শেয়ারবাজার :::: পুঁজিবাজার-সংশ্লিষ্ট আইন সংশোধনের কাজে হাত দিয়েছে পুনর্গঠিত সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। এরই অংশ হিসেবে সংস্থাটি সিকিউরিটিজ অধ্যাদেশ-১৯৬৯ সংশোধনের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে এসইসির সভাকক্ষে সংস্থাটির চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেনের সভাপতিত্বে এ-সংক্রান্ত একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে গত ২৩ মার্চ অর্থ মন্ত্রণালয়ে এ-সংক্রান্ত প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এরপর সরকার এসইসির নেতৃত্ব পরিবর্তন করেছে। নতুন করে চেয়ারম্যান ও তিন সদস্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। নতুন এই কমিশন আইনি সংশোধনের বিষয়ে গতকালই প্রথম সভা করে।
সভায় ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই), বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ (বিএপিএলসি), ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) এবং বিমা কোম্পানির প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
জানা গেছে, আইনি সংশোধনকেই এখন এসইসি সর্বাধিক অগ্রাধিকার দিচ্ছে।
সভা শেষে এসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান বলেন, কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই সভা শেষ হয়েছে। এ নিয়ে বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আরও আলোচনা চলবে।
সভার বিষয়ে জানতে চাইলে সিএসইর সহসভাপতি আল মারুফ খান প্রথম আলোকে বলেন, অধ্যাদেশটি করা হয়েছিল ১৯৬৯ সালে। এরপর ৪০ বছর পার হয়েছে। এর মধ্যে সেন্ট্রাল ডিপজিটরি সিস্টেমসহ পুঁজিবাজারে অনেক কিছুরই পরিবর্তন ঘটেছে। তাই এই অধ্যাদেশে অনেক ধারা সংযোজন-বিয়োজনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে।
পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটিও তাদের তদন্ত প্রতিবেদনে এই অধ্যাদেশসহ সিকিউরিটিজ আইন পরিবর্তনের জোর সুপারিশ করেন।
এদিকে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে গতকাল দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই শেয়ারের দাম ও মূল্যসূচক বেড়েছে। এর ফলে সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে চার দিনই শেয়ারবাজার ঊর্ধ্বমুখী ছিল।
ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক দিনশেষে ৯৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ৭৬৩ পয়েন্টে। যদিও সূচকের নিম্নগতি দিয়ে ঢাকার বাজারে লেনদেন শুরু হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ২৫৯ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ২২৭টিরই দাম বেড়েছে। কমেছে ২৪টির আর অপরিবর্তিত ছিল আটটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৫০৭ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ৪৬ কোটি টাকা বেশি। ঢাকার বাজারে গতকাল দাম বাড়ার তালিকার বেশির ভাগই ছিল ব্যাংক-বহির্ভূত আর্থিক খাতের কোম্পানি।
অপরদিকে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ২২১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ১০ পয়েন্টে। চট্টগ্রামের বাজারে লেনদেন হওয়া ১৯৬টি কোম্পানির মধ্যে ১৫৯টিরই দাম বেড়েছে, কমেছে ২৬টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১১টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে গতকাল দিনশেষে ৭২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে দুই কোটি টাকা কম।
এদিকে মবিল-যমুনা লুব্রিকেন্টস (এমজেএল) বাংলাদেশ লিমিটেডের তালিকাভুক্তির মেয়াদ আরও দুই সপ্তাহ বাড়িয়েছে এসইসি। বৃহস্পতিবার কমিশনের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। একই সঙ্গে এ-সংক্রান্ত আইনি দিকগুলো খতিয়ে দেখার বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়েছে। কমিশনের মুখপাত্র সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
বুধবার ডিএসইর বোর্ড সভায় শর্তসাপেক্ষে এমজেএলকে তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ জন্য ক্ষতিপূরণ-সংক্রান্ত এসইসির নির্দেশনা উঠিয়ে নেওয়ার অনুরোধ জানায় ডিএসই। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল কমিশনের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে এসইসির সভাকক্ষে সংস্থাটির চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেনের সভাপতিত্বে এ-সংক্রান্ত একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে গত ২৩ মার্চ অর্থ মন্ত্রণালয়ে এ-সংক্রান্ত প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এরপর সরকার এসইসির নেতৃত্ব পরিবর্তন করেছে। নতুন করে চেয়ারম্যান ও তিন সদস্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। নতুন এই কমিশন আইনি সংশোধনের বিষয়ে গতকালই প্রথম সভা করে।
সভায় ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই-সিএসই), বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ (বিএপিএলসি), ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) এবং বিমা কোম্পানির প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
জানা গেছে, আইনি সংশোধনকেই এখন এসইসি সর্বাধিক অগ্রাধিকার দিচ্ছে।
সভা শেষে এসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান বলেন, কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই সভা শেষ হয়েছে। এ নিয়ে বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আরও আলোচনা চলবে।
সভার বিষয়ে জানতে চাইলে সিএসইর সহসভাপতি আল মারুফ খান প্রথম আলোকে বলেন, অধ্যাদেশটি করা হয়েছিল ১৯৬৯ সালে। এরপর ৪০ বছর পার হয়েছে। এর মধ্যে সেন্ট্রাল ডিপজিটরি সিস্টেমসহ পুঁজিবাজারে অনেক কিছুরই পরিবর্তন ঘটেছে। তাই এই অধ্যাদেশে অনেক ধারা সংযোজন-বিয়োজনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে।
পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটিও তাদের তদন্ত প্রতিবেদনে এই অধ্যাদেশসহ সিকিউরিটিজ আইন পরিবর্তনের জোর সুপারিশ করেন।
এদিকে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে গতকাল দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই শেয়ারের দাম ও মূল্যসূচক বেড়েছে। এর ফলে সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে চার দিনই শেয়ারবাজার ঊর্ধ্বমুখী ছিল।
ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক দিনশেষে ৯৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ৭৬৩ পয়েন্টে। যদিও সূচকের নিম্নগতি দিয়ে ঢাকার বাজারে লেনদেন শুরু হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ২৫৯ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ২২৭টিরই দাম বেড়েছে। কমেছে ২৪টির আর অপরিবর্তিত ছিল আটটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৫০৭ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ৪৬ কোটি টাকা বেশি। ঢাকার বাজারে গতকাল দাম বাড়ার তালিকার বেশির ভাগই ছিল ব্যাংক-বহির্ভূত আর্থিক খাতের কোম্পানি।
অপরদিকে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ২২১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ১০ পয়েন্টে। চট্টগ্রামের বাজারে লেনদেন হওয়া ১৯৬টি কোম্পানির মধ্যে ১৫৯টিরই দাম বেড়েছে, কমেছে ২৬টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১১টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে গতকাল দিনশেষে ৭২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে দুই কোটি টাকা কম।
এদিকে মবিল-যমুনা লুব্রিকেন্টস (এমজেএল) বাংলাদেশ লিমিটেডের তালিকাভুক্তির মেয়াদ আরও দুই সপ্তাহ বাড়িয়েছে এসইসি। বৃহস্পতিবার কমিশনের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। একই সঙ্গে এ-সংক্রান্ত আইনি দিকগুলো খতিয়ে দেখার বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়েছে। কমিশনের মুখপাত্র সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
বুধবার ডিএসইর বোর্ড সভায় শর্তসাপেক্ষে এমজেএলকে তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ জন্য ক্ষতিপূরণ-সংক্রান্ত এসইসির নির্দেশনা উঠিয়ে নেওয়ার অনুরোধ জানায় ডিএসই। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল কমিশনের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়।