শেয়ারবাজারে চলমান মন্দাবস্থার কারণে গত ২৫ মে ডিএসইর লেনদেনের পরিমাণ নেমে আসে ২৯৬ কোটি টাকায়। বাজেটে ইতিবাচক কিছু প্রাপ্তির আশায় জুনের প্রথমার্ধে ধীরে ধীরে লেনদেনের পরিমাণ বাড়তে থাকে। এ সময়ে ডিএসইর গড় লেনদেনের পরিমাণ ৫০২ কোটি টাকা থেকে ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকায় উন্নীত হয়। তবে জুলাইয়ের শেষার্ধ থেকেই নানামুখী গুজব ও ভীতির কারণে ডিএসইর লেনদেনে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়। দ্রুত অধিকাংশ শেয়ারের দরপতনের পাশাপাশি লেনদেনের পরিমাণও আশঙ্কাজনক হারে কমতে থাকে। লেনদেন কমে গিয়ে আগস্টের প্রথমার্ধে ডিএসইর গড় লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৮৮৩ কোটি টাকা। তবে বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতা ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের নিষ্ক্রিয়তায় লেনদেনের পরিমাণ আরও কমতে থাকে। গত সপ্তাহে ডিএসইর গড় লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪১৯ কোটি টাকা।