(৬৩২) সবই বুঝলাম কিন্তু বাজার ডাউন কেন হইলো ????

Thursday, May 05, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার বাংলাদেশ
ফান্ডের বিনিয়োগ কার্যক্রম বৃহস্পতিবার সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে

এদিন সকাল সাড়ে ১০ টায় ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ’র (আইসিবি) চেয়ারম্যান . এম খায়রুল হোসেন এর উদ্বোধন করেন

সময় তিনি ৮৩২ টাকা করে তিতাস গ্যাস’র ৫০টি শেয়ার কেনেন

উদ্বোধনকালে খায়রুল হোসেন বলেন, ‘পুঁজিবাজারে তারল্যসঙ্কট ছিল বাংলাদেশ ফান্ডের বিনিয়োগ কার্যক্রমের মাধ্যমের এর কিছুটা সমাধান হচ্ছে।’

সময় তিনি বাংলাদেশ ফান্ডের বিনিয়োগ কার্যক্রমকে পুঁজিবাজারের ইতিহাসে অন্যতম মাইলফলক হিসাবে মন্তব্য করেন

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফায়েকুজ্জামান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের যুগ্ম সচিব কাজী শফিউল আজম, সেনাকল্যাণ ভবনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আরিফ আহমেদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক আবু মো. রাজি হাসান প্রমুখ

বাংলাদেশ ফান্ডে’র বিষয়ে আইসিবির এক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশ ফান্ডের পোর্টফোলিও পরিচালনার জন্য একটি বেসিক গাইডলাইন এরই মধ্যে নির্ধারণ করা হয়েছে গাইডলাইন অনুযায়ী বাংলাদেশ ফান্ডের পোর্টফোলিওতে শেয়ার ক্রয় করার জন্য ব্যাংক লিজিং খাত ব্যতিত প্রাথমিক ভিত্তি হিসেবে শেয়ারপ্রতি আয় (পিই) অনুপাত ২০ নির্ধারণ করা হয়েছে

তিনি বলেন, বর্তমান বাজার অনুযায়ী যেসব কোম্পানির শেয়ারের পিই অনুপাত ২০, ফান্ডের পোর্টফোলিওতে সেসব কোম্পানির শেয়ারই ক্রয় করা হবে তবে ব্যাংকের ক্ষেত্রে প্রাথমিক ভিত্তি হিসেবে পিই ১০ এবং লিজিং কোম্পানির ক্ষেত্রে পিই ১৫ নির্ধারণ করা হয়েছে

মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ক্ষেত্রে যেসব ফান্ড নিট অ্যাসেট ভ্যালুর (নেভ) নীচে রয়েছে, সেসব মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার বাংলাদেশ ফান্ডের পোর্টফোলিওতে ক্রয় করা হবে

উল্লেখ্য, পুঁজিবাজারে বিশ্বব্যাপী সাধারণত পিই ২০ নীচে থাকা কোম্পানির শেয়ারকে ভাল শেয়ার হিসেবে গণ্য করা হয় আর পিই ১৫ এর নীচে থাকা কোম্পানির শেয়ারকে মৌলভিত্তির শেয়ার হিসেবে বিবেচনা করা হয়

বর্তমানে ঢাকা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে নিবন্ধিত কোম্পানির সংখ্যা প্রায় ২৭০টি

নিবন্ধিত কোম্পানির মধ্যে ব্যাংক খাতে ৩০টি, লিজিং খাতে ২০টি, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে ৩৩টি এছাড়া ঔষধ, জ্বালানি, বস্ত্র, প্রকৌশল, বীমা, তথ্য প্রযুক্তি, সিমেন্ট সেবাসহ অন্যান্য খাতের কোম্পানির সংখ্যা প্রায় ১৮৭টি

ব্যাংক খাতে ৩০টি কোম্পানির মধ্যে পিই ১০ এর নীচে ১৬টি এবং লিজিং খাতে পিই ১৫ এর নীচে ৪টি কোম্পানির শেয়ার অবস্থান করছে

এছাড়া ব্যাংক লিজিং খাত ব্যতীত অন্যান্য খাতে ১৮৭টি কোম্পানির মধ্যে পিই ২০ এর নীচে মাত্র ২৪টি কোম্পানি রয়েছে

২৪টি কোম্পানির মধ্যে বস্ত্র খাতে ৫টি, জ্বালনি খাতে ৪টি, ঔষধ খাতে ৪টি, খাদ্য খাতে ২টি, বীমা খাতে ২টি, সিমেন্ট খাতে ১টি এবং অন্যান্য খাতে ৭টি কোম্পানির শেয়ার রয়েছে

প্রকৌশল, তথ্য প্রযুক্তি, পাট, পেপার এন্ড প্যাকেজিং এবং সেবাখাতে পিই ২০ এর নীচে কোন কোম্পানীর শেয়ার বর্তমানে নেই

উল্লেখ্য, গত ১৮ এপ্রিল এসইসি বাংলাদেশ ফান্ড নামে হাজার কোটি টাকার মেয়াদহীন মিউচ্যুয়াল ফান্ড অনুমোদন করে ফান্ডের ট্রাস্টি কাস্টডিয়ান হিসেবে কাজ করছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড সম্পদ ব্যবস্থাপক হিসেবে রয়েছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড

এর আগে পুঁজিবাজারের পতনের ধারা রোধ করতে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি হাজার কোটি টাকার ফান্ড গঠন করার সিদ্ধান্ত নেয় আইসিবি

কয়েক দফা আলোচনার পর মার্চ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে

গত ২৯ মার্চ এসইসিতে ফান্ড নিবন্ধনের আবেদন জমা দেওয়া হয়

১৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত কমিশন সভায় এই ফান্ড অনুমোদন করা হয় গত ২৮ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ফান্ডের নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়

বাংলাদেশ ফান্ডের আকার হবে হাজার কোটি টাকা

এর মধ্যে আটটি উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান দেড় হাজার কোটি টাকা যোগান দিয়েছে এর মধ্যে আইসিবি ৫০০ কোটি টাকা, অগ্রণী ব্যাংক ২৫০ কোটি টাকা, সোনালী ব্যাংক ২০০ কোটি টাকা, জনতা ব্যাংক ২০০ কোটি টাকা, সাধারণ বীমা করপোরেশন ১০০ কোটি টাকা, রূপালী ব্যাংক ১০০ কোটি টাকা, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ১০০ কোটি টাকা এবং জীবন বীমা কর্পোরেশন ৫০ কোটি টাকা দিয়েছে

ফান্ডের সম্পদ ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে আইসিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি এছাড়া আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি বাংলাদেশ ফান্ডের ট্রাস্টি কাস্টডিয়ানের দায়িত্ব পালন করছে

মেয়াদহীন (ওপেন এন্ড) মিউচ্যুয়াল ফান্ড হিসেবে গঠিত এই বাংলাদেশ ফান্ডের মোট অর্থের ৭৫ শতাংশ পুঁজিবাজারে এবং বাকি ২৫ শতাংশ মুদ্রাবাজারের অন্যান্য ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করা হবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তহবিলের আকার বাড়ানো যাবে

(৬৩১) এমআই সিমেন্টঃ লেনদেন শুরুর তারিখ ঠিক করা হবে

Thursday, May 05, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার এমআই
সিমেন্ট ফ্যাক্টরি লিমিটেডকে আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) তালিকাভুক্ত করা হয়েছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটিকে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে বলে এমআই সিমেন্টের মহাব্যবস্থাপক মুক্তার হোসেন তালুকদার জানিয়েছেন
মুক্তার হোসেন তালুকদার বলেন, সিএসইর সঙ্গে কথা বলে লেনদেন শুরুর তারিখ ঠিক করা হবে
অবশ্য প্রতিষ্ঠানটিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়নি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) গত ২০ জানুয়ারি কোম্পানিটির শেয়ার অতিমূল্যায়িত উল্লেখ করে সরকার তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়া স্থগিত করে পরে সরকারের নির্দেশে শর্তসাপেক্ষে তালিকাভুক্তির উদ্যোগ নেয় এসইসি
এদিকে সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে কোম্পানির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, তাদের কোম্পানির শেয়ারের দাম কোনোভাবেই অতিমূল্যায়িত নয় সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী কোম্পানির শেয়ারের মূল্য আয় অনুপাত ১৬-এর নিচে, সিমেন্ট খাতের খাতের তালিকাভুক্ত যেকোনো কোম্পানির চেয়ে কম

(৬৩০) অগ্রণী ইনস্যুরেন্স

Thursday, May 05, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার অগ্রণী
ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ ২০১০ সালের জন্য ১০ শতাংশ শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে
প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) ২৬ জুন সকাল ১০টায় ঢাকার কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে অনুষ্ঠিত হবে এজিএমের রেকর্ড ডেট ১৬ মে প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, ওই সময় শেয়ারপ্রতি আয় ১৭.৪৯ টাকা, শেয়ারপ্রতি মোট সম্পদমূল্য ১৩২ টাকা নেট ওপেনিং ক্যাশ ফ্লো .৬৪ টাকা

(৬২৯) বিএসসি-- BSC

Thursday, May 05, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার দীর্ঘ
১৯ বছর পর রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন (বিএসসি) নতুন জাহাজ কেনার উদ্যোগ নিয়েছে তবে আর্থিক সংকটের কারণে প্রথমবারের মতো জয়েন্ট ভেঞ্চারে জাহাজ কিনছে বিএসসি

যৌথ উদ্যোগে জাহাজ ক্রয়ের বিষয়টি স্বীকার করে বিএসসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমোডর মকসুমুল কাদের বাংলানিউজকে বলেন, ‘সরকারি-বেসরকারি যৌথ অংশিদারিত্বে জাহাজ ক্রয় করে পরিচালনার সিদ্ধান্তটি আমাদের একটি ভিন্ন ট্যাকটিস এতে বিএসসি লাভবান হবে বলে আমরা মনে করছি।’

প্রসঙ্গত যৌথভাবে জাহাজ ক্রয় এবং পরিচালনার জন্য দেশি-বিদেশি আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে এক্সপ্রেশন অব ইন্টারেস্ট (ইওআই) চেয়ে গত বুধবার জাতীয় একটি দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বিএসসি আগামী ২১ জুন হচ্ছে ইওআই বিক্রির শেষ তারিখ

উল্লেখ্য, দু’টি লাইটারেজ ট্যাংকার, ১০টি বহুমূখী পণ্যবাহী জাহাজ এবং একটি কনটেইনার জাহাজসহ বিএসসি’র বহরে বর্তমানে জাহাজ আছে মাত্র ১৩টি

কয়েক বছর ধরে বিএসসি আমদানিকৃত জ্বালানি তেল পরিবহনের জন্য একটি মাদার ট্যাংকার কেনার জন্য নানাভাবে চেষ্টা তদবির করলেও আর্থিক সহায়তা মেলেনি ফলে ১৯৮২ সাল থেকে বিদেশি জাহাজ ভাড়া করে বাংলাদেশ পেট্র্রোলিয়াম কর্পোরেশনের (বিপিসি) জন্য তেল পরিবহন করছে বিএসসি এতে বছরে সরকারকে প্রায় চার’শ কোটি টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিএসসি’র কর্মকর্তারা

এর আগে ১৯৭৭ সালে বিএসসি প্রথমবাংলার নূর’ নামে একটি মাদার ট্যাংকার কিনলেও অলাভজনক বলে ১৯৮২ সালেই সেটি বিক্রি করে দেওয়া হয়

এর আওতায় এক লাখ থেকে এক লাখ ২৫ হাজার টন ধারণক্ষমতা ¤পন্ন অনধিক ১০ বছরের পুরনো মাদার ট্যাংকার কেনা হবে পত্রিকায় প্রকাশিত বিএসসি’র বিজ্ঞপ্তিুে জাহাজের সম্ভাব্য কোনো মূল্য উল্লেখ করা না হলেও সেটা চার থেকে পাঁচশ’ কোটি টাকা হতে পারে বলে বিএসসি’র কর্মকর্তারা জানিয়েছেন

প্রসঙ্গে বিএসসি’র এমডি মকসুমুল কাদের বাংলানিউজকে জানান, ‘যৌথ অংশিদারিত্বে জাহাজ ক্রয় এবং পরিচালনার ক্ষেত্রে বিএসসি ৩০ শতাংশ অর্থ দেবে বাকীটা নির্বাচিত আগ্রহী প্রতিষ্ঠান বহন করবে একইভাবে জাহাজ পরিচালনা বাবদ লাভের ক্ষেত্রে বিএসসি পাবে ৪০ শতাংশ এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠান পাবে ৬০ শতাংশ।’

তবে কৌশলগত কারণে জাহাজের সম্ভাব্য মূল্য প্রকাশ করতে চাননি তিনি

উল্লেখ্য, ১৯৭২সালেবাংলার দুত’ এবংবাংলার সম্পদ’ নামে দুটি জাহাজ নিয়ে যাত্রা শুরু করে বিএসসি পরবর্তীতে বিএসসির বহরে ২৬টি জাহাজ সংযুক্ত হলেও ক্রমাগত লোকসানের মুখে বিক্রী করে দিতে হয় ১৩টি জাহাজ সর্বশেষ ১৯৯১ সালে বিএসসি’র বহরে যুক্ত হয় এমভি বাংলার শিখা নামে একটি কার্গো জাহাজ

পত্রিকায় প্রকাশিত মাদার ট্যাংকার কেনার জন্য প্রকাশিত ইওআই-তে বলা হয়েছে আন্তর্জাতিকভাবে জাহাজ পরিচালনা, জাহাজ ক্রয় এবং ব্যবস্থাপনায় দক্ষ এবং প্রতিষ্ঠিত যেকোনো কোম্পানি সংস্থার ঢাকার মতিঝিলস্থ অফিস, চট্টগ্রামের সল্টগোলাস্থ হেড অফিস এবং সিঙ্গাপুরে কলইয়ার শিপিং লিমিটেড কোম্পানি থেকে ইওআই ক্রয় করতে পারবেন ২২ জুন সল্টগোলা বিএসসি ভবনে হিসাবরক্ষণ শাখার মহাব্যবস্থাপক বরাবর সেটি জমা দিতে হবে

(৬২৮) পন্ড

Thursday, May 05, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার সপ্তাহের শেষ দিনেও শেয়ারবাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা ছিল তবে আগের দিনের তুলনায় লেনদেন কিছুটা বেড়েছে

বৃহস্পতিবার সকালে বাজার শুরু হওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যে উর্ধ্বমুখী থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিম্নমূখী অবস্থা নিতে থাকে দিন শেষে ডিএসইসর সাধারণ সূচক ৭৩ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট নেমে হাজার ৮৯৯ দশমিক ৪০ পয়েন্টে এসে দাঁড়ায়

তবে আগের দিনের তুলনায় লেনদেন ছিল কিছুটা বেশি

বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) বৃহস্পতিবার ২৪৫টি কোম্পানির কোটি ৮২ লাখ ৬৯ হাজার ৪১৪ টি শেয়ার মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে

ডিএসইতে বৃহস্পতিবার মোট লেনদেনের পরিমাণ ৫৩১ কোটি ৫৭ লাখ ৫৬ হাজার ২৬৩ টাকা যা আগের দিনের চেয়ে ১৫০ কোটি ১৩ লাখ টাকা বেশি

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ফান্ডের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর সূচক বেশ বেড়ে যায় তবে এক পর্যায়ে শেয়ার বিক্রির চাপ বেশি হওয়ায় শেষ পর্যন্ত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ধরে রাখতে পারে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ সূচক নিম্নগামী হলেও লেনদেন বাড়ায় বিষয়টি স্বাভাবিক হিসেবে দেখছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা

ডিএসই সূত্রে জানা যায়, ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে আজ ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটের দিকে সূচক ৯০ পয়েন্টের বেশি বেড়ে যায় এরপর সূচক নামতে শুরু করে

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৭৩.৬৯ পয়েন্ট কমে ৫৮৯৯.৪০ পয়েন্টে দাঁড়ায়

অন্যদিকে ডিএসই- ২০ মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪০.৭০ পয়েন্ট কমে ৩৭৯৬.৬০ পয়েন্টে দাঁড়ায়

লেনদেনকৃত ২৪৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৫টির, কমেছে ২১৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ২১৬.৭৫ পয়েন্ট কমে ১৬৪৪৫.২০ পয়েন্টে দাঁড়ায় সিএসইতে আজ লেনদেন হওয়া ১৯১ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ২৯টির কমেছে ১৫৭টির এবং অপরিপবর্তিত রয়েছে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের দাম স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আজ ৭৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ১৪ কোটি টাকা বেশি

ডিএসই’র লেনদেনের ভিত্তিতে (টাকায়) প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো - তিতাস গ্যাস লি:, বেক্সিমকো লি:, ইউসিবিএল, বিএসআরএম স্টিল, বেক্সটেক্স লিঃ, আরএন স্পিনিং, ন্যাশনাল ব্যাংক লি:, ওয়ান ব্যাংক লি:, আফতাব অটোমোবাইলস্ ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ

দর বৃদ্ধিতে আজকের প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো- ঢাকা ইন্সুরেন্স, গ্ল্যাক্সো স্মিথকলাইন, তাক্কাফুল ইন্সুরেন্স, যমুনা ব্যাংক, প্রাইম ফাইন্যান্স ১ম মিউচুয়াল ফান্ড, এসিআই ফর্মুলেশন, ৫ম আইসিবি, বার্জার পেইন্ট বাংলাদেশ লি:, ইষ্টার্ণ ব্যাংক লি: শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লি:

অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০ টি কোম্পানি হলো - ইউসিবিএল, সাফকো স্পিনিং, অগ্রণী ইন্সুরেন্স, প্যারামাউন্ট ইন্সুরেন্স, সিটি জেনারেল ইন্সুরেন্স, অ্যাম্বী ফার্মা, রিপাবলিক ইন্সুরেন্স, এসিআই, ইউনাইটেড ইন্সুরেন্স ফাইন ফুডস

 
 

(৬২৭) একটি খুব ভাল মন্তব্য

Thursday, May 05, 2011 Unknown
শেয়ারবাজার পুঁজিবাজার বিশ্লেষকেরা বলেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) গতকাল বাংলাদেশ ফান্ডের চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে এর ফলে ফান্ডের ব্যবস্থাপকেরা চাইলে আজ বৃহস্পতিবার থেকে বিনিয়োগে যেতে পারবে
দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগে আসছে—এ খবর সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আশাবাদী করে তোলে মূলত এর প্রভাবেই দরপতনের ধারার বিপরীতে বাজার বেড়ে যায়
বিশ্লেষকেরা বলেন, বাজার বাড়তে শুরু করায় বিনিয়োগকারীদের অনেকেই আর শেয়ার হাত ছাড়া করতে চাননি ফলে গতকাল বাজারে ক্রেতা থাকলেও খুব বেশি শেয়ার হাতবদল হয়নি বলে তাঁরা মনে করেন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক সালাহউদ্দিন আহমেদ খান ব্যাপারে বলেন, লেনদেন কম হওয়ার বিষয়টি বিশ্লেষণে না যাওয়াই ভালো বেশ কয়েক দিন পর বাজার ঘুরে দাঁড়িয়েছে এটাই বাজারের জন্য ইতিবাচক





Banks' excess liquidity rose by Tk 3,000 crore within a month as they brought down their investment in the stockmarket and launched a drive to draw more deposits from clients. An increase in fund disbursement for the implementation of annual development programme (ADP) has also fuelled liquidity.
The banks had excess liquidity of Tk 27,087 crore on March 30, up from Tk 24,082 crore in February, according to the latest Bangladesh Bank (BB) statistics.
A BB official said the data for March and April are not available yet, but of late, the excess liquidity might have increased further.
As a result of the rise in excess liquidity, the rate of interest in the call money market has also marked a fall. The rate now hovers around 4 percent to 7 percent.
In December last year, the rate reached almost 34 percent.
Association of Banks Bangladesh (ABB) President K Mahmood Sattar told The Daily Star that the liquidity situation is now far better than what it was in February.
"It seems the liquidity situation has improved as the rate of interest fell in the call money market."
However, Sattar said the situation is yet to improve fully.
At present, the call money rate is between 6 percent and 7 percent, he added.
The banker said the government's spending of development fund has marked a rise, and the funds have started entering the banking system. Besides, the banks' lending demand has been lowered and they have launched a drive to attract more deposits. These factors led to a better liquidity situation.
An official of a state-owned commercial bank said the central bank's move against the banks to cut their excessive exposure to the capital market also had an effect on improving the liquidity situation.
The banks' exposure to the stockmarket has already come down to almost half of their legal limit.
According to the Banking Companies Act, a bank can hold up to 10 percent of its liabilities (deposit) in the capital market. As per BB statistics on February 28, the total holding by the banks was 3.72 percent or Tk 15,548 crore of their liabilities.
A BB official said they are yet to receive the statistics on March 30 and onwards. But many of the banks have informed the BB verbally that their exposure to the capital market has shrunk further.
Sattar said the central bank has given different time limits to the banks for coming out of the capital market and it is hoped that the exposure will decrease further.
As a large chunk of banks' money had entered the capital market, the market saw a liquidity surge and share prices went up abnormally, which created a crisis in the money market, according to a probe committee report on the recent stockmarket debacle.
Another official of the BB said, since last year they have been monitoring the banks' exposure to the stockmarket to minimise their involvement in the share market.
Last month, the central bank governor, in a meeting with the chief executives of all commercial banks, warned that punitive measures will be taken if any bank was found excessively involved in the share market.
Due to a rise in inflation the central bank has taken tight monetary measures so that private credit growth decreases. This move also helped create excess liquidity in the banks.
In March, the amount of excess liquidity was Tk 11,212 crore in state banks, Tk 9,375 crore in private commercial banks, Tk 2,053 crore in Islamic banks and Tk 4,297 crore in foreign banks.

Blog Archive