শেয়ারবাজার :::: পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির প্রধান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের 'দুর্নীতি' তদন্তের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তার কারণ জানতে চেয়েছে হাইকোর্ট।
একই সঙ্গে জানতে চাওয়া হয়েছে, তদন্ত কমিটির কর্মপরিধির বাইরে কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তার বক্তব্য কেন এখতিয়ার বহির্ভূত ও অবৈধ ঘোষণা করা হবে না।
হাইকোর্টের আইনজীবী আবুল কাশেমের দায়ের করা একটি রিট আবেদনে বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফরিদ আহাম্মদ ও বিচারপতি মো. শওকত হোসেনের বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
গত এপ্রিল মাসে দৈনিক আমাদের সময়ের দুটি প্রতিবেদনের সূত্র ধরে ওই অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, দুর্নীতি দমন কমিশনকে তার কারণ জানাতে বলেছে। এ জন্য সময় দেওয়া হয়েছে চার সপ্তাহ।
ওই দুটি প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিলো, "ইব্রাহিম খালেদের কোম্পানি ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি পেতে জালিয়াতি করেছিলো" এবং "ইব্রাহিম খালেদের স্বীকারোক্তি, 'আমি ব্যাংকের নিয়ম ভেঙে বন্ধুকে টাকা দিয়েছিলাম'।"
রিট আবেদনকারীর আইনজীবী কাজী আখতার হামিদ সাংবাদিকদের বলেন, "ইব্রাহিম খালেদ নিজেই দুর্নীতি করেছেন এবং তা স্বীকার করেছেন। তাই ওই সব দুর্নীতির বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানানো হয়।"
একই সঙ্গে জানতে চাওয়া হয়েছে, তদন্ত কমিটির কর্মপরিধির বাইরে কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তার বক্তব্য কেন এখতিয়ার বহির্ভূত ও অবৈধ ঘোষণা করা হবে না।
হাইকোর্টের আইনজীবী আবুল কাশেমের দায়ের করা একটি রিট আবেদনে বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফরিদ আহাম্মদ ও বিচারপতি মো. শওকত হোসেনের বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
গত এপ্রিল মাসে দৈনিক আমাদের সময়ের দুটি প্রতিবেদনের সূত্র ধরে ওই অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, দুর্নীতি দমন কমিশনকে তার কারণ জানাতে বলেছে। এ জন্য সময় দেওয়া হয়েছে চার সপ্তাহ।
ওই দুটি প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিলো, "ইব্রাহিম খালেদের কোম্পানি ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি পেতে জালিয়াতি করেছিলো" এবং "ইব্রাহিম খালেদের স্বীকারোক্তি, 'আমি ব্যাংকের নিয়ম ভেঙে বন্ধুকে টাকা দিয়েছিলাম'।"
রিট আবেদনকারীর আইনজীবী কাজী আখতার হামিদ সাংবাদিকদের বলেন, "ইব্রাহিম খালেদ নিজেই দুর্নীতি করেছেন এবং তা স্বীকার করেছেন। তাই ওই সব দুর্নীতির বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানানো হয়।"