শেয়ারবাজার :::: বিএলএফসিএর চেয়ারম্যান আরও বলেন, প্রচলিত আইন ঠিক রেখে অঙ্গপ্রতিষ্ঠানগুলোকে ঋণ দেওয়ার নীতিমালা শিথিল করা প্রয়োজন। বর্তমান নীতিমালায় একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান তার মূলধনের ৩০ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ দিতে পারে। আর বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন সাপেক্ষে শতভাগ পর্যন্ত ঋণ দিতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক এ পর্যন্ত কোনো প্রতিষ্ঠানকে এ ধরনের ঋণ প্রদানের অনুমতি দেয়নি।
বিএলএফসিএর চেয়ারম্যান জানান, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পরিশোধিত মূলধন ৫০ কোটি টাকা এবং বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের রিজার্ভসহ মোট মূলধন ১২৫ কোটি টাকার বেশি নয়। তাই অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হিসেবে কোনো মার্চেন্ট ব্যাংক যে পরিমাণ ঋণ পাবে, তা দিয়ে ওই প্রতিষ্ঠান ভালোভাবে চালানো সম্ভব নয়।
মফিজউদ্দিন বলেন, এসইসির নীতিমালা অনুযায়ী কোনো মার্চেন্ট ব্যাংক তার পরিশোধিত মূলধনের সর্বোচ্চ পাঁচ গুণ পর্যন্ত পুঁজিবাজারে সংশ্লিষ্ট থাকতে পারবে। আর তাই আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হিসেবে যেসব মার্চেন্ট ব্যাংক রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রেও এই ছাড় দেওয়া উচিত।
বিএলএফসিএর চেয়ারম্যান জানান, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পরিশোধিত মূলধন ৫০ কোটি টাকা এবং বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের রিজার্ভসহ মোট মূলধন ১২৫ কোটি টাকার বেশি নয়। তাই অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হিসেবে কোনো মার্চেন্ট ব্যাংক যে পরিমাণ ঋণ পাবে, তা দিয়ে ওই প্রতিষ্ঠান ভালোভাবে চালানো সম্ভব নয়।
মফিজউদ্দিন বলেন, এসইসির নীতিমালা অনুযায়ী কোনো মার্চেন্ট ব্যাংক তার পরিশোধিত মূলধনের সর্বোচ্চ পাঁচ গুণ পর্যন্ত পুঁজিবাজারে সংশ্লিষ্ট থাকতে পারবে। আর তাই আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হিসেবে যেসব মার্চেন্ট ব্যাংক রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রেও এই ছাড় দেওয়া উচিত।