শেয়ারবাজার :::: অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধানত্ম অনুসারেই গত বছর তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারের অভিহিত মূল্য পরিবর্তন বিষয়ে দু'দফা সিদ্ধান্ত বদল করেছিল সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। কমিশনের চেয়ারম্যান জিয়াউল খোন্দকার ব্যক্তিগতভাবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, সচিব এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গবর্নরের সঙ্গে আলোচনা করে সকল শেয়ারের মূল্য ১০ টাকা করার সম্মতি গ্রহণ করেছিলেন। তা সত্ত্বেও এই ইসু্যর সঙ্গে এসইসির সদস্য মোঃ ইয়াছিন আলীকে জড়িয়ে বিভ্রানত্মিকর তথ্য ছড়ানো হচ্ছে বলে সংশিস্নষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ২০০৯ সালের অক্টোবর মাসে অনুষ্ঠিত অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির এক সভায় সর্বপ্রথম অভিহিত মূল্যের ইসু্যটি সামনে আনা হয়। ওই সভায় পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সকল কোম্পানির শেয়ারের দরে সামঞ্জস্য আনার জন্য অভিহিত মূল্য ১০ টাকা নির্ধারণের সুপারিশ করা হয়। কিন্তু ওই বছরের ৫ নবেম্বর পুঁজিবাজার উন্নয়নে করণীয় নির্ধারণে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অর্থ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই সুপারিশ নাকচ হয়ে যায়। তবে বৈঠকে ভবিষ্যতে তালিকাভুক্ত সকল কোম্পানির অভিহিত মূল্য একই হারে নির্ধারণের সিদ্ধানত্ম নেয়া হয়। ওই বৈঠকের কার্যপত্রে বলা হয়, 'যেহেতু বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০০ টাকা, সেহেতু ভবিষ্যত শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০০ টাকা নির্ধারণ করা শ্রেয়তর হবে।'
সূত্র জানায়, ২০০৯ সালের অক্টোবর মাসে অনুষ্ঠিত অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির এক সভায় সর্বপ্রথম অভিহিত মূল্যের ইসু্যটি সামনে আনা হয়। ওই সভায় পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সকল কোম্পানির শেয়ারের দরে সামঞ্জস্য আনার জন্য অভিহিত মূল্য ১০ টাকা নির্ধারণের সুপারিশ করা হয়। কিন্তু ওই বছরের ৫ নবেম্বর পুঁজিবাজার উন্নয়নে করণীয় নির্ধারণে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অর্থ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই সুপারিশ নাকচ হয়ে যায়। তবে বৈঠকে ভবিষ্যতে তালিকাভুক্ত সকল কোম্পানির অভিহিত মূল্য একই হারে নির্ধারণের সিদ্ধানত্ম নেয়া হয়। ওই বৈঠকের কার্যপত্রে বলা হয়, 'যেহেতু বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০০ টাকা, সেহেতু ভবিষ্যত শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০০ টাকা নির্ধারণ করা শ্রেয়তর হবে।'