(৩৮৬) অস্থির এসইসি >SEC?

Friday, April 15, 2011 Unknown
BUSINESS OPPORTUNITY
শেয়ারবাজার কারসাজির ঘটনায় তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশের পর এসইসির ব্যর্থতার চিত্র স্পষ্ট হয়ে উঠেছে পেশাগত ব্যর্থতার কারণে এসইসির ভাবমূর্তি দারুণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এতে কমিশনের সব কার্যক্রম প্রায় অচল হয়ে পড়েছে
এসইসি সূত্রে জানা যায়, এসইসির চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন কর্মকর্তার অনৈতিক কর্মকা-কে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে অবস্থায় এসইসির মধ্যে চরম অস্থিরতা বিরাজ করছে ফলে মার্জিন লোন, বুকবিল্ডিং পদ্ধতির সংস্কার, বাইব্যাক আইন, বাংলাদেশ ফান্ড, মবিল যমুনা এমআই সিমেন্টের তালিকাভুক্তি, জনবল নিয়োগসহ বিভিন্ন সিদ্ধান্ত ঝুলে আছে

এরই মধ্যে সংস্থাপন মন্ত্রণালয় এসইসির ১০ কর্মকর্তাকে উদ্বৃত্ত ঘোষণা করেছে সব মিলিয়ে এসইসিতে সংকট তৈরি হয়েছে তদন্ত কমিটির রিপোর্ট সরকারিভাবে এখনো প্রকাশ করা হয়নি ফলে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কিনা সে ব্যাপারেও এসইসি নিশ্চিত নয় অবস্থায় এসইসির কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালন ব্যাহত হচ্ছে

ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ডিএসইর সাবেক সিইও সালাহউদ্দিন আহমেদ খান বলেন, প্রতিষ্ঠান অচল হয়ে পড়লে তা বাজারের জন্য মঙ্গলজনক নয় এসইসির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে দ্রুত নতুন জনবল নিয়োগ দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি সচল করা উচিত

জানা যায়, বাজার নিয়ন্ত্রণে এসইসি কোনো দীর্ঘস্থায়ী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেনি তালিকাভুক্তির শর্ত, বুকবিল্ডিং পদ্ধতি, ফেসভ্যালু পরিবর্তন, প্রেফারেন্স শেয়ারসহ বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য সিদ্ধান্ত এসইসি নিলেও তা বাজারের জন্য ভাল ফল বয়ে আনেনি

পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক উত্থান-পতন বিপর্যয়ের সঙ্গে কিছু ইস্যু ব্যবস্থাপক, তালিকাভুক্ত কোম্পানি, স্টক ব্রোকার, স্টক ডিলার, চার্টার্ড অ্যাকাউনটেন্ট, সম্পদ মূল্যায়নকারী কোম্পানিসহ অনেকেই জড়িত এসব কারসাজি রোধে এসইসির ব্যবস্থা নেওয়ার কথা থাকলেও তা গ্রহণ করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছেন তারা

বাজারে অনিয়ম রোধে ব্যর্থতা, অনৈতিক কমর্কা-কে অনুমোদন দেওয়াসহ অনৈতিকতা পেশাগত ব্যর্থতার কারণে এসইসির ভাবমূর্তি অতিমাত্রায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি দায়িত্ব পালনে অক্ষম হয়ে পড়েছে
পুঁজিবাজার ধসের পর থেকে বিতর্কিত হয়ে ওঠে এসইসির নেতৃত্ব সঠিক সময়ে সিদ্ধান্ত নিতে না পারা, বাজার নিয়ন্ত্রণে অদক্ষতা এবং ৯৬’ এর কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের প্রশ্রয় দিয়ে ব্যাপক সমালোচনা কুড়িয়েছেন এসইসির চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খন্দকার

অর্থমন্ত্রীসহ পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকল মহলই শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির জন্য এসইসির অদক্ষতাকে দায়ী করেছে সর্বশেষ সরকার গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনেও পুঁজিবাজার পরিস্থিতির জন্য এসইসিকে দায়ী করেছে এবং চেয়ারম্যানসহ একাধিক কর্মকর্তার নাম উল্লেখ করে কমিশনকে ঢেলে সাজানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে
সরকার গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে এখনকার বড় পুঁজিবাজার পরিচালনার মতো জনবল, দক্ষতা নৈতিকতা কোনোটিই এসইসির নেই তাই সংস্থাটির সার্বিক পুনর্গঠন প্রয়োজন প্রতিবেদনে বিভিন্ন সময়ে আলোচিত অর্ধশতাধিক প্রভাবশালী ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের অনৈতিক তৎপরতার তথ্য-প্রমাণ তুলে ধরা হয়েছে



 
Banks' exposure to the stockmarket came down to almost half of their legal limit but the amount of their total holding in the capital market is still above the best practices.
About the legal limit of holding shares, a stockmarket probe committee has said, if such exposure is not contained, both the capital and money markets will plunge into deeper crisis and the economy may be destabilised.
According to the Banking Companies Act, a bank can hold up to 10 percent of its liabilities (deposit) in the capital market. As per Bangladesh Bank (BB) statistics on February 28, the total holding by the banks was 3.72 percent or Tk 15,548 crore of their liabilities.
The four state-owned banks held 3.21 percent of their liabilities or Tk 3,777 crore in the share market, and 4.84 percent of the 24 private commercial banks' liabilities or Tk 9,668 crore was invested in the capital market.
Holdings of the six Islamic banks plunged to 1.97 percent of their liabilities to stand at Tk 1,342 crore.
According to BB statistics, the banks' overall holding in the capital market came below the limit, although holdings by four private banks were slightly above the ceiling. However, officials of the banks said some of the four banks have brought down their holdings by March.
The probe committee report said the banks should invest a certain percentage of their capital in the share market instead of their deposits.
Keeping the money market and capital market separate is a global practice, as an individual will invest his own capital in the capital market; the subscribers do not give a bank the right to invest their deposit in the share market, said the report of the probe committee.
Investing the subscribers' money in the capital market without their permission is unethical, the report said, adding that in India and Pakistan, the banks' investment in the capital market is determined according to the ratio with the capital instead of the deposit.
It also said: "As the big amount of banks' money entered the capital market, the market saw a liquidity surge and share prices went up abnormally, which created a crisis in the money market."
The committee recommended the central bank take punitive actions against the banks which invested in the capital market violating laws and helped swell the share prices.
A high official of BB said, since last year they have been monitoring the banks' exposure to the stockmarket to minimise their involvement in the share market.
Early this week, the central bank governor, in a meeting with the chief executives of all commercial banks, warned that punitive measures will be taken if any bank was found excessively involved in the share market.
The BB officials said they have taken initiatives to amend the legal limitations of the banks regarding investments in the capital market

(৩৮৫) অ্যান্ড ইট ইজ নট ট্রু

Friday, April 15, 2011 Unknown
get up and go
পুঁজিবাজারে অস্থিরতার পেছনে জড়িতদের বিচার কেবল সেনা শাসনেই সম্ভব- খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের এই বক্তব্যকে 'উস্কানিমূলক' উল্লেখ করে ব্যারিস্টার রফিক-উল হক আনিসুল হকের মতো শীর্ষ আইনজীবীরা বলেছেন, ওই বক্তব্যে আদালতের ওপর অনাস্থা প্রকাশ পেয়েছে
বৃহস্পতিবার একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া ইব্রাহিম খালেদের ওই বক্তব্যের সমালোচনায় সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল রফিক-উল হক বলেন, "তার বক্তব্য উস্কানিমূলক, কেননা সামরিক শাসন অবৈধ, অসাংবিধানিক
"
যারা সেনা শাসনের পক্ষে উস্কানিমূলক কথা বলে, তাদেরও শাস্তি হওয়া উচিৎ বলে মন্তব্য করেন এই আইনজীবী

বৃহস্পতিবার টেলিভিশন চ্যানেল বাংলাভিশনের এক প্রশ্নের জবাবে ইব্রাহিম খালেদ বলেন, "যদি মনে করেন যে, ধরে ধরে শাস্তি দিলে হবে ধরে শাস্তি দেওয়া তো এতো সোজা না আদালত আছে আদালত তো সব সময় আসামির পক্ষে কোর্ট কখনো নালিশকারীর পক্ষে থাকে না '৯৬ সালে তো মামলা হয়েছিলো একটারও তো জাজমেন্ট হয়নি
"
তার বক্তব্যকে অত্যন্ত দুঃখজনক উল্লেখ করে আরেক আইনজীবী আনিসুল হক  বলেন, "এটা একেবারেই দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য অ্যান্ড ইট ইজ নট ট্রু কোর্ট সব সময় আসামির পক্ষে থাকে- কথা মোটেই ঠিক নয়
"
কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ইব্রাহিম খালেদ ওই টেলিভিশন চ্যানেলকে আরো বলেন, ধরনের অপরাধের বিচার সেনা শাসনের সময়ই দ্রুত সম্ভব হয়


"
এটা মার্শাল ' তে হয় ধরে এনে, বিচার করে শাস্তি দেওয়া যায় এটা তো ডেমোক্রেসিতে হয় না
"
তার বক্তেব্যের সমালোচনায় বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান আইনজীবী আনিসুল হক বলেন, "তার জানা উচিৎ, একটি সভ্য সমাজে মার্শাল ' বলে কিছু থাকতে পারে না


"
উনি (ইব্রাহিম খালেদ) সামরিক শাসন নিয়ে যেটা বলেছেন, সেটা তো পুরো জুডিশিয়াল সিস্টেমের ওপর উনার লো কনফিডেন্স শো করছে একজন রেসপনসিবল সিটিজেনের কাছ থেকে কখোনোই রকম বক্তব্য আশা করা যায় না
"
প্রসঙ্গে পঞ্চম সংশোধনী নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায় আদালতের পর্যবেক্ষণের উল্লেখ করে রফিক-উল হক বলেন, "আদালত পরিষ্কার রায় দিয়েছে, সামরিক শাসন পুরোপুরি অবৈধ ভবিষ্যতে অবৈধভাবে কেউ ক্ষমতা দখল করলে সংসদ, সংবিধান বা দণ্ডবিধিতে অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীর শাস্তি নির্ধারণ করতে পারবে
"
বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় দেশের দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের নেত্রীর আইনজীবী হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী প্রবীণ এই আইনবিদ  বলেন, "তিনি (ইব্রাহিম) যা বলেছেন, তার অর্থ দাঁড়ায় তিনি সামারিক ট্রায়াল চেয়েছেন, আইনের শাসন নয়
"
দুই আইনজীবীই মনে করেন, ইব্রাহিম খালেদের বক্তব্যে বিচার ব্যবস্থার ওপর তার অনাস্থারই প্রকাশ ঘটেছে

কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ইব্রাহিম খালেদের নেতৃত্বাধীন চার সদ্যসের ওই তদন্ত কমিটি গত এপ্রিল অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কাছে তিন শতাধিক পৃষ্ঠার যে প্রতিবেদনটি জমা দেয় তা তৈরি হয়েছে মূলত শেয়ার বাজার সংশ্লিষ্টদের সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে

সরকারের ভেতর বাইরে থেকে তদন্ত প্রতিবেদনটি অনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করার দাবি উঠলেও সরকার এখনো তা করেনি তবে ওই প্রতিবেদনের একটি অনুলিপি হাতে পেয়েছে এবং তা ওয়েবসাইটে 'প্রকাশ' করা হয়েছে

টেলিভিশনে ইব্রাহিম খালেদের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় আনিসুল হক বলেন, "আমার মনে হয়, উনি (খালেদ) যে রিপোর্টটি করেছেন, সেটা যে সঠিক নয়, ধরনের মন্তব্য করে তিনি সেটাই বলে দিচ্ছেন
"
বিষয়ে কথা বলার জন্য টেলিফোনে ইব্রাহিম খালেদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি  বলেন, "আমি আপনাদের সঙ্গে কোনো কথা বলবো না
"

 
 
The law minister has dismissed Khondoker Ibrahim Khaled's suggestion that trial only under martial law can ensure justice for alleged share market manipulators.

"There is no scope to hold the trial under martial law since it is not a law at all," Shafique Ahmed told  on Friday.

"I differ with his [Khaled's] suggestion," the minister said, a day after the four-member inquiry panel chief Khaled came up with the suggestion in an interview with a private television station.

Quoting the Duke of Wellington Shafique, a barrister by training, said, "Martial law has no legal basis. It's a military dictator's rule. The state runs by his dictates in this system."

"Martial law," the Duke of Wellington told the British parliament "is neither more nor less than the will of the General who commands the army. In fact, martial law means no law at all."

"But it is clearly stated in the constitution" Shafique said "that state will be run in line with the constitution and the laws of the land."

Khaled told the Banglavision reporter on Thursday, "It's not easy to fast-track such trials. There are courts, and the court is always in favour of the accused."

"The court is never in favour of the accuser."

"Only martial law can fast-track such trials," he said in the interview. "You can take (them) into custody and hold summary trials. You cannot do that in a democracy."

The investigation chief pointed out that cases were also filed regarding the 1996 share scam but no judgement was passed.

Reacting to these remarks, Shafique said, "I don't know whether he made a mistake in explaining the matter. But criminal cases require that the responsibility lies with the state to prove any charge brought against anyone.

"So in such cases, the accused gets asked first to plead guilty or not guilty to the charges."

The minister said proceedings of several cases on the 1996 share market debacle have been frozen at the Appellate Division of the Supreme Court.

He, however, thinks that these cases could be disposed of if the right initiatives were taken.

Top lawyers Barrister Rafique-ul Haque and Advocate Anisul Huq fiercely criticised Khaled's remarks terming those "seditious" and "irresponsible".

When contacted, Khaled, also the Bangladesh Krishi Bank chairman, declined to comment on the law minister's remarks.

Khaled submitted his 300-page report on Apr 7 which the government decided not to publish immediately, leading to calls that the findings be made public.

Three days later, , which got hold of a copy, uploaded the report on its site.

The Dec-Jan stock market bubble-and-burst saw investors riot in the streets for days as the Dhaka Stock Exchange lost more than 40 percent, or $16 billion, in value



(৩৮৪) কোনো আইন নয়, সেহেতু এর আওতায়

Friday, April 15, 2011 Unknown
get up and go
পুঁজিবাজারে অস্থিরতার পেছনে জড়িতদের বিচার কেবল মার্শাল ' তে সম্ভব- খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের এই বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে আইন মন্ত্রী শফিক আহমেদ বলেছেন, যেহেতু মার্শল ' কোনো আইন নয়, সেহেতু এর আওতায় কারো বিচার করাও সম্ভব নয়
ডিউক অব ওয়েলিংটনের উদ্বৃতি টেনে মন্ত্রী বলেন, "মার্শাল ' কোনো আইনগত ভিত্তি নেই এটি হলো সামরিক শাসকের শাসন, ব্যবস্থায় তার ইচ্ছাতেই রাষ্ট্র চলে
"
কিন্তু "সংবিধানে স্পষ্ট বলা হয়েছে, রাষ্ট্র পরিচালিত হবে সংবিধান আইন দিয়ে," যোগ করেন তিনি

শেয়ার বাজারে অস্থিরতার পেছনে জড়িতদের বিচার প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির প্রধান ইব্রাহিম খালেদ বৃহস্পতিবার টেলিভিশন চ্যানেল বাংলাভিশনকে বলেন, "যদি মনে করেন যে, ধরে ধরে শাস্তি দিলে হবে- ধরে শাস্তি দেওয়া তো এতো সোজা না আদালত আছে আদালত তো সব সময় আসামির পক্ষে কোর্ট কখনো নালিশকারীর পক্ষে থাকে না '৯৬ সালে তো মামলা হয়েছিলো একটারও তো জাজমেন্ট হয়নি
"
কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ইব্রাহিম খালেদ আরো বলেন, ধরনের অপরাধের বিচার সেনা শাসনের সময়ই দ্রুত সম্ভব হয়


"
এটা মার্শাল ' তে হয় ধরে এনে, বিচার করে শাস্তি দেওয়া যায় এটা তো ডেমোক্রেসিতে হয় না
"
ইব্রাহিম খালেদের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় আইন মন্ত্রী বলেন, "উনি বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে ভুল করেছেন কি না জানি না তবে ফৌজদারী মামলার নিয়ম হলো, কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হলে সেই অভিযোগ প্রমাণের দায়িত্ব রাষ্ট্রপক্ষের কারণে সংক্রান্ত মামলায় প্রথমেই আসামিকে জিজ্ঞেস করা হয়- তিনি দোষী না নির্দোষ
"
অবশ্য শফিক আহমেদ মনে করেন, উদ্যোগ নিলেই ১৯৯৬ সালে পুঁজিবাজারে ধসের মামলাগুলোর নিস্পত্তি সম্ভব


"
১৯৯৬ সালের ঘটনা নিয়ে অনেকগুলো মামলা আপিল বিভাগে স্থগিত হয়ে আছে উদ্যোগ নিলে এর বিচার করা যেতো
"
ইব্রাহিম খালেদের বক্তব্যের সমালোচনা করে ব্যারিস্টার রফিক-উল হক আনিসুল হকের মতো শীর্ষ আইনজীবীরাও বলেছেন, ওই বক্তব্য 'উস্কানিমূলক' 'দায়িত্বজ্ঞানহীন'

বিষয়ে কথা বলার জন্য টেলিফোনে ইব্রাহিম খালেদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটমককে বলেন, "আমি আপনাদের সঙ্গে কোনো কথা বলবো না
"
গত ডিসেম্বর-জানুয়ারি সময়ে পুঁজিবাজার হঠাৎ ফুল ফেঁপে ওঠার পর ব্যাপক পতনের কারণ অনুসন্ধানে গঠিত চার সদস্যের কমিটি গত এপ্রিল অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কাছে প্রতিবেদন দেয় তিন শতাধিক পৃষ্ঠার ওই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে মূলত শেয়ার বাজার সংশ্লিষ্টদের সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে

সরকারের ভেতর বাইরে থেকে তদন্ত প্রতিবেদনটি অনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করার দাবি উঠলেও সরকার এখনো তা করেনি তবে  ওই প্রতিবেদনের একটি অনুলিপি হাতে পেয়েছে এবং তা ওয়েবসাইটে 'প্রকাশ' করা হয়েছে

 
 
The law minister has dismissed Khondoker Ibrahim Khaled's suggestion that trial only under martial law can ensure justice for alleged share market manipulators.

"There is no scope to hold the trial under martial law since it is not a law at all," Shafique Ahmed told.

"I differ with his [Khaled's] suggestion," the minister said, a day after the four-member inquiry panel chief Khaled came up with the suggestion in an interview with a private television station.

Quoting the Duke of Wellington Shafique, a barrister by training, said, "Martial law has no legal basis. It's a military dictator's rule. The state runs by his dictates in this system."

"Martial law," the Duke of Wellington told the British parliament "is neither more nor less than the will of the General who commands the army. In fact, martial law means no law at all."

"But it is clearly stated in the constitution" Shafique said "that state will be run in line with the constitution and the laws of the land."

Khaled told the Banglavision reporter on Thursday, "It's not easy to fast-track such trials. There are courts, and the court is always in favour of the accused."

"The court is never in favour of the accuser."

"Only martial law can fast-track such trials," he said in the interview. "You can take (them) into custody and hold summary trials. You cannot do that in a democracy."

The investigation chief pointed out that cases were also filed regarding the 1996 share scam but no judgement was passed.

Reacting to these remarks, Shafique said, "I don't know whether he made a mistake in explaining the matter. But criminal cases require that the responsibility lies with the state to prove any charge brought against anyone.

"So in such cases, the accused gets asked first to plead guilty or not guilty to the charges."

The minister said proceedings of several cases on the 1996 share market debacle have been frozen at the Appellate Division of the Supreme Court.

He, however, thinks that these cases could be disposed of if the right initiatives were taken.

Top lawyers Barrister Rafique-ul Haque and Advocate Anisul Huq fiercely criticised Khaled's remarks terming those "seditious" and "irresponsible".

When contacted, Khaled, also the Bangladesh Krishi Bank chairman, declined to comment on the law minister's remarks.

Khaled submitted his 300-page report on Apr 7 which the government decided not to publish immediately, leading to calls that the findings be made public.

Three days later, which got hold of a copy, uploaded the report on its site.

The Dec-Jan stock market bubble-and-burst saw investors riot in the streets for days as the Dhaka Stock Exchange lost more than 40 percent, or $16 billion, in value



(৩৮৩) সবচেয়ে বেশি শেয়ার কেনাবেচা

Friday, April 15, 2011 Unknown
business opportunity
পুঁজিবাজারে অস্থিরতার সময় সবচেয়ে বেশি শেয়ারের ক্রেতা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে (ব্রোকারেজ হাউজ) চিহ্নিত করেছে অনিয়ম তদন্তে গঠিত কমিটি তালিকা অনুযায়ী ওই সময়ে সবচেয়ে বেশি শেয়ার কেনাবেচা করেছে আইসিবি পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) সার্ভেইল্যান্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে বিষয়টি জানতে পেরেছে তদন্ত কমিটি ২০১০ সালের অক্টোবর থেকে ২০১১ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত সময়ে আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিংয়ের একটি অমনিবাস অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি শেয়ার বিক্রি করা হয়েছে এই অ্যাকাউন্টে ওই সময়ে ৯৪৩ কোটি ৫৯ লাখ ৬৩ হাজার ৯৭৮ টাকা ৫০ পয়সার শেয়ার লেনদেন হয় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে- ব্র্যাক ইপিএল স্টক ব্রোকারেজ লিমিটেড ব্রোকারেজ হাউজে ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড ৬৮০ কোটি লাখ ৫৬ হাজার ৭৭৩ টাকার শেয়ার লেনদেন করে বিক্রির তালিকার তৃতীয় চতুর্থ অবস্থানেও আইসিবি সিকিউরিটিজ ট্রেডিং কোম্পানি লিমিটেডের দুটি অমনিবাস অ্যাকাউন্টের নাম এসেছে পঞ্চম স্থানে এসেছে আবারো ব্র্যাক ইপিএল স্টক ব্রোকারেজ লিমিটেডের নাম বিক্রির তালিকায় শীর্ষ ৫০- কয়েকজন ব্যক্তিরও নাম এসেছে এর মধ্যে মোহাম্মদ হেলাল মিয়া নামের একজন হযরত আমানত শাহ সিকিউরিটিজের মাধ্যমে ১৮০ কোটি ৪৬ লাখ ৯৪ হাজার ৬২১ কোটি টাকার লেনদেন করেছেন অন্য দুজনের মধ্যে তাসমিয়া আমবেরিন লংকা বাংলা সিকিউরিটিজে ১৬৮ কোটি ৪৬ লাখ ৪৪ হাজার টাকা এবং আফরোজা শারমিন মাল্টি সিকিউরিটিজ এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেডে লেনদেন করেছেন ১৬৭ কোটি ৯৯ লাখ টাকা এদিকে ২০১০ সালের জানুয়ারি-ফেব্র"য়ারি দুই মাসে শেয়ার বাজার যখন ক্রমাগত চড়ছিল, তখন শেয়ার কেনার তালিকায় সবার ওপরে ছিল ন্যাশনাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠানটি এই সময়ে ৪২৪ কোটি টাকার শেয়ার কিনেছে ওই দুই মাসে আইসিবি অমনিবাস (এসওবি) কিনেছে ৩৬৮ কোটি টাকার শেয়ার আর আইসিবি অমনিবাস (আইসিএমএল) কিনেছে ২৮৭ কোটি টাকার শেয়ার এছাড়া ব্যক্তি পর্যায়ে গোলাম মোস্তফা ১৬৮ কোটি টাকার শেয়ার কিনেছেন ২০১০ এর প্রথম দুই মাসে সৈয়দ সিরাজুদৌল্লা কিনেছেন ১৪৫ কোটি টাকার শেয়ার এই সময়ে উত্তরা ফিন্যান্স ইনভেস্টমেন্টের শেয়ার কেনার পরিমাণ ছিল ১৪৪ কোটি টাকা এবি ব্যাংক কিনেছে ১৪২ কোটি টাকার শেয়ার আলোচ্য সময়ে শাহজালাল ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্সের শেয়ার কেনার পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ১৩৬ কোটি, ১০৪ কোটি ১০৬ কোটি টাকা কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১০ এর জানুয়ারি-ফেব্র"য়ারি সময়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ৪৯৪১ পয়েন্ট থেকে বেড়ে ৫৬১২ পয়েন্টে ওঠে ওই সময় মূল্যবৃদ্ধির জন্য পরিকল্পিত ক্রয়ের নমুনা ধরে তালিকা তৈরি করেছে তদন্ত কমিটি

 Banks' exposure to the stockmarket came down to almost half of their legal limit but the amount of their total holding in the capital market is still above the best practices.
About the legal limit of holding shares, a stockmarket probe committee has said, if such exposure is not contained, both the capital and money markets will plunge into deeper crisis and the economy may be destabilised.
According to the Banking Companies Act, a bank can hold up to 10 percent of its liabilities (deposit) in the capital market. As per Bangladesh Bank (BB) statistics on February 28, the total holding by the banks was 3.72 percent or Tk 15,548 crore of their liabilities.
The four state-owned banks held 3.21 percent of their liabilities or Tk 3,777 crore in the share market, and 4.84 percent of the 24 private commercial banks' liabilities or Tk 9,668 crore was invested in the capital market.
Holdings of the six Islamic banks plunged to 1.97 percent of their liabilities to stand at Tk 1,342 crore.
According to BB statistics, the banks' overall holding in the capital market came below the limit, although holdings by four private banks were slightly above the ceiling. However, officials of the banks said some of the four banks have brought down their holdings by March.
The probe committee report said the banks should invest a certain percentage of their capital in the share market instead of their deposits.
Keeping the money market and capital market separate is a global practice, as an individual will invest his own capital in the capital market; the subscribers do not give a bank the right to invest their deposit in the share market, said the report of the probe committee.
Investing the subscribers' money in the capital market without their permission is unethical, the report said, adding that in India and Pakistan, the banks' investment in the capital market is determined according to the ratio with the capital instead of the deposit.
It also said: "As the big amount of banks' money entered the capital market, the market saw a liquidity surge and share prices went up abnormally, which created a crisis in the money market."
The committee recommended the central bank take punitive actions against the banks which invested in the capital market violating laws and helped swell the share prices.
A high official of BB said, since last year they have been monitoring the banks' exposure to the stockmarket to minimise their involvement in the share market.
Early this week, the central bank governor, in a meeting with the chief executives of all commercial banks, warned that punitive measures will be taken if any bank was found excessively involved in the share market.
The BB officials said they have taken initiatives to amend the legal limitations of the banks regarding investments in the capital market


Blog Archive