শেয়ারবাজার :::: দেশের ব্যাংক-ব্যবস্থায় এখন ২৮ হাজার কোটি টাকার বাড়তি বা অতিরিক্ত তারল্য রয়েছে। এটি এ বছরের ২৮ এপ্রিলের হিসাব। এই তারল্য হিসাব করা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকে তফসিলি ব্যাংকগুলোর বিধিবদ্ধ জমার (আমানতের ১৯ শতাংশ) বাইরে যে নগদ অর্থ বা সহজে বিনিময়যোগ্য বিনিয়োগ আছে, সে হিসাব বিবেচনায় নিয়ে।
অন্যদিকে, ১১ মের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর হিসাবে (সিআরআর সংরক্ষণের হিসাব) এক হাজার কোটি টাকার বেশি অলস অর্থ পড়ে আছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। এতে আরও দেখা যায়, আমানতের নিরাপত্তা হিসাবে ব্যাংকগুলোর বিধিবদ্ধ জমার (স্টেটিউটরি লিক্যুইডিটি রিকোয়ারমন্টে বা এসএলআর) নগদ অংশ বা সিআরআর (ক্যাশ রিজার্ভ রেশিও) হিসাবে বাংলাদেশ ব্যাংকে তফসিলি ব্যাংকগুলোর জমা রাখার কথা ২৪ হাজার ৫৩৯ কোটি ২০ লাখ টাকা। কিন্তু ১১ মে পর্যন্ত জমা ছিল ২৫ হাজার ৬৭১ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
এ ক্ষেত্রে সার্বিক ব্যাংক খাতের অতিরিক্ত জমা ছিল এক হাজার ১৩২ কোটি ৩০ লাখ টাকা। সিআরআরে এই অতিরিক্ত জমা থাকা টাকা প্রকৃতপক্ষে অলস অর্থ। কেননা, বাংলাদেশ ব্যাংক সিআরআরের ওপর ব্যাংকগুলোকে কোনো সুদ দেয় না।
অন্যদিকে, ১১ মের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর হিসাবে (সিআরআর সংরক্ষণের হিসাব) এক হাজার কোটি টাকার বেশি অলস অর্থ পড়ে আছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। এতে আরও দেখা যায়, আমানতের নিরাপত্তা হিসাবে ব্যাংকগুলোর বিধিবদ্ধ জমার (স্টেটিউটরি লিক্যুইডিটি রিকোয়ারমন্টে বা এসএলআর) নগদ অংশ বা সিআরআর (ক্যাশ রিজার্ভ রেশিও) হিসাবে বাংলাদেশ ব্যাংকে তফসিলি ব্যাংকগুলোর জমা রাখার কথা ২৪ হাজার ৫৩৯ কোটি ২০ লাখ টাকা। কিন্তু ১১ মে পর্যন্ত জমা ছিল ২৫ হাজার ৬৭১ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
এ ক্ষেত্রে সার্বিক ব্যাংক খাতের অতিরিক্ত জমা ছিল এক হাজার ১৩২ কোটি ৩০ লাখ টাকা। সিআরআরে এই অতিরিক্ত জমা থাকা টাকা প্রকৃতপক্ষে অলস অর্থ। কেননা, বাংলাদেশ ব্যাংক সিআরআরের ওপর ব্যাংকগুলোকে কোনো সুদ দেয় না।