শেয়ারবাজার :::: বদলে গেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন রূপালী ব্যাংকের,RUPALIBANK (Rupali Bank ) চিত্র। অধুনিক সেবা প্রদান, এটিএম কার্যক্রম চালু, শ্রেণীকৃত ঋণ সিঙ্গেল ডিজিটে নিয়ে আসা এবং শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেয়া হচ্ছে। গত ২২ বছর ধরে ব্যাংকটি শেয়ারহোল্ডারদের কোন লভ্যাংশ প্রদান না করলেও বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ এবং দৰ ম্যানেজমেন্ট ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ২০১০ সালের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়। পাশাপাশি ব্যাংকের সেবা আরও প্রসারিত করতে এ বছরের মধ্যে প্রত্যেক উপজেলায় রূপালী ব্যাংকের শাখার ঘোষণা করা হয়। এরই অংশ হিসেবে নতুন করে আরও প্রায় ১শ' শাখা খুলবে ব্যাংকের কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে রূপালী ব্যাংকের ২৫তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) ব্যাংকের উর্ধতন কর্মকর্তারা এসব কথা তুলে ধরেন। ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. আহমেদ আল-কবির অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। এতে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. ফরিদ উদ্দিন, পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন, মাহাবুবুর রহমান হিরন, আবুল কালাম চৌধুরী, শেখ সিরাজুল হক ফরাজী, কাজী মোর্শেদ হোসেন কামাল, ড. এস.এম. মাহফুজুর রহমান, এ্যাডভোকেট, আবদুস সালাম, অমলেন্দু মুখার্জি, সাইফুল ইসলাম ও অধ্যাপক সৈয়দ আহসানুল আলম, অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব রিজওয়ানুল হুদা, ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ আহমদ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ড. আহমদ আল-কবির বলেন, দেশের প্রতিটি উপজেলায় রূপালী ব্যাংকের সেবা পেঁৗছাতে চলতি বছর ১শ'টি শাখা খোলা হবে। ইতোমধ্যে যার বেশ কয়েকটি শাখার কার্যক্রম শুরম্ন হয়েছে। সকল শাখাকে অনলাইনের আওতায় আনতে প্রতিটি শাখায় ইতোমধ্যে ২টি করে কম্পিউটার দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা ও প্রতিকূল আর্থিক পরিবেশ থাকার পরও ২০১০ সালে রূপালী ব্যাংকের মুনাফা হয়েছে ২৪৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। ২০০৯ সালে যেখানে মুনাফা হয়েছিল ২০৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। ২০০৯ সালে ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ ছিল ৭ হাজার ৩৮০ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। ২০১০ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে ৯ হাজার ১১২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা হয়েছে। একই সঙ্গে ব্যাংকের ঋণ বিতরণের পরিমাণও গত বছরের তুলনায় বেড়েছে।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. ফরিদ উদ্দিন বলেন, রূপালী ব্যাংকে কোন তারল্য সঙ্কট নেই। যে কারণে এ বছর ব্যাংকের ঋণ বিতরণের পরিমাণ বাড়ায় মুনাফা অনেক বেড়েছে। গত বছর মার্চ পর্যনত্ম যেখানে মুনাফার পরিমাণ ছিল ২৬ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। আর ২০১১ সালের একই সময়ে তা ৫৫ কোটি ৩২ লাখ টাকায় উন্নীত হয়েছে। এছাড়া ২০১০ সালের শ্রেণীকৃত ঋণের হার ১১ দশমিক ৯৬ শতাংশ থেকে কমে বর্তমানে ৭ দশমিক ২২ শতাংশে নেমে এসেছে। যা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন শুধু জনতা ব্যাংক ছাড়া অন্যান্য ব্যাংকের চেয়ে আমরা এগিয়ে আছি। তিনি আরও বলেন, রূপালী ব্যাংক গ্রাহকদের আধুনিক সেবা প্রদানের লৰ্যে সব ধরনের কৌশল নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। দৰ ও অভিজ্ঞ লোক নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নতুন নতুন প্রডাক্ট নিয়ে আসা হয়েছে। এর মূল কারণ হলো রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন অন্য ব্যাংকগুলোর চেয়ে রূপালী ব্যাংক সার্বিক দিক দিয়ে এগিয়ে যায়।
সাধারণ সভায় উপস্থি্থত শেয়ারহোল্ডারদের উপস্থিতিতে গত বছরের নিরীক্ষিত স্থিতিপত্র, লাভ-লোকসান হিসাব ও নিরীক্ষক এবং পরিচালকদের প্রতিবেদন অনুমোদন করা হয়।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে রূপালী ব্যাংকের ২৫তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) ব্যাংকের উর্ধতন কর্মকর্তারা এসব কথা তুলে ধরেন। ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. আহমেদ আল-কবির অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। এতে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. ফরিদ উদ্দিন, পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন, মাহাবুবুর রহমান হিরন, আবুল কালাম চৌধুরী, শেখ সিরাজুল হক ফরাজী, কাজী মোর্শেদ হোসেন কামাল, ড. এস.এম. মাহফুজুর রহমান, এ্যাডভোকেট, আবদুস সালাম, অমলেন্দু মুখার্জি, সাইফুল ইসলাম ও অধ্যাপক সৈয়দ আহসানুল আলম, অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব রিজওয়ানুল হুদা, ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ আহমদ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ড. আহমদ আল-কবির বলেন, দেশের প্রতিটি উপজেলায় রূপালী ব্যাংকের সেবা পেঁৗছাতে চলতি বছর ১শ'টি শাখা খোলা হবে। ইতোমধ্যে যার বেশ কয়েকটি শাখার কার্যক্রম শুরম্ন হয়েছে। সকল শাখাকে অনলাইনের আওতায় আনতে প্রতিটি শাখায় ইতোমধ্যে ২টি করে কম্পিউটার দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা ও প্রতিকূল আর্থিক পরিবেশ থাকার পরও ২০১০ সালে রূপালী ব্যাংকের মুনাফা হয়েছে ২৪৪ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। ২০০৯ সালে যেখানে মুনাফা হয়েছিল ২০৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। ২০০৯ সালে ব্যাংকের আমানতের পরিমাণ ছিল ৭ হাজার ৩৮০ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। ২০১০ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে ৯ হাজার ১১২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা হয়েছে। একই সঙ্গে ব্যাংকের ঋণ বিতরণের পরিমাণও গত বছরের তুলনায় বেড়েছে।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. ফরিদ উদ্দিন বলেন, রূপালী ব্যাংকে কোন তারল্য সঙ্কট নেই। যে কারণে এ বছর ব্যাংকের ঋণ বিতরণের পরিমাণ বাড়ায় মুনাফা অনেক বেড়েছে। গত বছর মার্চ পর্যনত্ম যেখানে মুনাফার পরিমাণ ছিল ২৬ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। আর ২০১১ সালের একই সময়ে তা ৫৫ কোটি ৩২ লাখ টাকায় উন্নীত হয়েছে। এছাড়া ২০১০ সালের শ্রেণীকৃত ঋণের হার ১১ দশমিক ৯৬ শতাংশ থেকে কমে বর্তমানে ৭ দশমিক ২২ শতাংশে নেমে এসেছে। যা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন শুধু জনতা ব্যাংক ছাড়া অন্যান্য ব্যাংকের চেয়ে আমরা এগিয়ে আছি। তিনি আরও বলেন, রূপালী ব্যাংক গ্রাহকদের আধুনিক সেবা প্রদানের লৰ্যে সব ধরনের কৌশল নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। দৰ ও অভিজ্ঞ লোক নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নতুন নতুন প্রডাক্ট নিয়ে আসা হয়েছে। এর মূল কারণ হলো রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন অন্য ব্যাংকগুলোর চেয়ে রূপালী ব্যাংক সার্বিক দিক দিয়ে এগিয়ে যায়।
সাধারণ সভায় উপস্থি্থত শেয়ারহোল্ডারদের উপস্থিতিতে গত বছরের নিরীক্ষিত স্থিতিপত্র, লাভ-লোকসান হিসাব ও নিরীক্ষক এবং পরিচালকদের প্রতিবেদন অনুমোদন করা হয়।