মিউচ্যুয়াল ফান্ড নীতিমালার জন্য যে খসড়া তৈরি করা হয়েছিল তা হলো: প্লেসমেন্টের লকইন ৬ মাস, ব্যক্তি বিনিয়োগকারীর নিদিষ্ট প্লেসমেন্ট ক্রয়ে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং অ্যাসেট ম্যানেজার প্রতিষ্ঠানগুলোর আইপিও কোটা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, মিউচ্যুয়াল ফান্ডে পাবলিক ইস্যু ৫০ শতাংশের পরিবর্তে ২৫ শতাংশ করা যাবে, ওপেন ইন মিউচ্যুয়াল ফান্ড ২০ কোটির পরিবের্ত ১০ কোটি, অ্যাসেট ম্যানজোর কোম্পনিগুলো স্পন্সর হিসেবে কাজ করতে পারবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়া অ্যাসেট ম্যানজার প্রতিষ্ঠানগুলো নিজ নামের সঙ্গে ফান্ডের নামকরণ করার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এসইসি অ্যাসেট ম্যানেজার প্রতিষ্ঠানগুলোকে রেটিং করার ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সংশোধিত নীতিমালা আলোকে, মিউচ্যুয়াল ফান্ডের প্লেসমেন্টের লকইন আগের একবছরের চেয়ে কমিয়ে এনে ৬ মাস করা হবে। ইতিপূর্বে কোনো ব্যক্তি প্লেসমেন্ট ২৫ লাখ টাকার বেশি ক্রয় করতে পারত না। সংশোধনী অনুযায়ী যে কোনো পরিমাণ প্লেসমেন্ট ক্রয় করতে পারবে।