মেয়াদ আরো দুই কার্যদিবস বাড়ানো হয়েছে।

Wednesday, February 02, 2011 Unknown


অস্বাভাবিক লেনদেন তদন্তের জন্য গঠিত ব্রোকারেজ হাউজের তদন্ত কমিটির মেয়াদ আরো দুই কার্যদিবস বাড়ানো হয়েছে
বুধবার তদন্ত কমিটির রির্পোট দেওয়ার কথা ছিল যথাসময়ে কাজ শেষ করতে না পারায় কমিটির কার্যক্রমের মেয়াদ আরো কার্যদিবস বাড়ানো হয়েছে

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এসইসি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন

গত ২০ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার মাত্র পাঁচ মিনিটে ডিএসইর সাধারণ সূচক ৬০০ পয়েন্ট নেমে যাওয়ায় ছয়টি ব্রোকারেজ হাউজের অস্বাভাবিক লেনদেনকে চিহ্নিত করে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জে কমিশন (এসইসি) হাউজগুলো হলো আইআইডিএফসি, এনসিসি ব্যাংক, আল আরাফাহ ইসলামি ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, অ্যালায়েন্স সিকিউরিটিজ, পিএফআই সিকিউরিটিজ
গত ২৬ জানুয়ারি এসইসির একজন উপ-পরিচালক একজন সহকারী পরিচালকের সমন্বয়ে দুই সদস্য বিশিষ্ট ৬টি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয় কমিটিগুলো ফেব্রুয়ারির বুধবারের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করার কথা ছিল কিন্তু যথাসময়ে কাজ শেষ করতে না পারায় বুধবার কমিটির মেয়াদ আরো দুই কার্যদিবস বাড়ানো হয়

another news

In a major step, the Securities and Exchange Commission (SEC) yesterday decided to let lenders take decisions on share credit and perform other tasks related to margin loan disbursement and maintenance.
The merchant banks and stockbrokers, who provide margin loans for share purchase, will however have to report to the SEC on credit disbursement and maintenance on a monthly basis so that the regulator can monitor.
Previously, the SEC had fixed the loan ratio and the lenders provided credit in line with the limit, but the regulator was facing strong criticism from experts and market intermediaries for its role in share credit.
In another move, the SEC allowed stock exchanges to take decisions on some other issues such as transfer of securities from one trading market to another, and suspension of stock trading. Earlier, the bourses acted only on instructions from the SEC.
The decisions came from SEC's meeting with merchant banks and the twin bourses. The commission's Chairman Ziaul Haque Khondker presided over the meeting, attended by presidents and chief executive officers of Dhaka and Chittagong stock exchanges, president of Bangladesh Merchant Banker's Association (BMBA), and three executive directors of the SEC.
However, the SEC handed over a task to the BMBA to make a 'guideline' on margin loan and asked the association to submit it by February 10 to the commission for regulatory approval, said Saifur Rahman, an executive director of the SEC.
"While preparing the guideline, some issues will have to be considered such as valuation method of securities in a client's portfolio, highest limit or ratio of margin loan, certain procedures on margin call or forced sell and considering the existing securities rules and regulations," he said in a press briefing.
Once the margin loan ratio is fixed, the limit can be reset after six months. "The revised loan ratio will come into effect from the first trading day of every January or July," Rahman said.
He said after the new decisions takes effect, every merchant bank will have to submit reports on previous month's loan disbursement and maintenance, while the stockbrokers will have to submit similar reports through their exchanges.
On the bourses responsibilities, he said, the stock exchanges can shift trading of securities from public market to spot market by their own decision, and can also stop trading of stocks considering the price movement or the market situation.
"They only have to inform the commission after taking such a decision," the SEC executive director said, adding: "It will help the stock exchanges to play their role as statutory regulatory organisation."

Wednesday, February 02, 2011 Unknown
statistical analysis

ব্যাংকিং খাতের শেয়ার

Wednesday, February 02, 2011 Unknown
বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমলেও বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক বেড়েছে এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ১৮২ টি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে বিপরীতে বেড়েছে মাত্র ৬৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম তবে এদিন লেনদেন হওয়া প্রায় সব খাতের শেয়ারের দাম কমলেও বেড়েছে ব্যাংকিং খাতের শেয়ারের দাম এতে সাধারণ মূল্যসূচক বেড়েছে বুধবার ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩০টি ব্যাংকের শেয়ারের মধ্যে ২৮টির শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে মাত্র ২টি ব্যাংকের শেয়ারের দাম অন্যদিকে আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বীমা, প্রকৌশল, বিদ্যুৎ জ্বালানি, সিমেন্ট, টেক্সটাইল, সিরামিকস এবং খাদ্য-সংশ্লিষ্ট খাতের প্রায় সব শেয়ারের দাম কমেছে এদিন ব্যাংকিং খাতের শেয়ারের দাম বাড়াকে স্বাভাবিক বলে মনে করছেন বাজার বিশ্লেষকরা তাদের মতে আগামী মাস থেকেই ব্যাংকিং খাতের শেয়ারের লভ্যাংশ ঘোষণা শুরু হবে বিশেষ করে গত বছর ব্যাংকগুলো বড় ধরনের মুনাফা করায় চলতি বছরে ভালো লভ্যাংশ ঘোষণা আসতে পারে কারণে বিনিয়োগকারীরা খাতে বিনিয়োগ অনেকটা নিরাপদ মনে করছেন অন্যদিকে বীমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম গত কয়েক দিন ঊর্ধমুখী থাকায় খাতে কিছুটা মূল্য সংশোধন হচ্ছে বলে বাজার বিশ্লেষকদের অভিমত ডিএসইর সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মো. সালাউদ্দিন আহমেদ খান বলেন, বাজার বেশ স্বাভাবিক রয়েছে টানা চার দিন সূচকের ঊর্ধমুখী থাকার পর সোম মঙ্গলবার সূচক কমেছে এবং বুধবার আবার সূচক বেড়েছে এভাবে চলতে থাকলে বাজারে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরে আসবে বুধবার দিনশেষে ডিএসইতে মোট লেনদেনের পরিমাণ ৭৪১ কোটি ৪৮ লাখ টাকা এটি আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১৯৭ কোটি টাকা কম সাধারণ মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৮ দশমিক ১৫ পয়েন্ট বেড়ে হাজার ৩০৯ দশমিক ১৩ পয়েন্টে উন্নীত হয়

কম্পিউটার চালু করার সাথে সাথে অটুমেটিক্যালি খবরগুলু পেতে চাইলে এখানে ক্লিক করে YES  করুন


another news

In a major step, the Securities and Exchange Commission (SEC) yesterday decided to let lenders take decisions on share credit and perform other tasks related to margin loan disbursement and maintenance.
The merchant banks and stockbrokers, who provide margin loans for share purchase, will however have to report to the SEC on credit disbursement and maintenance on a monthly basis so that the regulator can monitor.
Previously, the SEC had fixed the loan ratio and the lenders provided credit in line with the limit, but the regulator was facing strong criticism from experts and market intermediaries for its role in share credit.
In another move, the SEC allowed stock exchanges to take decisions on some other issues such as transfer of securities from one trading market to another, and suspension of stock trading. Earlier, the bourses acted only on instructions from the SEC.
The decisions came from SEC's meeting with merchant banks and the twin bourses. The commission's Chairman Ziaul Haque Khondker presided over the meeting, attended by presidents and chief executive officers of Dhaka and Chittagong stock exchanges, president of Bangladesh Merchant Banker's Association (BMBA), and three executive directors of the SEC.
However, the SEC handed over a task to the BMBA to make a 'guideline' on margin loan and asked the association to submit it by February 10 to the commission for regulatory approval, said Saifur Rahman, an executive director of the SEC.
"While preparing the guideline, some issues will have to be considered such as valuation method of securities in a client's portfolio, highest limit or ratio of margin loan, certain procedures on margin call or forced sell and considering the existing securities rules and regulations," he said in a press briefing.
Once the margin loan ratio is fixed, the limit can be reset after six months. "The revised loan ratio will come into effect from the first trading day of every January or July," Rahman said.
He said after the new decisions takes effect, every merchant bank will have to submit reports on previous month's loan disbursement and maintenance, while the stockbrokers will have to submit similar reports through their exchanges.
On the bourses responsibilities, he said, the stock exchanges can shift trading of securities from public market to spot market by their own decision, and can also stop trading of stocks considering the price movement or the market situation.
"They only have to inform the commission after taking such a decision," the SEC executive director said, adding: "It will help the stock exchanges to play their role as statutory regulatory organisation."
 
 

একটি গুরুত্বপুর্ন সাক্ষাতকার

Wednesday, February 02, 2011 Unknown
শেয়ারবাজারের সাম্প্রতিক দরপতনকে কিভাবে দেখছেন?. ইমাম : সম্প্রতি শেয়ারবাজারে যে দরপতন হলো আমি তাকে শুধু মূল্য সংশোধন বলব না যখন বাজার সংশোধন হয় তখন অতিমূল্যায়িত শেয়ারগুলোর দরপতন হয় কিন্তু যখন একসঙ্গে প্রায় সব কম্পানির শেয়ারের দরপতন হয়, তখন সেটাকে হয় প্যানিক সেল (আতঙ্কজনিত বিক্রি), নয় কারসাজি বলতে হবে বিনিয়োগকারীরা যখন শেয়ারবাজারের ওপর থেকে আস্থা হারিয়ে ফেলে তখন ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হয় কিন্তু কারা বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কিত করল, কী প্রক্রিয়ায় করল তা যথাযথভাবে তদন্ত হওয়া উচিত বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কারসাজিতে জড়িতদের নাম এসেছে কেউ কেউ বলেছেন, সরকারের একজন উপদেষ্টা এবং বিরোধী দলের লোকজনও এতে জড়িত আছেন তবে শেয়ারবাজার নিয়ে যাঁরা কারসাজি করেন, তাঁদের কোনো রাজনৈতিক আদর্শ নেই তাঁদের শনাক্ত করে ব্যবস্থা না নিলে ভবিষ্যতে সরকারকে আরো কঠিন পরিস্থিতিতে পড়তে হবে আর কারসাজির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে শনাক্ত করা মোটেই কঠিন কাজ নয় বড় বড় দরপতনের দিনগুলোর লেনদেনের ধরন (ট্রেডিং বিহ্যাভিয়ার) বিশ্লেষণ করলেই সব বেরিয়ে আসবে কারা কখন, কী পরিমাণ শেয়ার কেনাবেচা করেছে, কোন ব্যানারে করেছে, প্রাতিষ্ঠানিক ক্রয়-বিক্রয় কত, ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের বিক্রির পরিমাণ কত ইত্যাদি ছাড়া কোন হাউস থেকে কখন কত টাকা কোন অ্যাকাউন্টে গেছে_এসব তথ্য এসইসি-কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে থাকার কথা এসব তথ্য পর্যালোচনা করলেই দোষীদের ধরা যাবে বর্তমানে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে কারসাজি চক্রকে শনাক্ত করা খুবই সহজ
:
শেয়ারবাজারের বর্তমান পরিস্থিতিতে এসইসির ভূমিকাকে কিভাবে দেখছেন?. ইমাম : এসইসি যখন কোনো ঘটনা ঘটে গেছে তখন তাৎক্ষণিকভাবে কিছু পদক্ষেপ নিয়ে বাজার স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করেছে কিন্তু পর্যাপ্ত তথ্যাদি নিয়ে বাজারের জন্য স্থায়ী সমাধান এসইসি দিতে পারেনি তবে এটাও ঠিক যে এসইসির ওপর নানা প্রভাবশালী মহলের চাপ ছিল কারা প্রতিনিয়ত চাপে রেখেছিল তাদের সম্পর্কে অনেকেই জানে ব্যক্তির পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের চাপও ছিল আবার কেউ কেউ রাজনৈতিক প্রভাবও খাটিয়েছে সংস্থাটির ওপর এসব নানা মহলের অনৈতিক চাপ, কারসাজিতে এসইসির কতিপয় ব্যক্তির সংশ্লিষ্টতা থাকাও অস্বাভাবিক নয় আমি মনে করি,
কম্পিউটার চালু করার সাথে সাথে অটুমেটিক্যালি খবরগুলু পেতে চাইলে এখানে ক্লিক করে YES  করুন
বাংলাদেশ ব্যাংকের জন্য যেমন আলাদা বেতন কাঠামো তৈরির কথা চলছে, এসইসির জন্যও সে রকম থাকা দরকার
:
বুকবিল্ডিং পদ্ধতি নিয়েও কথা উঠেছে এটি চালুর সিদ্ধান্ত কি ভুল ছিল?. ইমাম : প্রথা হিসেবে বুকবিল্ডিংয়ের কোনো দোষ নেই বিশ্বব্যাপী পদ্ধতিতে বড় বড় কম্পানি শেয়ারবাজারে ঢুকছে পদ্ধতিতে ইউরোপ-আমেরিকা এমনকি ইন্ডিয়ায়ও বড় বড় ফার্ম আইপিও মার্কেটে আসে বাজারে ভালো শেয়ার আনতে আমাদের দেশেও পদ্ধতির প্রয়োগ শুরু হয়েছে তবে এখানে পদ্ধতিতে শেয়ারের মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে ত্রুটি রয়ে গেছে কারণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অ্যাবসলিউট প্রাইসিংয়ের বদলে রিলেটিভ প্রাইসিং করা হচ্ছে এতে শেয়ারের অতিমূল্যায়নের ঘটনা ঘটেছে, বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ক্ষুদ্র লগি্নকারীরা প্রাইসিং মেথডের ত্রুটি দূর করে প্রথাটি চালু রাখা দরকার বুকবিল্ডিং হলো টু-স্টেজ প্রাইসিং ইস্যু ম্যানেজার একটা রোড শোর মাধ্যমে ইনডিকেশন অব ইন্টারেস্ট নেবে এরপর তারা একটা প্রাইস সেট করবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিডিংয়ে অংশ নেবে এবং এর মাধ্যমে প্রাইস ডিসকভারি হবে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে যেতে হলে কোনো কম্পানির নূ্যনতম ৩০ কোটি টাকার অফার সাইজ হতে হবে
বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে শেয়ারের মূল্য নির্ধারণে (প্রাইসিং) ভুল হচ্ছে এতে কিছু ম্যানেজড গেইমও চলছে রিলেটিভ প্রাইসিংপদ্ধতি অনুসরণের ফলে এখানে সমগোত্রীয় শেয়ারের বাজারদর দেখে নতুন কম্পানির শেয়ারের নির্দেশক মূল্য ঠিক করা হচ্ছে পিই (প্রাইস আর্নিং) রেশিও নেওয়া হচ্ছে মার্কেট রেট থেকে তার মানে ইউ আর ক্যাশিং ইন অন দি হাই প্রাইস্ড মার্কেট সেন্টিমেন্ট এতে বাস্তবের চেয়ে অতিরিক্ত মূল্য নির্ধারণ করে ফায়দা লোটার সুযোগ থেকে যাচ্ছে পদ্ধতিতে ফেয়ার প্রাইসিং নিশ্চিত করা না গেলে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বিপদে পড়বে আপনি যদি একটি শেয়ার ওভারপ্রাইসিং করে নিয়ে আসেন, তাহলে সেটা অবশ্যই কারসাজি ওই দাম ইস্যু ম্যানেজার কিভাবে নির্ধারণ করছে? এসইসি কিভাবে অনুমতি দিচ্ছে? আমি প্রথমত দায়ী করব ইস্যু ম্যানেজারকে, তারপর এসইসিকে
:
তাহলে আরো যে ৪৪টি কম্পানি বুকবিল্ডিং পদ্ধতির পাইপলাইনে রয়েছে, সেগুলোর প্রাইসিং কি রিভিউ করা উচিত?. ইমাম : অবশ্যই এটা করা উচিত সম্প্রতি যেগুলো রোড শো করেছে, তাদের প্রায় সবগুলোর একই অবস্থা ১০টা কম্পানির নাম বলা যায় যেগুলো ওভারপ্রাইস্ড সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশন থেকে ওগুলোর অনুমোদন দেওয়া উচিত হবে না এসইসির এসব তথ্য পর্যালোচনা করার দক্ষতা আছে
কালের কণ্ঠ : ইনডেঙ্ েসার্কিট ব্রেকার দেওয়া কতখানি যুক্তিযুক্ত?. ইমাম : নিউইয়র্ক স্টক এঙ্চেঞ্জেও সার্কিট ব্রেকার আছে তাদের সুনির্দিষ্ট নিয়ম আছে ১০-২০-৩০ এই তিনটি ধাপে সার্কিট ব্রেকার প্রয়োগ হয় মার্কেট যদি ১০ শতাংশ পড়ে, তাহলে ১০ মিনিট, ৩০ ভাগ পড়লে দুই ঘণ্টা রকম করে নিয়ম বেঁধে দেওয়া আছে আমরাও যদি একটা নিয়ম করতাম, তাহলে মার্কেট ৩০ মিনিট বা এক ঘণ্টা বন্ধ থেকে, তা আবার চালু হতো কিন্তু সারা দিন এমনকি কয়েক দিন মার্কেট বন্ধ করে রাখা বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতা তৈরি করতে পারে এসইসি কোনো পদ্ধতি ঠিক না করে, কেন হঠাৎ সিদ্ধান্ত নিতে গেল, তা বোধগম্য নয় ইনডেস্ক পাঁচ মিনিট পর পর আমাদের স্টকে আপডেট হয় এই পাঁচ মিনিটেই যা হওয়ার তা হয়ে গেল, মার্কেট ট্রিগার করলে তো প্যানিক সেল হবেই
:
অবস্থা থেকে উত্তরণের উপায় কি?. ইমাম : কথায় আছে 'হোয়েন মানি ইজ লস্ট সামথিং ইজ লস্ট; ক্যারেক্টার ইজ লস্ট, এভরিথিং ইজ লস্ট' ক্যাপিটাল মার্কেটের ক্ষেত্রে কথাটা রকম, ইফ কনফিডেন্স ইজ লস্ট, এভরিথিং ইজ লস্ট তাই আস্থা ফেরানোটাই এখন মূল কথা খালি মুখের কথা বললেই হবে না... আমরা বসছি, আমরা দেখছি করে দেখাতে হবে আস্থা ফেরানোর একটা উপায় হতে পারে প্রাইস সাপোর্ট দেওয়া এটা বিদেশেও আছে যেসব কম্পানি ভালো অথচ শেয়ারের দাম পড়ে গেছে এবং যেসব কম্পানি সূচকের ওঠা-নামায় ভূমিকা রাখে, তাদের সহায়তা দিতে হবে; যাতে সেগুলোর দাম আরো পড়ে না যায় এটা আইসিবির মাধ্যমেও হতে পারে, অন্য কোনো মাধ্যমেও হতে পারে তবে ঢালাওভাবে তা করা যাবে না ঢালাওভাবে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বাজারে ঢেলেও বেল-আউট করতে পারেনি হংকং বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরানোর জন্য একটি স্থিরীকরণ তহবিল (স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড) গঠন করা যেতে পারে শুধু মার্চেন্ট ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানই নয়, পুঁজিবাজার থেকে প্রচুর মুনাফা করেছে_এমন অন্যান্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মুনাফার একটা অংশ নিয়ে তহবিল গঠিত হবে থেকে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য সহায়তা দেওয়া যাবে
:
বাজারে কি সত্যিই অর্থ সংকট রয়েছে? বাংলাদেশ ব্যাংক ক্ষেত্রে কী করতে পারত?. ইমাম : ব্যাংকগুলোর মুনাফা কী হিসাবে রাখা আছে, আমি তা জানি না এই টাকাটা যদি আমানত হিসাবে থাকে, তাহলে তারল্য আছে যারা কারসাজি করেছে, তারা টাকাটা অন্য কোনো হিসাবে সংরক্ষণ করছে যদি ব্যাংকে রেখে থাকে, তাহলে লিকুইডিটি থাকার কথা তবে কিছু কিছু ব্যাংক ডিপোজিট রেট বাড়িয়েছে এতে মনে হয় তাদের লিকুইডিটি ক্রাইসিস আছে অতিরিক্ত তারল্যপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রেও থাকতে পারে ক্ষেত্রেও তদারকিতে দুর্বলতা রয়েছে পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্টের তথ্য দেওয়া যদি বাংলাদেশ ব্যাংক বন্ধ করে না দিত, তাহলে তা ধরা পড়ত এটাও তো কারসাজি বাংলাদেশ ব্যাংক তদারকিটা ঠিকমতো করতে পারেনি তারা কিন্তু একটা সার্কুলার দিয়েছিল, ব্যাংক কোনো পোর্টফোলিও কিনলে প্রতি ১৫ দিনে প্রতিবেদন দিতে হবে এটা আবার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংককে এই কাজ থেকে বিরত রাখা হয়েছিল তার পরও বাংলাদেশ ব্যাংক কেন অনসাইড সুপারভিশন চালিয়ে যায়নি? যখন দেখল অ্যাঙ্সে লিকুইডিটি আছে তখনই তারা ডিসেম্বরে গিয়ে সিআরআর (ক্যাশ রিজার্ভ রেশিও) বাড়াল এটা যদি আরেকটু আগে থেকে করত, তাহলে কিন্তু ভালো হতো সূচক তো তখন কম ছিল
:
বিনিয়োগকারীদের সম্পর্কে আপনার অভিমত কি?. ইমাম : সবার জন্য ক্যাপিটাল মার্কেট নয় বাজার সম্পর্কে না-বুঝেও অনেকে শেয়ার বাজারে এসেছে অনেকেই ঝাঁপিয়ে পড়েছে এখন খারাপ অবস্থায় বিনিয়োগকারীরা বিক্ষোভ করছে সবাই বিনিয়োগকারীদের দোষ দিচ্ছে কিন্তু এটাও তো ঠিক যে পুঁজিবাজার সম্পর্কে চাহিদা সৃষ্টির জন্য কত দ্রুত তৃণমূল পর্যায়ে ব্রোকারেজ হাউসগুলোর শাখা সম্প্রসারণ করা হয়েছে এটাও তো এসইসির দেখা উচিত ছিল আমরা এই সম্প্রসারণ করতে গিয়ে স্পর্শকাতর অনেক মানুষকেও শেয়ারাবাজারে ঢুকিয়েছি এখন ঢুকে আজকে তাদের সহায়-সম্বল সব চলে গেছে এই মার্কেটে তাদেরই ঢোকা উচিত, যারা কখনো কখনো দরপতন সহ্য করতে পারবে
আমার খারাপ লাগে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য তারা তো লাভের আশায় মার্কেটে এসেছিল তারা টাকা হারিয়ে প্রতিবাদ তো করবেই কিন্তু ভাঙচুর না করলেই হলো পুলিশকেও বুঝতে হবে, তারা সন্ত্রাসী নয় তারা সাধারণ জনগণ হলেও যে কম্পানির শেয়ার কিনেছে, তারা সেই কম্পানির মালিক তাদের এভাবে নির্বিচারে পেটানো ঠিক না তাদের প্রতিবাদ করতে দিতে হবে সব পক্ষকেই সংযত হতে হবে ক্ষোভ চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে এভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে হিতে বিপরীত হতে পারে

IT SECTOR
Finance Minister AMA Muhith yesterday said he doesn’t support any tax exemption provision, rather taxes might be lowered to a tolerable level for some emerging sectors aiming to encourage the people to pay taxes.

He made this remark responding to a demand for extension of tax exemption from software industry. The minister was addressing as the chief guest the inaugural function of the five-day BASIS SoftExpo 2011 at Bangabandhu International Conference Centre (BICC) in the city.

"Only searching overseas market won’t help develop country’s software industry without creating a strong base of local software markets," Muhith said.

His government has already excelled in IT development over the past two years, which is a matter of pride, he mentioned.

"The existing tendering process hinders local bidders in winning work orders for software development in the government departments," Finance Minister said adding a working relationship between the departments and the software industry could improve the situation.

He also assured that a dedicated IT park would be set up despite some delay.

Commerce Minister Faruk Khan and State Minister for Science and ICT Architect Yeafesh Osman spoke on the occasion as special guests.

Bangladesh Association of Software and Information Services (BASIS) with the cooperation of the Ministry of Science and ICT and Access to Information (A2I) Programme of the Prime Minister's Office (PMO) organised the exhibition on the theme "Digital Bangladesh in Action".

Chaired by BASIS president Mahbub Zaman, the inaugural session was addressed, among others, by national project director of A2I programme Nazrul Islam Khan and senior vice-president of BASIS and also the convener of the fair AKM Fahim Mashroor.

Faruk Khan hoped that sectors like software, shipbuilding and jute would earn billions of dollars in future.

Local software industry registered a hefty growth as it earned US$33 million in 2008-09 fiscal year. The export increased to US$35m in the following year. For the current 2010-11 the export target has been fixed at $38 million, Faruk Khan informed.

The minister assured allout government support for flourishing people’s inherent talents, as country progressed a lot in individual achievement.

Yeafesh Osman said in near future, the IT industry would one day become the highest export earning sector surpassing the volume of the RMG sector.

The SoftExpo-2011 which features seminar, interviews, talent hunt. IT job fair will remain open to visitors from 10 am to 8 pm every day.

Blog Archive