শেয়ারবাজার :::: তদন্ত কমিটির কর্মপরিধির বাইরে কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ইব্রাহিম খালেদের বক্তব্য কেন এখতিয়ার বহির্ভূত ও অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- তার কারণ জানাতে হবে অর্থ সচিব, ব্যাংকিং বিভাগের সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও ইব্রাহিম খালেদকে।
এ জন্যও সময় দেওয়া হয়েছে চার সপ্তাহ।
রিট আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন আখতার হামিদ এবং সরকার পক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এমকে রহমান।
আখতার হামিদ বলেন, "সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইনের ১৯ ধারা এবং অর্থ অধিকার আইনের ৭ ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে গোপনীয়তা বজায় রাখতে বলা হয়েছে। কিন্তু ইব্রাহিম খালেদ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকেও আইন লঙ্ঘন করে গোপন প্রতিবেদন প্রকাশ করেন।"
"তা ছাড়া প্রতিবেদনে কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। ওই সব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ না এনে ঢালাও অভিযোগ আনা হয়। যা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না", বলেন তিনি।
পুঁজিবাজারে অস্থিরতার কারণ অনুসন্ধানে সরকার কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ইব্রাহিম খালেদকে প্রধান করে কমিটি গঠন করে। ওই কমিটি গত ৭ এপ্রিল অর্থমন্ত্রীর কাছে প্রতিবেদন দাখিল করে।
প্রতিবেদন দাখিলের পর সরকারের পক্ষ থেকে তা শুরুতে প্রকাশ করা না হলেও গণমাধ্যমে তদন্তের বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন ইব্রাহিম। কয়েকটি বক্তব্য নিয়ে সমালোচনায়ও পড়েন তিনি। অবশ্য ইব্রাহিম খালেদ পরে বলেন, তার বিভিন্ন বক্তব্য সঠিকভাবে গণমাধ্যমে উপস্থাপিত হয়নি।
এ জন্যও সময় দেওয়া হয়েছে চার সপ্তাহ।
রিট আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন আখতার হামিদ এবং সরকার পক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এমকে রহমান।
আখতার হামিদ বলেন, "সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইনের ১৯ ধারা এবং অর্থ অধিকার আইনের ৭ ধারা অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে গোপনীয়তা বজায় রাখতে বলা হয়েছে। কিন্তু ইব্রাহিম খালেদ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকেও আইন লঙ্ঘন করে গোপন প্রতিবেদন প্রকাশ করেন।"
"তা ছাড়া প্রতিবেদনে কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। ওই সব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ না এনে ঢালাও অভিযোগ আনা হয়। যা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না", বলেন তিনি।
পুঁজিবাজারে অস্থিরতার কারণ অনুসন্ধানে সরকার কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ইব্রাহিম খালেদকে প্রধান করে কমিটি গঠন করে। ওই কমিটি গত ৭ এপ্রিল অর্থমন্ত্রীর কাছে প্রতিবেদন দাখিল করে।
প্রতিবেদন দাখিলের পর সরকারের পক্ষ থেকে তা শুরুতে প্রকাশ করা না হলেও গণমাধ্যমে তদন্তের বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন ইব্রাহিম। কয়েকটি বক্তব্য নিয়ে সমালোচনায়ও পড়েন তিনি। অবশ্য ইব্রাহিম খালেদ পরে বলেন, তার বিভিন্ন বক্তব্য সঠিকভাবে গণমাধ্যমে উপস্থাপিত হয়নি।