শাকিল রিজভী বলেন, ‘ক্রমাগতভাবে দর পতন ঠেকাতে ডিএসই ও এসইসি মিলে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এরই আলোকে ডিএসই পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষ অবস্থানে থাকা ৩০টি ব্রোকারেজ হাউসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করা হয়।
পূর্ব নির্ধারিত এই বৈঠকে শেয়ারবাজারে বিদ্যমান পরিস্থিতিতে স্টক এক্সচেঞ্জ ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোর করণীয় কি তা নিয়ে নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা হয়। আলোচনার মাধ্যমে পুঁজিবাজার ঠিক করতে ব্রোকারেজ হাউজের প্রতিনিধিদের কাছ থেকে সাতদফা প্রস্তাবনা বেরিয়ে আসে।
চিহ্নিত সাতদফা প্রস্তাব সম্পর্কে শাকিল রিজভী বলেন, ‘বাজারে বর্তমানে তারল্য সঙ্কট রয়েছে। প্রয়োজনীয় অর্থ না থাকায় আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রাহকদের কাক্সিক্ষত হারে মার্জিন ঋণ দিতে পারছে না।’
তিনি বলেন, ‘মুদ্রাবাজারে ঋণের সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় মার্জিন ঋণের জন্য তহবিল সংগ্রহে সমস্যা হচ্ছে। এটি থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
অপর দিকে ব্রোকারেজ কমিশনের পর উৎসে কর হার দ্বিগুণ করে দেওয়ায় ব্যবসায়িক ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে। যা শেয়ার বাজার ভালো থাকার অন্তরায়