাসমুসেন প্রমুখ।

==========================================

ADP gathers steam

But roads spent only 2pc money in July

The implementation of annual development programme (ADP) doubled in the first month of the current fiscal year compared to the same month last year due to the power ministry's spending a bigger fund.
However, though the communications minister complained that he was not getting adequate fund for road repair and maintenance, the roads and railways division got the third highest allocation in the ADP, but spent much less.
In July, the total ADP implementation was Tk 1,632 crore or 4 percent of the total outlay of Tk 46,000 crore for the current fiscal year.
In the same month last year, the implementation was 2 percent of the total allocation.
The amount spent in July this year was 95 percent higher than the amount spent in the same month last year -- Tk 836 crore.
Of the total amount spent, the share of local fund rose by 114 percent and that of foreign fund by 56 percent.
World Bank's (WB) senior economist Zahid Hussain said evaluating the ADP implementation on the basis of one month is premature.
However, he said the improvement was mainly due to higher spending by the power division and Local Government Engineering Department (LGED).
At the same time, other key ministries should also increase their implementation rate, he said.
Ten key ministries and divisions got around 70 percent of the total ADP allocation this year.
According to the Implementation Monitoring and Evaluation Division (IMED), the power division spent 14 percent, LGED 5 percent, health and family welfare ministry 5 percent, and energy and mineral resources division 1 percent of their total allocation in July.
However, bridge division and the agriculture ministry did not spend a single taka in July, while primary and mass education ministry, education ministry, and water resources ministry spent a meagre amount -- below 1 percent of their allocation.
Roads and railways division got allocation of Tk 4,562 crore -- the third highest among the 10 ministries and divisions -- but spent only Tk 89 crore in July.
An IMED official said, among the 197 projects of the roads and railways division, many are of road maintenance and development and some are ongoing projects. Though the communications minister blamed a lack of fund for their failure in repairing roads, their implementation rate is only 2 percent in July, the official said.
A finance ministry official said, apart from allocation in the development budget, the roads and railways division also gets a sizeable amount under the revenue budget every year. If the money was spent properly, the conditions of the roads would not be so dilapidated, the official added.
With the increase in the overall ADP implementation rate, the government's borrowing from the banking system is also going up.
The government borrowed Tk 2,978 crore from banks from July 1 to August 8, whereas the government did not borrow any money during the same period last year, rather repaid Tk 258 crore.
The finance ministry official said, alongside the development budget their expenditure in the revenue budget also shot up. However, the bank borrowing will remain within the government ceiling this year, he added.
The official also said it is better that the government goes for a steady borrowing throughout the year instead of borrowing a huge amount at the year-end.
In the current fiscal year, the government's target for total bank borrowing is Tk 18,957 crore. Last year the government borrowed Tk 19,316 crore which was more than its target.

(১৭০৪) ব্যাংকিং খাতে আবারও ■¥■ (১৭০৫) Market under surveillance: Faruk

Friday, August 26, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::  ব্যাংকিং খাতে আবারও তারল্য (নগদ টাকার) সংকট দেখা দিয়েছে।

ব্যাংকগুলোর অতিরিক্ত বিনিয়োগ, ঈদের কেনা কাটার জন্য ব্যাংক থেকে টাকা তোলা এবং অদক্ষ ফান্ড ম্যানেজমেন্টের কারণে এ সংকট দেখা দিয়েছে বলে অর্থনীতিবিদ, ব্যাংকার ও সাধারণ গ্রাহকরা মনে করছেন।

বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে প্রায় সব ধরনের গ্রাহকরা তাদের ডিপোজিট মানি (জমা) তুলে নিচ্ছেন।

একই সঙ্গে ব্যাংকগুলো দক্ষতার সঙ্গে তাদের ফান্ড ম্যানেজমেন্ট করতে না পারায় এ সংকটের সৃষ্টি হয়।

কলমানির (ওভার নাইট) সুদের হার হু হু করে বেড়ে যাচ্ছে। গত দু‘ তিন দিন ধরে কলমানির সুদের হার বাড়লেও সর্বশেষ বুধবার প্রায় ১২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।

তারল্য সংকট থাকলেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক কলমানির সুদের হার সবোর্চ্চ ১২ শতাংশ নির্ধারণ করে দেওয়ার ফলে তারল্য সংকট থাকলেও কলমানি নির্ধারণ করায় তা বুঝা যায় না।

রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন দুয়েকটি ব্যাংকসহ অধিকাংশ প্রাইভেট ব্যাংকগুলোতে তারল্য সংকট দেখা দিয়েছে।

সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের কর্মকর্তা ও গ্রাহকদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, গ্রাহকদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে লাইন ধরে টাকা তুলতে হচ্ছে।

টাকা তুলছেন এমন গ্রাহকের সংখ্যা ছিল অসংখ্য। এতেও কিছুটা তারল্য সংকট দেখা দিয়েছে। কলমানির মাধ্যেমে ধার করে ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের বিদায় করছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাংলানিউজকে বলেন, ‘ঈদের আগে স্বাভাবিকভাবেই মানুষের নগদ টাকার চাহিদা বৃদ্ধি পায়। এছাড়া একাধিক ব্যাংক অনেক আগেই তার ডিপোজিট গ্রোথের চেয়ে বেশি ঋণ বিতরণ করেছে। একই সঙ্গে ঋণ বিতরণে পূর্বের চুক্তি অনুযায়ী  এখনও ঋণ বিতরণ করতে হচ্ছে। এর ফলেও কিছু সংকট দেখা দিচ্ছে।’

তবে ঈদ উপলক্ষে ব্যাংকগুলোতে তারল্য সংকট দেখা দিলেও অল্প দিনের মধ্যে এ সংকট কেটে যাবে বলে মনে করছেন রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. আহমদ আল কবির।

তিনি বাংলানিউজকে বলেন, ‘ঈদের সময় ব্যাংক থেকে সকলেই টাকা তুলে বিভিন্নভাবে খরচ করেন। এসব কারণেই প্রতি বছর ঈদ এলেই ব্যাংকের উপর আর্থিক চাপ পড়ে। তখনই তারল্য সংকট দেখা দেয়। তবে এটা সাময়িক।’

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র মতে, কয়েক মাস আগেই কলমানির সুদের সর্বোচ্চ ১৭০ শতাংশে দাঁড়িয়েছিল।

এ সময় ব্যাকিং খাতে বড় ধরনের একটি অস্থিরতা বিরাজ করে। ওই সংকট মেটাতে এক ব্যাংক অন্য ব্যাংক থেকে ধার করে উচ্চ সুদে টাকা গ্রহন করে। এ কারণে কয়েকটি ব্যাংককে শাস্তিও প্রদান করে বাংলাদেশ ব্যাংক।

পাশাপাশি কলমানির সুদের হার ১৭০ থেকে কমিয়ে পর্যায়ক্রমে ১৬০, ১৫০, ১৪০, ১১৫ এবং সর্বশেষ ১২ শতাংশ নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। এটিই এখন বলবৎ রয়েছে।

অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, ঈদ এলে এমনিতেই ব্যাংক থেকে গ্রাহকরা বেশি করে টাকা তুলে। এছাড়া ব্যাংকগুলোর কিছু ভুলত্রুটির কারণে তারল্য সংকটের সৃষ্টি হয়। তবে আমার মনে হয় এই সংকট বেশি দিন থাকবে না। 



=============================================

(১৭০৫) Market under surveillance: Faruk

DHAKA: Commerce Minister Faruk Khan said the government is monitoring the market strictly to see whether any vested quarter is involved or not in price fixing to cash in on a buying binge during the month of fast and festival.

At the outset of the holy Ramadan, show-cause notices were served to the four firms- Partex Group, Meghna Group, Deshbandhu Group and S Alam Group-about the shutdown of sugar refineries, the minister told parliament about government action.

“Moreover, mobile court is being operated against the dishonest retail and wholesale businessmen in the city and they are being put to trial,” he added.

The minister made the remark in response to a question made by lawmaker Mustaq Ahmed Ruhi in a question-answer session of the parliament Thursday.

A total of 14 vigilance teams of commerce ministry are also monitoring regularly the 26 markets of the city and action is being taken against the unscrupulous businessmen, said Faruk, who faced criticisms from friends and foes over wayward market.

The annual demand for edible oils is 12 lakh metric tonnes and these are mainly imported from Argentina, Brazil, Uruguay, Paraguay, Malaysia and Indonesia, Faruk informed the House replying to another query from Golam Dastagir MP.

(১৭০২) বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) আসতে পারে ѼӜ∩ (১৭০৩) Facebook, LinkedIn threaten to slay Monster.com

Friday, August 26, 2011 Unknown

শেয়ারবাজার   ::::   বাংলাদেশ ব্যাংকের বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ আবার ১১ বিলিয়ন (১১০০ কোটি) ডলার ছাড়িয়েছে। ঈদ সামনে রেখে প্রাবাসী আয়ের (রেমিটেন্স) প্রবাহ বৃদ্ধি এবং আমদানি ব্যয় কমে আসায় বিষয়টি রিজার্ভ বাড়তে ভূমিকা রেখেছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান। খবর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের।
মঙ্গলবার রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ১০ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলার। বুধবার তা বেড়ে ১১ দশমিক ০৪ বিলিয়ন ডলার হয়। এই রিজার্ভ দিয়ে প্রায় চার মাসের আমদানি ব্যয় মিটানো যাবে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
গভর্নর বলেন, রিজার্ভ বাড়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে টাকার অবস্থানও শক্তিশালী হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রাবিনিময় হারের গতিবিধি পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, এর আগে চার বার রিজার্ভ ১১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছিল।
বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম রিজার্ভ ওই অংক অতিক্রম করে গত বছরের অক্টোবরে। ওই বছরের ডিসেম্বরের শেষ দিন রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ১১ দশমিক ১৭ বিলিয়ন ডলার। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির শেষে রিজার্ভ সামান্য কমে হয় ১১ দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলার। মার্চ মাস শেষে রিজার্ভ আবার বেড়ে রেকর্ড ১১ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলারে পেঁৗছায়।
এরপর আমদানি ব্যয় অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ায় রিজার্ভ কমতে থাকে। জুলাই মাসের শেষে তা ১০ বিলিয়ন ডলারে ঠেকে। তবে রোজার শুরু থেকে রেমিটেন্স বাড়ায় রিজার্ভ বাড়তে বাড়তে বুধবার ১১ দশমিক ০৪ বিলিয়নে পেঁৗছায়। আগামীতে রিজার্ভ আরো বাড়বে বলে আশা করছেন আতিউর রহমান।
গভর্নর বলেন, 'জুন মাস থেকেই আমদানি ব্যয় কমছে। অন্যদিকে রেমিটেন্স প্রবাহ আর রপ্তানি আয় বাড়ছে। এ কারণে রিজার্ভও বাড়ছে। সঙ্গে সঙ্গে ডলারের বিপরীতে টাকা শক্তিশালী হচ্ছে।'
আগামী কিছুদিনের মধ্যে দেশে কয়েকটি বড় বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) আসতে পারে জানিয়ে আতিউর রহমান বলেন, 'কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আলোচনা প্রায় চূড়ান্ত। এসব এফডিআই আসলে রিজার্ভ আরো বাড়বে।'
এদিকে চলতি মাসের শুরু থেকেই ডলারের বিপরীতে টাকা ধীরে ধীরে শক্তিশালী হচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী ৯ আগস্ট প্রতি ডলার ৭৪ টাকা ৯০ পয়সা থেকে ৭৪ টাকা ৯৫ পয়সায় লেনদেন হয়েছিল। বুধবার লেনদেন হয়েছে ৭৩ টাকা ৯০ পয়সা থেকে ৭৪ টাকা ১২ পয়সায়।
গত ২০১০-১১ অর্থবছরে রেমিটেন্স প্রবাহ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ০৩ শতাংশ। ২০০৯-১০ অর্থবছরে এই হার ছিল ১৩ দশমিক ৪০ শতাংশ। আর ২০০৮-০৯ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির পরিমাণ ছিল ২২ দশমিক ৪২ শতাংশ।
তবে চলতি অর্থবছরের শুরুতে রেমিটেন্স প্রবাহে আবার ঊর্ধ্বমুখী ধারা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ১০৩ কোটি ডলার রেমিটেন্স দেশে এসেছে- যা অোগের বছরের জুলাই মাসের চেয়ে ২০ শতাংশ বেশি। আর চলতি অগাস্ট মাসের প্রথম ১২ দিনেই (১২ আগস্ট পর্যন্ত) ৪৬ কোটি ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এ ছাড়া অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৯ শতাংশ। গত ২০১০-১১ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৪১ দশমিক ৪৭ শতাংশ। তবে জুলাই মাসে পণ্য আমদানির এলসি (ঋণপত্র) খোলার পরিমাণ কমেছে। ২০১০-১১ অর্থবছরে এলসি খোলার পরিমাণ ৪৩ দশমিক ২৬ শতাংশ বেড়েছিল। অর্থবছরের শেষ দুই মাস মে ও জুনে এই হার ৩৯ দশমিক ৬০ এবং ৩৪ দশমিক ৬০ শতাংশ বেড়েছিল। অবশ্য জুলাই মাসে তা ৭ দশমিক ৭ শতাংশ কমে যায়।
আন্তর্জাতিক মানদ- অনুযায়ী একটি দেশে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মিটানোর মতো বিদেশি মুদ্রা মজুদ থাকতে হয়। সেই হিসাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ দিয়ে অন্তত চার মাসের আমদানি ব্যয় মিটাতে পারবে বাংলাদেশ।

==========================================

 (১৭০৩) Facebook, LinkedIn threaten to slay Monster.com

Monster Worldwide isn't looking so monstrous lately.
Shares of the parent of online job board Monster.com are down nearly 70 percent this year, with most of that loss coming since early July. A company that once boasted a multi-billion dollar market valuation is now worth less than $1 billion.
Worries over slowing U.S. and European economies have dragged down employment-related shares in recent weeks, but Monster has fallen harder than peers because it faces a second threat besides a possible double-dip recession: increased competition from social media.
Monster serves as an illustration of how rapidly sites like LinkedIn and Facebook are creating wrenching changes for companies in the recruitment business.
LinkedIn's Hiring Solutions business, roughly half of its sales, is forecast to reach $384 million in revenue next year from 2011's estimated $243 million, according to JPMorgan.
With Monster and CareerBuilder together generating about $2 billion in annual revenue, that competition could hurt.
"The revenue impact will be so substantial that they could go into a tailspin," said Doug Berg founder of Jobs2Web.com, in reference to Monster. His firm provides recruitment marketing services for Best Buy , General Electric Co and others.
Companies are building their own career sites and are savvier about using search engines to attract applicants. Microsoft, for example, optimizes search results so its openings are more visible.
LinkedIn and Facebook offer unprecedented access to information. Someone looking at a position at a company can now reach out to the person who has just left that job; an employer can quietly target people at a competitor with the same title.
Citigroup downgraded its view of Monster this month, in part because competition "appears to have become more material more quickly." Deutsche Bank reiterated a "sell" rating, saying pricing appears soft and Monster is at a disadvantage to online peers.
Like many Internet stocks, Monster stock has never approached its 2000 peaks. But even as recently as 2007, the company, which was founded in 1994, was worth more than $6 billion and was considered a possible takeover candidate for Gannett , Yahoo! or Microsoft . Some speculated about a $60 per share buyout -- it traded late on Wednesday at just $7.50.
Social media offers a cost-effective way to find skilled workers who may not be actively looking for a job, while those searching for work can connect with hiring managers or tap their network of contacts.
"LinkedIn is probably the best positioned and probably going to cause Monster and Dice the most problems moving forward," said Morningstar analyst Vishnu Lekraj.
Apart from LinkedIn, Monster's competitors include specialty jobs site operator Dice Holdings Inc as well as CareerBuilder.com, owned by several newspapers, Indeed.com and The Ladders.com for high-income earners.
It has a fast-growing presence in emerging markets, a well-established brand, and, for now, double-digit growth in job postings to its network of websites.
But in the near-term, concerns about slowing growth and pricing pressure dominate. Whether its stock slide represents an opportunity to buy into a company with a solid franchise at a low price or a sign that its best days are in the past depends on how a number of things play out soon.
The Internet recruiter typically signs a large number of its contracts to post job openings at the end of the calendar year and those contracts could be smaller this year, said Avondale Partners analyst Jim Janesky.
"There could be even increased pressure from competition when we are in a more difficult economy because a lot of aspects of social networking (are) free," Janesky said.
Employers feel pressure to cut recruiting costs, but that could ease when and if the economy improves and hiring picks up, he added. If it does not, Monster would have to cut costs and scale back its marketing budget.
ecent jobs data have shown only modest U.S. employment growth and the jobless rate remains stuck above 9 percent.


 

(১৭০০) বিমা কোম্পানির পরিচালকেরা Ѽ Ѽ (১৭০১) Include all in anti-poverty efforts: Kumaratunga

Friday, August 26, 2011 Unknown


শেয়ারবাজার   ::::   সাধারণ বিমা কোম্পানির পরিচালকেরা তাঁদের মালিকানাধীন অন্য কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের বিমা নিজের বিমা কোম্পানিতে করতে পারবেন না।
এমন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে শিগগিরই একটি পরিপত্র জারি করা হবে বলে জানিয়েছেন বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) চেয়ারম্যান এম শেফাক আহমেদ।
গতকাল বুধবার রাজধানীর বিসিআইসি ভবনে অনুষ্ঠিত ‘সাধারণ বিমা শিল্পের সমস্যা ও সমাধান’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বিভিন্ন সাধারণ বিমা কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এবং এসব কোম্পানির ঢাকা ও ঢাকার প্রতিবেশী অঞ্চলের শাখাপ্রধানেরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
শেফাক আহমেদ বলেন, বিমা খাতে অনেক আগে থেকেই বিশৃঙ্খলা আছে। খাতটিতে এযাব ৎ অনেক নিয়ম-কানুনের লঙ্ঘন হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে। এগুলো দূর করতে যথাযথ পদক্ষেপ নেবে আইডিআরএ।
আইডিআরএর চেয়ারম্যান বলেন, দেখা যাচ্ছে একটি সাধারণ বিমা কোম্পানির কোনো পরিচালকের অন্য ব্যবসাও রয়েছে। যেসব ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক বিমা করতে হয়, সে ক্ষেত্রে তিনি তা করছেন নিজের মালিকানাধীন বিমা কোম্পানিতে। এতে অনেক জটিলতা তৈরি হচ্ছে। অর্থা ৎ কমে যাচ্ছে গোটা শিল্পেরই প্রিমিয়াম আয়।
শেফাক আহমেদ জানান, নতুন আইন হয়েছে। সে অনুযায়ী নতুন বিধিবিধানও তৈরি হচ্ছে। ৪৩টি সাধারণ বিমা কোম্পানির বর্তমান প্রিমিয়াম আয় দেড় হাজার কোটি টাকা। নিয়ম-কানুন মেনে চললে এ আয় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকায় উন্নীত করা সম্ভব।
এরই অংশ হিসেবে বিমা কোম্পানির পরিচালকদের অন্য ব্যবসার বিমা নিজের বিমা কোম্পানিতে না করার নিষেধাজ্ঞা আরোপের চিন্তা করা হচ্ছে বলে জানান শেফাক আহমেদ।
যেসব ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপক বিমা প্রতিনিধিদের কমিশন দেবেন না, সেসব ব্যাংককে বিমা করার ব্যাপারে কালো তালিকাভুক্ত করা হবে বলে জানান তিনি।
আইডিআরএর চেয়ারম্যান আরও বলেন, বিভিন্ন বিমা কোম্পানি আইন লঙ্ঘনের কারণে বর্তমানে জরিমানা গুনছে। নতুন আইনে জরিমানার অঙ্ক অনেক বাড়বে। কাজেই কোম্পানিকে এমনভাবে ব্যবসা পরিচালনা করতে হবে, সর্বোচ্চ জরিমানা আরোপে যেন আইডিআরএ বাধ্য না হয়।
আলোচনায় অংশ নিয়ে গ্রিনডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের এমডি নাসির এ চৌধুরী বলেন, বিমা শিল্পের উন্নয়নে আইডিআরএ ও বিমা কোম্পানিগুলোকে পরস্পরের প্রতি সহযোগিতামূলক হতে হবে।
পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের এমডি সিরাজুল ইসলাম বলেন, আইডিআরএ বিমা শিল্পের উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ করবে। কিন্তু বাস্তবে উন্নয়নের চেয়ে নিয়ন্ত্রণ করছে বেশি।
মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের এমডি নুরুল হক বলেন, বিমা শিল্পের রাতারাতি কোনো উন্নতি হবে না। আইডিআরএর সঙ্গে ঘন ঘন মতবিনিময় হলে এ শিল্পের জন্য ভালো হবে বলে মনে করেন তিনি।

==============================================

(১৭০১) Include all in anti-poverty efforts: Kumaratunga

Former Sri Lankan president Chandrika Bandaranaike Kumaratunga yesterday stressed the need for South Asian nations to promote inclusiveness and equitable distribution of wealth to address poverty and make democracy sustainable.
Kumaratunga urged regional leaders to ensure full participation of all in development efforts, as governments, often seen in South Asia, tend to slip into dictatorships.
“We will not probably emerge from poverty without inclusiveness and equitable distribution of wealth,” Kumaratunga said at a discussion on “Democracy and development: Alleviating poverty in South Asia” at BRAC Centre Inn in Dhaka.
Prof Rehman Sobhan, chairman of Centre for Policy Dialogue (CPD), presided over the programme organised by the private think-tank.
Kumaratunga, the first woman president of Sri Lanka, presented a lecture on the topic before taking questions from local politicians, lawmakers and civil-society representatives.
She identified economic and social inequality, cultural inequality, political inequality and nature of the state as factors in conflict and economic regression in the region.
“Poverty, inequality and exclusivity are directly linked and this may lead to conflict,” said Kumaratunga who retired from politics in 2005 after serving two terms as Sri Lanka's president.
She also linked good governance to durable development.
Kumaratunga said democracy and inclusiveness, which mean full participation of all including local government, are essential for development and prosperity.
“Village community worked extremely effective for centuries in South Asia, now political elites in different countries don't allow it to function,” she said. “We've the basis, but we've to work.”
Kumaratunga also said the intermingling of religion poses a threat to democracy in the region. She cited the example of Pakistan where religion played a key role in state formulation.
The former president of Sri Lanka admits that people are losing faith in democratic institutions, particularly in Sri Lanka. For example, she said Sri Lanka has seen a drastic decline in votes -- from 70-80 percent in the 1970s and 80s to 55 percent in 2010.
Speaking as a special guest, Gowher Rizvi, foreign affairs adviser to Prime Minister Sheikh Hasina, said people lose trust in democracy for the government's failure to deliver.
“Democracy's ability to distribute has been curbed and inequality widened,” Rizvi said.
Rehman Sobhan of CPD said development programmes have become more exclusive and inequality has gone up in the region. He said members of parliament do not want an active local government in Bangladesh.
Former foreign minister Anisul Islam Mahmud said he sees a lack of trust in democratic institutions across South Asia. Prof Mustafizur Rahman, executive director of CPD, delivered a welcome address.

Blog Archive