শেয়ারবাজার :::: বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো এসএলআরের বাকি অর্থ ঋণ বা বিনিয়োগ হিসাবে খাটাতে পারে। ফলে বিধি অনুসারে সংগৃহীত আমানতের ৮১ শতাংশ ঋণ দিতে পারে ব্যাংক। আর বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি মূলধন নিয়ে সর্বোচ্চ ৮৫ শতাংশ ঋণ বিতরণের জন্য মৌখিক নির্দেশ দিয়েছে। ভারতে এই হার ৭৫ শতাংশ। বাংলাদেশে এই হার এক পর্যায়ে শত ভাগ ছাড়িয়ে গিয়েছিল।
সর্বশেষ ২৮ এপ্রিলের তথ্যে দেখা যায়, সর্বাধিক পরিমাণ বাড়তি নগদ অর্থ রয়েছে রাষ্ট্রমালিকানাধীন চারটি বাণিজ্যিক ব্যাংকে। সম্মিলিতভাবে এই চার ব্যাংকে (সোনালী, জনতা, অগ্রণী ও রূপালী) উদ্বৃত্ত তারল্যের পরিমাণ ১১ হাজার ২৯ কোটি টাকা। বেসরকারি ২৯টি ব্যাংকে অতিরিক্ত তারল্য রয়েছে ১৩ হাজার ১২২ কোটি টাকা। বিদেশি নয়টি ব্যাংকে উদ্বৃত্ত নগদ অর্থের পরিমাণ তিন হাজার ৬৯৫ কোটি টাকা। আর রাষ্ট্রমালিকানাধীন বিশেষায়িত চারটি ব্যাংকে অতিরিক্ত তারল্যের পরিমাণ ১৭৮ কোটি টাকা।
এককভাবে সবচেয়ে বেশি উদ্বৃত্ত নগদ অর্থ আছে সোনালী ব্যাংকের কাছে। এই ব্যাংকের কাছে ছয় হাজার ১৮৭ কোটি টাকা রয়েছে। তার পরের অবস্থানে আছে জনতা ব্যাংক। এই ব্যাংকের কাছে নগদ অর্থ আছে তিন হাজার ৫৯৮ কোটি টাকা। বেসরকারি প্রাইম ব্যাংকের কাছে রয়েছে এক হাজার ৭৪২ কোটি টাকা। এর পরের অবস্থানের উত্তরা ব্যাংকের কাছে নগদ অর্থ আছে এক হাজার ৬০৮ কোটি টাকা। বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে সিটিব্যাংক এনএর কাছে নগদ অর্থ আছে এক হাজার ২০২ কোটি টাকা।
সর্বশেষ ২৮ এপ্রিলের তথ্যে দেখা যায়, সর্বাধিক পরিমাণ বাড়তি নগদ অর্থ রয়েছে রাষ্ট্রমালিকানাধীন চারটি বাণিজ্যিক ব্যাংকে। সম্মিলিতভাবে এই চার ব্যাংকে (সোনালী, জনতা, অগ্রণী ও রূপালী) উদ্বৃত্ত তারল্যের পরিমাণ ১১ হাজার ২৯ কোটি টাকা। বেসরকারি ২৯টি ব্যাংকে অতিরিক্ত তারল্য রয়েছে ১৩ হাজার ১২২ কোটি টাকা। বিদেশি নয়টি ব্যাংকে উদ্বৃত্ত নগদ অর্থের পরিমাণ তিন হাজার ৬৯৫ কোটি টাকা। আর রাষ্ট্রমালিকানাধীন বিশেষায়িত চারটি ব্যাংকে অতিরিক্ত তারল্যের পরিমাণ ১৭৮ কোটি টাকা।
এককভাবে সবচেয়ে বেশি উদ্বৃত্ত নগদ অর্থ আছে সোনালী ব্যাংকের কাছে। এই ব্যাংকের কাছে ছয় হাজার ১৮৭ কোটি টাকা রয়েছে। তার পরের অবস্থানে আছে জনতা ব্যাংক। এই ব্যাংকের কাছে নগদ অর্থ আছে তিন হাজার ৫৯৮ কোটি টাকা। বেসরকারি প্রাইম ব্যাংকের কাছে রয়েছে এক হাজার ৭৪২ কোটি টাকা। এর পরের অবস্থানের উত্তরা ব্যাংকের কাছে নগদ অর্থ আছে এক হাজার ৬০৮ কোটি টাকা। বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে সিটিব্যাংক এনএর কাছে নগদ অর্থ আছে এক হাজার ২০২ কোটি টাকা।