শেয়ারবাজার ::::ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও এর আশপাশের এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে ছয়টি প্রস্তাব অনুমোদন করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
প্রস্তাবগুলো হচ্ছে- ডিএসইর নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা, শাপলা চত্বর থেকে ডিএসই ভবন পর্যন্ত এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় আনা, শাপলা চত্বর থেকে ডিএসই ভবন পর্যন্ত কার পার্কিং নিয়ন্ত্রণ, ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কমিটি গঠন, কো-অর্ডিনেশন কমিটি গঠন ও বিনিয়োগকারীদের পরিচয়পত্র প্রদান।
বৃহস্পতিবার দুপুরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বৈঠকে এ প্রস্তাবগুলো অনুমোদন দেওয়া হয়।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুনের সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু, স্বরাষ্ট্র সচিব, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) নয়া চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন, পুলিশের আইজি হাসান মাহমুদ খন্দকার, পুলিশ কমিশনার বেনজির আহমেদ, ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভী প্রমুখ।
বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন অনুমোদিত প্রস্তাবগুলো সম্পর্কে সাংবাদিকদের অবহিত করেন।
কো-অর্ডিনেশন কমিটি গঠন সম্পর্কে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এ সম্পর্কে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।’
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা করা পুলিশ বাহিনীর পবিত্র দায়িত্ব। তারপরও যে কেউ প্রয়োজন মনে করলে সরকারের কাছে নিরাপত্তা চাইতে পারে।’
ডিএসইর নিরাপত্তা বলতে ডিএসইর অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারকে বোঝানো হয়েছে বলেও জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
প্রস্তাবগুলো হচ্ছে- ডিএসইর নিজস্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা, শাপলা চত্বর থেকে ডিএসই ভবন পর্যন্ত এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় আনা, শাপলা চত্বর থেকে ডিএসই ভবন পর্যন্ত কার পার্কিং নিয়ন্ত্রণ, ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কমিটি গঠন, কো-অর্ডিনেশন কমিটি গঠন ও বিনিয়োগকারীদের পরিচয়পত্র প্রদান।
বৃহস্পতিবার দুপুরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বৈঠকে এ প্রস্তাবগুলো অনুমোদন দেওয়া হয়।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুনের সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু, স্বরাষ্ট্র সচিব, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) নয়া চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন, পুলিশের আইজি হাসান মাহমুদ খন্দকার, পুলিশ কমিশনার বেনজির আহমেদ, ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভী প্রমুখ।
বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন অনুমোদিত প্রস্তাবগুলো সম্পর্কে সাংবাদিকদের অবহিত করেন।
কো-অর্ডিনেশন কমিটি গঠন সম্পর্কে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এ সম্পর্কে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।’
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা করা পুলিশ বাহিনীর পবিত্র দায়িত্ব। তারপরও যে কেউ প্রয়োজন মনে করলে সরকারের কাছে নিরাপত্তা চাইতে পারে।’
ডিএসইর নিরাপত্তা বলতে ডিএসইর অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারকে বোঝানো হয়েছে বলেও জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।