শেয়ারবাজার :::: দ্বৈত কর পরিহার করতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অঙ্গপ্রতিষ্ঠান বা সংস্থাকে আয়করমুক্ত রাখার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশন (বিএলএফসিএ)। আগামী ২০১১-১২ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে এ সুপারিশটি বাস্তবায়নের দাবি করেছে তারা।
সমিতির চেয়ারম্যান ও লংকাবাংলা ফিন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজউদ্দিন সরকার এ প্রসঙ্গে প্রথম আলোকে বলেন, বর্তমান নীতিমালা অনুযায়ী অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের আয় মূল কোম্পানিগুলোর আয়ের সঙ্গে যুক্ত করা হয়। তার পরও অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ও মূল কোম্পানিগুলোকে আলাদাভাবে আয়কর পরিশোধ করতে হয়।
বিএলএফসিএ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর আয়কর হার কমিয়ে সাড়ে ৩৭ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে। বর্তমান আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সাড়ে ৪২ শতাংশ হারে আয়কর দিতে হয়।
বিষয়টি ব্যাখ্যা করে মফিজ সরকার বলেন, যদি কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হিসেবে একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি গঠন করে, তখন আবার ওই অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের ওপরও সাড়ে ৩৭ শতাংশ হারে আয়কর প্রযোজ্য হয়। কিন্তু মূল প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশের ওপর ২০ শতাংশ হারে আয়কর দিতে হয়। ফলে মূল কোম্পানির আয়কর সাড়ে ৪২ শতাংশ হলেও, বাস্তবে তা ৫০ শতাংশে গিয়ে ঠেকে।
এই কারণেই অনেক আর্থিক প্রতিষ্ঠান আর অঙ্গপ্রতিষ্ঠান করতে আগ্রহী হচ্ছে না বলে জানান বিএলএফসিএর চেয়ারম্যান। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিকাশের স্বার্থে অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের আয়কে করমুক্ত রাখা প্রয়োজন উল্লেখ করে তিনি আরও জানান, প্রতিবেশী দেশ ভারতেও এ নিয়ম চালু রয়েছে।
সমিতির চেয়ারম্যান ও লংকাবাংলা ফিন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজউদ্দিন সরকার এ প্রসঙ্গে প্রথম আলোকে বলেন, বর্তমান নীতিমালা অনুযায়ী অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের আয় মূল কোম্পানিগুলোর আয়ের সঙ্গে যুক্ত করা হয়। তার পরও অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ও মূল কোম্পানিগুলোকে আলাদাভাবে আয়কর পরিশোধ করতে হয়।
বিএলএফসিএ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর আয়কর হার কমিয়ে সাড়ে ৩৭ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে। বর্তমান আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সাড়ে ৪২ শতাংশ হারে আয়কর দিতে হয়।
বিষয়টি ব্যাখ্যা করে মফিজ সরকার বলেন, যদি কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হিসেবে একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি গঠন করে, তখন আবার ওই অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের ওপরও সাড়ে ৩৭ শতাংশ হারে আয়কর প্রযোজ্য হয়। কিন্তু মূল প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশের ওপর ২০ শতাংশ হারে আয়কর দিতে হয়। ফলে মূল কোম্পানির আয়কর সাড়ে ৪২ শতাংশ হলেও, বাস্তবে তা ৫০ শতাংশে গিয়ে ঠেকে।
এই কারণেই অনেক আর্থিক প্রতিষ্ঠান আর অঙ্গপ্রতিষ্ঠান করতে আগ্রহী হচ্ছে না বলে জানান বিএলএফসিএর চেয়ারম্যান। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিকাশের স্বার্থে অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের আয়কে করমুক্ত রাখা প্রয়োজন উল্লেখ করে তিনি আরও জানান, প্রতিবেশী দেশ ভারতেও এ নিয়ম চালু রয়েছে।