শেয়ারবাজার :::: গত বছরের ডিসেম্বরের তুলনায় চলতি বছরের মার্চে এসে দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ খানিকটা বেড়েছে।
২০১০ সালের ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ যেখানে দাঁড়িয়েছিল ২২ হাজার ৭০৯ কোটি টাকা, সেখানে এ বছরের মার্চ শেষে মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ হয়েছে ২৩ হাজার ৭৫১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘শ্রেণীকৃত ঋণ ও প্রভিশনিং’ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, মার্চ শেষে যে পরিমাণ খেলাপি ঋণ হয়েছে, তা এই সময়ে বিতরণ করা মোট ঋণের স্থিতির ৭ দশমিক ২৭ শতাংশ। মার্চ শেষে বিতরণ করা ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে তিন লাখ ২৬ হাজার ৫০৫ কোটি টাকা।
আবার মার্চ শেষে নিট হিসাবে খেলাপি ঋণ হয়েছে তিন হাজার ৮৪৯ কোটি টাকা, যা বিতরণ করা মোট ঋণের ১ দশমিক ২৬ শতাংশ। ডিসেম্বর শেষে নিট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল তিন হাজার ৭৫৬ কোটি ৩২ লাখ টাকা, যা মোট বিতরণ করা ঋণের ১ দশমিক ২৮ শতাংশ।
২০১০ সালের ডিসেম্বর শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ যেখানে দাঁড়িয়েছিল ২২ হাজার ৭০৯ কোটি টাকা, সেখানে এ বছরের মার্চ শেষে মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ হয়েছে ২৩ হাজার ৭৫১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘শ্রেণীকৃত ঋণ ও প্রভিশনিং’ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, মার্চ শেষে যে পরিমাণ খেলাপি ঋণ হয়েছে, তা এই সময়ে বিতরণ করা মোট ঋণের স্থিতির ৭ দশমিক ২৭ শতাংশ। মার্চ শেষে বিতরণ করা ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে তিন লাখ ২৬ হাজার ৫০৫ কোটি টাকা।
আবার মার্চ শেষে নিট হিসাবে খেলাপি ঋণ হয়েছে তিন হাজার ৮৪৯ কোটি টাকা, যা বিতরণ করা মোট ঋণের ১ দশমিক ২৬ শতাংশ। ডিসেম্বর শেষে নিট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল তিন হাজার ৭৫৬ কোটি ৩২ লাখ টাকা, যা মোট বিতরণ করা ঋণের ১ দশমিক ২৮ শতাংশ।