শেয়ারবাজার :::: দেশের শীর্ষস্থানীয় জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড জার্মানিতে রপ্তানির জন্য আরো এক জোড়া জাহাজ সফলভাবে পানিতে ভাসিয়েছে। জার্মানির গ্রোনা শিপিংয়ের জন্য তৈরি করা 'ইএমএস ওয়েভ ও ইএমএস টাইড' নামের জাহাজ দুটি গত মঙ্গলবার পানিতে ভাসানো হয়।
জাহাজ দুটি মোট ১০ হাজার ৪০০ টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন, যা আগামী জুলাই মাসে জার্মানিতে রপ্তানি করা হবে। গত ২০১০ সালের ডিসেম্বর এবং চলতি বছরের মার্চ মাসে জার্মানিতে এ-রকম আরো চারটি জাহাজ রপ্তানি করেছে ওয়েস্টার্ন মেরিন।
ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের কর্মকর্তারা জানান, তাঁদের প্রতিষ্ঠান ২০০৮ সালের জানুয়ারি মাসে জার্মানির গ্রোনা শিপিংয়ের সঙ্গে ১২টি জাহাজ নির্মাণের চুক্তি করে। প্রতিটি জাহাজের মূল্য বাংলাদেশি টাকায় ৮০ কোটি টাকারও বেশি। এর পর থেকে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড বিশ্বে আন্তর্জাতিক মানের জাহাজ নির্মাণের শিপইয়ার্ড হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।
ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, 'আমরা বিশ্বে সফল জাহাজ নির্মাতা জাতি হিসেবে নিজেদের নাম লেখাতে সক্ষম হয়েছি। দক্ষ ব্যবস্থাপনা এবং গুণগত পরিচালনার কারণে আমরা যথাসময়ে ও নিরাপদে জাহাজ সরবরাহ করতে পারছি।'
জাহাজ দুটি মোট ১০ হাজার ৪০০ টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন, যা আগামী জুলাই মাসে জার্মানিতে রপ্তানি করা হবে। গত ২০১০ সালের ডিসেম্বর এবং চলতি বছরের মার্চ মাসে জার্মানিতে এ-রকম আরো চারটি জাহাজ রপ্তানি করেছে ওয়েস্টার্ন মেরিন।
ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের কর্মকর্তারা জানান, তাঁদের প্রতিষ্ঠান ২০০৮ সালের জানুয়ারি মাসে জার্মানির গ্রোনা শিপিংয়ের সঙ্গে ১২টি জাহাজ নির্মাণের চুক্তি করে। প্রতিটি জাহাজের মূল্য বাংলাদেশি টাকায় ৮০ কোটি টাকারও বেশি। এর পর থেকে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড বিশ্বে আন্তর্জাতিক মানের জাহাজ নির্মাণের শিপইয়ার্ড হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।
ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, 'আমরা বিশ্বে সফল জাহাজ নির্মাতা জাতি হিসেবে নিজেদের নাম লেখাতে সক্ষম হয়েছি। দক্ষ ব্যবস্থাপনা এবং গুণগত পরিচালনার কারণে আমরা যথাসময়ে ও নিরাপদে জাহাজ সরবরাহ করতে পারছি।'