শেয়ারবাজার :::: ২০১১-১২ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে কালো টাকা বৈধ করার সুযোগ রাখার সরকারি উদ্যোগের ব্যাপারে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
একই সঙ্গে সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকারের ঘোষিত দুর্নীতিবিরোধী অবস্থানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে এরূপ সুযোগ সম্পূর্ণরূপে বিলোপের দাবি জানানো হয়েছে।
গতকাল এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, কালো টাকা সাদা করার বিধান নৈতিকভাবে অগ্রহণযোগ্য ও বৈষম্যমূলক, রাজস্ব সংগ্রহের বিবেচনায় অর্থহীন এবং সর্বোপরি তা সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকারের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
তিনি আরও বলেন, কালো টাকার মালিকদের ক্রমাগত এই সুযোগ প্রদান করার মাধ্যমে অবৈধভাবে অর্থ উপার্জনকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। সততা ও স্বচ্ছতার অবমূল্যায়ন করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, সংবিধানের ২০(২) অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রে অবৈধ আয়ের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান ঘোষিত হয়েছে। মহাজোট সরকারের বৃহত্তম দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী অঙ্গীকারের পাঁচটি অগ্রাধিকারমূলক বিষয়ের দ্বিতীয়টিতে সুস্পষ্টভাবে কালো টাকা ও অবৈধ আয়ের বিরুদ্ধে অবস্থান ঘোষিত হয়েছিল। অর্থমন্ত্রী অতি সম্প্রতি এই অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছিলেন।
এই অবস্থান বজায় রাখতে ব্যর্থতা দুঃখজনক বলে মন্তব্য করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, স্বার্থান্বেষী মহলের চাপে শেয়ারবাজারের মতো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হলে তা শুধু দুর্নীতিকেই প্রশ্রয় দেবে না, ইতিমধ্যে দুর্নীতিগ্রস্ত প্রভাবশালীদের কারণে বিপুলভাবে ক্ষতিগ্রস্ত সাধারণ মানুষ, যাঁরা কষ্টার্জিত অর্থ বিনিয়োগ করেছেন, তাঁরা কালো টাকার মালিকদের দ্বারা আরও প্রতারিত হয়ে এই বাজার থেকে ক্রমান্বয়ে উৎখাত হবেন।
এতে করে শেয়ারবাজারে সুস্থ প্রতিযোগিতার সম্ভাবনা দূরীভূত হবে। সার্বিকভাবে বিনিয়োগের খাত দুর্নীতির বেড়াজালে আবদ্ধ হবে, যা অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সুশাসনের পথে অপ্রতিরোধ্য প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়াবে বলে টিআইবির বিবৃতিতে বলা হয়েছে।
দুর্নীতি ও নৈতিক অবক্ষয় সম্প্রসারণের এই আত্মঘাতী পদক্ষেপ থেকে সরে এসে সরকারকে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ চিরতরে বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে টিআইবি।
একই সঙ্গে সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকারের ঘোষিত দুর্নীতিবিরোধী অবস্থানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে এরূপ সুযোগ সম্পূর্ণরূপে বিলোপের দাবি জানানো হয়েছে।
গতকাল এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, কালো টাকা সাদা করার বিধান নৈতিকভাবে অগ্রহণযোগ্য ও বৈষম্যমূলক, রাজস্ব সংগ্রহের বিবেচনায় অর্থহীন এবং সর্বোপরি তা সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকারের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
তিনি আরও বলেন, কালো টাকার মালিকদের ক্রমাগত এই সুযোগ প্রদান করার মাধ্যমে অবৈধভাবে অর্থ উপার্জনকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। সততা ও স্বচ্ছতার অবমূল্যায়ন করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, সংবিধানের ২০(২) অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রে অবৈধ আয়ের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান ঘোষিত হয়েছে। মহাজোট সরকারের বৃহত্তম দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী অঙ্গীকারের পাঁচটি অগ্রাধিকারমূলক বিষয়ের দ্বিতীয়টিতে সুস্পষ্টভাবে কালো টাকা ও অবৈধ আয়ের বিরুদ্ধে অবস্থান ঘোষিত হয়েছিল। অর্থমন্ত্রী অতি সম্প্রতি এই অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছিলেন।
এই অবস্থান বজায় রাখতে ব্যর্থতা দুঃখজনক বলে মন্তব্য করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, স্বার্থান্বেষী মহলের চাপে শেয়ারবাজারের মতো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হলে তা শুধু দুর্নীতিকেই প্রশ্রয় দেবে না, ইতিমধ্যে দুর্নীতিগ্রস্ত প্রভাবশালীদের কারণে বিপুলভাবে ক্ষতিগ্রস্ত সাধারণ মানুষ, যাঁরা কষ্টার্জিত অর্থ বিনিয়োগ করেছেন, তাঁরা কালো টাকার মালিকদের দ্বারা আরও প্রতারিত হয়ে এই বাজার থেকে ক্রমান্বয়ে উৎখাত হবেন।
এতে করে শেয়ারবাজারে সুস্থ প্রতিযোগিতার সম্ভাবনা দূরীভূত হবে। সার্বিকভাবে বিনিয়োগের খাত দুর্নীতির বেড়াজালে আবদ্ধ হবে, যা অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সুশাসনের পথে অপ্রতিরোধ্য প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়াবে বলে টিআইবির বিবৃতিতে বলা হয়েছে।
দুর্নীতি ও নৈতিক অবক্ষয় সম্প্রসারণের এই আত্মঘাতী পদক্ষেপ থেকে সরে এসে সরকারকে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ চিরতরে বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে টিআইবি।