পুঁজিবাজারে স্থিতিবস্থা ফিরিয়ে আনতে সরকার সাম্প্রতিক সময়ে নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপই স্থগিত করছে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জানিয়েছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সূচকের সার্কিট ব্রেকার স্থগিত করা হবে, বুক বিল্ডিং পদ্ধতিও আপাতত থাকবে না। রোববার এসইসি, ডিএসই, সিএসই’র প্রধানদের সঙ্গে বৈঠকের পর বিকেলে সচিবালয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, মঙ্গলবার পুঁজি বাজার নতুন উদ্যমে শুরু হবে। পুঁজি বাজারে ব্যাপক সংস্কার আনা হচ্ছে উল্লেখ করেন অর্থমন্ত্রী। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বিপুল অংকের অর্থ বাজার থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে এমন অভিযোগের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, মোটেই বিপুল অংকের অর্থ উধাও হয়নি। সামান্য কিছু অর্থ সরে গেছে যা সংশোধন করা সম্ভব। তবে এ ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে শিগগিরই তদন্ত কমিটি হচ্ছে বলে জানান অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, দুই সপ্তাহের মধ্যেই এ বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। তিনি বলেন, ‘বিনিয়োগকারীদের আরেকটু সাবধান হতে হবে। দশ টাকা খাটিয়ে ৫০ টাকা হয়ে যাবে এটা এমন নয়। অনেক বিনিয়োগকারী পুজিবাজারের বিষয়গুলো জানেইই না। তাদের প্রশিক্ষণ ও সচেতন করা আমাদের কর্তব্য। একই সঙ্গে যারা সংশ্লিষ্ট তাদেরও।’ অর্থমন্ত্রী বলেন, উদ্ভুত পরিস্থিতিকে স্থিতিশীল করে তোলা সম্ভব এবং সরকার সে লক্ষেই কাজ করছে। ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য কোনো উদ্যোগ নেওয়া হবে কি না? এমন প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন,
‘বিনিয়োগকারীর স্বার্থ রক্ষা করাই আমাদের উদ্দেশ্য তবে কি পদক্ষেপ তা এ মুহুর্তে বলা কঠিন।’ মঙ্গলবারে বাজার খোলার সময় বাজার অনেক গোছানো হবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। এর আগে প্রধামন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা মশিউর রহমান, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, এসইসি চেয়ারম্যান, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবসহ অর্থ বিভাগের সচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন অর্থমন্ত্রী। সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথিভবন ‘পদ্মা’য় প্রধানমন্ত্রীর অর্থ বিষয়ক উপদেষ্টা, বেসরকারি খাত বিষয়ক উপদেষ্টা, বাংলাদেশ ব্যাংক, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, এসইসি, মার্চেন্ট ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশন প্রতিনিধিদের সঙ্গে জরুরি বেঠক করেন অর্থমন্ত্রী। তারপর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি।
এরপর শেয়ারবাজারের চলমান সঙ্কট থেকে উত্তরণের উপায় নির্ধারণে বিকেল চারটায় জরুরি বৈঠকে বসেন অর্থমন্ত্রী। বৈঠক শেষে সন্ধ্যা ছ’টায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন তিনি।
Trading on Dhaka Stock Exchange and Chittagong Stock Exchange will resume on Tuesday.
The trading, however, will remain closed on Monday on both the DSE and CSE.
Finance Minister AMA Muhith announced the decision at a press conference at his ministry in the evening. The announcement came after a marathon meeting with the stockmarket stakeholders earlier in the day.
He said all the stakeholders including the government, Securities and Exchange Commission (SEC), the bourses, merchant banks, institutional investors and general investors all had had ‘special role’ behind the market debacle.
"There is still enough scope to look at it," he said, expressing his hope that many things will come out from an investigation.
The minister admitted that shutting down the markets is not any good decision. "The markets should be allowed to run on its own course for its stability," he said.
Muhith said the markets would open on Tuesday rather than Monday for taking times to adopt some steps. "To restore confidence of the investors, we want to adopt some regulations, which will be effective from Tuesday."
‘বিনিয়োগকারীর স্বার্থ রক্ষা করাই আমাদের উদ্দেশ্য তবে কি পদক্ষেপ তা এ মুহুর্তে বলা কঠিন।’ মঙ্গলবারে বাজার খোলার সময় বাজার অনেক গোছানো হবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। এর আগে প্রধামন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা মশিউর রহমান, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, এসইসি চেয়ারম্যান, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবসহ অর্থ বিভাগের সচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন অর্থমন্ত্রী। সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথিভবন ‘পদ্মা’য় প্রধানমন্ত্রীর অর্থ বিষয়ক উপদেষ্টা, বেসরকারি খাত বিষয়ক উপদেষ্টা, বাংলাদেশ ব্যাংক, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, এসইসি, মার্চেন্ট ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশন প্রতিনিধিদের সঙ্গে জরুরি বেঠক করেন অর্থমন্ত্রী। তারপর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি।
এরপর শেয়ারবাজারের চলমান সঙ্কট থেকে উত্তরণের উপায় নির্ধারণে বিকেল চারটায় জরুরি বৈঠকে বসেন অর্থমন্ত্রী। বৈঠক শেষে সন্ধ্যা ছ’টায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন তিনি।
Trading on Dhaka Stock Exchange and Chittagong Stock Exchange will resume on Tuesday.
The trading, however, will remain closed on Monday on both the DSE and CSE.
Finance Minister AMA Muhith announced the decision at a press conference at his ministry in the evening. The announcement came after a marathon meeting with the stockmarket stakeholders earlier in the day.
He said all the stakeholders including the government, Securities and Exchange Commission (SEC), the bourses, merchant banks, institutional investors and general investors all had had ‘special role’ behind the market debacle.
"There is still enough scope to look at it," he said, expressing his hope that many things will come out from an investigation.
The minister admitted that shutting down the markets is not any good decision. "The markets should be allowed to run on its own course for its stability," he said.
Muhith said the markets would open on Tuesday rather than Monday for taking times to adopt some steps. "To restore confidence of the investors, we want to adopt some regulations, which will be effective from Tuesday."