শেয়ারবাজার :::: ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আর্থিক প্রতিবেদন স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা জন্য ফাইনান্সিয়াল অ্যাক্ট প্রবির্তনের বিষয় একমত হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক ও পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)।
এ লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফাইনান্সিয়াল অ্যাক্ট প্রবর্তনের বিষয় সরকারের কাছে সুপারিশ করা হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম।
পাশাপাশি পুঁজিবাজারে বিপর্যয় তদন্তে এসইসি প্রয়োজন হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের লোকবল নিয়ে তদন্ত কাজ চালাবে।
সেই সঙ্গে শেয়ার বিনিয়োগে ঋণ যোগানকারী প্রতিষ্ঠান মার্চেন্ট ব্যাংক ও শেয়ার কেনাবেচায় মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান ব্রোকারেজ হাউজগুলো পরিদর্শনের ক্ষেত্রে দুই সংস্থা সমন্বিতভাবে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এছাড়া কারিগরি ও পারষ্পরিক তথ্য আদান প্রদানের বিষয়েও ঐক্যমত পোষন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক ও এসইসি।
বৃহস্পতিবার বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংক, সিকিউরিজি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ ও ইন্স্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রেগুলেটরি অথরিটি (আইডিআরএ) যৌথ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ ব্যাংক কার্যালয়ে ।
বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, এসইসি’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেন, ইন্সুরেন্স ডেভেলপমেন্ট’র চেয়ারম্যান এম শেফাক আহমেদসহ রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র জানায়, বৈঠকে বীমা কোম্পানির অলস পড়ে থাকা অর্থ তালিকাভুক্ত সরকারি বন্ডে বিনিয়োগের আলোচনা হয়েছে। বীমা নিয়ন্ত্রক সংস্থা তাঁদের বিধিবিধান অনুসারে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে। এতে সেকেন্ডারি বন্ড বাজারে গতিশীলতা আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন আরো স্বচ্ছতা হওয়া প্রয়োজন। তার জন্য ফাইনান্সিয়াল অ্যাক্ট প্রবর্তনের বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে সরকারে কাছে সুপারিশ করা হবে।
এছাড়া বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো পুঁজিবাজারে কি পরিমাণ বিনিয়োগ করতে পারবে এ বিষয়ে তিনি বলেন, ব্যাংকগুলো তাদের সীমার মধ্যে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারবে। এ বিষয়ে কোনো বাধ্য বাধকতা নেই।
তিনি আরো বলেন, ইতিমধ্যে ব্যাংকগুলোর সিঙ্গেল এক্সপোজার লিমিট সমন্বয়ের তারিখ বাড়ানো হয়েছে। ৩০ জুন সমন্বয়ের কথা থাকলেও তা বাড়িয়ে ৩১ ডিসেম্বর করা হয়েছে।
এসইসি সদস্য অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন নিজামী বলেন, শিগগিরই একটি শক্তিশালী টাস্কফোর্স গঠন করাবে সরকার। যেটি পুঁজিবাজার বিষয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি সঠিকভাবে পালন করা হচ্ছে কি-না তা মনিটরিং করবে।
এ টাস্কফোর্সে সরকারের শীর্ষ নীতি নিধারক ও প্রফেশনালদের সমন্বয়ে গঠন করা হবে বলেও তিনি জানান।
কত দিনের মধ্যে এটি গঠন হতে পারে এ বিষয়ে তিনি বলেন, বিষয়টি সরকারের অগ্রাধিকারের ওপর নির্ভর করে।
নিজামী আরো বলেন, অনেক প্রতিষ্ঠানের আথিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে অসঙ্গতি লক্ষ্য করা যায়। যা সম্পদ পুনমূল্যায়নে সময় অনেক সমস্যা হয়। এজন্য ফাইনান্সিয়াল এ্যাক্ট কার্যকর করা প্রয়োজন।
প্রতি চার মাস অন্তর অন্তর বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে এসইসি’র বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও গত দেড় বছরে কোনো বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়নি বলে জানান তিনি।
একই সঙ্গে তিনি আরো জানান, এখন থেকে এসইসি’র সঙ্গে প্রতি চার মাস পর পর বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক হবে। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে এর মধ্যেও যে কোনো সময় বৈঠক হতে পারে।
এ লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফাইনান্সিয়াল অ্যাক্ট প্রবর্তনের বিষয় সরকারের কাছে সুপারিশ করা হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম।
পাশাপাশি পুঁজিবাজারে বিপর্যয় তদন্তে এসইসি প্রয়োজন হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের লোকবল নিয়ে তদন্ত কাজ চালাবে।
সেই সঙ্গে শেয়ার বিনিয়োগে ঋণ যোগানকারী প্রতিষ্ঠান মার্চেন্ট ব্যাংক ও শেয়ার কেনাবেচায় মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান ব্রোকারেজ হাউজগুলো পরিদর্শনের ক্ষেত্রে দুই সংস্থা সমন্বিতভাবে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এছাড়া কারিগরি ও পারষ্পরিক তথ্য আদান প্রদানের বিষয়েও ঐক্যমত পোষন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক ও এসইসি।
বৃহস্পতিবার বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংক, সিকিউরিজি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ ও ইন্স্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রেগুলেটরি অথরিটি (আইডিআরএ) যৌথ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ ব্যাংক কার্যালয়ে ।
বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, এসইসি’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেন, ইন্সুরেন্স ডেভেলপমেন্ট’র চেয়ারম্যান এম শেফাক আহমেদসহ রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র জানায়, বৈঠকে বীমা কোম্পানির অলস পড়ে থাকা অর্থ তালিকাভুক্ত সরকারি বন্ডে বিনিয়োগের আলোচনা হয়েছে। বীমা নিয়ন্ত্রক সংস্থা তাঁদের বিধিবিধান অনুসারে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে। এতে সেকেন্ডারি বন্ড বাজারে গতিশীলতা আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক প্রতিবেদন আরো স্বচ্ছতা হওয়া প্রয়োজন। তার জন্য ফাইনান্সিয়াল অ্যাক্ট প্রবর্তনের বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে সরকারে কাছে সুপারিশ করা হবে।
এছাড়া বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো পুঁজিবাজারে কি পরিমাণ বিনিয়োগ করতে পারবে এ বিষয়ে তিনি বলেন, ব্যাংকগুলো তাদের সীমার মধ্যে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারবে। এ বিষয়ে কোনো বাধ্য বাধকতা নেই।
তিনি আরো বলেন, ইতিমধ্যে ব্যাংকগুলোর সিঙ্গেল এক্সপোজার লিমিট সমন্বয়ের তারিখ বাড়ানো হয়েছে। ৩০ জুন সমন্বয়ের কথা থাকলেও তা বাড়িয়ে ৩১ ডিসেম্বর করা হয়েছে।
এসইসি সদস্য অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন নিজামী বলেন, শিগগিরই একটি শক্তিশালী টাস্কফোর্স গঠন করাবে সরকার। যেটি পুঁজিবাজার বিষয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি সঠিকভাবে পালন করা হচ্ছে কি-না তা মনিটরিং করবে।
এ টাস্কফোর্সে সরকারের শীর্ষ নীতি নিধারক ও প্রফেশনালদের সমন্বয়ে গঠন করা হবে বলেও তিনি জানান।
কত দিনের মধ্যে এটি গঠন হতে পারে এ বিষয়ে তিনি বলেন, বিষয়টি সরকারের অগ্রাধিকারের ওপর নির্ভর করে।
নিজামী আরো বলেন, অনেক প্রতিষ্ঠানের আথিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে অসঙ্গতি লক্ষ্য করা যায়। যা সম্পদ পুনমূল্যায়নে সময় অনেক সমস্যা হয়। এজন্য ফাইনান্সিয়াল এ্যাক্ট কার্যকর করা প্রয়োজন।
প্রতি চার মাস অন্তর অন্তর বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে এসইসি’র বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও গত দেড় বছরে কোনো বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়নি বলে জানান তিনি।
একই সঙ্গে তিনি আরো জানান, এখন থেকে এসইসি’র সঙ্গে প্রতি চার মাস পর পর বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক হবে। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে এর মধ্যেও যে কোনো সময় বৈঠক হতে পারে।