শেয়ারবাজার :::: বাংলাদেশ ব্যাংক ও সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জে কমিশন (এসইসি) পুঁজিবাজারের অনিয়ম যৌথভাবে তদন্তের বিষয়ে একমত হয়েছে। এছাড়া কারিগরি ও পারস্পরিক তথ্য আদান প্রদানের বিষয়েও ঐকমত্য পোষণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক ও এসইসি।
বাংলাদেশ ব্যাংক, সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ ও ইন্স্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট এন্ড রেগুলেটরি অথরিটি (আইডিআরএ) বাংলাদেশ ব্যাংক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সমন্বয় সভার শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানানো হয়।
বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, এসইসি'র চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেনসহ রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ ও ইন্স্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট'র শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে এসইসি সদস্য অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন নিজামী বলেন, খুব শীঘ্রই একটি শক্তিশালী ট্রাস্ক ফোর্স গঠন করবে সরকার। যেটি পুঁজিবাজার বিষয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি সঠিকভাবে পালন করা হচ্ছে কিনা তা মনিটরিং করবে।
এ ট্রাস্ক ফোর্স সরকারের শীর্ষ নীতি নির্ধারক, একাডেমিসিয়ান ও প্রফেশনালদের সমন্বয়ে গঠন করা হবে বলেও তিনি জানান। কত দিনের মধ্যে এ ট্রাস্ক ফোর্স গঠন হতে পারে এ বিষয়ে তিনি বলেন, ট্রাস্ক ফোর্স গঠনের বিষয়টি সরকারের অগ্রাধিকারের ওপর নির্ভর করে।
নিজামী আরো বলেন, অনেক প্রতিষ্ঠানের আর্থিক প্রতিবেদনে অসঙ্গতি লক্ষ্য করা যায়। যা সম্পদ পুনমূল্যায়নের সময় অনেক সমস্যা হয়। এজন্য ফাইনান্সিয়াল অ্যাক্ট কার্যকর করা প্রয়োজন।
প্রতি চার মাস অন্তর অন্তর বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে এসইসি'র বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও গত দেড় বছরে কোনো বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়নি বলে জানান তিনি।
একই সঙ্গে তিনি আরো জানান, এখন থেকে এসইসি'র সঙ্গে প্রতি চার মাস পর পর বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক হবে। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে এর মধ্যেও যেকোনো সময় বৈঠক হতে পারে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহি পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আর্থিক প্রতিবেদন যাতে ভালোভাবে হয় এবং প্রতিবেদনে যাতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত হয় সেজন্য ফাইনান্সিয়াল অ্যাক্ট প্রবর্তনের বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে সরকারে কাছে সুপারিশ করা হবে।
এছাড়া বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো পুঁজিবাজারে কি পরিমাণ বিনিয়োগ করতে পারবে এ বিষয়ে তিনি বলেন, ব্যাংকগুলো তাদের সীমার মধ্যে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারবে। এ বিষয়ে কোনো বাধ্য বাধকতা নেই।
নিজামী বলেন, ইতিমধ্যে ব্যাংকগুলোর সিঙ্গেল এক্সপোজার লিমিট সমন্বয়ের তারিখ বাড়ানো হয়েছে। ৩০ জুন সমন্বয়ের কথা থাকলেও তা বাড়িয়ে ৩০ ডিসেম্বর করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক, সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ ও ইন্স্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট এন্ড রেগুলেটরি অথরিটি (আইডিআরএ) বাংলাদেশ ব্যাংক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সমন্বয় সভার শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানানো হয়।
বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, এসইসি'র চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেনসহ রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ ও ইন্স্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট'র শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে এসইসি সদস্য অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন নিজামী বলেন, খুব শীঘ্রই একটি শক্তিশালী ট্রাস্ক ফোর্স গঠন করবে সরকার। যেটি পুঁজিবাজার বিষয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি সঠিকভাবে পালন করা হচ্ছে কিনা তা মনিটরিং করবে।
এ ট্রাস্ক ফোর্স সরকারের শীর্ষ নীতি নির্ধারক, একাডেমিসিয়ান ও প্রফেশনালদের সমন্বয়ে গঠন করা হবে বলেও তিনি জানান। কত দিনের মধ্যে এ ট্রাস্ক ফোর্স গঠন হতে পারে এ বিষয়ে তিনি বলেন, ট্রাস্ক ফোর্স গঠনের বিষয়টি সরকারের অগ্রাধিকারের ওপর নির্ভর করে।
নিজামী আরো বলেন, অনেক প্রতিষ্ঠানের আর্থিক প্রতিবেদনে অসঙ্গতি লক্ষ্য করা যায়। যা সম্পদ পুনমূল্যায়নের সময় অনেক সমস্যা হয়। এজন্য ফাইনান্সিয়াল অ্যাক্ট কার্যকর করা প্রয়োজন।
প্রতি চার মাস অন্তর অন্তর বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে এসইসি'র বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও গত দেড় বছরে কোনো বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়নি বলে জানান তিনি।
একই সঙ্গে তিনি আরো জানান, এখন থেকে এসইসি'র সঙ্গে প্রতি চার মাস পর পর বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক হবে। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে এর মধ্যেও যেকোনো সময় বৈঠক হতে পারে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহি পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আর্থিক প্রতিবেদন যাতে ভালোভাবে হয় এবং প্রতিবেদনে যাতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত হয় সেজন্য ফাইনান্সিয়াল অ্যাক্ট প্রবর্তনের বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে সরকারে কাছে সুপারিশ করা হবে।
এছাড়া বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো পুঁজিবাজারে কি পরিমাণ বিনিয়োগ করতে পারবে এ বিষয়ে তিনি বলেন, ব্যাংকগুলো তাদের সীমার মধ্যে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারবে। এ বিষয়ে কোনো বাধ্য বাধকতা নেই।
নিজামী বলেন, ইতিমধ্যে ব্যাংকগুলোর সিঙ্গেল এক্সপোজার লিমিট সমন্বয়ের তারিখ বাড়ানো হয়েছে। ৩০ জুন সমন্বয়ের কথা থাকলেও তা বাড়িয়ে ৩০ ডিসেম্বর করা হয়েছে।