শেয়ারবাজার :::: অনিবাসী বিনিয়োগকারীদের পোর্টফোলিও বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ১৯৯৬ ও ২০১০ সালের শেয়ারবাজার বিপর্যয়ের আগ মুহূর্তে পুঁজিবাজার থেকে বিদেশিরা অন্য সময়ের চেয়ে বেশি বিনিয়োগ উঠিয়ে নিয়ে গেছেন। একসঙ্গে বাজার থেকে এত বড় অঙ্কের অর্থ তুলে নেওয়ার কারণে পুঁজিবাজারে যেমন তারল্য সংকট সৃষ্টি হয়েছে, তেমনি ডলারে রূপান্তরিত হয়ে এ অর্থ দেশের বাইরে চলে যাওয়ায় মুদ্রাবাজারে ডলারের ঘাটতিও দেখা দিয়েছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, ১৯৯৭ সালে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের অন্যতম কারণ ছিল হঠাৎ করে ব্যাপক হারে বিদেশি পোর্টফোলিও বিনিয়োগ তুলে নেওয়া।
বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে জানান, দেশের বড় বিনিয়োগকারীরা অবৈধভাবে ডলার পাচার করে সেখান থেকে কোনো বিদেশি নাগরিকের নামে নতুন কম্পানি গঠন করে এ দেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেন। এ প্রক্রিয়ায় বিদেশে
গঠিত কম্পানি প্রথমে এফসি অ্যাকাউন্ট খোলে। ওই এফসি অ্যাকাউন্ট থেকে এ দেশের কোনো ব্যাংক শাখায় খোলা ওই কম্পানির নিটা অ্যাকাউন্টে (নন রেসিডেন্ট ইনভেস্টরস টাকা অ্যাকাউন্ট) ডলার স্থানান্তর করা হয়। সেই ডলার টাকায় রূপান্তর করে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা হয়। এসব বিনিয়োগকারী সুবিধামতো সময়ে শেয়ার বিক্রি করে তাঁদের বিনিয়োগ উঠিয়ে ফেলেন। ওই নিটা অ্যাকাউন্টেই জমা হয় সে টাকা। সেখান থেকে ডলারে রূপান্তর হয়ে এফসি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ওই অবৈধ ডলার বৈধ হয়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে বিদেশে ফেরত যায়। পরে এদেশীয় বিনিয়োগকারীরাই বিদেশে তাঁদের বিভিন্ন সম্পদ গড়ে তোলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে জানান, দেশের বড় বিনিয়োগকারীরা অবৈধভাবে ডলার পাচার করে সেখান থেকে কোনো বিদেশি নাগরিকের নামে নতুন কম্পানি গঠন করে এ দেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেন। এ প্রক্রিয়ায় বিদেশে
গঠিত কম্পানি প্রথমে এফসি অ্যাকাউন্ট খোলে। ওই এফসি অ্যাকাউন্ট থেকে এ দেশের কোনো ব্যাংক শাখায় খোলা ওই কম্পানির নিটা অ্যাকাউন্টে (নন রেসিডেন্ট ইনভেস্টরস টাকা অ্যাকাউন্ট) ডলার স্থানান্তর করা হয়। সেই ডলার টাকায় রূপান্তর করে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করা হয়। এসব বিনিয়োগকারী সুবিধামতো সময়ে শেয়ার বিক্রি করে তাঁদের বিনিয়োগ উঠিয়ে ফেলেন। ওই নিটা অ্যাকাউন্টেই জমা হয় সে টাকা। সেখান থেকে ডলারে রূপান্তর হয়ে এফসি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ওই অবৈধ ডলার বৈধ হয়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে বিদেশে ফেরত যায়। পরে এদেশীয় বিনিয়োগকারীরাই বিদেশে তাঁদের বিভিন্ন সম্পদ গড়ে তোলেন।