শেয়ারবাজার :::: অর্থমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে ক্ষমতাসীন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সেলিম বলেন, "আওয়ামী লীগ কারো ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকার জনগণের সরকার। শেয়ার কারসাজির সঙ্গে যে-ই জড়িত থাকুক, সরকারি দলের কেউ-ই জড়িত থাকলে- তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন।
"জড়িত অভিয়োগে অনেকের নাম এসেছে যারা টিভি টক শোতে গিয়ে কথা বলছেন।"
এসময় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত সংসদে ছিলেন। ডেপুটি স্পিকার শওকত আলী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করছিলেন।
মাগরিবের নামাজের বিরতির আগে পয়েন্ট অব অর্ডারে মুজিবুল হক ও ফজলুল আজিম বক্তব্য দেন।
তিনি বলেন, "সিসি ক্যামেরা, টিআইন নম্বর এগুলো কাদের জন্য? যারা বুকে আঘাত পেয়েছে তারা তো গোলমাল করবে। তাদের জন্যই কী এ ব্যবস্থা? এ বিষয়টি পরিষ্কার জানতে চাই।
"শেয়ারবাজার পরিস্থিতিসহ সামগ্রিক বিষয়ে সরকারের একেক সংস্থার একেক জন অনেকরকম কথা বলছেন। তাতে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে।"
আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করতে ১৯৯৬ শাসনামলে শেয়ারবাজার নিয়ে কারসাজি করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এরপর সাংসদ মুজিবুল হক চুন্নু পয়েন্ট অব অর্ডারে বলেন, প্রতিবেদনের ভিত্তিতে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। কেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে না? তাদের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ দেওয়া হোক।
স্বতন্ত্র সাংসদ ফজলুল আজিম পয়েন্ট অব অর্ডারে বলেন, তদন্ত কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া না হলে শেয়ার বাজারের সলিল সমাধি ঘটবে।
কমিটির প্রধান খন্দকার ইব্রাহিম খালেদ আজ আসামির কাঠগড়ায় উল্লেখ করে এই সাংসদ বলেন, "অর্থনীতির স্বার্থে এ কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। কমিটির প্রধান কাঠগড়ায়। আর আসামিরা বহাল তবিয়তে। কমিটি প্রধানকে যেভাবে অপমান করা হচ্ছে তাতে আগামীকে কেউই সরকারের কোনো কমিটিতে যেতে চাইবে না।"
এর আগে অর্থমন্ত্রী এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে জানান, শেয়ারবাজার কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বাজেটের আগে এর বেশি কিছু করার নেই।
বিকালে ৫টা ২০ মিনিটের পরে স্পিকার আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।
"জড়িত অভিয়োগে অনেকের নাম এসেছে যারা টিভি টক শোতে গিয়ে কথা বলছেন।"
এসময় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত সংসদে ছিলেন। ডেপুটি স্পিকার শওকত আলী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করছিলেন।
মাগরিবের নামাজের বিরতির আগে পয়েন্ট অব অর্ডারে মুজিবুল হক ও ফজলুল আজিম বক্তব্য দেন।
তিনি বলেন, "সিসি ক্যামেরা, টিআইন নম্বর এগুলো কাদের জন্য? যারা বুকে আঘাত পেয়েছে তারা তো গোলমাল করবে। তাদের জন্যই কী এ ব্যবস্থা? এ বিষয়টি পরিষ্কার জানতে চাই।
"শেয়ারবাজার পরিস্থিতিসহ সামগ্রিক বিষয়ে সরকারের একেক সংস্থার একেক জন অনেকরকম কথা বলছেন। তাতে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে।"
আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করতে ১৯৯৬ শাসনামলে শেয়ারবাজার নিয়ে কারসাজি করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এরপর সাংসদ মুজিবুল হক চুন্নু পয়েন্ট অব অর্ডারে বলেন, প্রতিবেদনের ভিত্তিতে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। কেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে না? তাদের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ দেওয়া হোক।
স্বতন্ত্র সাংসদ ফজলুল আজিম পয়েন্ট অব অর্ডারে বলেন, তদন্ত কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া না হলে শেয়ার বাজারের সলিল সমাধি ঘটবে।
কমিটির প্রধান খন্দকার ইব্রাহিম খালেদ আজ আসামির কাঠগড়ায় উল্লেখ করে এই সাংসদ বলেন, "অর্থনীতির স্বার্থে এ কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। কমিটির প্রধান কাঠগড়ায়। আর আসামিরা বহাল তবিয়তে। কমিটি প্রধানকে যেভাবে অপমান করা হচ্ছে তাতে আগামীকে কেউই সরকারের কোনো কমিটিতে যেতে চাইবে না।"
এর আগে অর্থমন্ত্রী এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে জানান, শেয়ারবাজার কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বাজেটের আগে এর বেশি কিছু করার নেই।
বিকালে ৫টা ২০ মিনিটের পরে স্পিকার আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়।