শেয়ারবাজার :::: তেল বিক্রির কমিশন বৃদ্ধিসহ ১৩ দফা দাবিতে ডাকা অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট প্রত্যাহার করেছে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংক লরি মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদ।
আগামী ২২ মে থেকে এ ধর্মঘট পালনের ঘোষণা ছিলো ঐক্য পরিষদের।
পরিষদের আহ্বায়ক মো. নাজমুল হক বৃহস্পতিবার বলেন, "সরকারের পক্ষ থেকে অধিকাংশ দাবি মেনে নেওয়ার লিখিত অঙ্গীকার পাওয়ায় ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়েছে।"
তিনি জানান, লিখিত অঙ্গীকার পাওয়ার পর রাজধানীর কাকরাইলে সংগঠনের কার্যালয়ে পরিষদের নির্বাহী কমিটির বৈঠকে ধর্মঘট প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এর আগে ধর্মঘট প্রত্যাহার নিয়ে জ্বালানি সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিনসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও নেতাদের মধ্যে রাতে একটি বৈঠক হয় বলে জানান তিনি।
গত ১৭ মে এক সংবাদ সম্মেলনে দাবি ও ধর্মঘট পালনের কথা জানান নাজমুল। তিনি পেট্রোল পাম্প ঔনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি।
তখন নাজমুল হক বলেছিলেন, "জ্বালানি তেল ব্যবসায়ী ও ট্যাংক লরী শ্রমিকদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে জন্য বিগত কয়েক বছর ধরে ১৩ দফা দাবি জানিয়ে আসছি। কিন্তু সরকার তা মানতে আশ্বাস দিলেও বাস্তবায়ন করছে না।"
১৩ দফা দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো- তেল বিক্রির কমিশন দুই শতাংশ থেকে বাড়িয়ে সাত শতাংশ করা, পেট্রোল পাম্প স্থাপনে নীতিমালা প্রণয়ন, প্রত্যেক ডিপোতে টেস্টিং ল্যাবরেটরি স্থাপন, পাঁচ লাখ টাকার দুর্ঘটনা বীমা চালু, ডিপো সংলগ্ন স্থানে লরি টার্মিনাল-বিশ্রামাগার নির্মাণ, ট্যাংক লরির ভাড়া বৃদ্ধি এবং লরির কাগজপত্র পরীক্ষার নামে পুলিশি 'হয়রানি' বন্ধ।
একই দাবিতে গত বছরের ৯ মে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট শুরু করে তারা। তবে সেদিনই প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী এবং জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুল হকের সঙ্গে বৈঠকের পর ধর্মঘট স্থগিতের ঘোষণা দেয় সংগঠনটি।
আগামী ২২ মে থেকে এ ধর্মঘট পালনের ঘোষণা ছিলো ঐক্য পরিষদের।
পরিষদের আহ্বায়ক মো. নাজমুল হক বৃহস্পতিবার বলেন, "সরকারের পক্ষ থেকে অধিকাংশ দাবি মেনে নেওয়ার লিখিত অঙ্গীকার পাওয়ায় ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়েছে।"
তিনি জানান, লিখিত অঙ্গীকার পাওয়ার পর রাজধানীর কাকরাইলে সংগঠনের কার্যালয়ে পরিষদের নির্বাহী কমিটির বৈঠকে ধর্মঘট প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এর আগে ধর্মঘট প্রত্যাহার নিয়ে জ্বালানি সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিনসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও নেতাদের মধ্যে রাতে একটি বৈঠক হয় বলে জানান তিনি।
গত ১৭ মে এক সংবাদ সম্মেলনে দাবি ও ধর্মঘট পালনের কথা জানান নাজমুল। তিনি পেট্রোল পাম্প ঔনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি।
তখন নাজমুল হক বলেছিলেন, "জ্বালানি তেল ব্যবসায়ী ও ট্যাংক লরী শ্রমিকদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে জন্য বিগত কয়েক বছর ধরে ১৩ দফা দাবি জানিয়ে আসছি। কিন্তু সরকার তা মানতে আশ্বাস দিলেও বাস্তবায়ন করছে না।"
১৩ দফা দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো- তেল বিক্রির কমিশন দুই শতাংশ থেকে বাড়িয়ে সাত শতাংশ করা, পেট্রোল পাম্প স্থাপনে নীতিমালা প্রণয়ন, প্রত্যেক ডিপোতে টেস্টিং ল্যাবরেটরি স্থাপন, পাঁচ লাখ টাকার দুর্ঘটনা বীমা চালু, ডিপো সংলগ্ন স্থানে লরি টার্মিনাল-বিশ্রামাগার নির্মাণ, ট্যাংক লরির ভাড়া বৃদ্ধি এবং লরির কাগজপত্র পরীক্ষার নামে পুলিশি 'হয়রানি' বন্ধ।
একই দাবিতে গত বছরের ৯ মে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট শুরু করে তারা। তবে সেদিনই প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী এবং জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুল হকের সঙ্গে বৈঠকের পর ধর্মঘট স্থগিতের ঘোষণা দেয় সংগঠনটি।