আকুল আবেদনঃঃ নিচে প্রতিটি খবরের শুরুতে ও শেষে লাইক(Like) বাটন আছে । কোন একটি খবর ভাল লাগুক আর নাই লাগুক,যখনি একটি নিউজ পড়বেন,তখনি Like বাটনে ক্লিক করবেন সবসময়...(হাতজোড়)
(১৩৫৩) বেক্সিমকো, বেক্সটেক্স ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক \Like please\
শেয়ারবাজার :::: রেকর্ড ডেটের কারণে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানির লেনদেন আগামীকাল সোমবার স্থগিত থাকবে। কোম্পানিগুলো হলো- বেক্সিমকো, বেক্সটেক্স ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে রোববার এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
বিশেষ সাধারণ সভার (ইজিএম) রেকর্ড ডেটের কারণে বেক্সিমকো ও বেক্সটেক্সের এবং বার্র্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) রেকর্ড ডেটের কারণে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত থাকবে।
এদিকে রেকর্ড ডেটের পর আগামীকাল সোমবার থেকে জনতা ইন্স্যুরেন্স ও রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের স্বাভাবিক লেনদেন শুরু হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে রোববার এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
বিশেষ সাধারণ সভার (ইজিএম) রেকর্ড ডেটের কারণে বেক্সিমকো ও বেক্সটেক্সের এবং বার্র্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) রেকর্ড ডেটের কারণে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত থাকবে।
এদিকে রেকর্ড ডেটের পর আগামীকাল সোমবার থেকে জনতা ইন্স্যুরেন্স ও রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের স্বাভাবিক লেনদেন শুরু হবে।
(১৩৫২) ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড
শেয়ারবাজার :::: ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের এনএভি ঘোষণাডিবিএইচ
ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড জানিয়েছে, ২৬ মে শেষ হওয়া কর্মদিবস পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির প্রতি ইউনিট প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) বর্তমান বাজার দরে ১১.৩৫ টাকা এবং ক্রয়মূল্যের ভিত্তিতে ১২.৬৮ টাকা। প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। বর্তমান বাজার দরে প্রতিষ্ঠানটির মোট সম্পদের পরিমাণ ১৩৬,২৩,৯৫,০৫৭.৭০ টাকা। ক্রয়মূল্য অনুযায়ী মোট সম্পদ ১৫২,১০,৭১,১৩১.০৩ টাকা।
ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড জানিয়েছে, ২৬ মে শেষ হওয়া কর্মদিবস পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির প্রতি ইউনিট প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) বর্তমান বাজার দরে ১১.৩৫ টাকা এবং ক্রয়মূল্যের ভিত্তিতে ১২.৬৮ টাকা। প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। বর্তমান বাজার দরে প্রতিষ্ঠানটির মোট সম্পদের পরিমাণ ১৩৬,২৩,৯৫,০৫৭.৭০ টাকা। ক্রয়মূল্য অনুযায়ী মোট সম্পদ ১৫২,১০,৭১,১৩১.০৩ টাকা।
(১৩৫১) দ্রুত বৈঠক
শেয়ারবাজার :::: পুঁজিবাজার থেকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্জিত মুনাফা পুনরায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করার দাবি জানিয়েছে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (এফবিসিসিআই)। এ জন্য অর্থমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে অন্যান্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে দ্রুত বৈঠক করার অনুরোধ জানিয়েছে সংগঠনটি।
আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে এফবিসিসিআই সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত ‘ব্যাংকের সুদ, তারল্য সংকট এবং পুঁজিবাজার পরিস্থিতি’ নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
এ সময় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সভাপতি এ কে আজাদ। অন্যদের মধ্যে সংগঠনটির প্রথম সহসভাপতি মো. জসিমউদ্দিন, সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরীসহ পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ কে আজাদ, শিগগির এসইসি পুনর্গঠন, পুঁজিবাজারের ভিত শক্তিশালী করতে সরকারি ও বহুজাতিক কোম্পানিকে বাজারে আসারও পরামর্শ দেন। লিখিত বক্তব্যে সংগঠনের সভাপতি বলেন, গত বছরের এপ্রিল মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের সীমার মধ্যে বিনিয়োগ করার জন্য সতর্ক করে দেয়। সূচক যখন ছয় হাজার ৫০০ পয়েন্ট ছিল তখন যদি সতর্ক করা হতো তাহলে বাজার এতটা অতিমূল্যায়িত হতো না।
দুর্ভাগ্যজনকভাবে গত বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক যখন অনবরত বাড়ছিল তখন ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও এসইসি কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। অবশেষে ডিসেম্বরে তারা উদ্যোগ নিয়ে ব্যাংকগুলোকে শেয়ার বিক্রি করতে বাধ্য করল। এর মধ্য দিয়ে ব্যাংকগুলো প্রচুর লাভ করল। ফলে পুঁজিবাজারে ধস নামল এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা মার্জিন ঋণের মাধ্যমে অতিমূল্যায়িত শেয়ার কিনে ক্ষতিগ্রস্ত হলেন।
আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে এফবিসিসিআই সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত ‘ব্যাংকের সুদ, তারল্য সংকট এবং পুঁজিবাজার পরিস্থিতি’ নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
এ সময় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সভাপতি এ কে আজাদ। অন্যদের মধ্যে সংগঠনটির প্রথম সহসভাপতি মো. জসিমউদ্দিন, সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরীসহ পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এ কে আজাদ, শিগগির এসইসি পুনর্গঠন, পুঁজিবাজারের ভিত শক্তিশালী করতে সরকারি ও বহুজাতিক কোম্পানিকে বাজারে আসারও পরামর্শ দেন। লিখিত বক্তব্যে সংগঠনের সভাপতি বলেন, গত বছরের এপ্রিল মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের সীমার মধ্যে বিনিয়োগ করার জন্য সতর্ক করে দেয়। সূচক যখন ছয় হাজার ৫০০ পয়েন্ট ছিল তখন যদি সতর্ক করা হতো তাহলে বাজার এতটা অতিমূল্যায়িত হতো না।
দুর্ভাগ্যজনকভাবে গত বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক যখন অনবরত বাড়ছিল তখন ব্যাংকগুলোকে সতর্ক করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও এসইসি কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। অবশেষে ডিসেম্বরে তারা উদ্যোগ নিয়ে ব্যাংকগুলোকে শেয়ার বিক্রি করতে বাধ্য করল। এর মধ্য দিয়ে ব্যাংকগুলো প্রচুর লাভ করল। ফলে পুঁজিবাজারে ধস নামল এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা মার্জিন ঋণের মাধ্যমে অতিমূল্যায়িত শেয়ার কিনে ক্ষতিগ্রস্ত হলেন।
(১৩৫০) থেমে থাকেনি
শেয়ারবাজার :::: পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরানোর দাবিতে পূর্ব ঘোষিত অবস্থান ধর্মঘট পালন করছে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ।
১৫ দফা দাবিতে এই ধর্মঘটে বিনিয়োগকারীরা হাতে কালো পতাকা নিয়ে অবস্থান করছেন।
রোববার বেলা পৌনে ১২টা থেকে বিনিয়োগকারীরা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ভবনের সামনে এ কর্মসূচি পালন করছেন। চলবে বিকেল ৩টা পর্যন্ত।
বাজেট ঘোষণার আগ পর্যন্ত প্রতিদিনই এ কর্মসূচি চলবে বলে জানিয়েছেন সংগঠনের আহ্বায়ক মিজান উর রশিদ চৌধুরী।
তিনি বলেন, ‘অর্থমন্ত্রী ও গভর্নরকে পদত্যাগ করতে হবে। পাশাপাশি বাজেটে পুঁজিবাজার সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট বিষয়গুলো স্পষ্ট করতে হবে।’
একই সঙ্গে ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ গঠন করারও দাবি জানান তিনি।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিনিয়োগকারী আলমগীর হোসেন, কাজী নজরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম, ফয়সাল আহমেদ, মো. মিজান প্রমুখ।
গত বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজারে ব্যাপক দরপতনের ফলে বিক্ষোভ মিছিল করেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। তারা অর্থমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক গভর্নরের পদত্যাগ দাবি করে স্লোগান দেন। এছাড়া বাজেটের আগ পর্যন্ত তারা পুঁজিবাজারের লেনদেন বন্ধ রাখারও দাবি জানান।
পুঁজিবাজারের স্বাভাবিক অবস্থা ফেরাতে ওইদিন ১৫ দফা দাবিতে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের পক্ষ থেকে এসইসিকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
গত বৃহস্পতিবার এই অবস্থান ধর্মঘট কর্মসূচির কথা ঘোষণা করা হয়।
এসইসির কাছে দেওয়া স্মারকলিপিতে উল্লেখিত দাবিগুলো ছিল- বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এসএলআর ও সিআরআরের হার কমানো, আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের হার ২০ শতাংশ নির্ধারণ করা (যা বর্তমানে ২ থেকে ২.৫ শত্যাংশের বেশি নয়), দুর্নীতিবাজদের পুনরায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করার মাধ্যমে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করা, গত অর্থ বছরে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো পুঁজিবাজার থেকে যে মুনাফা অর্জন করেছে তা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোম্পানি পরিচালকদের বোনাস ও রাইটস শেয়ার থেকে প্রাপ্ত শেয়ার বিক্রিতে এক বছর স্থগিতাদেশ ঘোষণা করা, প্লেসমেন্টর টাকা অতিদ্রুত ফেরত দিয়ে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা, অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, ডিএসসি, সিএসই থেকে একজন করে প্রতিনিধি ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ৩ জন প্রতিনিধি নিয়ে ৭ জনের সমম্বয়ে মার্কেট মনিটরিং সেল গঠন করা। অযৌক্তিক হারে প্রিমিয়াম নিয়ে প্রাইমারি শেয়ার বাজারে আসা বন্ধ করা, মার্জিন লোনের হার ১:২ কার্যকর করা, ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংগুলোর শেয়ার লেনদেনে কমিশন ন্যূনতম ০ দশমিক ২৫ শতাংশ ধার্য করা, শেয়ারবাজারের সঠিক সূচক নির্নয় করা, বাজেটে কালো টাকা সাদা করার জন্য শর্ত সাপেক্ষে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার সুযোগ দেওয়া, শক্তিশালী মৌল ভিত্তিসম্মন্ন শেয়ারের ক্ষেত্রে উর্ধ্বমুখি মূল্য দশ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ করা, ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ গঠন করা এবং মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের দাবিগুলো বাস্তবায়ন করা।
১৫ দফা দাবিতে এই ধর্মঘটে বিনিয়োগকারীরা হাতে কালো পতাকা নিয়ে অবস্থান করছেন।
রোববার বেলা পৌনে ১২টা থেকে বিনিয়োগকারীরা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ভবনের সামনে এ কর্মসূচি পালন করছেন। চলবে বিকেল ৩টা পর্যন্ত।
বাজেট ঘোষণার আগ পর্যন্ত প্রতিদিনই এ কর্মসূচি চলবে বলে জানিয়েছেন সংগঠনের আহ্বায়ক মিজান উর রশিদ চৌধুরী।
তিনি বলেন, ‘অর্থমন্ত্রী ও গভর্নরকে পদত্যাগ করতে হবে। পাশাপাশি বাজেটে পুঁজিবাজার সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট বিষয়গুলো স্পষ্ট করতে হবে।’
একই সঙ্গে ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ গঠন করারও দাবি জানান তিনি।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিনিয়োগকারী আলমগীর হোসেন, কাজী নজরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম, ফয়সাল আহমেদ, মো. মিজান প্রমুখ।
গত বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজারে ব্যাপক দরপতনের ফলে বিক্ষোভ মিছিল করেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। তারা অর্থমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক গভর্নরের পদত্যাগ দাবি করে স্লোগান দেন। এছাড়া বাজেটের আগ পর্যন্ত তারা পুঁজিবাজারের লেনদেন বন্ধ রাখারও দাবি জানান।
পুঁজিবাজারের স্বাভাবিক অবস্থা ফেরাতে ওইদিন ১৫ দফা দাবিতে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের পক্ষ থেকে এসইসিকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
গত বৃহস্পতিবার এই অবস্থান ধর্মঘট কর্মসূচির কথা ঘোষণা করা হয়।
এসইসির কাছে দেওয়া স্মারকলিপিতে উল্লেখিত দাবিগুলো ছিল- বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এসএলআর ও সিআরআরের হার কমানো, আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগের হার ২০ শতাংশ নির্ধারণ করা (যা বর্তমানে ২ থেকে ২.৫ শত্যাংশের বেশি নয়), দুর্নীতিবাজদের পুনরায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করার মাধ্যমে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করা, গত অর্থ বছরে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো পুঁজিবাজার থেকে যে মুনাফা অর্জন করেছে তা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান কোম্পানি পরিচালকদের বোনাস ও রাইটস শেয়ার থেকে প্রাপ্ত শেয়ার বিক্রিতে এক বছর স্থগিতাদেশ ঘোষণা করা, প্লেসমেন্টর টাকা অতিদ্রুত ফেরত দিয়ে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা, অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, ডিএসসি, সিএসই থেকে একজন করে প্রতিনিধি ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ৩ জন প্রতিনিধি নিয়ে ৭ জনের সমম্বয়ে মার্কেট মনিটরিং সেল গঠন করা। অযৌক্তিক হারে প্রিমিয়াম নিয়ে প্রাইমারি শেয়ার বাজারে আসা বন্ধ করা, মার্জিন লোনের হার ১:২ কার্যকর করা, ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংগুলোর শেয়ার লেনদেনে কমিশন ন্যূনতম ০ দশমিক ২৫ শতাংশ ধার্য করা, শেয়ারবাজারের সঠিক সূচক নির্নয় করা, বাজেটে কালো টাকা সাদা করার জন্য শর্ত সাপেক্ষে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার সুযোগ দেওয়া, শক্তিশালী মৌল ভিত্তিসম্মন্ন শেয়ারের ক্ষেত্রে উর্ধ্বমুখি মূল্য দশ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ করা, ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ গঠন করা এবং মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের দাবিগুলো বাস্তবায়ন করা।
(১৩৪৯) নিয়োগপত্র হাতে পেয়েছি। এখনো সিদ্ধান্ত নিইনি
শেয়ারবাজার :::: সরকার এসইসির আরো দু’জন সদস্য নিয়োগ করেছে। এরা হচ্ছেন আমজাদ হোসেন ও আরিফ। আমজাদ হোসেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক। অন্যদিকে আরিফ খান জেনিথ ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের বর্তমান এমডি। এর আগে তিনি আইডিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং মার্চেন্ট ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছে।
আরিফ খানের সঙ্গে দুপুরে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, নিয়োগপত্র হাতে পেয়েছি। এখনো সিদ্ধান্ত নিইনি। এ মুহূর্তে পরিবার পরিজনদের সঙ্গে কথা বলবো । তারপর সিদ্ধান্ত নেবো।
আরিফ খানের সঙ্গে দুপুরে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, নিয়োগপত্র হাতে পেয়েছি। এখনো সিদ্ধান্ত নিইনি। এ মুহূর্তে পরিবার পরিজনদের সঙ্গে কথা বলবো । তারপর সিদ্ধান্ত নেবো।
(১৩৪৮) ৪৬ হাজার কোটি টাকা অনুমোদন
শেয়ারবাজার :::: জাতীয় অর্থনীতি পরিষদের (এনইসি) সভায় ২০১১-১২ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) জন্য ৪৬ হাজার কোটি টাকা অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
২০১০-১১ অর্থ বছরের তুলনায় ২০১১-১২ অর্থ বছরের বরাদ্দ ১০,১৭০ কোটি টাকা (সংশোধিত এডিপি বিবেচনা করে) বেশি। শতকরা হিসাবে ২৮ ভাগ বেশি।
এর মধ্যে সরকার অর্থায়ন করবে ২৭ হাজার ৩১৫ (মোট বাজেটের ৫৯ শতাংশ) কোটি টাকা এবং প্রকল্প সহায়তা থেকে আসবে ১৮ হাজার ৬৮৫ (মোট বাজেটের ৪১ শতাংশ) কোটি টাকা।
প্রধানমন্ত্রী ও জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে রোববার শেরেবাংলা নগরের পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এনইসি সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
এডিপিতে এবার মোট প্রকল্প সংখ্যা ১ হাজার ৩৯টি। এর মধ্যে ২০১০-১১ অর্থবছরের সংশোধিত এডিপি থেকে ২০১১-১২ অর্থবছরের এডিপিতে স্থানান্তরিত প্রকল্পের সংখ্যা ৯৬২টি এবং নতুনভাবে বরাদ্দসহ অন্তর্ভূক্ত প্রকল্পের সংখ্যা ৭৭টি।
এডিপিতে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বিদ্যুৎ-তেল-গ্যাস ও প্রাকৃতিক সম্পদ খাতে ৮ হাজার ২৮৬ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। পরিবহন খাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৭ হাজার ৭৪৯ কোটি ৭৯ লাখ টাকা, শিক্ষা ও ধর্ম খাতে ৬ হাজার ১২৪ কোটি ৬৭ লাখ টাকা, ভৌত পরিকল্পনা-পানি সরবরাহ ও গৃহায়ণ খাতে ৫ হাজার ৬৫১ কোটি ৬ লাখ টাকা, পল্লী উন্নয়ন ও পল্লী প্রতিষ্ঠান খাতে ৪ হাজার ৪০২ কোটি ৮৫ লাখ টাকা এবং কৃষি ও পানিসম্পদ খাতে ৪ হাজার ১০৯ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। এছাড়া স্বাস্থ্য-পুষ্টি-জনসংখ্যা ও পরিবার কল্যাণ খাতে ২ হাজার ৯৪২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
এনইসির সভা শেষে পরিকল্পনা মন্ত্রী একে খন্দকার সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
পরিকল্পনা মন্ত্রী একে খন্দকার বলেন, ‘অভ্যন্তরীণ সম্পদ, বৈদেশিক অর্থায়ন, ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা, বরাদ্দ অর্থের ব্যবহার, সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার বিবেচনা করে এবারের এডিপির পরিকল্পনা করা হয়েছে।’
বিভিন্ন মন্ত্রণালয় উন্নয়ন বাজেটে আরও বরাদ্দ চাইলেও তা আমলে নেওয়া হয়নি কেন- সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘দেশের সম্পদ সীমিত। তাই সবার চাহিদা অনুযায়ী বরাদ্দ দিতে পারি না। এই সীমিত সম্পদ দিয়ে কোন খাতে কত বিনিয়োগ করলে লাভ হবে তা বিবেচনা করেই এডিপি তৈরি করা হয়েছে।’
বৈদেশিক সাহায্যের কম ব্যবহার প্রসঙ্গে পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, ‘বিদেশি অর্থের অনেক শর্ত থাকে এবং এই অর্থ ছাড় করতে অনেক প্রক্রিয়া অবলম্বন করতে হয়। এসব কাজে অনেক সময় চলে যায়। তাই বৈদেশিক অর্থ ব্যয় কিছুটা কম হয়ে থাকে।’
তবে তিনি বলেন, ‘যদি বৈদেশিক অর্থের প্রকল্প বাস্তবায়ন বাড়ানো যায়, তাহলে এডিপি বাস্তবায়নের হার শতভাগের কাছাকাছি চলে যাবে।’
২০১০-১১ অর্থ বছরে এপ্রিল পর্যন্ত এডিপি বাস্তবায়নের হার ৬০ শতাংশ বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে একে খন্দকার বলেন, ‘৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা অনুযায়ী বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে এই বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রবৃদ্ধি বাড়াতে হলে শিল্প কারখানা খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। আর এজন্য চাই বিদ্যুৎ ও জ্বালানি। এর সঙ্গে রাজনীতি বা অন্যকিছুর সম্পর্ক নেই। প্রবৃদ্ধি বাড়াতে হলে উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ বাড়াতেই হবে। তাই এবারের এডিপির আকার বাড়ানো হয়েছে।
পরিকল্পনা সচিব এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘বৈদেশিক সাহায্যের ওপর নির্ভরতা কোনো ভালো লক্ষণ নয়। তাই এই সাহায্য যত কম নেওয়া যায় তত ভালো।’
সংশোধিত এডিপি
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভায় ২০১০-১১ অর্থ বছরের সংশোধিত এডিপিতে অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন প্রকল্পের বরাদ্দ পুনর্বিন্যাস এবং অতিরিক্ত বরাদ্দ অনুমোদন করা হয়েছে। এতে অর্থ বিভাগ কর্তৃক জিওবি (বাংলাদেশ সরকার) খাতে সংশোধিত এডিপিতে ৭০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ায় মোট এডিপির আকার দাঁড়িয়েছে ৩৫,৮৩০ কোটি টাকা। এর মধ্যে জিওবি ২৩,৯০০ কোটি টাকা এবং প্রকল্প সাহায্য ১১,৯৩০ কোটি টাকা।
কাজ না করা প্রকল্প পরিচালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ
প্রকল্প বাস্তবায়নের ধীরগতি, প্রকল্প পরিচালকদের অনেকে তার প্রকল্প এলাকা চেনে না- বলে সভায় কথা ওঠে। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী যেসব প্রকল্প পরিচালক তার প্রকল্প এলাকায় যান না বা প্রকল্প এলাকা চেনেন না, তাদের বাদ দেওয়ার নির্দেশ দেন। জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সভায় প্রধানমন্ত্রী রংপুর সিটি করপোরেশনের জন্য আলাদা বাজেট রাখতেও নির্দেশ দেন।
২০১০-১১ অর্থ বছরের তুলনায় ২০১১-১২ অর্থ বছরের বরাদ্দ ১০,১৭০ কোটি টাকা (সংশোধিত এডিপি বিবেচনা করে) বেশি। শতকরা হিসাবে ২৮ ভাগ বেশি।
এর মধ্যে সরকার অর্থায়ন করবে ২৭ হাজার ৩১৫ (মোট বাজেটের ৫৯ শতাংশ) কোটি টাকা এবং প্রকল্প সহায়তা থেকে আসবে ১৮ হাজার ৬৮৫ (মোট বাজেটের ৪১ শতাংশ) কোটি টাকা।
প্রধানমন্ত্রী ও জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে রোববার শেরেবাংলা নগরের পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এনইসি সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
এডিপিতে এবার মোট প্রকল্প সংখ্যা ১ হাজার ৩৯টি। এর মধ্যে ২০১০-১১ অর্থবছরের সংশোধিত এডিপি থেকে ২০১১-১২ অর্থবছরের এডিপিতে স্থানান্তরিত প্রকল্পের সংখ্যা ৯৬২টি এবং নতুনভাবে বরাদ্দসহ অন্তর্ভূক্ত প্রকল্পের সংখ্যা ৭৭টি।
এডিপিতে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বিদ্যুৎ-তেল-গ্যাস ও প্রাকৃতিক সম্পদ খাতে ৮ হাজার ২৮৬ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। পরিবহন খাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৭ হাজার ৭৪৯ কোটি ৭৯ লাখ টাকা, শিক্ষা ও ধর্ম খাতে ৬ হাজার ১২৪ কোটি ৬৭ লাখ টাকা, ভৌত পরিকল্পনা-পানি সরবরাহ ও গৃহায়ণ খাতে ৫ হাজার ৬৫১ কোটি ৬ লাখ টাকা, পল্লী উন্নয়ন ও পল্লী প্রতিষ্ঠান খাতে ৪ হাজার ৪০২ কোটি ৮৫ লাখ টাকা এবং কৃষি ও পানিসম্পদ খাতে ৪ হাজার ১০৯ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। এছাড়া স্বাস্থ্য-পুষ্টি-জনসংখ্যা ও পরিবার কল্যাণ খাতে ২ হাজার ৯৪২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
এনইসির সভা শেষে পরিকল্পনা মন্ত্রী একে খন্দকার সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
পরিকল্পনা মন্ত্রী একে খন্দকার বলেন, ‘অভ্যন্তরীণ সম্পদ, বৈদেশিক অর্থায়ন, ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা, বরাদ্দ অর্থের ব্যবহার, সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার বিবেচনা করে এবারের এডিপির পরিকল্পনা করা হয়েছে।’
বিভিন্ন মন্ত্রণালয় উন্নয়ন বাজেটে আরও বরাদ্দ চাইলেও তা আমলে নেওয়া হয়নি কেন- সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘দেশের সম্পদ সীমিত। তাই সবার চাহিদা অনুযায়ী বরাদ্দ দিতে পারি না। এই সীমিত সম্পদ দিয়ে কোন খাতে কত বিনিয়োগ করলে লাভ হবে তা বিবেচনা করেই এডিপি তৈরি করা হয়েছে।’
বৈদেশিক সাহায্যের কম ব্যবহার প্রসঙ্গে পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, ‘বিদেশি অর্থের অনেক শর্ত থাকে এবং এই অর্থ ছাড় করতে অনেক প্রক্রিয়া অবলম্বন করতে হয়। এসব কাজে অনেক সময় চলে যায়। তাই বৈদেশিক অর্থ ব্যয় কিছুটা কম হয়ে থাকে।’
তবে তিনি বলেন, ‘যদি বৈদেশিক অর্থের প্রকল্প বাস্তবায়ন বাড়ানো যায়, তাহলে এডিপি বাস্তবায়নের হার শতভাগের কাছাকাছি চলে যাবে।’
২০১০-১১ অর্থ বছরে এপ্রিল পর্যন্ত এডিপি বাস্তবায়নের হার ৬০ শতাংশ বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে একে খন্দকার বলেন, ‘৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা অনুযায়ী বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে এই বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রবৃদ্ধি বাড়াতে হলে শিল্প কারখানা খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। আর এজন্য চাই বিদ্যুৎ ও জ্বালানি। এর সঙ্গে রাজনীতি বা অন্যকিছুর সম্পর্ক নেই। প্রবৃদ্ধি বাড়াতে হলে উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ বাড়াতেই হবে। তাই এবারের এডিপির আকার বাড়ানো হয়েছে।
পরিকল্পনা সচিব এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘বৈদেশিক সাহায্যের ওপর নির্ভরতা কোনো ভালো লক্ষণ নয়। তাই এই সাহায্য যত কম নেওয়া যায় তত ভালো।’
সংশোধিত এডিপি
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভায় ২০১০-১১ অর্থ বছরের সংশোধিত এডিপিতে অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন প্রকল্পের বরাদ্দ পুনর্বিন্যাস এবং অতিরিক্ত বরাদ্দ অনুমোদন করা হয়েছে। এতে অর্থ বিভাগ কর্তৃক জিওবি (বাংলাদেশ সরকার) খাতে সংশোধিত এডিপিতে ৭০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ায় মোট এডিপির আকার দাঁড়িয়েছে ৩৫,৮৩০ কোটি টাকা। এর মধ্যে জিওবি ২৩,৯০০ কোটি টাকা এবং প্রকল্প সাহায্য ১১,৯৩০ কোটি টাকা।
কাজ না করা প্রকল্প পরিচালকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ
প্রকল্প বাস্তবায়নের ধীরগতি, প্রকল্প পরিচালকদের অনেকে তার প্রকল্প এলাকা চেনে না- বলে সভায় কথা ওঠে। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী যেসব প্রকল্প পরিচালক তার প্রকল্প এলাকায় যান না বা প্রকল্প এলাকা চেনেন না, তাদের বাদ দেওয়ার নির্দেশ দেন। জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সভায় প্রধানমন্ত্রী রংপুর সিটি করপোরেশনের জন্য আলাদা বাজেট রাখতেও নির্দেশ দেন।
(১৩৪৭) ধারাবাহিক
শেয়ারবাজার :::: আগের কার্যদিবসের ধারাবাহিকতায় সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববারও দেশের দুই পুঁজিবাজার ছিল চাঙা। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২৩৪টি প্রতিষ্ঠানের দাম ও সাধারণ সূচক বেড়েছে ৯২ পয়েন্ট। একই চিত্র চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সিএসইতে ১৭৩টি প্রতিষ্ঠানের দাম ও সাধারণ সূচক বেড়েছে ১৬৬ পয়েন্ট।
ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, রোববার লেনদেন শুরুর পাঁচ মিনিটের মধ্যে ডিএসইর সূচক ৮০ পয়েন্টের মতো বেড়ে যায়। এরপর ১১ টা ৫ থেকে ৩৫ মিনিট পর্যন্ত সূচক কমে। পরবর্তীতে আবার বাড়তে থাকে সূচক, যা দুপুর ১টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এভাবে কয়েকবার ওঠানামা করে দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ সূচক ৯২ পয়েন্ট বেড়ে উন্নীত হয় ৫ হাজার ৪৮৯ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক ৭৪ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৭১ পয়েন্টে উঠে আসে।
এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৬১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩৪টির, কমেছে ২৫টির এবং অপরিবর্তিত ছিল দুইটি প্রতিষ্ঠানের দাম।
রোববার ডিএসইতে মোট ৩ কোটি ৫১ লাখ ৪৯ হাজার ৪৯২টি শেয়ার ও ইউনিট ৯৬ হাজার ১৫২ বারে লেনদেন হয়। যার বাজার মূল্য মোট ৩৩০ কোটি ৯৭ লাখ ৮৭ হাজার টাকা। আগের কার্যদিবসে মোট লেনদেন হয়েছিল ২৯৬ কোটি ৪৮ লাখ ৭৩ হাজার টাকা।
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে লেনদেনের ভিত্তিতে (টাকায়) ডিএসইর শীর্ষ দশ কোম্পানি ছিল- বিএসআরএম স্টিলস, এমআই সিমেন্ট, পিএলএফএসএল, আফতাব অটোমোবাইলস, বেক্সিমকো, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ইউনাইটেড এয়্যারওয়েজ, আরএন স্পিনিং, মালেক স্পিনিং ও ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড।
এদিকে দাম বাড়ার দিক দিয়ে প্রথম দশ প্রতিষ্ঠান হলো- ওসিএল, কেপিসিএল, মাইডাস ফিন্যান্স, আইসিবি এএমসিএল প্রথম মিউচ্যুয়াল ফান্ড, কেয়া কসমেটিকস, বিডি থাই, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, এসিআই ফর্মুলেশন, রংপুর ফাউন্ড্রি ও আইসিবি এএমসিএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড।
দাম কমার দিক দিয়ে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠান হলো- অলটেক্স, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ডুলামিয়া কটন, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স, এমবিএল প্রথম মি.ফা., রেকিট বেনকিজার, লিগ্যাসি ফুটওয়্যার, এপেক্স স্পিনিং, লাফার্জ সুরমা ও সাউথইস্ট ব্যাংক প্রথম মিউচ্যুয়াল ফান্ড।
সিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, রোববার সিএসইর সাধারণ সূচক ১৬৬ পয়েন্ট বেড়ে উঠে আসে ৯ হাজার ৮৬৬ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক ২৫৫ পয়েন্ট বেড়ে স্থির হয় ১৫ হাজার ৩৩০ পয়েন্টে।
এদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৯৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭৩টির দামই বেড়েছে, কমেছে ১৪টির এবং অপরিবর্তিত ছিল আটটি প্রতিষ্ঠানের দাম।
রোববার সিএসইতে লেনদেন হয় মোট ৪৫ কোটি ৭৯ লাখ ২৯ হাজার ১৬৩ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছে মোট ৪৬ কোটি ৩৩ লাখ ৬৬ হাজার ৭০৮ টাকা।
ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, রোববার লেনদেন শুরুর পাঁচ মিনিটের মধ্যে ডিএসইর সূচক ৮০ পয়েন্টের মতো বেড়ে যায়। এরপর ১১ টা ৫ থেকে ৩৫ মিনিট পর্যন্ত সূচক কমে। পরবর্তীতে আবার বাড়তে থাকে সূচক, যা দুপুর ১টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এভাবে কয়েকবার ওঠানামা করে দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ সূচক ৯২ পয়েন্ট বেড়ে উন্নীত হয় ৫ হাজার ৪৮৯ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক ৭৪ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৫৭১ পয়েন্টে উঠে আসে।
এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৬১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩৪টির, কমেছে ২৫টির এবং অপরিবর্তিত ছিল দুইটি প্রতিষ্ঠানের দাম।
রোববার ডিএসইতে মোট ৩ কোটি ৫১ লাখ ৪৯ হাজার ৪৯২টি শেয়ার ও ইউনিট ৯৬ হাজার ১৫২ বারে লেনদেন হয়। যার বাজার মূল্য মোট ৩৩০ কোটি ৯৭ লাখ ৮৭ হাজার টাকা। আগের কার্যদিবসে মোট লেনদেন হয়েছিল ২৯৬ কোটি ৪৮ লাখ ৭৩ হাজার টাকা।
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে লেনদেনের ভিত্তিতে (টাকায়) ডিএসইর শীর্ষ দশ কোম্পানি ছিল- বিএসআরএম স্টিলস, এমআই সিমেন্ট, পিএলএফএসএল, আফতাব অটোমোবাইলস, বেক্সিমকো, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ইউনাইটেড এয়্যারওয়েজ, আরএন স্পিনিং, মালেক স্পিনিং ও ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড।
এদিকে দাম বাড়ার দিক দিয়ে প্রথম দশ প্রতিষ্ঠান হলো- ওসিএল, কেপিসিএল, মাইডাস ফিন্যান্স, আইসিবি এএমসিএল প্রথম মিউচ্যুয়াল ফান্ড, কেয়া কসমেটিকস, বিডি থাই, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, এসিআই ফর্মুলেশন, রংপুর ফাউন্ড্রি ও আইসিবি এএমসিএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড।
দাম কমার দিক দিয়ে শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠান হলো- অলটেক্স, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ডুলামিয়া কটন, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স, এমবিএল প্রথম মি.ফা., রেকিট বেনকিজার, লিগ্যাসি ফুটওয়্যার, এপেক্স স্পিনিং, লাফার্জ সুরমা ও সাউথইস্ট ব্যাংক প্রথম মিউচ্যুয়াল ফান্ড।
সিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, রোববার সিএসইর সাধারণ সূচক ১৬৬ পয়েন্ট বেড়ে উঠে আসে ৯ হাজার ৮৬৬ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক ২৫৫ পয়েন্ট বেড়ে স্থির হয় ১৫ হাজার ৩৩০ পয়েন্টে।
এদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৯৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭৩টির দামই বেড়েছে, কমেছে ১৪টির এবং অপরিবর্তিত ছিল আটটি প্রতিষ্ঠানের দাম।
রোববার সিএসইতে লেনদেন হয় মোট ৪৫ কোটি ৭৯ লাখ ২৯ হাজার ১৬৩ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছে মোট ৪৬ কোটি ৩৩ লাখ ৬৬ হাজার ৭০৮ টাকা।
Subscribe to:
Posts (Atom)
Blog Archive
-
▼
2011
(2088)
-
▼
May
(870)
-
▼
May 29
(12)
- আকুল আবেদনঃঃ নিচে প্রতিটি খবরের শুরুতে ও শেষে লাইক...
- (১৩৫৩) বেক্সিমকো, বেক্সটেক্স ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ই...
- (১৩৫২) ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড
- (১৩৫১) দ্রুত বৈঠক
- (১৩৫০) থেমে থাকেনি
- (১৩৪৯) নিয়োগপত্র হাতে পেয়েছি। এখনো সিদ্ধান্ত নিইনি
- (১৩৪৮) ৪৬ হাজার কোটি টাকা অনুমোদন
- (১৩৪৭) ধারাবাহিক
- (১৩৪৬) শেয়ারমার্কেট সংস্কার শীর্ষক সেমিনারে
- No title
- বিঃদ্রঃ এইমাত্র করা কমেন্ট পড়তে চাইলে, Reverse Chr...
- (১৩৪৫) লেনদেন শুরুর পাঁচ মিনিটের মধ্যে
-
▼
May 29
(12)
-
▼
May
(870)