শেয়ারবাজার :::: আগামী জুলাই মাসের মধ্যে অত্যাধুনিক লেনদেনব্যবস্থা (নেক্সট জেনারেশন ট্রেডিং সিস্টেম) চালু করতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)। একই সঙ্গে সংস্থাটি লেনদেন নিষ্পত্তির সময়সীমা কমিয়ে আনতে পুঁজিবাজারে স্বয়ংক্রিয় পরিশোধব্যবস্থা (ইলেকট্রনিক পেমেন্ট সিস্টেম) চালুর উদ্যোগ নিয়েছে।
সংস্থাটির কর্মকর্তারা মনে করেন, প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক পরিশোধব্যবস্থা চালু হলে এক দিনেই পুঁজিবাজারের লেনদেন নিষ্পত্তি করা যাবে। বর্তমানে শেয়ারবাজারে লেনদেন সম্পাদনের পর কাগুজে চেকের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করা হয়। এ প্রক্রিয়ায় লেনদেন নিষ্পত্তি হতে দুই থেকে তিন দিন সময় লেগে যায়। ফলে এ সময়ের আগে শেয়ারের লেনদেন নিষ্পত্তি করা যায় না।
ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে টাকা পরিশোধের ব্যবস্থা চালু হলে এক দিনের মধ্যেই লেনদেন নিষ্পত্তি করা যাবে। এতে শেয়ারের লেনদেন নিষ্পত্তির সময়ও কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।
এ লক্ষ্যে সম্প্রতি সিএসই ও বাংলাদেশ ব্যাংকের যৌথ উদ্যোগে এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রামের সিএসইর প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন সংস্থাটির সহসভাপতি তারেক কামাল।
বর্তমানে শেয়ারবাজারে লেনদেন নিষ্পত্তি হতে সর্বনিম্ন চার দিন সময় লাগে।
কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন সিএসইর পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, এ এস এম শহিদুল্লাহ, বিজন চক্রবর্তী, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক দাসগুপ্ত অসীম কুমার, মহাব্যবস্থাপক নওশাদ চৌধুরী প্রমুখ।
সংস্থাটির কর্মকর্তারা মনে করেন, প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক পরিশোধব্যবস্থা চালু হলে এক দিনেই পুঁজিবাজারের লেনদেন নিষ্পত্তি করা যাবে। বর্তমানে শেয়ারবাজারে লেনদেন সম্পাদনের পর কাগুজে চেকের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করা হয়। এ প্রক্রিয়ায় লেনদেন নিষ্পত্তি হতে দুই থেকে তিন দিন সময় লেগে যায়। ফলে এ সময়ের আগে শেয়ারের লেনদেন নিষ্পত্তি করা যায় না।
ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে টাকা পরিশোধের ব্যবস্থা চালু হলে এক দিনের মধ্যেই লেনদেন নিষ্পত্তি করা যাবে। এতে শেয়ারের লেনদেন নিষ্পত্তির সময়ও কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।
এ লক্ষ্যে সম্প্রতি সিএসই ও বাংলাদেশ ব্যাংকের যৌথ উদ্যোগে এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। চট্টগ্রামের সিএসইর প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন সংস্থাটির সহসভাপতি তারেক কামাল।
বর্তমানে শেয়ারবাজারে লেনদেন নিষ্পত্তি হতে সর্বনিম্ন চার দিন সময় লাগে।
কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন সিএসইর পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, এ এস এম শহিদুল্লাহ, বিজন চক্রবর্তী, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক দাসগুপ্ত অসীম কুমার, মহাব্যবস্থাপক নওশাদ চৌধুরী প্রমুখ।