...
>>>>>> অর্থায়নের উৎস
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত কোম্পানিগুলো হচ্ছে—টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড, বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) এবং বাংলাদেশ কেব্ল শিল্প সংস্থা এবং বাংলাদেশ টেলিফোন শিল্প সংস্থা। এ ছাড়া স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন কোম্পানি হচ্ছে এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড।...
div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত কোম্পানিগুলো হচ্ছে—টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড, বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) এবং বাংলাদেশ কেব্ল শিল্প সংস্থা এবং বাংলাদেশ টেলিফোন শিল্প সংস্থা। এ ছাড়া স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন কোম্পানি হচ্ছে এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড। কিন্তু এর শেয়ার ছাড়ার কার্যক্রমে কোনো অগ্রগতি...
> বাংলাদেশ ব্যাংক, এসইসি, আইসিবি কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ে একটি কমিটি
যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সেতু বিভাগের অন্তর্গত বঙ্গবন্ধু সেতুর ভবিষ্যৎ টোল আয়ের বিপরীতে বন্ড ছাড়ার কার্যক্রম শুরু হয় ২০০৮ সালে। যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ব্যাংক, এসইসি, আইসিবি ও বঙ্গবন্ধু সেতু কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ে একটি কমিটি করা হয়। সেই কমিটি একটি প্রতিবেদন তৈরি করে সেতু বিভাগে পাঠালেও তা...
>>>>>>> নতুন এক তত্ত্ব
শেয়ার না ছাড়ার যুক্তি হিসেবে নতুন এক তত্ত্ব দিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়। সেটি হলো, শেয়ার ছাড়লে শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেবে। বিএনপির নেতৃত্বাধীন গত জোট সরকার আমলেও শেয়ার ছাড়া নিয়ে নেতিবাচক অবস্থান ছিল শিল্প মন্ত্রণালয়ের। তখন অবশ্য শিল্পমন্ত্রী ছিলেন বর্তমানে কারাবন্দী জামায়াতে...
২৬ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নয়টি
২৬ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে নয়টিই হলো জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের। বিদ্যুৎ বিভাগের দুটি। বাকি ১৫টি ছয় মন্ত্রণালয়ের। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, শেয়ার ছাড়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি টালবাহানা করছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ। এ বিভাগের আওতায় পদ্মা অয়েল একটি তালিকাভুক্ত কোম্পানি। এর রাইট শেয়ার ছাড়ার জন্য গত বছরের ১১ মে অর্থ মন্ত্রণালয় ১৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। কিন্তু জ্বালানি বিভাগ ২১ জুন এক পত্রে...
চূড়ান্ত সময়সীমা
শেয়ার ছাড়তে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো ২০০৫ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত চার বছরে আট দফা সময়সীমা বাড়িয়েছে। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বর্তমান সরকারও চূড়ান্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে কয়েক দফা। ২০১০ সালের ১৩ জানুয়ারি অর্থ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত আন্তমন্ত্রণালয়ের এক বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জানান, শেয়ার ছাড়তে হবে এমন প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৩২টিতে নামিয়ে আনা হয়েছে। তবে ছয়টিতে কিছু আইনি ঝামেলা থাকায় শেষ পর্যন্ত শেয়ার...
Subscribe to:
Posts (Atom)
Blog Archive
- ▼ 2011 (2088)