শেয়ারবাজার :::: পুঁজিবাজারে কারসাজির ঘটনায় তদন্ত প্রতিবেদন সম্পর্কে দেওয়া বক্তব্যের বিষয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। তদন্ত প্রতিবেদনে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে দেওয়া বক্তব্য কেন এখতিয়ারবহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা আদালত জানতে চেয়েছেন।
একই সঙ্গে এ বিষয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত দুটি প্রতিবেদন তদন্তের জন্য কেন পাঠানো হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফরিদ আহমেদ ও বিচারপতি মো. শওকত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের বেঞ্চ এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ রুল জারি করেন।
আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে অর্থসচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, কারসাজির ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির চেয়ারম্যান ইব্রাহিম খালেদ, এসইসি ও দুদকের চেয়ারম্যানকে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
জানা যায়, গত ২৪ ও ২৮ এপ্রিল ইয়াসিন আলীর সহযোগিতায় জালিয়াতি ও ব্যাংকের আইন ভঙ্গ করে ঋণ দেওয়ার ঘটনাসংক্রান্ত দুটি প্রতিবেদন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
এ ছাড়া পুঁজিবাজারে কারসাজির ঘটনায় ইব্রাহিম খালেদ গণমাধ্যমে বক্তব্য দেন, যা এসইসি আইনের ১৯ ও তথ্য অধিকার আইনের ৭ ধারার লঙ্ঘন। এ বিষয়ে বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আবুল হামেশ রিট দায়ের করেন। শুনানি শেষে আদালত আজ রুল জারি করেন।
আদালতে আবেদনকারীর পক্ষে কাজী আকতার হামিদ ও রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এম কে রহমান মামলা পরিচালনা করেন।
একই সঙ্গে এ বিষয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত দুটি প্রতিবেদন তদন্তের জন্য কেন পাঠানো হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফরিদ আহমেদ ও বিচারপতি মো. শওকত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের বেঞ্চ এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ রুল জারি করেন।
আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে অর্থসচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, কারসাজির ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির চেয়ারম্যান ইব্রাহিম খালেদ, এসইসি ও দুদকের চেয়ারম্যানকে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
জানা যায়, গত ২৪ ও ২৮ এপ্রিল ইয়াসিন আলীর সহযোগিতায় জালিয়াতি ও ব্যাংকের আইন ভঙ্গ করে ঋণ দেওয়ার ঘটনাসংক্রান্ত দুটি প্রতিবেদন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
এ ছাড়া পুঁজিবাজারে কারসাজির ঘটনায় ইব্রাহিম খালেদ গণমাধ্যমে বক্তব্য দেন, যা এসইসি আইনের ১৯ ও তথ্য অধিকার আইনের ৭ ধারার লঙ্ঘন। এ বিষয়ে বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আবুল হামেশ রিট দায়ের করেন। শুনানি শেষে আদালত আজ রুল জারি করেন।
আদালতে আবেদনকারীর পক্ষে কাজী আকতার হামিদ ও রাষ্ট্রপক্ষে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এম কে রহমান মামলা পরিচালনা করেন।