বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত বছর শেয়ারবাজারে বিপুলসংখ্যক বিনিয়োগকারী অংশগ্রহণ করায় অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকে ডিএসইর লেনদেনের পরিমাণ। এক বছরের ব্যবধানে ডিএসইর লেনদেনের পরিমাণ প্রায় দ্বিগুণ হয়ে ৩ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত হয়। কিন্তু গত বছরের ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া ধারাবাহিক মন্দাবস্থার কারণে তালিকাভুক্ত সব প্রতিষ্ঠানের শেয়ারই বিপুল পরিমাণে দর হারাতে থাকে। পরবর্তী ৬ মাসের ব্যবধানে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ন্যূনতম এক-তৃতীয়াংশ দর হারায়। চাহিদার তুলনায় শেয়ার সংকটের ফলে অতিমূল্যায়িত হয়ে পড়া বেশকিছু শেয়ারের দর অর্ধেকে নেমে আসে। এ সময় ডিএসইর সাধারণ সূচক ৮৯১৮ পয়েন্ট থেকে ৫২৯২ পয়েন্টে নেমে আসে। একই সময়ে ডিএসইর দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ ৩০০ কোটি টাকার নিচে নেমে আসে।